Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

১ জানুয়ারি বন্ধ হচ্ছে অতিরিক্ত মোবাইল সিম

Published

on

লোকসান

মোবাইল সিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে আরো কঠোর অবস্থান নিচ্ছে সরকার। অনিয়ম ও অপব্যবহার রোধে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে একজন গ্রাহক তার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ৫টি সিম সক্রিয় রাখতে পারবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বর্তমানে যাদের নামে ছয় থেকে ১০টি সিম রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও ধাপে ধাপে সংখ্যা কমিয়ে পাঁচে নামিয়ে আনা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিটিআরসি জানিয়েছে, অনিয়ম ও অপব্যবহার কমিয়ে আনতে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে। যদিও মোবাইল ফোন অপারেটররা আগের মতোই এ সিদ্ধান্তে আপত্তি জানিয়েছে।
বর্তমানে বিশ্বে সিম ব্যবহারের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান নবম। এ তালিকায় বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের মতো দেশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিটিআরসির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে দেশে মোবাইল সিম ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৮ কোটি ৭৯ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে গ্রামীণফোন ৮ কোটি ৫৯ লাখ, রবি ৫ কোটি ৭৫ লাখ, বাংলালিংক ৩ কোটি ৭৯ লাখ, টেলিটক ৬৬ লাখ ৭০ হাজার। বর্তমানে দেশে মোট নিবন্ধিত সিমের সংখ্যা ২৬ কোটি ৬৩ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ১৯ কোটি সিম সক্রিয়, বাকিগুলো নিষ্ক্রিয় রয়েছে।

গত আগস্টে এক ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি সক্রিয় সিম থাকলে অতিরিক্ত সিম ৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাতিল বা মালিকানা পরিবর্তনের নির্দেশ দেয় বিটিআরসি। সংস্থার তথ্যমতে, সে সময় এক ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি সক্রিয় সিম ছিল প্রায় ৬৭ লাখ। এর মধ্যে গত তিন মাসে প্রায় ১৫ লাখ সিম গ্রাহক স্বেচ্ছায় বাতিল করেছেন। তবে এখনো প্রায় ৫০ থেকে ৫৩ লাখ সিম বাতিল হয়নি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসব সিম বাতিল না করায় সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের মাধ্যমে সেগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেওয়া হবে।

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

বিচার না হলে ধরে নেবো হাদি হত্যায় রাষ্ট্রের একটি অংশ জড়িত: সাদিক কায়েম

Published

on

লোকসান

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম বলেছেন, শহিদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকারীরা গ্রেফতার না হলে ও এ হত্যার বিচার না হলে আমরা ধরে নেবো এই হত্যার সঙ্গে রাষ্ট্রের একটি অংশ জড়িত রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মাস্টারদা সূর্যসেন হলে শহিদ শরিফ ওসমান হাদির গ্রাফিতি উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডাকসুর সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মিনহাজ, মাস্টারদা সূর্যসেন হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম, হল সংসদের ভিপি আজিজুল হক প্রমুখ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সাদিক কায়েম বলেন, ‌“ওসমান হাদি বলে গিয়েছিলেন—‘জান দেবো কিন্তু জুলাই দেবো না’। তিনি তার কথা রেখেছেন। ওসমান হাদির ওপর হামলার ১৬ দিন পার হয়েছে। কিন্তু সরকার এখনো তার হত্যাকারীদের গ্রেফতার করতে পারেনি।”

তিনি বলেন, ‘আমরা খবর পেয়েছি হামলার পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে খুনি ভারতে চলে গেছে। দেশের এত ইন্টেলিজেন্স ফাঁকি দিয়ে সে কীভাবে গেলো? এ ঘটনার এত দিন পার হলেও সরকার হত্যাকারীদের গ্রেফতার করতে পারলো না।’

ডাকসু ভিপি বলেন, ‘বাংলাদেশে আর কোনো দিল্লির তাবেদারি চলবে না, ফ্যাসিবাদের জায়গা হবে না। ওসমান হাদির বিচার এই স্বাধীন বাংলাদেশে হবে ইনশাআল্লাহ। যারা এই বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে তাদের সবাইকে আমরা দেখে নেবো। আমরা কথা দিচ্ছি, শহীদ ওসমান হাদির বিচার এই বাংলাদেশে হবে। যারা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’

ডাকসুর সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, ‘ওসমান হাদির লড়াই ইনসাফের লড়াই, জুলাই বিপ্লবকে পূর্ণতা দানের লড়কি, আধিপত্যবাদ বিরোধী লড়াই। এই লড়াই একটি দীর্ঘ লড়াই। আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।’

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীনই হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা

Published

on

লোকসান

অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীনই শহীদ শরীফ ওসমান হাদিকে যারা হত্যা করেছে, তাদের বিচার সম্পন্ন করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে ইনকিলাব মঞ্চের অবস্থান কর্মসূচিতে এসে তিনি এই আশ্বাস দেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমরা শহীদ হাদির পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এই বাংলাদেশের মাটিতে, অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীন সময়ের মধ্যেই যারা আমাদের হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের বিচার সম্পন্ন করে যাব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, শহীদ হাদির মৃত্যু ছিল অত্যন্ত করুণ ও হৃদয়বিদারক। হাদিকে আমি আমার ভাই মনে করতাম। দেশের জন্য তার শহীদ হয়ে যাওয়াটা আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। যে মানুষের জানাজায় ১২ থেকে ১৫ লাখ মানুষ অংশ নেয়, তার হত্যার বিচার নিশ্চিত করা একটি জাতীয় দায়িত্ব।

উপদেষ্টা আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার হয়তো আন্দোলনকারীদের মতো শাহবাগে বসে নেই, তবে সরকার এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত প্রত্যেককে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা শত্রুপক্ষের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তদন্ত করছি। তাই এমন কোনো তথ্য প্রকাশ করছি না, যা প্রতিপক্ষকে শক্তিশালী করে তুলতে পারে।

রেজওয়ানা হাসান জানান, সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে এই হত্যাকাণ্ডের চার্জশিট সুনির্দিষ্টভাবে দাখিল করা হবে। ইনশাআল্লাহ, ৭ জানুয়ারি ২০২৫-এর পর চার্জশিট দেওয়া হবে এবং অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীন সময়েই দ্রুত বিচার সম্পন্ন করা হবে।

তিনি বলেন, অতীতে আসিয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মাত্র ছয় কার্যদিবসের মধ্যে বিচার সম্পন্ন হয়েছে। সে অভিজ্ঞতা থেকেই সরকার এবারও নির্ভুল ও শক্তিশালী চার্জশিট দিতে চায়, যাতে কোনো ধরনের ফাঁকফোকর না থাকে।

রিজওয়ানা হাসান আরও জানান, অভিযুক্তরা দেশত্যাগ করে থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে ইন অ্যাবসেনশিয়া (অনুপস্থিতিতে) বিচার চালানো হবে। পাশাপাশি কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে পলাতকদের দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভারত সরকারকে বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে এবং তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।

তদন্তের স্বার্থে কিছু তথ্য প্রকাশ করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি জানান, আগামীকাল সকাল সাড়ে ৬টায় ডিবি পুলিশ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে, যেখানে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি দুর্বল করবে বাংলাদেশকে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

Published

on

লোকসান

ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতির যে প্রবণতা দৃশ্যমান হচ্ছে, বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথে যে কতটা অন্তরায় তৈরি করবে, তা তুলে ধরলেন নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেছেন, ধর্মভিত্তিক যে বিভাজনের রাজনীতি হচ্ছে, এটা শেষ বিচারে দেশের সার্বভৌমত্বকে দুর্বল করবে। এটা শেষ বিচারে বাংলাদেশের সমাজকে দুর্বল করবে। ধর্মভিত্তিক বা জাতিগত পরিচয়ের রাজনীতি আগামী দিনে দেশের অর্থনীতিকে কিন্তু দুর্বল করবে। বৈশ্বিক অবস্থানের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককেও দুর্বল করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ শনিবার সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের আয়োজনে ‘সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার: বর্তমান বাস্তবতা ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক গোলটেবিল সংলাপে এ কথা বলেন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তাঁর মতে, দেশে এখন নিরাপত্তাবোধের অভাব শুধু ধর্মীয় সংখ্যালঘু বা জাতিগত সংখ্যালঘুর মধ্যে সীমিত নেই। এটি সার্বিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নিরাপত্তার বিষয়টি এখন বড় হয়ে দেখা দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এই নিরাপত্তাবোধের অভাবটা শুধু ধর্মীয় সংখ্যালঘু বা জাতিগত সংখ্যালঘুর মধ্যে সীমিত নয়। নিরাপত্তাবোধের অভাব নারী, মাজার ও সুফির মতো বিভিন্ন ধরনের দার্শনিক চিন্তাভাবনার মানুষ, ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটি, আহমদিয়া সম্প্রদায় ইত্যাদি অনেকের জন্য সত্য। এটা একটা সার্বিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে।

ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জীবনে বিপত্তি সৃষ্টি করছে বলে উল্লেখ করেন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, খ্রিষ্টানদের বড়দিনের উৎসবে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় অত্যাচার হয়েছে। এগুলো বাংলাদেশের যারা সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী আছে, তাদেরকে একই ধরনের আচরণ করার ক্ষেত্রে উৎসাহ জোগায়। ভারতবর্ষে কী হচ্ছে—এ দায়দায়িত্ব বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের দেওয়া উচিত নয়।

তবে সার্বিক বিষয়গুলোতে সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা, সম্প্রীতি ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যে মানুষ দেখছে, তা তুলে ধরে তিনি বলেন, এই নতুন একতাবোধকে যদি ধারণ করা না যায়, তাহলে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, দেশপ্রেম অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফেরার পর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তোলার যে কথা বলেছেন, তা তুলে ধরে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে সামনে আনার উপলব্ধিটা সঠিক। নিরাপদ বাংলাদেশ করার ক্ষেত্রে নির্বাচনপূর্ব এবং নির্বাচন–পরবর্তী সময়ে পদক্ষেপ কী হবে, এটা এখন বোঝার বিষয়। তিনি মার্টিন লুথার কিংয়ের শব্দকে নিজের মতো করে বলেছেন। ওই প্ল্যানের (উই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান) ভেতরে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের অবস্থান কী হবে? মানবাধিকারের ভিত্তিতে দেশে একটি নাগরিক সমাজ গড়ে উঠবে—এ কথা কি থাকবে?

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আন্দোলনকারীদের একটি স্লোগান তাঁর মনে নাড়া দিয়েছে। সেটি হলো সুশীলতার দিন শেষ, জবাব চায় বাংলাদেশ।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সেই সঙ্গে বলেন, বাংলাদেশ শুধু জবাব চায় না যে হাদির হত্যাকারীদের বিচার হোক। বাংলাদেশ এই জবাব চায়, তার নিজস্ব নাগরিকদের অধিকার কীভাবে রক্ষিত হবে, সেই জবাবটাও একই সঙ্গে দিতে হবে। যে নারীকে অত্যাচার করা হয় শুধু তাঁর পোশাকের জন্য, তার বিচারটা কী হবে? যে বাউলগান গাইতে পারে না, তাঁর অধিকারটা কী হবে? এসবের জবাব দিতে হবে।

আবার বাংলাদেশে চলমান নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে ধর্মীয় বা জাতিগত সংখ্যালঘুদের কেউ যাতে যুক্ত না হয়, সেই সতর্কবার্তাও দেন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

এই সংলাপে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ। পরিষদের অন্যতম সভাপতি নির্মল রোজারিওর সভাপতিত্বে এই সংলাপে আরও বক্তব্য দেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী সারা হোসেন, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চন্দ্র মজুমদার, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি নিমচন্দ্র ভৌমিক, আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এম এ আজিজ, বাংলাদেশ সনাতন পার্টির সাধারণ সম্পাদক সুমন কুমার রায়, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হেমন্ত আই কোড়াইয়া, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার দেব প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য রঞ্জন কর্মকার।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

একই পরিবারের হিন্দিভাষী ১৪ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

Published

on

লোকসান

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা এলাকার সীমান্ত দিয়ে ভারতের ওডিশা রাজ্যে বসবাসরত একই পরিবারের ১৪ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ। তাদের মধ্যে ছয়জন নারী ও চারজন শিশু।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে সীমান্ত দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্থানীয় সূত্র জানায়, ঠেলে পাঠানোর পর দর্শনা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই হয় তাদের।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরদিন শুক্রবার রাতে খবর পেয়ে কনকনে শীত নিবারণের জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ভুক্তভোগীদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেন। পরে পুলিশ ও বিজিবি তাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠায়।

ভুক্তভোগীদের দাবি, তারা ভারতের স্থায়ী বাসিন্দা। দেশটির ওডিশা রাজ্যের সাতকুড়া ধনিপুরে ৭০ বছর ধরে সপরিবারে বসবাস করে আসছিলেন।

তারা সবাই মুসলিম ও ভারতের ওডিশার নাগরিক। সেখানে তাদের বাড়িঘর রয়েছে।

ভুক্তভোগীদের মধ্যে আব্দুল জব্বার নামের একজন জানান, আড়াই বছর বয়সে বাবা-মায়ের হাত ধরে তারা ওডিশায় বসবাস শুরু করেন। সেখানেই তাদের বিয়ে ও সংসার শুরু হয়।

বাংলাদেশের কোন জেলায় তাদের বাড়ি ছিল, তার কিছুই জানেন না তিনি। মাসখানেক আগে এক গভীর রাতে সেখানকার পুলিশ জব্বারসহ তাঁর পরিবারের ১৪ সদস্যকে ধরে নিয়ে যায়। আটগড় জেলখানায় এক মাস পাঁচ দিন হাজতবাস শেষে গত বৃহস্পতিবার সবাই মুক্তি পান। ওইদিন রাত ৩টার দিকে বিএসএফ সদস্যরা তাদের জোর করে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠায়। ভারতীয় পুলিশ তাদের ‘বাংলাদেশি’ অপবাদ দিয়ে ধরে জেলে পাঠায়।

এ সময় তাদের আধার কার্ড, রেশন কার্ড কেড়ে নেওয়া হয়। এরপর সীমান্তে এনে কাঁটাতারের বেড়ার গেট খুলে তাদের ঠেলে পাঠায় বিএসএফ। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দর্শনা নীমতলা সীমান্ত গলিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হয়েছে তাদের। শুক্রবার ভোরে তারা অবস্থান নেন দর্শনা বাসস্ট্যান্ড এলাকায়। তবে ওইদিন রাতে বিষয়টি জানাজানি হয়। এদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেন তাা।

দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, ঠেলে পাঠানো ভুক্তভোগীদের মধ্যে কয়েকজন অসুস্থ। তাদের সবাইকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসা করানো হবে। চিকিৎসা শেষে জেলা প্রশাসক ও দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আইন-আদালত

নতুন প্রধান বিচারপতির শপথ রোববার

Published

on

লোকসান

দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর শপথ অনুষ্ঠান আগামী রোববার (২৮ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে। এদিন সকাল ১০টায় বঙ্গভবনে তাকে শপথ পড়াবেন রাষ্ট্রপতি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ও এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে যুক্তরাজ্য থেকেও আন্তর্জাতিক আইনে এলএলএম ডিগ্রি নেন। ১৯৮৫ সালে তিনি জেলা আদালতে ও ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি ও দুই বছর পরে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।

২০২৪ সালের ১৩ আগস্ট তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ২০২৮ সালের ১৭ মে অবসরে যাবেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

লোকসান লোকসান
পুঁজিবাজার2 hours ago

লোকসান থেকে মুনাফায় ন্যাশনাল ফিড

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ...

লোকসান লোকসান
পুঁজিবাজার21 hours ago

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস

বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। ফলে গেল সপ্তাহে (২১ ডিসেম্বর-২৪ ডিসেম্বর) ৪...

লোকসান লোকসান
পুঁজিবাজার22 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ড

বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ ছিল। ফলে আলোচ্য সপ্তাহে (২১ ডিসেম্বর-২৪ ডিসেম্বর) ৪...

লোকসান লোকসান
পুঁজিবাজার22 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। ফলে গেল সপ্তাহে (২১ডিসেম্বর-২৪ ডিসেম্বর) ৪ কর্মদিবস...

লোকসান লোকসান
পুঁজিবাজার2 days ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো এক হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

লোকসান লোকসান
পুঁজিবাজার3 days ago

আরএফএলের ২৩ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রংপুর ফাউন্ড্রী লিমিটেড (আরএফএল) ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৩ শতাংশ হারে লভ্যাংশ অনুমোদন দিয়েছে।  AdLink...

লোকসান লোকসান
পুঁজিবাজার4 days ago

ফারইস্ট ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স ও ইনভেস্টমেন্ট...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
লোকসান
রাজনীতি12 minutes ago

জামায়াতের সঙ্গে জোট নিয়ে এনসিপিতে বিভক্তি

লোকসান
জাতীয়22 minutes ago

বিচার না হলে ধরে নেবো হাদি হত্যায় রাষ্ট্রের একটি অংশ জড়িত: সাদিক কায়েম

লোকসান
রাজনীতি30 minutes ago

ঢাকা-১৭ আসনে তারেক রহমানের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

লোকসান
রাজনীতি46 minutes ago

মায়ের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন তারেক রহমান

লোকসান
সারাদেশ54 minutes ago

রেললাইনে আগুন, ময়মনসিংহ-ঢাকা ট্রেন চলাচল বন্ধ

লোকসান
অর্থনীতি1 hour ago

রিটার্ন জমার সময় বাড়লো আরও একমাস

লোকসান
আইন-আদালত1 hour ago

শপথ নিলেন নতুন প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী

লোকসান
পুঁজিবাজার2 hours ago

লোকসান থেকে মুনাফায় ন্যাশনাল ফিড

লোকসান
রাজনীতি2 hours ago

জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতায় এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে: সামান্তা শারমিন

লোকসান
জাতীয়3 hours ago

অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীনই হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা

লোকসান
রাজনীতি12 minutes ago

জামায়াতের সঙ্গে জোট নিয়ে এনসিপিতে বিভক্তি

লোকসান
জাতীয়22 minutes ago

বিচার না হলে ধরে নেবো হাদি হত্যায় রাষ্ট্রের একটি অংশ জড়িত: সাদিক কায়েম

লোকসান
রাজনীতি30 minutes ago

ঢাকা-১৭ আসনে তারেক রহমানের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

লোকসান
রাজনীতি46 minutes ago

মায়ের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন তারেক রহমান

লোকসান
সারাদেশ54 minutes ago

রেললাইনে আগুন, ময়মনসিংহ-ঢাকা ট্রেন চলাচল বন্ধ

লোকসান
অর্থনীতি1 hour ago

রিটার্ন জমার সময় বাড়লো আরও একমাস

লোকসান
আইন-আদালত1 hour ago

শপথ নিলেন নতুন প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী

লোকসান
পুঁজিবাজার2 hours ago

লোকসান থেকে মুনাফায় ন্যাশনাল ফিড

লোকসান
রাজনীতি2 hours ago

জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতায় এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে: সামান্তা শারমিন

লোকসান
জাতীয়3 hours ago

অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীনই হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা

লোকসান
রাজনীতি12 minutes ago

জামায়াতের সঙ্গে জোট নিয়ে এনসিপিতে বিভক্তি

লোকসান
জাতীয়22 minutes ago

বিচার না হলে ধরে নেবো হাদি হত্যায় রাষ্ট্রের একটি অংশ জড়িত: সাদিক কায়েম

লোকসান
রাজনীতি30 minutes ago

ঢাকা-১৭ আসনে তারেক রহমানের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

লোকসান
রাজনীতি46 minutes ago

মায়ের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন তারেক রহমান

লোকসান
সারাদেশ54 minutes ago

রেললাইনে আগুন, ময়মনসিংহ-ঢাকা ট্রেন চলাচল বন্ধ

লোকসান
অর্থনীতি1 hour ago

রিটার্ন জমার সময় বাড়লো আরও একমাস

লোকসান
আইন-আদালত1 hour ago

শপথ নিলেন নতুন প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী

লোকসান
পুঁজিবাজার2 hours ago

লোকসান থেকে মুনাফায় ন্যাশনাল ফিড

লোকসান
রাজনীতি2 hours ago

জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতায় এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে: সামান্তা শারমিন

লোকসান
জাতীয়3 hours ago

অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীনই হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা