Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

কারাবন্দিরা ভোট দেবেন যেভাবে

Published

on

সাপ্তাহিক

ভোটার তালিকায় থাকা ব্যক্তিরা কারাগার বা আইনি হেফাজতে থাকলেও পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন। এসব ভোটারদের ভোট দেওয়ার জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন স্বাক্ষরিত এ নির্দেশিকা কারা মহাপরিদর্শকের কাছে পাঠানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়েছে, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা অনুযায়ী ‘ইন-কান্ট্রি পোস্টাল ভোটিং’ (আইসিপিভি) পদ্ধতির মাধ্যমে জেলখানা বা আইনি হেফাজতে আটক থাকা ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, জেলখানা বা আইনি হেফাজতে আটক ভোটারের তালিকাভুক্তি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে অনুমোদন হবে। এ ধরনের ভোটারদের নিবন্ধনের জন্য একটি বিশেষ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম (https://prisoner.ocv.gov.bd/login) ব্যবহার হবে। জেলখানা বা আইনি হেফাজত কর্তৃপক্ষ ভোটারদের নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য দুজন করে প্রতিনিধি মনোনয়ন দেবেন যারা নিবন্ধনের কাজ পরিচালনা করবেন।

এতে বলা হয়, আগ্রহী ভোটারদের নিবন্ধন শেষে জেলখানা বা আইনি হেফাজত কর্তৃপক্ষ মুদ্রিত তালিকা সিল ও স্বাক্ষরসহ নির্বাচন কমিশনে পাঠাবেন। একইসঙ্গে মনোনীত প্রতিনিধিরা নির্ধারিত পোর্টালে ভোটারদের প্রয়োজনীয় তথ্য (.xls/.csv ফরম্যাট) আপলোড করবেন। নিবন্ধিত ভোটাররা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পোস্টাল ব্যালটের খাম পাবেন। নির্বাচন কমিশন হতে প্রাপ্ত এই খামে থাকবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের জন্য দুটি আলাদা ব্যালট পেপার, ভোট প্রদানের নির্দেশাবলি ও একটি ঘোষণাপত্র এবং রিটার্নিং অফিসারের ঠিকানা সংবলিত একটি ফেরত খাম।

এতে জানানো হয়, জেলখানা বা আইনি হেফাজত কর্তৃপক্ষ ভোটারদের ভোটদানের জন্য ভোটকক্ষ বা গোপন কক্ষ প্রস্তুত করে ভোটের উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করবেন। পোস্টাল ব্যালট পেপারে কোনো প্রার্থীর নাম থাকবে না, শুধু বরাদ্দকৃত প্রতীক ও প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘর থাকবে। এ কারণে কর্তৃপক্ষ ভোটারদের কাছে নিজ নিজ সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের নাম ও প্রতীক-সংবলিত চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা সরবরাহ করবে।

সংসদ নির্বাচনের পোস্টাল ব্যালট পেপারে ভোটাররা মুদ্রিত প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘরে টিক (√) চিহ্ন বা ক্রস (x) চিহ্ন দিয়ে ভোটদান করবেন। একইভাবে গণভোটের পোস্টাল ব্যালট পেপারে হ্যাঁ/না-এর পাশে ফাঁকা ঘরে টিক (√) চিহ্ন বা ক্রস (x) চিহ্ন দিয়ে ভোটদান করবেন। ভোট দেওয়ার আগে ঘোষণাপত্রে নাম ও জাতীয় পরিচয়পত্র লিখে স্বাক্ষর করতে হবে। যদি কোনো ভোটার স্বাক্ষর করতে অক্ষম হন, তবে অন্য একজন ভোটার তা সত্যায়ন করবেন।

ভোটার পোস্টাল ব্যালট পেপারে ভোট দেওয়ার পর ব্যালট পেপার দু’টি ছোট খামে রেখে খামটি বন্ধ করবেন। ব্যালট পেপার-সংবলিত খাম এবং স্বাক্ষরিত ঘোষণাপত্র রিটার্নিং অফিসারের ঠিকানা মুদ্রিত হলুদ খামে প্রবেশ করার পর খামটি বন্ধ করে তা সংশ্লিষ্ট জেলখানা বা আইনি হেফাজত কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত স্থানে বা বাক্সে জমা দিতে হবে।

ভোটদান প্রক্রিয়া সমাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট জেলখানা বা আইনি হেফাজত কর্তৃপক্ষ পোস্টাল ব্যালটের সকল খাম সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষণ করবেন এবং যতদ্রুত সম্ভব পোস্টাল ব্যালট-সংবলিত সকল খাম নিকটস্থ ডাক বিভাগের কাছে প্রেরণ/হস্তান্তর করবেন। ডাক বিভাগের সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধি পোস্টাল ব্যালট-সংবলিত খামগুলো দ্রুততার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের ঠিকানায় পাঠানোর ব্যবস্থা নেবেন। এই খাম পাঠানোর জন্য কোনো ডাক মাশুল প্রদান করতে হবে না। এটি সরকার পরিশোধ করবে।

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি দুর্বল করবে বাংলাদেশকে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

Published

on

সাপ্তাহিক

ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতির যে প্রবণতা দৃশ্যমান হচ্ছে, বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথে যে কতটা অন্তরায় তৈরি করবে, তা তুলে ধরলেন নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেছেন, ধর্মভিত্তিক যে বিভাজনের রাজনীতি হচ্ছে, এটা শেষ বিচারে দেশের সার্বভৌমত্বকে দুর্বল করবে। এটা শেষ বিচারে বাংলাদেশের সমাজকে দুর্বল করবে। ধর্মভিত্তিক বা জাতিগত পরিচয়ের রাজনীতি আগামী দিনে দেশের অর্থনীতিকে কিন্তু দুর্বল করবে। বৈশ্বিক অবস্থানের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককেও দুর্বল করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ শনিবার সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের আয়োজনে ‘সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার: বর্তমান বাস্তবতা ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক গোলটেবিল সংলাপে এ কথা বলেন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তাঁর মতে, দেশে এখন নিরাপত্তাবোধের অভাব শুধু ধর্মীয় সংখ্যালঘু বা জাতিগত সংখ্যালঘুর মধ্যে সীমিত নেই। এটি সার্বিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নিরাপত্তার বিষয়টি এখন বড় হয়ে দেখা দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এই নিরাপত্তাবোধের অভাবটা শুধু ধর্মীয় সংখ্যালঘু বা জাতিগত সংখ্যালঘুর মধ্যে সীমিত নয়। নিরাপত্তাবোধের অভাব নারী, মাজার ও সুফির মতো বিভিন্ন ধরনের দার্শনিক চিন্তাভাবনার মানুষ, ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটি, আহমদিয়া সম্প্রদায় ইত্যাদি অনেকের জন্য সত্য। এটা একটা সার্বিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে।

ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জীবনে বিপত্তি সৃষ্টি করছে বলে উল্লেখ করেন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, খ্রিষ্টানদের বড়দিনের উৎসবে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় অত্যাচার হয়েছে। এগুলো বাংলাদেশের যারা সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী আছে, তাদেরকে একই ধরনের আচরণ করার ক্ষেত্রে উৎসাহ জোগায়। ভারতবর্ষে কী হচ্ছে—এ দায়দায়িত্ব বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের দেওয়া উচিত নয়।

তবে সার্বিক বিষয়গুলোতে সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা, সম্প্রীতি ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যে মানুষ দেখছে, তা তুলে ধরে তিনি বলেন, এই নতুন একতাবোধকে যদি ধারণ করা না যায়, তাহলে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, দেশপ্রেম অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফেরার পর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তোলার যে কথা বলেছেন, তা তুলে ধরে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে সামনে আনার উপলব্ধিটা সঠিক। নিরাপদ বাংলাদেশ করার ক্ষেত্রে নির্বাচনপূর্ব এবং নির্বাচন–পরবর্তী সময়ে পদক্ষেপ কী হবে, এটা এখন বোঝার বিষয়। তিনি মার্টিন লুথার কিংয়ের শব্দকে নিজের মতো করে বলেছেন। ওই প্ল্যানের (উই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান) ভেতরে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের অবস্থান কী হবে? মানবাধিকারের ভিত্তিতে দেশে একটি নাগরিক সমাজ গড়ে উঠবে—এ কথা কি থাকবে?

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আন্দোলনকারীদের একটি স্লোগান তাঁর মনে নাড়া দিয়েছে। সেটি হলো সুশীলতার দিন শেষ, জবাব চায় বাংলাদেশ।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সেই সঙ্গে বলেন, বাংলাদেশ শুধু জবাব চায় না যে হাদির হত্যাকারীদের বিচার হোক। বাংলাদেশ এই জবাব চায়, তার নিজস্ব নাগরিকদের অধিকার কীভাবে রক্ষিত হবে, সেই জবাবটাও একই সঙ্গে দিতে হবে। যে নারীকে অত্যাচার করা হয় শুধু তাঁর পোশাকের জন্য, তার বিচারটা কী হবে? যে বাউলগান গাইতে পারে না, তাঁর অধিকারটা কী হবে? এসবের জবাব দিতে হবে।

আবার বাংলাদেশে চলমান নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে ধর্মীয় বা জাতিগত সংখ্যালঘুদের কেউ যাতে যুক্ত না হয়, সেই সতর্কবার্তাও দেন দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

এই সংলাপে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ। পরিষদের অন্যতম সভাপতি নির্মল রোজারিওর সভাপতিত্বে এই সংলাপে আরও বক্তব্য দেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী সারা হোসেন, হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চন্দ্র মজুমদার, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি নিমচন্দ্র ভৌমিক, আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এম এ আজিজ, বাংলাদেশ সনাতন পার্টির সাধারণ সম্পাদক সুমন কুমার রায়, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হেমন্ত আই কোড়াইয়া, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার দেব প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য রঞ্জন কর্মকার।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

একই পরিবারের হিন্দিভাষী ১৪ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

Published

on

সাপ্তাহিক

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা এলাকার সীমান্ত দিয়ে ভারতের ওডিশা রাজ্যে বসবাসরত একই পরিবারের ১৪ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ। তাদের মধ্যে ছয়জন নারী ও চারজন শিশু।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে সীমান্ত দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্থানীয় সূত্র জানায়, ঠেলে পাঠানোর পর দর্শনা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই হয় তাদের।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরদিন শুক্রবার রাতে খবর পেয়ে কনকনে শীত নিবারণের জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ভুক্তভোগীদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেন। পরে পুলিশ ও বিজিবি তাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠায়।

ভুক্তভোগীদের দাবি, তারা ভারতের স্থায়ী বাসিন্দা। দেশটির ওডিশা রাজ্যের সাতকুড়া ধনিপুরে ৭০ বছর ধরে সপরিবারে বসবাস করে আসছিলেন।

তারা সবাই মুসলিম ও ভারতের ওডিশার নাগরিক। সেখানে তাদের বাড়িঘর রয়েছে।

ভুক্তভোগীদের মধ্যে আব্দুল জব্বার নামের একজন জানান, আড়াই বছর বয়সে বাবা-মায়ের হাত ধরে তারা ওডিশায় বসবাস শুরু করেন। সেখানেই তাদের বিয়ে ও সংসার শুরু হয়।

বাংলাদেশের কোন জেলায় তাদের বাড়ি ছিল, তার কিছুই জানেন না তিনি। মাসখানেক আগে এক গভীর রাতে সেখানকার পুলিশ জব্বারসহ তাঁর পরিবারের ১৪ সদস্যকে ধরে নিয়ে যায়। আটগড় জেলখানায় এক মাস পাঁচ দিন হাজতবাস শেষে গত বৃহস্পতিবার সবাই মুক্তি পান। ওইদিন রাত ৩টার দিকে বিএসএফ সদস্যরা তাদের জোর করে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠায়। ভারতীয় পুলিশ তাদের ‘বাংলাদেশি’ অপবাদ দিয়ে ধরে জেলে পাঠায়।

এ সময় তাদের আধার কার্ড, রেশন কার্ড কেড়ে নেওয়া হয়। এরপর সীমান্তে এনে কাঁটাতারের বেড়ার গেট খুলে তাদের ঠেলে পাঠায় বিএসএফ। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দর্শনা নীমতলা সীমান্ত গলিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হয়েছে তাদের। শুক্রবার ভোরে তারা অবস্থান নেন দর্শনা বাসস্ট্যান্ড এলাকায়। তবে ওইদিন রাতে বিষয়টি জানাজানি হয়। এদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেন তাা।

দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, ঠেলে পাঠানো ভুক্তভোগীদের মধ্যে কয়েকজন অসুস্থ। তাদের সবাইকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসা করানো হবে। চিকিৎসা শেষে জেলা প্রশাসক ও দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

১ জানুয়ারি বন্ধ হচ্ছে অতিরিক্ত মোবাইল সিম

Published

on

সাপ্তাহিক

মোবাইল সিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে আরো কঠোর অবস্থান নিচ্ছে সরকার। অনিয়ম ও অপব্যবহার রোধে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে একজন গ্রাহক তার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ৫টি সিম সক্রিয় রাখতে পারবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বর্তমানে যাদের নামে ছয় থেকে ১০টি সিম রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও ধাপে ধাপে সংখ্যা কমিয়ে পাঁচে নামিয়ে আনা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিটিআরসি জানিয়েছে, অনিয়ম ও অপব্যবহার কমিয়ে আনতে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে। যদিও মোবাইল ফোন অপারেটররা আগের মতোই এ সিদ্ধান্তে আপত্তি জানিয়েছে।
বর্তমানে বিশ্বে সিম ব্যবহারের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান নবম। এ তালিকায় বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের মতো দেশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিটিআরসির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে দেশে মোবাইল সিম ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৮ কোটি ৭৯ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে গ্রামীণফোন ৮ কোটি ৫৯ লাখ, রবি ৫ কোটি ৭৫ লাখ, বাংলালিংক ৩ কোটি ৭৯ লাখ, টেলিটক ৬৬ লাখ ৭০ হাজার। বর্তমানে দেশে মোট নিবন্ধিত সিমের সংখ্যা ২৬ কোটি ৬৩ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ১৯ কোটি সিম সক্রিয়, বাকিগুলো নিষ্ক্রিয় রয়েছে।

গত আগস্টে এক ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি সক্রিয় সিম থাকলে অতিরিক্ত সিম ৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাতিল বা মালিকানা পরিবর্তনের নির্দেশ দেয় বিটিআরসি। সংস্থার তথ্যমতে, সে সময় এক ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি সক্রিয় সিম ছিল প্রায় ৬৭ লাখ। এর মধ্যে গত তিন মাসে প্রায় ১৫ লাখ সিম গ্রাহক স্বেচ্ছায় বাতিল করেছেন। তবে এখনো প্রায় ৫০ থেকে ৫৩ লাখ সিম বাতিল হয়নি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসব সিম বাতিল না করায় সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের মাধ্যমে সেগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেওয়া হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আইন-আদালত

নতুন প্রধান বিচারপতির শপথ রোববার

Published

on

সাপ্তাহিক

দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর শপথ অনুষ্ঠান আগামী রোববার (২৮ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে। এদিন সকাল ১০টায় বঙ্গভবনে তাকে শপথ পড়াবেন রাষ্ট্রপতি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ও এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে যুক্তরাজ্য থেকেও আন্তর্জাতিক আইনে এলএলএম ডিগ্রি নেন। ১৯৮৫ সালে তিনি জেলা আদালতে ও ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি ও দুই বছর পরে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।

২০২৪ সালের ১৩ আগস্ট তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ২০২৮ সালের ১৭ মে অবসরে যাবেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

তারেক রহমানকে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির সিদ্ধান্ত রোববার

Published

on

সাপ্তাহিক

সংসদ নির্বাচনের ভোটার তালিকায় নাম তুলতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নথি রোববার (২৮ ডিসেম্বর) কমিশনের কাছে উত্থাপন করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এর আগে দুপুরে তারেক রহমান ও তার কন্যা নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে এসে ভোটার নিবন্ধন সম্পন্ন করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইসি সচিব বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং উনার মেয়ে জাইমা রহমান আজকে ভোটার নিবন্ধন ফর্ম জমা দিয়ে এখানে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভোটার তালিকা আইনের ২০০৯ এর ১৫ ধারা অনুযায়ী কমিশনের এখতিয়ার আছে যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক বা ভোটার হওয়ার সক্ষম ব্যক্তিকে ভোটার করতে পারেন। সেই বিবেচনায় ওনারা ঢাকা-১৭ আসনের ১৯ নং ওয়ার্ডের ভোটার তালিকায় নিবন্ধন হয়েছেন।

ইসি সচিব বলেন, এটা আজকে নিবন্ধন প্রক্রিয়া যেটা আছে, সেটা আমাদের বলা হয় যে ফরম ২। ওই ফরম ফিলাপ করে ওনারা ছবি তুলেছেন, বায়োমেট্রিক্স দিয়েছেন এবং ওনারা আবেদন করেছেন যে ওনাদের যেন ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আগামীকাল কমিশনে এটা পেশ করা হবে। কমিশনের সিদ্ধান্তের পরে ওনারা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি হবেন। ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি যেটা আগামী ১২ ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত। সেক্ষেত্রে কমিশনের সিদ্ধান্ত লাগবে।

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর সাংবাদিকদের বলেন, উনারা আগেই অনলাইনে ফরম পূরণ করেছেন। এখন আমাদের কাছে এসে কেবল আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।

এনআইডি ডিজি বলেন, এরপর সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে তথ্য সার্ভারে সার্চ করে দেখবে যে সেটা কারো সঙ্গে ম্যাচ করে কিনা। ম্যাচ না করলে ৫ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এনআইডি নম্বর জেনারেট হবে। এটা আমাদের কারো হাতে নেই।
এক্ষেত্রে আমাদের কাছ থেকেও এনআইডি বা স্মার্টকার্ড নিতে পারবেন। আবার নিবন্ধনকারীর মোবাইলে মেসেজ যাবে, সেখান থেকেও ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সপরিবারে দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। বিএনপি আগেই জানিয়েছিল শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) তিনি ভোটার হবেন। এর আগে দলটির পক্ষ থেকে তারেক রহমানকে বগুড়া-৬ আসনের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হতে হলে যে কোনো এলাকার ভোটার হলেই হয়। ২০০৮ সালের ছবিযুক্ত ভোটার তালিকার সময় সঙ্গত কারণে ভোটার হতে পারেননি তিনি। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে হবে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে। তার আগেই ভোটার হওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে মা জুবাইদা রহমানের সঙ্গে ইটিআই ভবনে আসেন জাইমা রহমান। নিবন্ধন সম্পন্ন করে বেরিয়ে যান পৌনে ১টার দিকে।

পরবর্তীতে তারেক রহমান ইটিআইতে আসেন দুপুর ১টায়। বেরিয়ে যান সোয়া ১টার দিকে। জুবাইদা রহমান এর আগে জুন মাসের দিকে গুলশান এভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসার ঠিকানায় ভোটার হন। ১৯৬ নম্বর বাসভবনের ঠিকানা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, গুলশান-২ নম্বর, ১৯ ওয়ার্ড, ঢাকা-১৭ আসন।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার8 hours ago

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস

বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। ফলে গেল সপ্তাহে (২১ ডিসেম্বর-২৪ ডিসেম্বর) ৪...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার9 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ড

বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ ছিল। ফলে আলোচ্য সপ্তাহে (২১ ডিসেম্বর-২৪ ডিসেম্বর) ৪...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার9 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। ফলে গেল সপ্তাহে (২১ডিসেম্বর-২৪ ডিসেম্বর) ৪ কর্মদিবস...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার1 day ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো এক হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার2 days ago

আরএফএলের ২৩ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রংপুর ফাউন্ড্রী লিমিটেড (আরএফএল) ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৩ শতাংশ হারে লভ্যাংশ অনুমোদন দিয়েছে।  AdLink...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার3 days ago

ফারইস্ট ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স ও ইনভেস্টমেন্ট...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার3 days ago

আরও ৬ প্রতিষ্ঠানকে নিট সম্পদের শর্ত পূরণে ছাড়

পুঁজিবাজারের মধ্যস্থতাকারী আরও ৬ প্রতিষ্ঠানকে নিট সম্পদের শর্ত পূরণে সাময়িকভাবে ছাড় দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
সাপ্তাহিক
সারাদেশ4 hours ago

হাবিব উল্যা ডিগ্রি কলেজে পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি সভা

সাপ্তাহিক
জাতীয়4 hours ago

ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি দুর্বল করবে বাংলাদেশকে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

সাপ্তাহিক
রাজনীতি4 hours ago

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হলে নির্বাচন থেকে সরে আসতে পারে জাতীয় পার্টি : শামীম হায়দার

সাপ্তাহিক
রাজনীতি4 hours ago

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাসনিম জারা

সাপ্তাহিক
জাতীয়4 hours ago

একই পরিবারের হিন্দিভাষী ১৪ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

সাপ্তাহিক
জাতীয়5 hours ago

১ জানুয়ারি বন্ধ হচ্ছে অতিরিক্ত মোবাইল সিম

সাপ্তাহিক
রাজনীতি5 hours ago

সারা দেশে বেশ কিছু আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তন

সাপ্তাহিক
গণমাধ্যম5 hours ago

গোল্ডেন সিল্ক রোড মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন দেশের ২৯ সাংবাদিক

সাপ্তাহিক
অর্থনীতি5 hours ago

৫ ব্যাংকের গ্রাহকদের বড় সুখবর দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

সাপ্তাহিক
রাজনীতি6 hours ago

জামায়াতে যোগ দিলেন শিবিরের সদ্যোবিদায়ি সভাপতি জাহিদুল ইসলাম

সাপ্তাহিক
সারাদেশ4 hours ago

হাবিব উল্যা ডিগ্রি কলেজে পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি সভা

সাপ্তাহিক
জাতীয়4 hours ago

ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি দুর্বল করবে বাংলাদেশকে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

সাপ্তাহিক
রাজনীতি4 hours ago

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হলে নির্বাচন থেকে সরে আসতে পারে জাতীয় পার্টি : শামীম হায়দার

সাপ্তাহিক
রাজনীতি4 hours ago

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাসনিম জারা

সাপ্তাহিক
জাতীয়4 hours ago

একই পরিবারের হিন্দিভাষী ১৪ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

সাপ্তাহিক
জাতীয়5 hours ago

১ জানুয়ারি বন্ধ হচ্ছে অতিরিক্ত মোবাইল সিম

সাপ্তাহিক
রাজনীতি5 hours ago

সারা দেশে বেশ কিছু আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তন

সাপ্তাহিক
গণমাধ্যম5 hours ago

গোল্ডেন সিল্ক রোড মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন দেশের ২৯ সাংবাদিক

সাপ্তাহিক
অর্থনীতি5 hours ago

৫ ব্যাংকের গ্রাহকদের বড় সুখবর দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

সাপ্তাহিক
রাজনীতি6 hours ago

জামায়াতে যোগ দিলেন শিবিরের সদ্যোবিদায়ি সভাপতি জাহিদুল ইসলাম

সাপ্তাহিক
সারাদেশ4 hours ago

হাবিব উল্যা ডিগ্রি কলেজে পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি সভা

সাপ্তাহিক
জাতীয়4 hours ago

ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি দুর্বল করবে বাংলাদেশকে: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

সাপ্তাহিক
রাজনীতি4 hours ago

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না হলে নির্বাচন থেকে সরে আসতে পারে জাতীয় পার্টি : শামীম হায়দার

সাপ্তাহিক
রাজনীতি4 hours ago

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাসনিম জারা

সাপ্তাহিক
জাতীয়4 hours ago

একই পরিবারের হিন্দিভাষী ১৪ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

সাপ্তাহিক
জাতীয়5 hours ago

১ জানুয়ারি বন্ধ হচ্ছে অতিরিক্ত মোবাইল সিম

সাপ্তাহিক
রাজনীতি5 hours ago

সারা দেশে বেশ কিছু আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তন

সাপ্তাহিক
গণমাধ্যম5 hours ago

গোল্ডেন সিল্ক রোড মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন দেশের ২৯ সাংবাদিক

সাপ্তাহিক
অর্থনীতি5 hours ago

৫ ব্যাংকের গ্রাহকদের বড় সুখবর দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

সাপ্তাহিক
রাজনীতি6 hours ago

জামায়াতে যোগ দিলেন শিবিরের সদ্যোবিদায়ি সভাপতি জাহিদুল ইসলাম