রাজনীতি
আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে: গোলাম পরওয়ার

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার যেমন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তেমনি সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে পিআর পদ্ধতিও প্রতিষ্ঠিত হবে। আগামী সংসদ নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ৮টার দিকে নড়াইল জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জেলা জামায়াতে ইসলামীর লিডারশিপ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে পৃথিবীতে যতগুলো পদ্ধতি চালু আছে, তার মধ্যে পিআর পদ্ধতি সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ। ৯১টি দেশে পিআর পদ্ধতি চালু আছে।
তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি জামায়াতে ইসলামী নতুন করে চাচ্ছে না। আমাদের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আজম নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে দুটি পদ্ধতির কথা বলে গেছেন। এর মধ্যে একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার, অন্যটি পিআর পদ্ধতি।
নড়াইল জেলা জামায়াতে ইসলামীর লিডারশিপ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসেন, মির্জা আশেক এলাহী, জেলা আমির আতাউর রহমান বাচ্চু, সেক্রেটারি ওবায়দুল্লাহ কায়সার প্রমুখ।

রাজনীতি
শত কোটি টাকা খরচে তারা এমপি হতে চায় ব্যবসা করার জন্য: হাসনাত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, তারা শত কোটি টাকা খরচ করে এমপি হতে চায় ব্যবসা করার জন্য। জনগণের সেবা ও উন্নয়ন তাদের লক্ষ্য নয়।
শুক্রবার (৩ অক্টোবর) কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ফাতেহাবাদ ইউনিয়নের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা গ্রামগঞ্জ ও হাটবাজারে গণসংযোগকালে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, উন্নয়নের ফুলঝুরি দেখিয়ে আর অর্থের বিনিময়ে ভোট নিতে পারলেই ৫ বছরের জন্য তারা রাজা। আমাদের ব্যবসা করার দরকার নাই, হার-জিতেরও দরকার নাই। আমাদের দরকার হচ্ছে এলাকার উন্নয়ন। এলাকার উন্নয়নের জন্য যা করা লাগে, আমরা তাই করব।
তিনি আরও বলেন, সঠিকভাবে উন্নয়ন ও জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারলে ভোট চাইতে হয় না।
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের এই মুখ্য সংগঠক বলেন, নির্বাচনের নামে যারা ব্যবসার জন্য আসে তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। তাদের মতলব বুঝতে হবে। এসব ভোট ব্যবসায়ীদেরকে ভোট দিলে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন পাবেন না। আমাদের নিজেদের আগে সচেতন হতে হবে।
তিনি বলেন, গত ২৫ বছরে দেবিদ্বার উন্নয়ন থেকে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। রাস্তাঘাটের করুণ দশা। মানুষের প্রত্যাশা পূরণে আমরা কাজ করছি। আপনাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আপনাদের অনৈক্যের সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো মজা নেয়। আমরা যেন এলাকা এবং নিজেদের স্বার্থে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকি।
এ সময় এনসিপির স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রাজনীতি
জামায়াতের আমির নির্বাচন ডিসেম্বরে

চলতি বছরের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে জামায়াতে ইসলামীর নতুন আমির নির্বাচন। সারাদেশের এক লাখের বেশি রুকন সদস্য অংশ নেবেন গোপন প্রত্যক্ষ ভোটে।
দলের একটি সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে আমির নির্বাচনের দুটি সম্ভাব্য প্যানেল নিয়ে আলোচনা চলছে দলটির মধ্যে। যেটির একটিতে আছেন বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান, নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান এবং সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি এ টি এম আজহারুল ইসলামের নাম। অন্য প্যানেলটিতে এটিএম আজহারের পরিবর্তে আছেন বর্তমান আরেক নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহেরের নাম।
দলটির গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আমির নির্বাচনের জন্য বিদায়ী কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্যরা তিনজনের একটি প্যানেল নির্বাচন করেন। সাধারণত এই প্যানেল থেকে সারাদেশের রুকন সদস্যরা গোপন ভোটে একজনকে নির্বাচিত করেন দলটির আমির হিসেবে। তবে প্যানেলের বাইরেও যে কাউকে ভোট দিতে পারেন ভোটাররা।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, ২৫ ডিসেম্বরের আগে দলের নির্বাচন সারবেন তারা। জাতীয় নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ থাকবে নতুন আমিরের কাঁধে।
জামায়াতের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পদটির নাম ‘আমির’। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সারাদেশে থাকা দলটির রুকন সদস্যদের ভোটে তিন বছরের জন্য নির্বাচিত হন একজন আমির। তিনিই পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্যদের পরামর্শক্রমে নায়েবে আমির, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারিসহ নির্বাহী দায়িত্বশীল পদগুলোতে দলের নেতাদের দায়িত্ব দিয়ে থাকেন।
বর্তমানে আমির পদে দ্বিতীয়বারের মতো দায়িত্ব পালন করা ডা. শফিকুর রহমানের মেয়াদ শেষ হবে ডিসেম্বরে। তিনি ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো দায়িত্ব পান জামায়াতের আমিরের। ২০২২ সালের নভেম্বরে নির্বাচিত হন দ্বিতীয়বারের মতো। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিন বছরের মধ্যে আমির নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা থাকলেও একজন ব্যক্তি কতবার আমির হতে পারবেন সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা নেই।
রাজনীতি
আ.লীগের আমলে বারবার সাম্প্রদায়িক উসকানি সংগঠিত হয়েছে: ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য বারবার সাম্প্রদায়িক উসকানি সৃষ্টি, বিভিন্ন ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর উপাসনালয়ে হামলা-ভাঙচুর এবং নানা সাজানো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
শারদীয় দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা উল্লেখ করেন বিএনপির মহাসচিব।
বুধবার (০১ অক্টোবর) বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তার এ বাণী প্রকাশিত হয়।
বাণীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা এবং বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, আমি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। তাদের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করি।
তিনি বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা বাঙালি সনাতন সম্প্রদায়ের জীবনে আলোকোজ্জ্বল ঐতিহ্যের প্রতীক। যুগের পর যুগ এই উৎসব কেবল বাংলাদেশে নয়, বিশ্বব্যাপী বাঙালি হিন্দুদের কাছে ঐশ্বর্যময় ঐতিহ্য হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। দেবী দুর্গা শক্তি ও সাহসের প্রতীক হয়ে মানুষের মাঝে অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অনুপ্রেরণা জাগান।
বিশ্বের যে কোনো উৎসবই মানুষের মাঝে আনন্দ ও শুভেচ্ছা বয়ে আনে উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, উৎসবের প্রাঙ্গণ কারো জন্য সীমাবদ্ধ নয়। এটি সবার মিলনক্ষেত্র। বাংলাদেশের মৃত্তিকা থেকে যে ঐতিহ্য উৎসারিত, সেটির ভেতরেই ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মূল্যবোধ নিহিত। দুর্গাপূজার মূল বার্তা হচ্ছে—অশুভের ওপর শুভের জয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের ঘাপটি মেরে থাকা অনুচরেরা আজও তৎপর বলে মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তবে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে পূজামণ্ডপ পাহারা দিচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, শান্তি ও সহাবস্থানের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা যেন নির্বিঘ্নে শেষ হয়, সেই প্রতিশ্রুতিতে বিএনপিও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ধর্মীয় উৎসব কখনো সাম্প্রদায়িক গণ্ডিতে আটকে থাকে না। উৎসব সীমানা অতিক্রম করে সব মানুষের মিলনের ক্ষেত্র তৈরি করে, আত্মাকে উদ্দীপ্ত করে।
তিনি সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপশক্তির কোনো অশুভ তৎপরতায় যেন দুর্গাপূজার উৎসব বিঘ্নিত না হয়। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের অংশ। আমরা সবাই বাংলাদেশি—এটাই আমাদের গর্ব, এটাই আমাদের একমাত্র পরিচয়।
রাজনীতি
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার: তারেক রহমান

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ‘দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমী’র শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বুধবার (১ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এই শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, শারদীয় উৎসবকে ঘিরে ফ্যাসিবাদী শাসনামলের মতো কেউ যাতে কোনোরকম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের মতো পরিস্থিতি কিংবা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার মতো কোনো অপচেষ্টা করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক এবং সজাগ থাকার জন্য আমি দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাই।
তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী মানুষের দল বিএনপির পক্ষ থেকে শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা জানাই। বিজয়া দশমী উপলক্ষে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বী সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। আমি তাদের সুখ শান্তি ও কল্যাণ কামনা করি। এবারের শারদীয় দুর্গোৎসবের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করছি।
হিন্দু সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্যে তারেক রহমান বলেন, আপনারা উৎসাহ উদ্দীপনা সহকারে নিশ্চিন্তে নিরাপদে সারাদেশে উৎসব আনন্দ উদযাপন করুন, সৌহার্দ্য সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দিন। আমি এবং আমার দল বিএনপি বিশ্বাস করে, ‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’, ‘ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাবার অধিকার সবার’।
বিবৃতিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, একজন বাংলাদেশি হিসেবে আমি মনে করি, উৎসবের ভেতর দিয়েই পরিস্ফুটিত হয়ে ওঠে আমাদের বিভিন্ন ধর্ম-গোত্র-সম্প্রদায়ের মধ্যকার পারস্পরিক বন্ধুত্ব, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য এবং ভ্রাতৃত্ব। আমাদের রাষ্ট্র এবং সংবিধানে দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী সংশয়বাদী প্রতিটি মানুষের নিরাপত্তা বিধানের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।
তারেক রহমান বলেন, পবিত্র হাদিসেও এ ব্যাপারে নির্দেশনা রয়েছে, ‘যে ব্যক্তি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাপ্রাপ্ত অমুসলিমকে নির্যাতন করে, তার অধিকার খর্ব করে, তাকে সাধ্যের অতিরিক্ত কাজ চাপিয়ে দেয় বা তাদের অসম্মতিতে ধন-সম্পদ হরণ করে নেয়’- এ ধরনের জুলুমের বিরুদ্ধে আমাদের প্রিয় নবী (সা.) তার উম্মতদের সতর্ক করে দিয়ে বলছেন, কেয়ামতের দিন আমিই সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে লড়ব।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে অপর নাগরিকের নিরাপত্তা এবং সম্মান রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা রাখবে এবং নৈতিক দায়িত্ব পালন করবে এটিই স্বাভাবিক রীতি। উৎপীড়ন ও প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মধ্য দিয়ে যারা সমাজকে, মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করতে চায়, প্রতিষ্ঠিত করতে চায় কুশাসন তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা ন্যায়সঙ্গত।
রাজনীতি
পাহাড়ে অস্থিতিশীলতা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ: রিজভী

দুর্গাপূজার সময় পাহাড়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বুধবার (১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর পল্টনে বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এ কথা জানান।
রিজভী বলেন, যারা শেখ হাসিনার পতন মেনে নিতে পারছে না, তারাই পরিকল্পিতভাবে দুর্গাপূজার সময় পাহাড়ে অস্থির পরিস্থিতি তৈরি করছে।
রাজনৈতিক স্বার্থে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিভক্ত করা হয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
তিনি আরও দাবি করেন, দুর্গাপূজাকে বাধাগ্রস্ত করার উদ্দেশে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকেও ষড়যন্ত্র চলছে। তবে পূজার শান্তিপূর্ণ আয়োজন নিশ্চিত করতে হিন্দু-মুসলিম সবাই একসঙ্গে কাজ করছে এবং সেই শপথ নিয়েছে।
দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট রাখতে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বিএনপির এ নেতা।