ব্যাংক
ডিজিটাল পেমেন্ট বাড়াতে সহায়তা করবে আইএফসি
বাংলাদেশে ডিজিটাল পেমেন্ট বা পরিশোধ ব্যবস্থা এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন-আইএফসি। সম্প্রতি এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইএফসির মধ্যে চুক্তি হয়েছে।
মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইএফসি জানায়, অস্ট্রেলিয়া সরকারের আর্থিক সহযোগিতায় একটি প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশে ডিজিটাল পেমেন্টের প্রসারে সহায়ক পরিবেশ তৈরি করতে বাংলাদেশ ব্যাংককে তারা সহায়তা দেবে। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যভিত্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে আইএফসি-বাংলাদেশ ব্যাংক অংশীদারিত্ব বাংলাদেশে এ খাতের বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং অধিকতর নির্বিঘ্ন ডিজিটাল পেমেন্টের ব্যবস্থা করতে চায়।
এতে বলা হয়, মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবাদানের মাধ্যমে ডিজিটাল অর্থায়ন এবং ব্যাংকিং সেবার ডিজিটালাইজেশন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিবর্তন এনেছে। বিশেষত ক্ষুদ্র ব্যবসায় ডিজিটাল পেমেন্ট এবং এর গ্রহণযোগ্যতা বাংলাদেশকে একটি ‘ক্যাশলেস’ অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নেওয়ার পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এ প্রকল্প ডিজিটাল পেমেন্ট এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নতুন নীতি জারি করতে, দেশব্যাপী প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করতে এবং ২০২৭ সালের মধ্যে ডিজিটাল পেমেন্টের হার ২৫ শতাংশে উন্নীত করতে সহায়তা দেবে।
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানে নিযুক্ত আইএফসির কান্ট্রি ম্যানেজার মার্টিন হল্টম্যান বলেন, ‘উদ্ভাবনী, কার্যকর, সাশ্রয়ী এবং টেকসই আর্থিক পণ্যের সহজলভ্যতা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ প্রকল্প বিভিন্ন বাধা অতিক্রম করতে ডিজিটালাইজেশনের ক্ষমতাকে সাফল্যের সঙ্গে কাজে লাগাবে এবং সঞ্চয়, ঋণ, বিনিয়োগ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ডিজিটাল আর্থিক পণ্যের প্রসারে ভিত্তি তৈরি করবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাহুল হক বলেন, ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশে পরিণত হতে আমাদের জাতীয় আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সংগতি রেখে আমরা যে কোনো পেমেন্টকে ডিজিটাল করার একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে চাই। এ লক্ষ্য অর্জনে আমরা অবশ্যই ডিজিটাল পেমেন্ট বিশেষত ‘বাংলা কিউআর’ এবং ‘টাকা পে’ দেশের প্রত্যেক নাগরিকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই। আইএফসির সঙ্গে কাজ করার বাংলাদেশ ব্যাংকের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং এ প্রকল্প আমাদের সহযোগিতার ধারাবাহিকতা।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
৯০ ও ১৮০ দিন মেয়াদি বিল চালু করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোকে নিজ ভল্ট থেকে টাকা দেওয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই টাকা যাতে বাজারে মূল্যস্ফীতি উসকে না দেয়, সে জন্য নতুন করে ৯০ ও ১৮০ দিন মেয়াদি বিলের মাধ্যমের টাকা তোলার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ এক প্রজ্ঞাপনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন ও তারল্য ব্যবস্থাপনাকে আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে প্রচলিত ৭, ১৪ ও ৩০ দিন মেয়াদি বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের পাশাপাশি ৯০ ও ১৮০ দিন মেয়াদি বাংলাদেশ ব্যাংক বিল প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
এদিকে গতকাল ৩০ দিন মেয়াদি বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে ৪৫২ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে অংশ নিয়েছে ১১টি ব্যাংক। এতে গড় সুদের হার ছিল ১১ দশমিক ১০।
এর আগে দুর্বল পাঁচটি ব্যাংককে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা তারল্য–সহায়তা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। বেসরকারি খাতে পরিচালিত ন্যাশনাল ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংককে এ তারল্য–সহায়তা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এর আগে গ্যারান্টির বিপরীতে দুর্বল ব্যাংকগুলো টাকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংককে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়। তবে দুর্বল ব্যাংকগুলো অভিযোগ করছে, এ ব্যবস্থায় তারা চাহিদামতো টাকা পায়নি। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজের ভল্ট থেকে টাকা ধার দেওয়া শুরু করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, একদিকে বাজার থেকে টাকা তুলে নেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ধার দেওয়া হচ্ছে। ফলে বাজারে অতিরিক্ত টাকা সরবরাহের ঝুঁকি রোধ করা যাচ্ছে। বাজার থেকে টাকা না তুলে শুধু ধার দিলে তা মূল্যস্ফীতি উসকে দেওয়ার কারণ হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। এ জন্য সতর্কতার সঙ্গে এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
৫৫০০ কোটি ডলার বাজার মূলধন হারাল আদানি গ্রুপ
ভারতীয় ধনকুবের ব্যবসায়ী গৌতম আদানির কোম্পানিগুলো চলতি সপ্তাহেই ৫৫ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বাজার মূলধন হারিয়েছে। গত সপ্তাহে আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠে ভারতীয় শিল্পপতি আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানির বিরুদ্ধে। যুক্তরাষ্ট্রে আদানি গ্রুপের কয়েকজন নির্বাহীর বিরুদ্ধে ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ আনার পর বড় ধরনের সংকটে পড়ে আদানি গ্রুপ।
আজ বুধবার আদানি গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শেয়ারবাজারে তাদের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম কমে যাওয়ার কারণে তারা ৫ হাজার ৫০০ কোটি ডলার হারিয়েছে। খবর-এএফপি
ভারতের সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য দেশটির সরকারি কর্মকর্তাদের ২০২৯ কোটি রুপি ঘুষের প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে গৌতম আদানির বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, গৌতম আদানি ও তার ভাতিজা সাগর আদানি, দু’জনের বিরুদ্ধেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন। আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগ, ভারতের সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প যা থেকে আগামী ২০ বছরে ২০০ কোটি ডলার লাভ করা সম্ভব হতো, সেই প্রকল্পের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের প্রায় ২০২৯ কোটি রুপি ঘুষ দেওয়ার প্রস্তাব করেছিল আদানি গোষ্ঠী।
যদিও আদানি গ্রুপ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বিবৃতিতে কোম্পানিটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ অভিযোগ আনার পর গ্রুপের ১১টি তালিকাভুক্ত কোম্পানির বাজার মূলধন প্রায় ৫ হাজার ৫০০ কোটি ডলার কমেছে।
নিউইয়র্কের ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্টের ইউএস অ্যাটর্নি অফিস থেকে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তাদের প্রায় ২০২৯ কোটি রুপির বেশি ঘুষ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া এবং বিনিয়োগকারী ও ব্যাংকের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে আদানি ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে। অন্য ছয় অভিযুক্তের মধ্যে রয়েছেন ‘আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেডে’র সিইও বিনীত জৈন, রঞ্জিত গুপ্ত, রুপেশ আগরওয়াল, অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্সের নাগরিক সিরিল ক্যাবানেস, সৌরভ আগরওয়াল ও দীপক মলহোত্র।
আদানি গোষ্ঠীর একজন মুখপাত্র সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, শিগগিরই সংস্থার পক্ষ থেকে এই অভিযোগ সম্পর্কে একটি বিবৃতি জারি করা হবে। আদানি গ্রুপের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আদানি গ্রিনের পরিচালকদের বিরুদ্ধে মার্কিন বিচার বিভাগ এবং মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অভিযোগ ভিত্তিহীন। সংস্থা পক্ষ থেকে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হচ্ছে। এগুলো নিছক অভিযোগ এবং কেবলমাত্র সেই হিসেবেই দেখা উচিত। সংস্থার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিন সপ্তাহ আগে বিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি গৌতম আদানি মার্কিন নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় উদযাপন করেছেন। সেইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে জ্বালানি ও অবকাঠামো খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের আগ্রহের কথাও জানান। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত ৬২ বছরের এ ধনকুবের এখন যুক্তরাষ্ট্রেই মোকাবিলা করছেন দুর্নীতির অভিযোগ। এতে দেশ-বিদেশে তাঁর বন্দর ও জ্বালানি খাতের ১৬৯ বিলিয়ন ডলার সম্পদের সাম্রাজ্য বড় ধরনের ঝড়ের কবলে পড়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
চিন্ময় দাস ইস্যুতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতার ও জামিন নামঞ্জুরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে একটি বিবৃতি জারি করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার ও জামিন নাকচ করার বিষয়টি আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছি। বাংলাদেশে চরমপন্থিদের দ্বারা হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর একাধিক হামলার পরে এই ঘটনা ঘটলো।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের পাশাপাশি চুরি ও ভাঙচুর, দেবতা এবং মন্দির অবমাননার একাধিক নথিভুক্ত ঘটনা রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
বিবৃতিতে দাবি করা হয়, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে, এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা ঘুরে বেড়াচ্ছে, অন্যদিকে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের মাধ্যমে নিজেদের বৈধ দাবিগুলো তুলে ধরায় একজন ধর্মীয় নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
এতে হিন্দু ও অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের নিরাপত্তা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ফের উত্তরা ব্যাংক ঘেরাও করলো ছাত্র-জনতা
উত্তরা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রবিউল হোসেনকে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দোসর দাবি করে তাকে অপসারণের দাবিতে আজও ব্যাংক ঘেরাও করেছে বিপ্লবী ছাত্র-জনতা। রাজধানীর মতিঝিলে ব্যাংকটির প্রধান শাখা ঘেরাও করে তারা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন।
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে বসে দেশের জনসাধারণের আমানতের অর্থ লোপাট, পাচারসহ নানা দুর্নীতির অভিযোগ এনে রবিউল হোসেনকে অবিলম্বে প্রত্যাহারসহ তাকে আইনের আওতায় এনে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়েছেন মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
সৌদি আরবে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবের বিভিন্ন আইন ভঙ্গের অভিযোগে এক সপ্তাহে ১৯ হাজার ৬৯৬ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির সরকার। তাদের বিরুদ্ধে সৌদির আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত শনিবার দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জনকে আবাসন আইন ভঙ্গের অভিযোগে, ৫ হাজার ১৭৬ জনকে অবৈধভাবে সীমান্ত দিয়ে প্রবেশের চেষ্টার অভিযোগে এবং ৩ হাজার ১৮৪ জনকে শ্রম-সংক্রান্ত বিষয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ১ হাজার ৫৪৭ জনকে অবৈধভাবে সৌদি আরবে প্রবেশের চেষ্টার সময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়া, ৩২ শতাংশ ইয়েমেন এবং বাকি ৩ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক। এ ছাড়া তাদের যানবাহন ও আশ্রয় দিয়ে সহায়তার অভিযোগে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এমআই