জাতীয়
ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীরা পালায়নি: জুমা
দুর্বৃত্তের গুলিতে আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির অবস্থা অপরিবির্তত রয়েছে। পরিস্থিতির উন্নতি হলে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়া হতে পারে।
এদিকে বলা হচ্ছে ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণকারী সীমান্ত পেরিয়ে ভারত চলে গেছে। কিন্তু এ তথ্য মানতে নারাজ ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্র সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমা।
তিনি বলেন, যে আসামী অলরেডি একবার গ্রেপ্তার হয়েছে তার সকল তথ্য সংস্থাগুলোর কাছে আছে। তবুও তাকে চিহ্নিত করতে পারছেনা, আঁটকাতে পারছেনা এইটা আমাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য নয়।
আসামি পালায়নি জানিয়ে জুমা বলেন, দ্বিতীয়ত, আমাদের বিশ্বাস আসামী পালায়নি, পালিয়ে গিয়েছে বলে হতাশা তৈরি করে দায়মুক্তি নিতে চাইছে, অথবা পালাতে সহযোগিতা করার একটা প্লান এটা। এই প্লান একজন করেনি, একজন এক্সিকিউট করেনি।
এই পুরো সিন্ডিকেট এখনো এক্টিভ এবং খুনিদের সহযোগিরা হাসপাতালে এসেছিল বলেও আমাদের কাছে তথ্য এসেছে।
অনেক কষ্টে ধৈর্য ধরে আছেন জানিয়ে জুমা বলেন, পুরো সিন্ডিকেটকে আমরা জীবিত গ্রেপ্তার দেখতে চাই। ওসমান ভাইয়ের নিরাপত্তা সহ সকলের নিরাপত্তা জোরদার করেন। অনেক কষ্ট করে ধৈর্য্য ধরে আছি আমরা। কিন্তু সেটা বেশিক্ষণ পারবো না।
এমকে
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টাকে জাতিসংঘ মহাসচিবের ফোন
সুদানে ড্রোন হামলায় ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মর্মান্তিক মৃত্যুতে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস রবিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন।
গুতেরেস বলেন, ‘আমি গভীর সমবেদনা জানাতে ফোন করেছি। আমি এই ঘটনায় ভীষণভাবে মর্মাহত।’ একই সঙ্গে হামলার ঘটনায় তিনি গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব বাংলাদেশের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টাকে নিহত শান্তিরক্ষীদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি তাঁর সমবেদনা পৌঁছে দেওয়ার অনুরোধ জানান।
এসময় অধ্যাপক ইউনূসও বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের মৃত্যুতে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন। পাশপাশি আহত সেনাসদস্যদের উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত উন্নতমানের হাসপাতালে স্থানান্তর ও নিহতদের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘকে অনুরোধ জানান।
গুতেরেস প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, আহত শান্তিরক্ষীদের প্রথমে সুদানের একটি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং গুরুতর আহতদের উন্নত চিকিৎসা সুবিধাসম্পন্ন হাসপাতালে স্থানান্তরের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
আহতদের চিকিৎসা ও সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে মনোযোগ দেওয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান ড. ইউনূস।
বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত ফোনালাপে অধ্যাপক ইউনূস গত রমজানে জাতিসংঘ মহাসচিবের বাংলাদেশ সফরের কথাও স্মরণ করেন।
এসময় দুই নেতা বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েও কথা করেন।
প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘ মহাসচিবকে আশ্বস্ত করেন যে, অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
জবাবে গুতেরেস বাংলাদেশের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে বলে আস্থা প্রকাশ করেন।
জাতীয়
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে আগামীকাল সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে হাদিকে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে একটি এয়ারঅ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।
রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
গত দুদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকার সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালে যোগাযোগ করেছে। আজ এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং অপরিবর্তিত রয়েছে।
সোমবার দুপুরে ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় মেডিকেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল এবং ভ্রমণসংক্রান্ত সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন করা হয়েছে। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাক্সিডেন্ট ইমার্জেন্সি বিভাগে তার চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ওসমান হাদির চিকিৎসা সংক্রান্ত সব ব্যয় রাষ্ট্রীয়ভাবে বহন করা হবে। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিকভাবে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া ও প্রার্থনা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
জাতীয়
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে নেওয়া হলো ডিবি কার্যালয়ে
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার পর তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। ডিবিপ্রধান শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ধানমন্ডি এলাকা থেকে আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তাকে আটক নাকি কোনো মামলায় গ্রেফতার দেখানো হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তার ব্যাপারে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এদিকে ডিবি কার্যালয় থেকে সাংবাদিক আনিস আলমগীর মোবাইলে গণমাধ্যমকে বলেন, ধানমন্ডি এলাকার একটি জিম (ব্যায়ামাগার) থেকে আমাকে নিয়ে আসা হয়। ডিবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের প্রধান আমার সঙ্গে কথা বলবেন।
আনিস আলমগীর ২০১৭ সালে দৈনিক মানবকণ্ঠের সম্পাদক হিসেবে নিয়োগ পান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে পড়াশোনা করা আনিস আলমগীর দৈনিক দেশ পত্রিকায় স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি মানবকণ্ঠে যোগদানের আগে এশিয়ান টিভিতে হেড অব নিউজ অ্যান্ড কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পদে কর্মরত ছিলেন।
তিনি ২০০১ সালে আফগান যুদ্ধের সংবাদ সংগ্রহকালে তালেবানদের হাতে বন্দি হয়েছিলেন।
জাতীয়
হাদির ওপর হামলাকারীরা ভারতে ঢুকলে ফেরত পাঠানোর আহ্বান
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীরা ভারতে ঢুকলে তাদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা।
রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে এ আহ্বান জানানো হয়।
এ ছাড়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতে অবস্থান করে বাংলাদেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার সুযোগ দেওয়া এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টার অভিযোগ করে ঢাকা। এসব বিষয়ে ভারত সরকারের কাছে গভীর উদ্বেগের কথা তুলে ধরা হয়।
শেখ হাসিনা এবং আসাদুজ্জামান খান কামালকে দ্রুততার সঙ্গে বাংলাদেশের আইনি কর্তৃপক্ষের কাছে প্রত্যর্পণের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।
এর আগে, দুপুরে নির্বাচনী প্রাচারণা চালানোর সময় রাজধানীর বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট এলাকায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজ শেষে মতিঝিল দিক থেকে একটি কালো মোটরসাইকেলে করে দুজন ব্যক্তি আসে। মোটরসাইকেলের পেছনে বসা ব্যক্তি ক্লোজ রেঞ্জ (খুব কাছ) থেকে হাদির মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায়। হামলার পরপরই মোটরসাইকেলটি দ্রুতগতিতে এলাকা ত্যাগ করে। এরপর হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। সেখানে থেকে গুরুতর অবস্থায় তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
হাদির চিকিৎসায় নিয়োজিত মেডিকেল বোর্ড সবশেষ জানিয়েছে, ওসমান হাদির মস্তিষ্কের ফোলা আগের চেয়ে বেড়েছে, যা বেশ উদ্বেগজনক।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. নজরুল ইসলাম জানান, ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারী মূল আসামি দেশেই আছে। সন্দেহভাজন হামলাকারীদের পাসপোর্ট ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালিয়ে হামলায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন।
এছাড়া বিএনপি-জামায়তসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তি হাদির ওপর গুলি চালানোর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। একইসঙ্গে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়েছেন।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ থাই রাষ্ট্রদূতের
বাংলাদেশে থাইল্যান্ডের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎকালে উভয়পক্ষ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। এর মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা, সামুদ্রিক যোগাযোগ, অনলাইন প্রতারণা প্রতিরোধ, বহুপাক্ষিক সম্পৃক্ততা এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগ সম্প্রসারণের বিষয়গুলো গুরুত্ব পায়।
প্রধান উপদেষ্টা থাইল্যান্ডের সঙ্গে তার দীর্ঘদিনের সম্পর্কের কথা স্মরণ করে বলেন, রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বকালীন সময়ে দুদেশের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে তিনি আশাবাদী।
তিনি জানান, অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের আসিয়ানে সদস্যপদ অর্জনের উদ্যোগকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে এগিয়ে নিচ্ছে। ১১ সদস্যবিশিষ্ট এ আঞ্চলিক জোট বিশ্ব অর্থনীতি ও বাণিজ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
ড. ইউনূস আশা প্রকাশ করেন, এ উদ্যোগে থাইল্যান্ড বাংলাদেশের পাশে থাকবে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা বিষয়টিকে খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। এটি দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে।
থাই রাষ্ট্রদূত জানান, দুই দেশ একটি দ্বিপক্ষীয় মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) নিয়ে আলোচনা শুরু করতে আগ্রহী। তার মতে, এতে বাংলাদেশে থাই বিনিয়োগ বাড়বে এবং পারস্পরিক বাণিজ্য আরও সম্প্রসারিত হবে।
তিনি বলেন, থাইল্যান্ডের রানোং বন্দর ও বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে সরাসরি নৌপরিবহন রুট চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে দুই দেশের শিপিং কর্তৃপক্ষের মধ্যে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শেষে মার্চে এ সেবা চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য আরও বেশি ভিসা প্রদানের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা ও পর্যটনের উদ্দেশে ক্রমেই বাংলাদেশিদের থাইল্যান্ড ভ্রমণ বাড়ছে।
এসময় প্রধান উপদেষ্টার এসডিজি-বিষয়ক সমন্বয়ক ও জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোর্শেদ উপস্থিত ছিলেন।




