খেলাধুলা
ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বিপিএল, থাকছে নতুন দল

আগামী বিপিএল কবে অনুষ্ঠিত হবে, সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। আজ মিরপুরে বিসিবি কার্যালয়ে পরিচালনা পর্ষদের এক বিশেষ সভায় নির্ধারণ করা হয় চলতি বছর ডিসেম্বর এবং আগামী বছর জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে পরের বিপিএল।
শুধু তাই নয়, বিপিএল নিয়ে আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এবার বিপিএল ফ্রাঞ্চাইজির মালিকানা ১-২ বছরের জন্য নয়, ৫ বছরের জন্য দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিপিএল আয়োজনে যেন আন্তর্জাতিক মান বজায় থাকে, সে জন্য একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেয়া হবে। এছাড়া বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলে বিসিবির বাইরে থেকেও লোকবল নিয়োগ দেয়া হবে বলে বিসিবি সভা শেষে জানিয়েছেন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
আগে থেকেই ঘোষণা ছিল, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালনা পর্যদের বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হবে লম্বা সময় নিয়ে। অনেকগুলো এজেন্ডা রয়েছে এই সভায়। তবুও, মিটিং শুরুর কথা ছিল বেলা ৩ টায়। কিন্তু বিসিবি পরিচালক পর্ষদের সভা শুরু হয়েছে বিকেল সাড়ে ৩টার পর। মাঝে মাগরিবের নামাজের বিরতি। সব মিলে ২/৩ ঘন্টার বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষ হলো রাত ৯টার পর সোয়া ৯টা নাগাদ।
মিটিং শেষে বিসিবি প্রধান আমিনুল ইসলাম বুলবুল পরিচালক ইফতিখার রহমান মিঠুকে সাথে নিয়ে যখন প্রেস কনফারেন্সে কথা বলতে আসলেন তখন ঘড়ির কাঁটা প্রায় সাড়ে ৯টা ছুঁই ছুঁই। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাহবুব আনাম, ফাহিম সিনহা, নাজমুল আবেদিন ফাহিম।
বিসিবি পরিচালক ও মিডিয়া কমিটি চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠু জানালেন, প্রচুর এজেন্ডা ছিল। তাই এতটা বিলম্ব হয়েছে মিটিং শেষ করতে।
বিসিবির সোমবারের সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো একনজরে
১. আজ সকাল সাড়ে ৯টায় অস্ট্রেলিয়ান কিওরেটর টাবি এসেছেন তিনদিনের জন্য।
২. বিপিএলের টাইম সিডিউল
ক. ডিসেম্বর ২০২৫ ও জানুয়ারি ২০২৬ এ শুরু ও শেষ করার দিনক্ষণ।
খ. বিপিএলে ৫ বছরের জন্য দল দেয়া হবে ফ্রাঞ্চাইজিদের।
গ. আগের মত নয়, শেয়ার মডেলসহ অন্য বিষয়াদি নিয়ে কথা হবে।
ঘ. এবার বিপিএল আয়োজনের দায়িত্ব একটি আন্তর্জাতিক ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কমিটিকে দায়িত্ব দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ঙ. বিপিএল কমিটিতে ক্রিকেট বোর্ডের বাইরের লোকজনকে নিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
৩. জুলাইতেই বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল।
৪. ভারত সফর নিয়ে: বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল মুখে বললেন আমাদের সাথে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কথা বার্তা হচ্ছে। আলোচনা পজিটিভ; কিন্তু বিসিবি সভাপতি নিশ্চিত করে বলতে পারলেন না যে ভারত পূর্ব নির্ধারিত সময়ে আসবে। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আশাবাদী ভারতের বাংলাদেশে খেলতে আসা নিয়ে। তবে ভারত কি পূর্ব নির্ধারিত সময়েই আসবে, তা এ মুহুর্তে বলতে পারছি না।’

খেলাধুলা
পাকিস্তানকে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে দারুণ সূচনা হলো বাংলাদেশের। কলম্বোতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। ম্যাচটি তারা জিতেছে ৭ উইকেট আর ১১৩ বল হাতে রেখে।
বোলাররাই জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছিলেন। স্বর্ণা-মারুফাদের তোপে মাত্র ১২৯ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান। ফলে বাংলাদেশের সামনে জয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৩০ রানের।
রান তাড়ায় দলীয় ৭ রানের মাথায় ফারজানা হককে (২) হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। শারমিন আক্তার ফেরেন ৩০ বলে ১০ রানের ধীর ইনিংস খেলে। এরপর দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন রুবাইয়া হায়দার। নিগার সুলতানাকে নিয়ে ৬২ আর সোবহানা মোস্তারির সঙ্গে ৩৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ম্যাচ বের করেই মাঠ ছাড়েন তিনি।
নিগার করেন ২৩ রান। ১৯ বলে ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন সোবহানা। হাফসেঞ্চুরিয়ান রুবাইয়া ৭৭ বলে ৮ বাউন্ডারিতে ৫৪ রানে অপরাজিত থাকেন।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং বেছে নিয়েছিল পাকিস্তান। প্রথম ওভারেই জোড়া ধাক্কা দেন বাংলাদেশি পেসার মারুফা আক্তার। ওভারের পঞ্চম আর ষষ্ঠ বলে উমাইমা সোহেল ও সিদরা আমিনকে গোল্ডেন ডাকে (১ বলে ০) সাজঘরে ফেরান তিনি। দুজনই হয়েছেন বোল্ড।
২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই চাপে পড়ে পাকিস্তান। এরপর রামিনা শামিম ও মুনিবা আলি প্রাথমিক বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠেন। অবশেষে ১২তম ওভারে এসে মুনিবাকে পয়েন্টে ক্যাচ বানিয়ে জুটি ভাঙেন নাহিদা আক্তার। ৩৫ বলে ১৭ করেন মুনিবা।
নিজের পরের ওভারে নিজেই ক্যাচ নিয়ে রামিন শামিমকে ফেরান বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা। ৩৯ বলে ২৩ রান নিয়ে সাজঘরের পথ ধরেন রামিন।
সেট হয়ে আউট হয়েছেন সিদরা নওয়াজও (২০ বলে ১৫)। একবার ফাহিমা খাতুনের লেগস্পিনে রিভিউ নিয়ে বাঁচলেও পরে আরেক লেগি রাবেয়া খানের এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি।
৬৭ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর ধরে খেলায় মনোযোগ দেন আলিয়া রিয়াজ আর ফাতিমা সানা। ৫৪ বলে তাদের ২৪ রানের জুটিটি অবশেষে ভাঙেন নিশিতা আক্তার নিশি। ডাউন দ্য উইকেটে বড় শট হাঁকাতে গিয়ে লংঅফ বাউন্ডারিতে ধরা পড়েন আলিয়া (৪৩ বলে ১৩)।
একশর আগে (৯১ রানে) ৬ উইকেট খুইয়ে ফের চাপে পড়ে পাকিস্তান। এক ওভার পরেই ৩৩ বলে ২২ রান করা ফাতিমা সানাকে এলবিডব্লিউ করেন ফাহিমা খাতুন।
এরপর আর বেশিদূর এগোতে পারেনি পাকিস্তান। ৩৮.৩ ওভারে তাদের ১২৯ রানেই গুটিয়ে দেয় বাংলাদেশের মেয়েরা।
বাংলাদেশের স্বর্ণা আক্তার মাত্র ৫ রানে ৩টি, মারুফা ও নাহিদা আক্তার নেন ২টি করে উইকেট।
খেলাধুলা
বাংলাদেশকে ১৩০ রানের লক্ষ্য দিলো পাকিস্তান

ইনিংসের প্রথম ওভারেই দুই উইকেট শিকার করে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দেন মারুফা আক্তার। মাঝের ওভারগুলোতে সেই ধারবাহিকতা ধরে রাখেন স্পিনাররা। নাহিদা-রাবেয়াদের ঘূর্ণিতে বেশি দূর এগোতে পারেনি পাকিস্তান। টাইগ্রেসদের দারুণ বোলিংয়ে দেড়শর আগেই অলআউট হয়েছে পাকিস্তান।
কলম্বোতে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে ৩৮ ওভার ৩ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১২৯ রান করেছে পাকিস্তান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৩ রান করেছেন রামিন শামিম।
বল হাতে বাংলাদেশকে দারুণ শুরু এনে দেন মারুফা। ডানহাতি এই পেসারের সুইং আর গতিতে চোখে রীতিমতো সর্ষে ফুল দেখেছেন পাকিস্তানি ব্যাটাররা। ইনিংসের প্রথম ওভারেই ডাবল স্ট্রাইক করেন মারুফা। পঞ্চম বলে ওমাইমা সোহেলকে বোল্ড করেন। পরের বলেই ফর্মে থাকা সিধরা আমিনের স্টাম্প ভাঙেন এই পেসার। দুই ব্যাটারই ডাক খেয়ে সাজঘরে ফিরেছেন।
২ রানে ২ উইকেট হারানো পাকিস্তানকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন মুনিবা আলি ও রামিন শামিম। বড় হতে থাকা এই জুটি ভেঙেছেন নাহিদা আক্তার। সাজঘরে ফেরার আগে ৩৫ বলে ১৭ রান করেছেন মুনিবা।শামিমকেও ফিরিয়েছেন নাহিদা। এই বাঁহাতি স্পিনারকে ফিরতি ক্যাচ দেওয়ার আগে ৩৯ বলে ২৩ রান করেছেন শামিম।
দলীয় ফিফটির আগেই ৪ উইকেট হারানো পাকিস্তানের বিপদে আরো বাড়িয়েছেন সিধরা নাওয়াজ। ২০ বলে ১৫ রান করা এই মিডল অর্ডার ব্যাটারকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেছেন রাবেয়া।
এরপর লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটাররা চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। ফাতিমা সানা-নাটালিয়া পারভেজরা উইকেটে থিতু হলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ফাতিমা ৩৩ বলে ২২ রান করেছেন। শেষদিকে ডায়ানা ২২ বলে অপরাজিত ১৬ রান করলেও দেড়শর আগেই অল আউট হয় তারা।
বাংলাদেশের হয়ে ৫ রানে ৩ উইকেট শিকার করে ইনিংসের সেরা বোলার স্বর্ণা। এ ছাড়া মারুফা ও নাহিদা দুইটি করে উইকেট পেয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন নিশিতা নিশি, রাবেয়া খান ও ফাহিমা খাতুন।
খেলাধুলা
দেশের ক্রিকেটে কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে বিসিবি নির্বাচন: তামিম

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন নিয়ে তৈরি হচ্ছে একের পর এক জটিলতা। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালসহ আরও কয়েকজন। তিনি জানান, আসন্ন এই নির্বাচন দেশের ক্রিকেটে কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর পর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তামিম। জানান, নোংরামির সঙ্গে থাকতে চান না বলেই সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। তামিম বলেন, ‘আপনারা যখন ইসি চূড়ান্ত তালিকা দেবে, তখন সে তালিকা দেখলেই বুঝবেন যারা সরে গেছেন তাদের সবাই হেভিওয়েট। এটা আমাদের মতো করে আমাদের প্রতিবাদ যে, এই নোংরামির অংশ হয়ে আমরা থাকতে পারব না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এটা ডিজার্ভ করে না।’
তামিম জানান, আসন্ন নির্বাচন বিসিবির ইতিহাসে এক কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখন যারা বিসিবিতে আছেন, তারা যেভাবে ইলেকশন করছেন, সেভাবে তারা জিততেও পারেন। তবে এটা ইলেকশন হচ্ছে না। আমি একটা কথাই বলব যে, ক্রিকেট হেরে গেছে। আপনারা বলেন যে, ক্রিকেটে ফিক্সিং বন্ধ করা লাগবে। তাদের বলব, আগে আপনারা নির্বাচনের ফিক্সিং বন্ধ করেন। এই নির্বাচন বিসিবির ইতিহাসে একটা কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে।’
নিজের সেই বক্তব্যে সাবেক এই অধিনায়ক আরও বলেন, ‘মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছি আমিসহ ১৪-১৫ জন। প্রত্যাহার করার কারণ খুবই স্পষ্ট। মনে হয় না এটা নিয়ে আমাকে বিস্তারিত বা ব্যাখ্যা করে কিছু বলার আছে। আমি শুরু থেকেই বলে আসছি, নির্বাচনটা কীভাবে হচ্ছে বা কোনদিকে যাচ্ছে এটা সবাই এখন দেখছে। যখন যা মনে হচ্ছে, তখন তা করা হচ্ছে। এটা আসলে নির্বাচন নয়। ক্রিকেটের সঙ্গে এই জিনিসটা কোনোদিক থেকেই মানায় না।’
খেলাধুলা
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম ইকবাল

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আসন্ন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তামিম ইকবাল। পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে আলোচিত প্রার্থী জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন আজ বুধবার।
তামিমসহ ৭-৮ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। তামিমের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র জাগো নিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে ৬ অক্টোবর। আর তার আগে মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ তারিখ আজ ১ অক্টোবর। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনেই তামিম সরে দাঁড়ালেন হঠাৎ করে।
তামিমের মতো পরিচালক পদে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন সাঈদ ইব্রাহিম আহমেদ, ইসরাফিল খসরু, সৈয়দ বোরহানুল ইসলাম এবং রফিকুল ইসলাম বাবুর মতো হেভিওয়েট প্রার্থীরাও।
বলার অপেক্ষা রাখে না, যে ১৫ ক্লাবের ওপর আবার কোর্টের নিষেধাজ্ঞা এসেছে, তার সবকটাই বিএনপিপন্থি কাউন্সিলরদের। খুব স্বাভাবিকভাবেই ১৫টি নিশ্চিত ভোট হাতছাড়া হয়ে যাবে তামিমের নেতৃত্বাধীন বিএনপিপন্থি প্যানেলের।
এছাড়া শেষমুহূর্তে অনেক চড়াই-উৎরাই পাড়ি দিয়ে সাজানো ১২ জনের প্যানেল থেকেও নির্বাচন করতে পারবেন না চার জন প্রার্থী। এতে করে শক্তি কমে যাওয়ার উপক্রম হয় অনেকটাই। ফলে আগেরদিনই গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল, বিএনপিপন্থিরাসহ তামিম ইকবাল নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন। সেটাই হলো।
খেলাধুলা
বিসিবি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বিতর্কিত সেই ১৫ ক্লাব

দুদকের পর্যবেক্ষণে থাকার কারণে শুরুতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকায় ছিল না ১৫ ক্লাব। বিতর্কিতভাবে কাউন্সিলরের তালিকায় না রাখায় পরে বিসিবির নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ করেন ক্লাব কর্তারা। অভিযোগের ভিত্তিতে ২৬ সেপ্টেম্বর শেষ পর্যন্ত ১৫টি ক্লাবের কাউন্সিলরশিপ ফেরত দেয়া হয়।
পরে চূড়ান্ত কাউন্সিলর তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিতও করে কমিশন। এরপর মনোনয়ন গ্রহণ ও বাছাই প্রক্রিয়াও সম্পন্ন হয়। তবে এবার হাইকোর্টের সিদ্ধান্তে আজ মঙ্গলবার ১৫ ক্লাবকে বাদ দেয়া হয়েছে।
আদালতের নির্দেশে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না এক্সিউম ক্রিকেটার্স, ঢাকা ক্রিকেট একাডেমী, মোহাম্মদ ক্রিকেট ক্লাব, নবাবগঞ্জ ক্রিকেট কোচিং একাডেমী, পূর্বাচল স্পোর্টিং ক্লাব, গুলশান ক্রিকেট ক্লাব, ওল্ড ঢাকা ক্রিকেটার্স, ভাইকিংস ক্রিকেট একাডেমী, বনানী ক্রিকেট ক্লাব, নাখালপাড়া ক্রিকেটার্স, মহাখালী ক্রিকেট একাডেমী, ধানমন্ডি ক্রিকেট ক্লাব, প্যাসিফিক ক্রিকেট ক্লাব, স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাব ও আলফা স্পোর্টিং ক্লাবের কাউন্সিলররা।