Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

অর্থনীতি চাঙ্গা করতে চীনের নতুন পদক্ষেপ

Published

on

বিএসআরএম

চীনের অর্থনীতি চাঙ্গা করতে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে দেশটির সরকার। গত ১৬ মার্চ প্রকাশিত একটি ‘বিশেষ কর্মপরিকল্পনা’র মাধ্যমে ভোগব্যয় বাড়ানোর বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বহুতল ভবনে অতিরিক্ত লিফট স্থাপন, শিশুদের চিকিৎসা ক্লিনিকের সময়সীমা বাড়ানো এবং ক্যাম্পিংয়ের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ উৎসাহিত করাসহ নানা পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই পরিকল্পনাটি বেশ প্রত্যাশিত ছিল। এর প্রকাশের সম্ভাবনার খবরেই গত ১৪ মার্চ চীনের প্রধান শেয়ারবাজার সূচক ২ শতাংশের বেশি বেড়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অর্থনীতিবিদদের মতে, চীন যদি সরকার ঘোষিত পাঁচ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জন করতে চায়, তবে মোট প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশের বেশি আসতে হবে ভোগব্যয় থেকে। ২০২৪ সালে এই খাতের অবদান ছিল ৪৫ শতাংশের কম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভোক্তাদের মনোভাব ও ব্যয় প্রবণতা
ভোক্তারা বছরটি কিছুটা ইতিবাচকভাবে শুরু করেছেন। গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে খুচরা বিক্রি আগের বছরের তুলনায় চার শতাংশ বেড়েছে, যদিও এটি এখনো মহামারির আগের ধারা থেকে অনেক পিছিয়ে। বসন্ত উৎসবের আট দিনে ১৮ কোটি ৭০ লাখ মানুষ সিনেমা দেখেছে, যেখানে মূল আকর্ষণ ছিল অ্যানিমেটেড ছবি ‘নে ঝা ২’।

তবে চীনা পরিবারগুলোর আত্মবিশ্বাস এখনো পুরোপুরি ফিরে আসেনি। কঠোর কোভিড-১৯ বিধিনিষেধের পর তারা এখনো তুলনামূলক বেশি সঞ্চয় করছে। অধিকাংশ সঞ্চয় ব্যাংক জমা ও আর্থিক সম্পদে বিনিয়োগ করা হচ্ছে, নতুন বাড়ি কেনার পরিবর্তে। এই প্রবণতা ভোগব্যয় কমিয়ে দিচ্ছে এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থবিরতা তৈরি করছে।

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি চিয়াং গত ৫ মার্চ পার্লামেন্টে দেওয়া বার্ষিক ভাষণে ‘জোরালোভাবে ভোগব্যয় বৃদ্ধি’কে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

সরকার পুরোনো গাড়ি, গৃহস্থালি সামগ্রী ও গ্যাজেট বদলে নতুন কেনার জন্য ভর্তুকি দ্বিগুণ করেছে। পাশাপাশি, স্বাস্থ্যবিমার জন্য সরকারি সহায়তা বাড়ানো এবং গ্রাম ও শহরের কর্মহীনদের মাসিক পেনশন ১২৩ ইউয়ান থেকে ১৪৩ ইউয়ানে উন্নীত করা হয়েছে। তবে দুই শতাংশ জিডিপির সমান এই অর্থনৈতিক উদ্দীপনা প্রত্যাশিত মাত্রার চেয়ে কম।

কীভাবে বাড়বে ভোগব্যয়?
সরকার তিনটি প্রধান উপায়ে ব্যয় বাড়ানোর চেষ্টা করবে—

১. আয় বৃদ্ধি: ন্যূনতম মজুরি বাড়ানো, কর্মসংস্থানমূলক কর্মসূচি সম্প্রসারণ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বৃদ্ধি।
২. সঞ্চয়ের প্রবণতা কমানো: ভোক্তা ঋণে ভর্তুকি প্রদান, শেয়ারবাজার ও আবাসন খাত স্থিতিশীল করার প্রতিশ্রুতি।
৩. আয়ের পুনর্বণ্টন: নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের হাতে বেশি অর্থ সরবরাহ করা, যারা তুলনামূলকভাবে বেশি ব্যয় করে।

এছাড়া, কর্মীদের অবকাশকালীন ছুটি নেওয়ার নিয়ম কঠোরভাবে বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা বেশি সময় ভোগ করতে পারে।

সফলতা কতটা সম্ভব?
এই পরিকল্পনায় কিছু উদ্ভট ও অস্পষ্ট বিষয়ও রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে ভোগব্যয় কীভাবে বাড়বে তা স্পষ্ট করা হয়নি। শিল্পীদের জন্য একক অনুমোদন ব্যবস্থা চালু করলেও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া অনিশ্চিত।

এছাড়া, ড্রোন শিল্প, প্রবীণদের অর্থনীতি ও শীতকালীন ক্রীড়া খাত নিয়ে সরকার আগেও পরিকল্পনা করেছিল, যা নতুন পরিকল্পনাতে পুনরাবৃত্তি হয়েছে। কিন্তু যথাযথ সরকারি ব্যয় বরাদ্দ ছাড়া এই পরিকল্পনাগুলো সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে উৎপাদন অনেক বেশি। কিন্তু ভোগব্যয় বাড়ানোর প্রচেষ্টাগুলো বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। নতুন এই ৩০ দফা পরিকল্পনা কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

পর্তুগালে বোরকা ও নিকাব নিষিদ্ধের বিল পাস

Published

on

বিএসআরএম

পর্তুগালে জনসমক্ষে বোরকা ও নিকাব পরা নিষিদ্ধের একটি আইন পাস করা হয়েছে। সংসদে এ বিলটি দিয়েছে ডানপন্থি চেগা দল। সমালোচকদের মতে, এটি মূলত মুসলিম নারীদের লক্ষ্য করে করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিল অনুযায়ী, কেউ ‘ধর্মীয় বা লিঙ্গজনিত কারণে’ মুখ ঢেকে রাখতে পারবে না। তবে বিমান, উপাসনালয় ও কূটনৈতিক স্থাপনায় মুখ ঢেকে রাখা যাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আইন ভাঙলে ২০০ থেকে ৪,০০০ ইউরো (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২৩ হাজার থেকে ৪ লাখ ৬০ হাজার) পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এখনও আইনটি কার্যকর হয়নি। প্রেসিডেন্ট মার্সেলো রেবেলো দে সোসা এটি সই করবেন কি না, তা ঠিক হয়নি। তিনি এটি অনুমোদন বা বাতিলও করতে পারেন।

যদি তিনি অনুমোদন দেন, তবে পর্তুগাল ইউরোপের অন্যান্য দেশ—ফ্রান্স, বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া ও নেদারল্যান্ডসের মতো—বোরকা নিষিদ্ধ দেশগুলোর তালিকায় যুক্ত হবে।

যদিও পর্তুগালে খুব কমসংখ্যক নারী বোরকা বা নিকাব পরেন, তবু বিষয়টি নিয়ে দেশে বিতর্ক শুরু হয়েছে।

চেগা দলের দাবি, মুখ ঢেকে রাখা নারীদের স্বাধীনতা ও মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করে।

কিন্তু বামপন্থি এমপি পেদ্রো দেলগাদো আলভেস বলেছেন, এই বিল আসলে বিদেশি ও মুসলিম নারীদের লক্ষ্য করে আনা হয়েছে। তথ্যসূত্র : দ্য গার্ডিয়ান

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

চীনের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক টেকসই নয়: ট্রাম্প

Published

on

বিএসআরএম

চীনের ওপর আরোপিত ১০০ শতাংশ শুল্ককে দীর্ঘমেয়াদে অটেকসই বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি দাবি করেন, বেইজিংয়ের আচরণের কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। ট্রাম্প আরও জানান, সবকিছু সত্ত্বেও আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ফক্স বিজনেস নেটওয়ার্ককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “এটা টেকসই নয়, কিন্তু সংখ্যাটি এটাই। তারা আমাকে এটা করতে বাধ্য করেছে।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, গত সপ্তাহে ট্রাম্প প্রশাসন চীনা পণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ আমদানি শুল্ক ঘোষণা করে এবং ১ নভেম্বর থেকে ‘সব ধরনের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার’ রপ্তানিতে নতুন নিয়ন্ত্রণ আরোপের সিদ্ধান্ত নেয়। চীনের পক্ষ থেকে বিরল ধাতুর (রেয়ার আর্থ এলিমেন্টস) রপ্তানি সীমিত করার প্রতিক্রিয়াতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। প্রযুক্তি নির্মাণে অপরিহার্য এসব ধাতুর বাজারে চীনের প্রভাব প্রায় একচেটিয়া।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদিও বাণিজ্য ইস্যুতে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন, তবুও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের প্রতি ব্যক্তিগতভাবে প্রশংসা জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, “চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যাবে, তবে চুক্তি হতে হবে ন্যায্য।” হোয়াইট হাউসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে যাওয়ার সময়ও ট্রাম্প জানান, “চীন কথা বলতে চায়, আমরাও কথা বলতে চাই।”

দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা ও আকস্মিক শুল্ক আরোপের কারণে টালমাটাল হয়ে ওঠে ওয়াল স্ট্রিট। তবে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সম্ভাব্য বৈঠকের ইঙ্গিতের পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায় শেয়ারবাজার। সূত্র: রয়টার্স।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের ভয়ঙ্কর হামলা, নিহত ৪০

Published

on

বিএসআরএম

অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হতে না হতেই আবারও আফগানিস্তানে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে পাকিস্তানের বিমান বাহিনী। দেশটির কান্দাহার প্রদেশের স্পিন বোলদাক শহরে চালানো এ হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪০ জন। সেইসঙ্গে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৭০ জন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (১৮ অক্টোবর) আফগান সংবাদমাধ্যম তোলো নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্পিন বোলদাক শহরটির অবস্থান আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, হতাহতদের সবাই বেসমারিক এবং একটি বড় অংশই নারী ও শিশু।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত ৯ অক্টোবর আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হামলা চালিয়ে তেহরিক-ই তালেবানের (টিটিপি) শীর্ষ নেতা নূর ওয়ালি মেহসুদকে হত্যা করে পাকিস্তানের বিমান বাহিনী। হামলার দু’দিন পর ১১ অক্টোবর আফগানিস্তানের সঙ্গে লাগোয়া খাইবার পাখতুনখোয়ার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে তীব্র সংঘাত শুরু হয় পাক-আফগান সেনাবাহিনীর মধ্যে।

চার দিন সংঘাত চলার পর ১৫ অক্টোবর ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি হয় পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুর ১ টায়। কিন্তু, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই হামলা চালায় পাকিস্তান।

হামলার শিকার এবং আহত হাজি বাহরাম নামের এক ব্যক্তি তোলো নিউজকে বলেন, আমি ইতিহাসে এমন অবিচার দেখিনি। একটি দেশ, যারা নিজেদের মুসলিম বলে দাবি করে- তারা এখানে নারী, শিশু ও বেসামরিক লোকজনের ওপরে হামলা করল।

বিমান বাহিনীর অভিযানের পাশপাশি স্পিন বোলদাক শহরের নোকলি, হাজি হাসান কেলাই, ওয়ার্দাক, কুচিয়ান, শহীদ ও শোরবাকে একের পর এক আর্টিলারি গোলা নিক্ষেপ করেছে পাকিস্তানি স্থলবাহিনী। এতে বেশ কিছু বাড়িঘর, দোকান ধ্বংস হয়ে গেছে। হতাহতও হয়েছেন অনেকে।

প্রসঙ্গত, আফগানিস্তানের সঙ্গে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক সংঘাতের মূলে রয়েছে পাকিস্তানের তালেবানপন্থি সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী তেহরিক-ই তালেবান (টিটিপি)। বেশ কয়েক বছর আগে পাকিস্তানের সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হওয়া এই গোষ্ঠীটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে দেশটির জন্য। আফগাস্তানের সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়া টিটিপির প্রধান ঘাঁটি। ২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালেবান সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর গোষ্ঠীটি আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।

পাকিস্তানের অভিযোগ, টিটিপির পেছনে প্রকাশ্য মদদ আছে আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের। তবে, কাবুল বরাবরই এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

Published

on

বিএসআরএম

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে বিশ্বের ১০৯টি দেশের ৬৩০ কোটি মানুষের মধ্যে ১১০ কোটি মানুষ (প্রায় ১৮ শতাংশ) চরম বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে ভুগছে। সরাসরি জলবায়ু ঝুঁকিতে রয়েছে বিশ্বের প্রায় ৯০ কোটি মানুষ যা মোট দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ৮০ শতাংশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পোভার্টি হিউম্যান ডেভলপমেন্ট ইনিশিয়েটি (ওপিএইচআই)-এর যৌথ বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৮৮ কোটি ৭ লাখ মানুষ অন্তত একটি জলবায়ু সমস্যা সরাসরি সম্মুখীন । এর মধ্যে ৬০ কোটি ৮ লাখ চরম তাপে, ৫৭ কোটি ৭ লাখ দূষণে, ৪৬ কোটি ৫ লাখ বন্যায়, এবং ২০ কোটি ৭ লাখ খরায় ভুগছে। প্রায় ৬৫ কোটির বেশি মানুষ অন্তত দুই ধরনের ঝুঁকিতে, ৩০ কোটির বেশি মানুষ তিন বা চার ধরনের বিপদের সম্মুখীন এবং ১ কোটি ১ লাখ মানুষ এক বছরে সব চারটি বিপদই অনুভব করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দারিদ্র্য ও জলবায়ু বিপদের যুগপৎ উপস্থিতি এখন বৈশ্বিক সংকটে পরিণত হয়েছে। এই পরিমাপের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে শিশু মৃত্যুহার, বাসস্থান, স্যানিটেশন, বিদ্যুৎ, এবং শিক্ষার মতো মৌলিক সূচক। এদের অর্ধেকেরও বেশি অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশু।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক হাওলিয়াং শু বলেন, খরা, বন্যা, তাপপ্রবাহ বা বায়ুদূষণের মতো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে কেউই পুরোপুরি নিরাপদ নয়। কিন্তু সবচেয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীই এর সবচেয়ে কঠিন প্রভাবের শিকার। নভেম্বর মাসে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য আসন্ন COP30 জলবায়ু সম্মেলন বিশ্বনেতাদের জন্য একটি সুযোগ, যেখানে জলবায়ু পদক্ষেপকে দারিদ্র্য মোকাবিলার পদক্ষেপ হিসেবেও বিবেচনা করতে হবে।

প্রতিবেদনে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে বলিভিয়ার সান্তা ক্রুজ দে লা সিয়েরা শহরের বাইরে বসবাসরত গুয়ারানি আদিবাসী সম্প্রদায়ের সদস্য রিকার্ডোকে।

রিকার্ডো দিনমজুর হিসেবে অল্প আয়ে ১৮ জনের সঙ্গে একটি ছোট ঘরে বসবাস করেন। স্ত্রী, তিন সন্তান, বাবা-মা এবং আরও কয়েকজন আত্মীয় নিয়ে একটি ঘরে তাদের বসবাস। বাড়িতে মাত্র একটি বাথরুম, কাঠ ও কয়লায় চালিত রান্নাঘর, এবং কোনো শিশুই স্কুলে যায় না।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সাহারার দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ায় মানুষ দারিদ্র্যের পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চরম তাপমাত্রা, খরা, বন্যা ও বায়ুদূষণ—এই চারটি জলবায়ু ঝুঁকির কারণে এই অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বিশেষভাবে ঝুঁকিতে রয়েছে।

ইউএনডিপি প্রতিবেদনটি উপসংহারে বলেছে, একাধিক ঝুঁকির মোকাবিলা করতে হলে মানুষ ও পৃথিবী উভয়কেই অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং স্বীকৃতি থেকে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে পদক্ষেপে রূপান্তর।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

গাজায় সেনা পাঠাচ্ছে মুসলিম ৩ দেশ

Published

on

বিএসআরএম

প্রায় দুই বছর ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে অবশেষে লাগাম টানতে সক্ষম হয়েছে বিশ্ব। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস। ভূখণ্ডটিতে শান্তি আনার লক্ষ্যে জামিনদার (গ্যারান্টি) হিসেবে ইতোমধ্যে একটি ঘোষণাপত্রেও স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গাজা উপত্যকায় এখন স্থিতিশীলতা রক্ষায় গঠিতব্য আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনীতে কোন দেশগুলো অংশ নেবে, তা নিয়ে চলছে আলোচনা। এরই মধ্যে সামনে এসেছে তিনটি মুসলিম দেশের নাম। দেশগুলো হলো— পাকিস্তান, আজারবাইজান ও ইন্দোনেশিয়া।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোরব) দ্য পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদনে এক সক্রিয় ও সাবেক মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, এই তিন দেশই এখন পর্যন্ত শীর্ষ প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যদিও এখনও আনুষ্ঠানিক সম্মতি মিলেনি।

পলিটিকোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইন্দোনেশিয়া এ পর্যন্ত একমাত্র দেশ হিসেবে প্রকাশ্যে নিজেদের সেনা প্রেরণের প্রস্তাব জানিয়েছে। তারা বলেছে, জাতিসংঘের অনুমোদনে শান্তিরক্ষী মিশনের আওতায় তারা প্রয়োজন হলে ২০ হাজার সেনা পাঠাতে প্রস্তুত। তবে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে পরিকল্পনা উপস্থাপনা করেছেন, তাতে জাতিসংঘের কোনো সরাসরি ম্যান্ডেটের উল্লেখ নেই।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, কাতার, মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) সেনাও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয়ে ইসরায়েলে একটি সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থান করে যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ভূমিকা নিতে পারে।

তথ্যসূত্র না জানিয়েই পলিটিকো উল্লেখ করেছে, এসব বাহিনীর মূল কাজ হবে গাজায় সংঘাত রোধ, ত্রাণবাহনের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিতকরণ এবং পর্যবেক্ষণ—যদিও চূড়ান্ত ম্যান্ডেট নির্ধারণ বাকি।

যুক্তরাষ্ট্র তৎকালীন পরিকল্পনায় হামাসকে নিরস্ত্রীকরণ ভবিষ্যৎ ধাপ হিসাবে দেখানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেছিলেন, হামাসকে নিরস্ত্র করা হবে—ইচ্ছাকৃত বা বাধ্যতামূলকভাবে। পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিষয়ক বিশ্লেষকরা বলছেন, এখন সুচারুভাবে ম্যান্ডেট নির্ধারণ, অংশগ্রহণকারী দেশ নির্বাচন ও দ্রুত প্রস্তুতি দেখানোই নীতি বাস্তবায়নের জন্য জরুরি।

সাবেক বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তা ড্যানিয়েল শাপিরো পলিটিকোকে বলেছেন, ‘গতি দেখানো এবং অংশগ্রহণকারী দেশ ও ম্যান্ডেট চূড়ান্ত করা রাস্তাকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলবে।’

উল্লেখ্য, গাজার দুই বছরের সংঘাতের পর সম্প্রতি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল রাখার জন্য বহুপাক্ষিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন বিশ্বনেতারা। আন্তর্জাতিক কূটনীতি ও বাস্তবতায় কোন দেশ কী ভূমিকা নেবে, তাদের ম্যান্ডেট কেমন হবে—এই প্রশ্নগুলো নিয়ে এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষা চলছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বিএসআরএম বিএসআরএম
পুঁজিবাজার10 minutes ago

বিএসআরএমের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড (বিএসআরএম) গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।...

বিএসআরএম বিএসআরএম
পুঁজিবাজার49 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে।...

বিএসআরএম বিএসআরএম
পুঁজিবাজার58 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিএসআরএম স্টিলস গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য...

বিএসআরএম বিএসআরএম
পুঁজিবাজার22 hours ago

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইন্টারন্যাশনাল...

বিএসআরএম বিএসআরএম
পুঁজিবাজার22 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে আইসিবি...

বিএসআরএম বিএসআরএম
পুঁজিবাজার22 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ডমিনেজ স্টিল

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকার শীর্ষে উঠেছে ডমিনেজ স্টিল। সপ্তাহজুড়ে...

বিএসআরএম বিএসআরএম
পুঁজিবাজার1 day ago

লিন্ডে বিডির আয় কমেছে ৯৮ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
বিএসআরএম
জাতীয়5 minutes ago

শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার10 minutes ago

বিএসআরএমের লভ্যাংশ ঘোষণা

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার49 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার58 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

বিএসআরএম
রাজনীতি1 hour ago

এনসিপির প্রতীক বাছাইয়ে আজই শেষ দিন

বিএসআরএম
অর্থনীতি1 hour ago

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছি: বিজিএমইএ সভাপতি

বিএসআরএম
রাজনীতি14 hours ago

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান তারেক রহমানের

বিএসআরএম
জাতীয়16 hours ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

বিএসআরএম
সারাদেশ16 hours ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বিএসআরএম
রাজনীতি16 hours ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

বিএসআরএম
জাতীয়5 minutes ago

শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার10 minutes ago

বিএসআরএমের লভ্যাংশ ঘোষণা

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার49 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার58 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

বিএসআরএম
রাজনীতি1 hour ago

এনসিপির প্রতীক বাছাইয়ে আজই শেষ দিন

বিএসআরএম
অর্থনীতি1 hour ago

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছি: বিজিএমইএ সভাপতি

বিএসআরএম
রাজনীতি14 hours ago

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান তারেক রহমানের

বিএসআরএম
জাতীয়16 hours ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

বিএসআরএম
সারাদেশ16 hours ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বিএসআরএম
রাজনীতি16 hours ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

বিএসআরএম
জাতীয়5 minutes ago

শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার10 minutes ago

বিএসআরএমের লভ্যাংশ ঘোষণা

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার49 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

বিএসআরএম
পুঁজিবাজার58 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

বিএসআরএম
রাজনীতি1 hour ago

এনসিপির প্রতীক বাছাইয়ে আজই শেষ দিন

বিএসআরএম
অর্থনীতি1 hour ago

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছি: বিজিএমইএ সভাপতি

বিএসআরএম
রাজনীতি14 hours ago

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান তারেক রহমানের

বিএসআরএম
জাতীয়16 hours ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

বিএসআরএম
সারাদেশ16 hours ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বিএসআরএম
রাজনীতি16 hours ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প