জাতীয়
নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে: ইউএনডিপি

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার।
রবিবার (১৯ জানুয়ারি) ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমের জন্য ল্যাপটপ, স্ক্যানারসহ অন্যান্য উপকরণ হস্তান্তরের সময় এ কথা বলেন স্টেফান লিলার।
স্টেফান লিলার বলেন, নির্বাচন কমিশনের চাহিদা অনুযায়ী ইউএনডিপি পর্যালোচনা করছে কীভাবে সহায়তা দেওয়া যায়। রাজনৈতিক দল, সিভিল সোস্যাইটিসহ বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করছে। এরই অংশ হিসেবে ভোটার তালিকা হালনাগাদের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে এই সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। ভোটার তালিকা হালনাগাদে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে ইউএনডিপি।
ইউএনডিপি বরাবরই ইসিকে নানা সহায়তা দিয়ে আসছে। এর আগেও প্রশিক্ষণ, অবকাঠামো উন্নয়ন, নির্বাচনি উপকরণে সহায়তা দিয়েছে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ভোটার তালিকা হালনাগাদেও সংস্থাটি সহায়তা করতে চায়। ইতিমধ্যে তাদের একটি সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, আগামীকাল ২০ জানুয়ারি বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এই কার্যক্রম চলবে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এর বিভিন্ন কেন্দ্রে ছবি তোলে ও চোখের আইরিশ এবং দশ আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করবে সংস্থাটি। এসব কাজে ল্যাপটপ, স্ক্যানার কাজে দেবে।

জাতীয়
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে। যেহেতু আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, সে মোতাবেক ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে ও বিকেলে আলাদাভাবে বরিশালের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সকালে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে, বিকেলে হয় সার্কিট হাউসে এই সভা।
পরে সাংবাদিকদের বেশকিছু প্রশ্নের জবাবে দেন সিইসি।
তিনি বলেন, যেহেতু আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড সরকার নিষিদ্ধ করেছে, তাই বিচার সম্পন্ন হওয়ার আগে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না। তবে যদি নির্বাচনের আগে বিচার সম্পন্ন হয়, তখন সেটা দেখা যাবে। এ ছাড়া এনসিপির শাপলা প্রতীকের দাবির প্রশ্নে সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশনের তালিকায় না থাকায় শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, কোনো গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা প্রভাবিত হবে না নির্বাচন কমিশন।
সভায় বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কাওসার, ছয় জেলার জেলা প্রশাসকসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয়
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো সেকশনে ভয়াবহ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। ইতোমধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ৩০টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে যোগ দিয়েছে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো সেকশনের পাশে একটি অংশে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাস্টমসের কুরিয়ার ইউনিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। কার্গো কমপ্লেক্সে কেমিক্যালসহ নানা ধরনের দাহ্য পদার্থ রয়েছে।
বিমানবন্দরের ভেতরে অবস্থানরত প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কার্গো ভিলেজের কুরিয়ার গোডাউনের একটি অংশ থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। অল্প সময়ের মধ্যেই আগুন পাশের গুদামঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে এবং তীব্র ধোঁয়ায় চারদিক অন্ধকার হয়ে যায়। এ সময় অনেকেই দৌড়ে বাইরে বের হয়ে আসেন। আগুন লাগার সময় বিমানবন্দরের আশপাশের এলাকায় তীব্র ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়।
উপস্থিত অনেকেই জানান, আগুনের তীব্রতা এত বেশি যে দূর থেকেও তাপ অনুভূত হচ্ছিল।
জানা গেছে, বিভিন্ন কুরিয়ার কোম্পানি, এয়ারলাইনসের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং অফিস এবং বেসরকারি আমদানি-রপ্তানি প্রতিষ্ঠানের পণ্য এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি বিমানবাহিনী, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন), এয়ারপোর্ট সিকিউরিটি ইউনিট, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্ধার দল এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা মাঠে রয়েছেন। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ এলাকায় প্রবেশাধিকার সীমিত করে দেওয়া হয়েছে, যাতে উদ্ধার ও নির্বাপণ কার্যক্রম নির্বিঘ্নে চলতে পারে।
জাতীয়
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯

রাজধানীসহ সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এতে অনেকের মৃত্যুও হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও ৬১৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সঙ্গে এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১২৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৪ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৪, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১১৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৭৬, খুলনা বিভাগে ৪৩ জন, ময়মনসিংহে ৩৩ জন, রাজশাহীতে ৭৫ এবং সিলেট বিভাগে ১ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে গত এক দিনে সারা দেশে ১১২৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৯৬৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছর এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৫৮ হাজার ৮৯৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন; ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৪৪ জনের।
জাতীয়
অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তার আশ্বাস ইতালির

বাংলাদেশ ও ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে ইতালির রোমে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়ানো, প্রযুক্তিগত সহায়তা, অগ্নি দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে প্রশিক্ষণ, অনিয়মিত অভিবাসন এবং মানব পাচার নিয়ে আলোচনা হয়।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের পক্ষে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) এবং ইতালির পক্ষে সে দেশের ইন্টেরিয়র মিনিস্টার মাতিও পিয়ানতিদোসি নেতৃত্ব দেন।
ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অনিয়মিত অভিবাসন, মানব পাচার, অর্থ পাচার ও আর্থিক অপরাধ প্রতিরোধ এবং অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়ানো সহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে উভয় দেশ অভিবাসন ব্যবস্থাপনা ও পাচার রোধে যৌথ নিরাপত্তা সংলাপ, গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার যৌথ অভিযান পরিচালনার বিষয়ে সম্মত হয়। এছাড়া মানব পাচার মোকাবিলায় যৌথ টাস্ক ফোর্স গঠন, ভুক্তভোগীদের পুনর্বাসন এবং বৈধ অভিবাসনের সুযোগ সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
বৈঠকে আর্থিক অপরাধ প্রতিরোধে পারস্পরিক আইনি সহায়তা চুক্তি ও প্রত্যর্পণ চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তাব করা হয়। পাশাপাশি ফরেনসিক তদন্ত ও সম্পদ পুনরুদ্ধারে সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগের বিষয়ে আলোচনা হয়। বাংলাদেশের অগ্নিদুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়াতে ইতালি প্রযুক্তিগত সহায়তা ও প্রশিক্ষণ প্রদানের আশ্বাস দেয়।
বৈঠকে উভয় দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভবিষ্যৎ সহযোগিতা ও অংশীদারিত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন।
জাতীয়
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, এতে কোনো সন্দেহ নেই: ইসি আনোয়ারুল

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য সরকারের যত সংস্থা আছে, সবাই কাজ করছে। পুলিশও নির্বাচন ইস্যুতে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। নির্বাচন পরিচালনা বিষয়ে পুলিশ বাহিনী তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে এফআইবিডিবি কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সেন্টারে ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন: চ্যালেঞ্জ নিরুপন ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনে সবাইকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে। আপনার নিরাপত্তা অটোমেটিক নিশ্চিত করা হবে। একটি ভোট কেন্দ্রের চিফ ইলেকশন কমিশনার হলেন একজন প্রিজাইডিং অফিসার। তার জন্য আপনাকে আইন জানতে হবে। তাহলে কোনো ভুল হবে না। সঠিক দায়িত্ব পালন করা যাবে।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন এখন আর আগের মতো না। এ কমিশন যে কোনো মূল্যে এ নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ভোটার ও কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেউ আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটিয়ে রেহাই পাবে না। ‘
তিনি বলেন, ‘সুনামগঞ্জ হাওর অঞ্চলে অনেক দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে। এ কারণে সেসব কেন্দ্রে বরাদ্দ বেশি দেওয়ার সুপারিশ করবো। তবে আমরা নির্বাচনকে কলুষিত হতে দেবো না। একটি সুন্দর নির্বাচন দেখার আশায় দেশবাসীর সঙ্গে সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে। এ নির্বাচনকে কোনোভাবেই কলুষিত হতে দেওয়া হবে না। ‘
সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ড. ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহম্মেদ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপ-প্রধান (উপ সচিব) (বিটিইবি) প্রকল্প পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা হাসান।
পরে দিনব্যাপী ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন চ্যালেঞ্জগুলো নিরুপন ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালা চলে। এতে সরকারি কর্মকর্তাদের বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে, অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচন কিভাবে পরিচালনা করা যায়, সেসব বিষয়ে প্রশিক্ষণে দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।