আইন-আদালত
আতশবাজি ও ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ
ইংরেজি বছরের শেষ দিন থার্টি ফার্স্ট নাইটে অগ্নি দুর্ঘটনারোধে বাসাবাড়ির ছাদ ও সব ভবন, উন্মুক্তস্থান, পার্কে আতশবাজি, পটকা ফোটানো বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে পুলিশের মহাপরিদর্শক আইজিপিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট একটি বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এর আগে সোমবার রাজধানীর বাসা-বাড়ির ছাদ ও সব ভবন, উন্মুক্ত স্থান, পার্কে আতশবাজি ও পটকা ফুটানো বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। জনসমাগম ও আতশবাজি ঠেকাতে ওই দিন রাত ১০টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারির মতো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ আশরাফ উজ্জামান এ রিট দায়ের করেন। স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি, ঢাকার পুলিশ কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
এদিকে রাজধানী ঢাকায় থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে রাজধানীর সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে অতিরিক্ত তিন হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি বলেন, পুলিশের পাশাপাশি পরিবেশ অধিদপ্তরের ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। তারা যে কোনো জায়গায় ভ্রাম্যমাণ আদালত চালাবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো.সাইফুল ইসলামের আদালত এই আদেশ দেন।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো.মফিজুল হক ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্র জানা গেছে, গত ৩১ অক্টোবর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস সহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে নগরের কোতোয়ালী থানায় মামলা করা হয়।
২৬ নভেম্বর চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। ৩ ডিসেম্বর জামিন শুনানির দিন থাকলেও কোনও আইনজীবী না থাকায় শুনানির দিন ২ জানুয়ারি ধার্য ছিল। গত বুধবার যে দুজনের জামিনের শুনানি ছিল, তাদের আইনজীবীও আসেননি।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো.মফিজুল হক ভূঁইয়া জানান, আমরা জামিনের বিরোধিতা করেছি। আদালত শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করেন।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য বলেন, আমরা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর পক্ষে জামিনের শুনানি করেছি। আদালতকে জানিয়েছি, জাতীয় পতাকার কোনও অবমাননা হয়নি। এই আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাবো।
এর আগে সকাল সোয়া ১০টার দিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানিতে অংশ নিতে আদালতে পৌঁছেন সুপ্রিম কোর্টের ১১ আইনজীবীর একটি দল। এই শুনানিকে কেন্দ্র করে আদালত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
শুনানি শেষে চিন্ময় কৃষ্ণের আইনজীবীরা পুলিশি পাহারায় আদালত থেকে বের হয়ে গাড়িতে ওঠেন। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে ৫০-৬০ জন আইনজীবী তাদের ‘দালাল’ বলে স্লোগান দেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
চিন্ময়কে আদালতে তোলা হবে আজ, সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হবে আজ। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সকাল থেকেই আদালতের প্রবেশমুখে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব) সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে আদালত প্রাঙ্গণ ও আশপাশের এলাকায়।
এর আগে ৩ ডিসেম্বর মঙ্গলবার চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানির দিন ধার্য ছিল। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা উপস্থিত থাকলেও আসামিপক্ষের কেউ ছিলেন না। তাই আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে আজ পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করেছিলেন।
অন্যদিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। তবে তিনি ভারত থেকে কবে বাংলাদেশে ফিরবেন তা নিয়ে রয়েছে ধুম্রজাল।
এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আগামী ২ জানুয়ারি চিন্ময় কৃষ্ণের হয়ে আদালতে দাঁড়াবো। এর আগেই বাংলাদেশে যাব। তবে কিছুক্ষণ পর তিনি তার ওই বক্তব্য থেকে খানিকটা সরে এসে বলেন, আমি এখন চিকিৎসাধীন রয়েছি। ডাক্তার যেদিন সুস্থ বলবেন সেদিন বাংলাদেশে যাব। আমি না থাকলেও অন্য আইনজীবীরা দাঁড়াবেন। তবে সুস্থ্ থাকলে অবশ্যই যাব।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
আসিফ মাহমুদ-হাসনাত-সারজিসের ফেসবুক আইডির কী হলো?
ফেসবুকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ফেসবুক আইডি। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, ঢাবি শিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েমসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত আরো অনেকের ফেসবুক আইডি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
বুধবার (০১ জানুয়ারি) বিকেল থেকে তাদের আইডিগুলো সার্স করে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। অনেকেই বলছিলেন, এই আইডিগুলো ডিজেবল হয়ে গেছে।
তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সমন্বয়ক বলেন, তাদের কারো আইডি ডিজেবল বা নষ্ট হয়নি। আইডিগুলোতে কিছু সমস্যা হচ্ছিল, তাই তারা আইডি ডিঅ্যাক্টিভেট করে রেখেছেন।
তিনি আরো বলেন, যারা এ ধরনের চেষ্টা করছে আমরা তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। তাদের কয়েকজন বাংলাদেশে থেকেই এ কাজ করছে বলে প্রাথমিকভাবে জেনেছি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পুলিশের তিন অতিরিক্ত আইজিপিকে বাধ্যতামূলক অবসর
বাংলাদেশ পুলিশের তিন অতিরিক্ত আইজিপিকে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। তারা হলেন- পুলিশ স্টাফ কলেজের রেক্টর অতিরিক্ত আইজি মল্লিক ফখরুল ইসলাম, পুলিশ টেলিকমের অতিরিক্ত আইজিপি ওয়াই এম বেলালুর রহমান ও পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি সেলিম মো. জাহাঙ্গীর।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জননিরাপত্তা বিভাগ (পুলিশ শাখা-১) সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত পৃথক তিন প্রজ্ঞাপনে তাদের অবসরে পাঠানো হয়।
পৃথক প্রজ্ঞাপনের তথ্যানুযায়ী, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইন) এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে তাদের অবসর প্রদান করা হয়েছে। বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি ও সাউথ বাংলার পরিচালকসহ ২৯ জনের নামে মামলা
সাদ মুসা গ্রুপের কর্ণধার ও সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ মহসিন এবং ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএফএম শরীফুল ইসলামসহ ২৯ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
নামে বেনামে কোম্পানি খুলে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, জালিয়াতির মাধ্যমে ৫ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এ মামলা হয়েছে।
ইতোমধ্যে ৪৫৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা আত্মসাৎ প্রমাণিত হয়েছে।
রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, পরস্পর যোগসাজশে নিজেরা লাভবান হয়ে বা অন্যদের লাভবান করে প্রতারণা, জাল- জালিয়াতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে ঋণের অর্থ অন্য কাজে ব্যবহার করে, ঋণ অর্থ জ্ঞাতসারে অবহেলাপূর্বক সঠিকভাবে মনিটরিং না করে অ্যাকমোডেশন বিল বা কাগুজে বিলের মাধ্যমে ঋণের অর্থ ব্যয় দেখিয়ে, বিআরপিডি সার্কুলার অমান্য করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ঋণ প্রস্তাব দ্রুততম সময়ে অনুমোদন করে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের আগ্রাবাদ শাখার গ্রাহক সাদ মুসা হোমটেক্স অ্যান্ড ক্লথিং লিমিটেডের মালিক মোহাম্মাদ মোহসিন কর্তৃক ৪৫৯ কোটি ৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করায় তাদের ২৯ জনের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৮- ৪৭১/১০৯ তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২এর ৪(২) ধারায় মামলা করা হয়েছে।
মামলার আসামিরা হলেন – মোহাম্মদ মোহসিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সাদ মুসা হোমটেক্স এন্ড ক্লথিং লিমিটেড, ২৪৫ হাটহাজারী রোড, বিবিরহাট, চট্টগ্রাম কর্ণধার, সাদ মুসা গ্রুপ ও সাবেক পরিচালক, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড (২) নিজাম আহমেদ, এসইভিপি ও ম্যানেজার ন্যাশনাল ব্যাংক (৩) ইসতিয়াক হাসান, এসভিপি ও ম্যানেজার ন্যাশনাল ব্যাংক (৪) এএসএম হেলাল উদ্দিন, এসএভিপি ও অপারেশন ম্যানেজার, ন্যাশনাল ব্যাংক (৫) মো. আবু বক্কর রাসেল, প্রিন্সিপাল অফিসার, ন্যাশনাল ব্যাংক (৬) মোহাম্মদ মহসিন চৌধুরী, এসএভিপি ন্যাশনাল ব্যাংক (৭) মো. আখতার হোসেন, এভিপি ও হিসাব ইনচাজ ন্যাশনাল ব্যাংক (৮) মো. আলমগীর হোসেন, এভিপি ও আমদানি ইনচার্জ ন্যাশনাল ব্যাংক (৯) মোহাম্মদ নুরুন্নবী, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (১০) হাছিনা সুলতানা, এসএভিপি, ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন-১ ন্যাশনাল ব্যাংক (১১) শেখ ফরিদ আহমেদ, প্রিন্সিপাল অফিসার, ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন-১ ন্যাশনাল ব্যাংক (১২) মোহাম্মদ আবু রাশেদ নোয়াব, ভিপি, ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন-১ ন্যাশনাল ব্যাংক (১৩) অরুণ কুমার হালদার, ইভিপি ও ক্রেডিট কমিটির সদস্য ন্যাশনাল ব্যাংক (১৪) ইফতেখার হোসেন চৌধুরী, এসইভিপি ও ক্রেডিট কমিটির সদস্য ন্যাশনাল ব্যাংক (১৫) এএসএম বুলবুল, ডিএমডি ও ক্রেডিট কমিটির সদস্য ন্যাশনাল ব্যাংক (১৬) মো: বদিউল আলম, সাবেক এএমডি ও ক্রেডিট কমিটির সদস্য ন্যাশনাল ব্যাংক (১৭) চৌধুরী মোশতাক আহমেদ, এএমডি, ক্রেডিট কমিটির সদস্য ন্যাশনাল ব্যাংক (১৮) এএফএম শরীফুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড (১৯) জাকারিয়া তাহের, পরিচালক (২০) মাবরুর হোসেন, পরিচালক (২১) মো: আনোয়ার হোসেন, পরিচালক (২২) খলিলুর রহমান, পরিচালক (২৩) মো. নাজমুজ্জামান ভূইয়া মুক্তা, পরিচালক (২৪) মোয়াজোশ হোসেন, পরিচালক (২৫) মিসেস মনোয়ারা শিকদার, পরিচালক (২৬) পারভীন হক শিকদার পরিচালক (২৭) রিক হক সিকদার (২৮) রণ হক শিকদার, পরিচালক এবং (২৯) একেএম এনামুল হক শামীম পরিচালক ন্যাশনাল ব্যাংক।