রাজধানী
সোমবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট
সপ্তাহের বিভিন্ন দিন পরিবার-পরিজন নিয়ে আমরা বের হয়ে থাকি। এ জন্য বের হওয়ার আগে দেখে নেয়া ভালো, এদিন কোন কোন মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ থাকে। এবার তাহলে জেনে নিন আজ সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ থাকে।
যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ-
আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও ওল্ড এয়ারপোর্ট এরিয়া, তেজগাঁও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টারসিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ীর একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ ও সানারপাড়।
যেসব মার্কেট অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে:
বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লী, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ ও ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোড়ান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।
যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকবে:
রামপুরার মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোড়ান বাজার, মেরাদিয়া বাজার, আয়েশা-মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, দনিয়া তেজারত সুপার মার্কেট, আবেদীন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ডস সুপার মার্কেট।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীতে ৯ বছরের মধ্যে সবচেয়ে দূষিত মাস ২০২৪ এর ডিসেম্বর
গত বছরের ডিসেম্বরে রাজধানী ঢাকায় বায়ুদূষণের রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। গত ৯ বছরে ডিসেম্বরে এতটা ভয়াবহ দূষণ দেখা যায়নি। বিশেষ করে ১৪ ডিসেম্বর শহরটির বায়ু পরিস্থিতি ছিল বেশি দুর্যোগপূর্ণ, বিগত ৯ বছরে যেমনটা আর দেখা যায়নি। সবশেষ ৯টি ডিসেম্বর মাসের মোট ১৭ দিন দুর্যোগপূর্ণ ছিল ঢাকার বায়ু, যার মধ্যে ১১ দিন ছিল শুধুমাত্র গত ডিসেম্বর মাসেই।
২০১৬ সাল থেকে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণ করে আসছে বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)। সম্প্রতি তারা একটি গবেষণায় ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসের দূষণ পরিস্থিতি তুলে ধরেছে, যেখানে বায়ু মান ছিল অতীতের চেয়ে মারাত্মক। বিশেষজ্ঞদের মতে, ইটভাটা, কলকারখানার ধোঁয়া, ফিটনেসবিহীন গাড়ির সংখ্যা, রাস্তার ধুলাবালি, নির্মাণকাজ এবং যত্রতত্র বর্জ্য পোড়ানোর কারণে দূষণের মাত্রা অব্যাহতভাবে বেড়েছে।
ক্যাপসের তথ্য মতে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বায়ুর গড় মান ছিল ২৮৮, যা গত ৯ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে এই মান ছিল ১৯৫, অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় ২৬ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে গত ১৪ ডিসেম্বর রাত ১১টায় ঢাকার বায়ুর মান ছিল ৮৮০, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
ঢাকার বায়ু দূষণে নগরবাসীর স্বাস্থ্যের ওপর পড়েছে ভয়াবহ প্রভাব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে তা ভবিষ্যতে আরও ভয়াবহ হয়ে উঠবে। ২৫০ শয্যার টিবি হাসপাতালে রোগী আসার সংখ্যা গত মাসে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, দূষণের কারণে রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা স্বাভাবিক সময়ে দেখা যায় না।
পরিবেশ অধিদপ্তর বিভিন্ন সময়ে দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবতা ভিন্ন। এ ব্যাপারে ক্যাপসের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আহমেদ কামরুজ্জামান মজুমদার জানান, দূষণের মূল উৎস যেমন ইটভাটা, কলকারখানার ধোঁয়া, ফিটনেসবিহীন গাড়ি এবং অব্যাহত নির্মাণকাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারের কার্যকর তৎপরতার অভাব রয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. জিয়াউল হক বলেন, নভেম্বর মাসে পুলিশ বাহিনীর কম উপস্থিতির কারণে ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান তেমন ছিল না। ঢাকার রাস্তার পাশের বর্জ্য পোড়ানোও একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট
প্রতিদিনই মানুষের কিছু না কিছু কেনাকাটার প্রয়োজন হয়। এছাড়া মানুষ ঘুরতেও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে থাকেন। প্রয়োজনীয় কেনাকাটা কিংবা ঘুরতে গিয়ে যদি দেখেন ওই এলাকার মার্কেট বন্ধ, তাহলে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে নষ্ট হয় সময়ও। তাই বাসা থেকে বের হওয়ার আগে জেনে নিন বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
মগবাজার, বেইলি রোড, সিদ্ধেশ্বরী, মালিবাগের একাংশ, শাজাহানপুর, মোহাম্মাদপুর, আদাবর, শ্যামলী, গাবতলী, মিরপুর-১, মিরপুর স্টেডিয়াম, চিড়িয়াখানা এলাকার দোকানপাট, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, আসাদগেট, ইস্কাটন, শান্তিনগর, শহীদবাগ, শান্তিবাগ, ফকিরারপুল, পল্টন, মতিঝিল, টিকাটুলি, আরামবাগ, কাকরাইল, বিজয়নগর, সেগুনবাগিচা, হাইকোর্ট ভবন এলাকা, রমনা শিশু পার্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
শাহ্ আলী সুপার মার্কেট, মিরপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, মৌচাক মার্কেট, আনারকলি মার্কেট, আয়েশা শপিং কমপ্লেক্স, কর্নফুলি গার্ডেন সিটি, কনকর্ড টুইন টাওয়ার, ইস্টার্ন প্লাস, সিটি হার্ট, মোহাম্মাদপুর টাউন হল মার্কেট, কৃষি মার্কেট, আড়ং, বিআরটিসি মার্কেট, শ্যামলী হল মার্কেট, মিরপুর মুক্তিযোদ্ধা সুপার মার্কেট, মাজার ক-অপরারেটিভ মার্কেট, মুক্ত বাংলা শপিং কমপ্লেক্স, জোনাকি সুপার মার্কেট, গাজী ভবন, পল্টন সুপার মার্কেট, স্টেডিয়াম মার্কেট-১ ও ২, গুলিস্থান কমপ্লেক্স, রমনা ভবন, খদ্দর মার্কেট, পীর ইয়ামেনি মার্কেট, বাইতুল মোকাররম মার্কেট, আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেট, সাকুরা মার্কেট।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
আজ ১ জানুয়ারি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ১৯৭৯ সালের এই দিনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে গঠিত এ সংগঠন দীর্ঘ পথ পেরিয়ে দেশের অন্যতম বৃহৎ ছাত্রসংগঠনে পরিণত হয়েছে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ছাত্রদল বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সকাল ১১টায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ এবং দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে দিনটির সূচনা করা হয়। দুপুর ১২টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন অডিটরিয়ামের সামনে রক্তদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এরপর দুপুর ২টায় আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়েছে।
আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি ছাত্রদলের সাংগঠনিক অভিভাবক হিসেবে দলীয় কর্মীদের দিকনির্দেশনা দেবেন।
ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বলেন, “গণমানুষের মুক্তি এবং শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে ছাত্রদল কাজ করছে। বিগত আন্দোলনে শহীদদের আত্মত্যাগে বলীয়ান হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার অঙ্গীকার আমাদের।”
তিনি আরও বলেন, “ছাত্ররাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনাই আমাদের লক্ষ্য। সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি বন্ধ করে নিয়মিত ছাত্রদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দেয়া হবে।”
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
মুহুর্মুহু আতশবাজি-পটকায় নতুন বছর উদযাপন
এবারও পুলিশের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিকট শব্দে পটকা-আতশবাজি ফোটানোর আওয়াজ আর ফানুস উড়িয়ে উদযাপিত হচ্ছে নতুন বছর ২০২৫। রাত ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে আতশবাজি ও ফানুস উড়িয়ে ২০২৫ সালকে স্বাগত জানায় রাজধানীবাসী।
আতশবাজির ঝলকে রঙিন হয়ে ওঠে ঢাকার আকাশ। এর সঙ্গে রয়েছে পটকার শব্দ, তবে এবার সংখ্যায় ফানুস কম। অথচ নিষেধাজ্ঞা ছিল এসব আয়োজনে। কিন্তু সব নিষেধাজ্ঞা ভেঙে বরাবরের মতো এবারও খ্রিষ্টীয় নতুন বছরকে উদযাপনে ছিল সবকিছুই।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দিনগত মধ্যরাতে (সময় অনুযায়ী ১ জানুয়ারি প্রথম প্রহরে) রাজধানীর প্রায় সব এলাকায় আতশবাজি ও পটকা ফাটানোর বিকট আওয়াজ পাওয়া যায়।
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী থার্টি ফার্স্ট নাইট উৎসবমুখর ও নিরাপদ পরিবেশে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বেশকিছু নির্দেশনা দেন। এর মধ্যে থার্টি ফার্স্ট নাইট ও ইংরেজি নববর্ষ ২০২৫ উপলক্ষে ঢাকা মহানগর এলাকায় যে কোনো ধরনের আতশবাজি, পটকা ফোটানো ও ফানুস উড়ানো নিষিদ্ধ করা হয়।
ঢাকায় থার্টি ফার্স্ট নাইটে উন্মুক্ত স্থানে কোনো ধরনের আয়োজন করার সুযোগ ছিল না। কঠোর নিষেধাজ্ঞা ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। আতশবাজি আর পটকায় ভরপুর ঢাকার আকাশ। রাজধানীর পুরান ঢাকাসহ প্রায় সব এলাকায় অনেক ভবনের ছাদেই রয়েছে আতশবাজি আর ফানুস ওড়ানোর আয়োজন। অনেকে আবার ছাদে বারবিকিউ পার্টিসহ পারিবারিক নানা আয়োজন করেছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
বুধবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট
রাজধানী ঢাকার বাসিন্দাদের প্রতিদিনই কেনাকাটাসহ নানা প্রয়োজনে কোনো না কোনো মার্কেট ও শপিংমলে যাওয়া লাগে। কিন্তু কোথাও গিয়ে যদি দেখেন সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ, তখন কাজ তো হলোই না বরং মনটাই খারাপ হয়ে যায়। তাই যাওয়ার আগে দেখে নিন বুধবার (০১ জানুয়ারি) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার মার্কেট
পাবলিক ওয়ার্কস সেন্টার, ইউনিটি প্লাজা, যমুনা ফিউচার পার্ক, নুরুনবী সুপার মার্কেট, ইউনাইটেড প্লাজা, কুশল সেন্টার, এবি সুপার মার্কেট, আমির কমপ্লেক্স, উত্তরার মাসকট প্লাজা।
যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ
বারিধারা, সাঁতারকুল, শাহাজাদপুর, নিকুঞ্জ-১, ২, কুড়িল, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, মধ্য ও উত্তর বাড্ডা, জগন্নাথপুর, খিলক্ষেত, উত্তরখান, দক্ষিণখান, জোয়ার সাহারা, আশকোনা, বিমানবন্দর সড়ক ও উত্তরা থেকে টঙ্গী সেতু পর্যন্ত এলাকা।