প্রবাস
লেবানন থেকে ফেরত এসেছেন ৫৪ প্রবাসী বাংলাদেশী
যুদ্ধবিদ্ধস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক আটকে পড়া ৫৪ বাংলাদেশী ফেরত এসেছেন। সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে সোমবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় সৌদি এয়ারলাইন্স (এসভি ৮১০) ফ্লাইটযোগে তারা দেশে ফেরত আসেন।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) আরো ৬৫ জন বাংলাদেশীর প্রত্যাবাসন করার কথা রয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় এ প্রত্যাবাসন কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে।
প্রত্যাবাসনকৃত বাংলাদেশী নাগরিকদের বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। এছাড়াও বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রোববার স্থানীয় সময় রাত ১১টার কিছু আগে লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংস্থা মিডল ইস্ট এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে রওনা হন ৫৪ জন বাংলাদেশী। দূতাবাসের ব্যবস্থাপনায় তাদেরকে একটি বাসে করে বৈরুতের রফিক হারিরি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়।
লেবাননে আটকে পড়া বাংলাদেশীদের দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ সম্পর্কে প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা বলেন, লেবাননে কোনো জায়গাতেই বাংলাদেশীরা নিরাপদে নেই। তাদের ফিরিয়ে আনতে যা করার, সরকার করবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশীদের জন্য সরকার এখন পর্যন্ত ১৭ কোটি টাকা খরচ করেছে।
আইওএম জানায়. ২০০ বাংলাদেশীকে লেবানন থেকে ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করবে তারা।
আইওএমের পক্ষ থেকে লেবানন থেকে প্রত্যাবাসনকৃত সবাইকে ৫ হাজার টাকা, কিছু খাদ্য সামগ্রী ও প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। তাদের সাইকো সোশ্যাল সাপোর্ট দেয়া হবে।
লেবাননে চলমান যুদ্ধাবস্থায় ১ হাজার ৮০০ প্রবাসী বাংলাদেশী দেশে ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করে বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
চীনে বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে ‘ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া ট্যুর’
চীনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল ইনার মঙ্গোলিয়া এবং শানশি প্রদেশের বিভিন্ন শহরে আন্তর্জাতিক দর্শনার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাত দিনব্যাপী ‘আন্তর্জাতিক অন্তর্দৃষ্টিতে চীনের দৃশ্য’ প্রোগাম। ‘নতুন যুগে উন্মুক্ততা এবং একীকরণের রাস্তা’—এই থিম নিয়ে এ ভ্রমণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থী ও গণমাধ্যমকর্মীরা অংশ নেন।
চীনের নেটওয়ার্ক কমিউনিকেশন ব্যুরোর সাইবারস্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পরিচালনায় ইভেন্টটি যৌথভাবে আয়োজন করে ইনার মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের সাইবারস্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, শানশি প্রদেশের সাইবারস্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং চায়না ডেইলি নিউজপেপার।
এই সফরের ফলে পরিদর্শনকারী দলটি অঞ্চলগুলোর উচ্চমানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, শিল্প ও অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি ও পরিবেশগত অর্জন, সংস্কৃতি এবং ঐতিহাসিক ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারে।
সাত দিনব্যাপী বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করার জন্য পরিদর্শনকারী দলের সদস্যরা আধুনিক উৎপাদন উদ্যোগ, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জাদুঘর, বড় প্রকল্পগুলোর নির্মাণ স্থান, তথ্য ও প্রযুক্তিকেন্দ্র, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক ও আন্তর্জাতিক লজিস্টিক হাব, রেলওয়ে লজিস্টিক সেন্টার, সিড ইন্ডাস্ট্রি সেন্টার ও কৃষিশিল্পের স্থান এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কেন্দ্রসহ অন্যান্য স্থান পরিদর্শন করে।
বাংলাদেশ, কাজাখস্তান, মঙ্গোলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলের ২০ জন বিদেশি মিডিয়া সাংবাদিক, বিশেষজ্ঞ ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের একটি দল এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
লেবাননের অবৈধ বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য দুঃসংবাদ
লেবাননে চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরতে আগ্রহী অবৈধ বাংলাদেশি কর্মীদের জরিমানা দিয়ে ফিরতে হবে বলে জানিয়েছে বৈরুতের বাংলাদেশ দূতাবাস। স্থানীয় সময় রোববার (১৩ অক্টোবর) বাংলাদেশ দূতাবাস এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
দূতাবাস জানায়, লেবাননে থাকা অনিয়মিত প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের দেশে ফেরত যেতে হলে সে দেশের জেনারেল সিকিউরিটি অফিসে (আমলনামা) প্রয়োজনীয় সার্ভিস চার্জ ও জরিমানা দিয়ে এক্সিট ভিসা সংগ্রহ করে অন্যান্য প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ।
দূতাবাস আরও জানায়, বাংলাদেশ দূতাবাস এ বিষয়ে জেনারেল সিকিউরিটি অফিসসহ সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রয়োজনীয় যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছে। সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে লেবানন প্রবাসী অনিয়মিত কর্মীদের দেশে পাঠানোর বিষয়টি উপযুক্ত সময়ে দূতাবাসের ফেসবুক পেজে জানিয়ে দেয়া হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
মালদ্বীপে অবৈধ বাংলাদেশিদের বৈধ হওয়ার বড় সুযোগ
মালদ্বীপে আসা বেশিরভাগ বাংলাদেশির প্রবাস জীবন শুরু হয় চরম দুর্ভোগের মধ্যদিয়ে। এদের অনেকেই বৈধভাবে দেশটিতে এলেও দালাল চক্র আর দেশটির নিয়োগকর্তাদের অবহেলার কারণে নির্দিষ্ট কর্মস্থল থেকে পালিয়ে বা অবৈধভাবে অন্য মালিকানায় কাজ করেন। এসব প্রবাসীদের নিখোঁজ হিসেবে চিহ্নিত করে কর্মসংস্থান অধিদফতরে অভিযোগ করা হয়।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিয়োগকর্তারা নিখোঁজের অভিযোগ তুলে নিলে এই প্রবাসীরা চাইলে মালিকানা পরিবর্তন করে বৈধতা নিতে পারবেন। এই সুযোগকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশন।
মালদ্বীপের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরিবর্তিত নতুন নিয়মে, পালিয়ে কাজ করা প্রবাসীদের বিরুদ্ধে আনা মালিক পক্ষের অভিযোগ এক্সপ্যাট সিস্টেমের মাধ্যমে প্রত্যাহার করে নিলেই মিলবে বৈধ হওয়ার সুযোগ। ৩০ অক্টোবরের মধ্যে কোনো নিয়োগকর্তা চাইলে নিখোঁজের অভিযোগ তুলে নিতে পারবেন বিনা পয়সায়। যেই কাজটি এতদিন করা সম্ভব ছিল না।
দেশটির নতুন এই নীতিকে স্বাগত জানিয়েছেন মালদ্বীপে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
এদিকে বিভিন্ন কোম্পানি থেকে পালিয়ে কাজ করা বাংলাদেশিদের দ্রুতই সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে বৈধ হওয়ার আহ্বান জানান মালদ্বীপের বাংলাদেশ হাইকমিশন।
ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. সোহেল পারভেজ বলেন, ‘মালদ্বীপে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি যারা এই মিসিং রিপোর্টের অধীনে রয়েছেন তাদেরকে অনুরোধ করবো আপনারা যে কোম্পানি থেকে চলে এসেছিলেন তাদেরকে অনুরোধ করে তাদের মাধ্যমে যে মিসিং কমপ্লেইন ছিল সেটি উইথড্র করে আপনি বর্তমানে যেখানে কাজ করছেন সেখানে নতুন ভিসা সংগ্রহ করুন।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৬০২ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় বিভিন্ন অভিবাসন অপরাধের অভিযোগে ২১৪ বাংলাদেশিসহ ৬০২ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দেশটির সেলাঙ্গর রাজ্যের শাহ আলম জেলার তামান শ্রী মুদা সেকশন ২৫ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতদের মধ্যে ২১৪ জন বাংলাদেশি, নেপালের ১১৫, মিয়ানমারের ৮৬, ৮১ জন ইন্দোনেশিয়ার, ৬০ জন ভারতের, ৩৪ জন পাকিস্তানের, শ্রীলঙ্কান ১০ জন এবং একজন করে আলজেরিয়া ও ফিলিপিনের নাগরিক রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৯ থেকে ৫৩ বছর বয়সী ৫০৫ জন পুরুষ এবং ৯৭ জন নারী রয়েছেন।
সেলাঙ্গর ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট, ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল, সেলাঙ্গর কন্টিনজেন্ট পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এবং ন্যাশনাল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টসহ বিভিন্ন সংস্থার ৪৪৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মী এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
চিহ্নিত অপরাধগুলোর মধ্যে ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ লঙ্ঘন, বিশেষ করে ওয়ার্ক পারমিট বা পাসপোর্টের মতো বৈধ ভ্রমণ নথি দেখাতে ব্যর্থ হওয়াসহ বিভিন্ন অপরাধ রয়েছে।
আটককৃতদের পরবর্তী তদন্তের জন্য সেমেনিয়েহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
প্রবাস
মালদ্বীপে বাংলাদেশি পর্যটক ২৯ শতাংশ বেড়েছে
ভিসা ছাড়াই বিশ্বের ৪২টি দেশ ভ্রমণ করতে পারেন বাংলাদেশি পর্যটকেরা। তার মধ্যে ভারত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ অন্যতম। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই দেশটিতে অন অ্যারাইভাল ভিসার সুবিধা থাকায় তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ করা খুব সহজ। অন্যান্য দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মালদ্বীপে চলতি বছরের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশি পর্যটক বেড়েছে ২৯ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) স্থানীয় গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির মার্কেটিং অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইব্রাহিম শিউরি একথা জানান।
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যগুলোর মধ্যে মালদ্বীপ একটি। যার উচ্চতা মাত্র সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দুই দশমিক তিন মিটার। যেন এক সমুদ্র জলে দাঁড়িয়ে থাকা নীল জলরাশির একটি দেশ।
১২০০টি দ্বীপ এবং ২৬টি প্রবালদ্বীপের এই অপরূপ দেশটি পর্যটকদের অপার্থিব সব বিলাসিতার কেন্দ্রবিন্দু। যার জন্যই বিশ্বের নামকরা তারকা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই মালদ্বীপ ভ্রমণে ভিড় করেন। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশি পর্যটকদেরও স্বপ্নের সেরা গন্তব্য হয়ে উঠেছে এই দেশটি।
মালদ্বীপের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে বিদেশি পর্যটকদের আগমন বাড়ানোর জন্য সমুদ্র সৈকত এবং রসালো ল্যান্ডস্কেপে এনেছেন বড় পরিবর্তন। যা বিশ্ব পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। যার ফলে অন্যান্য দেশের ভ্রমণ পিপাসুদের সাথে পাল্লা দিয়ে মালদ্বীপে প্রতিদিনই বাংলাদেশি পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে পর্যটন স্পষ্টগুলো।
চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ২০ হাজার ৮৪০ জন বাংলাদেশি পর্যটক ভ্রমণ করেছেন দেশটিতে। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির মার্কেটিং অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইব্রাহিম শিউরি।
এছাড়াও তিনি উল্লেখ করেন, নতুন করে মালদ্বীপের পর্যটন শিল্পে পরিবর্তন আনায় প্রতিদিনই দেশটিতে ভিড় করেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভ্রমণ পিপাসুরা। তবে দেশটির নতুন এই পরিবর্তিত পর্যটন বাজারের সবচেয়ে বেশি চমক হচ্ছে বাংলাদেশি পর্যটক বৃদ্ধি পাওয়া। মালদ্বীপের এই ঊর্ধ্বমুখী পর্যটকদের প্রবণতা বজায় রাখার জন্য তাদের বিপণন প্রচেষ্টা আরও প্রসারিত করবে বলেও জানান তিনি।
বর্তমানে মালদ্বীপে পর্যটক আগমনের শীর্ষ ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশি পর্যটকের অবস্থান ১৬তম স্থানে বলেও জানিয়েছেন দেশটির পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।