ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
তিতুমীর-ইডেনসহ ২১ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

রাজধানীর তিতুমীর ও ইডেনসহ ২১টি সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষকেও।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত সরকারি কলেজের শিক্ষকরা বিভিন্ন কলেজে অধ্যক্ষ পদে পদায়ন পেয়েছেন।
কোন কলেজে অধ্যক্ষ হলেন কে
সরকারি বিএম কলেজের অধ্যক্ষ ড. মো. আমিনুল হককে ওএসডি করা হয়েছে। বিএম কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়ন পেয়েছেন একই কলেজের অধ্যাপক ড. শেখ মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের অধ্যক্ষ ড. আবু জাফর খানকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে। ভিক্টোরিয়া কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন পেয়েছেন চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যাপক মো. আবুল বাসার ভূঞা।
ঢাকার সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ মো. শাহেদুল খবিরকে ফেনী সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে। আর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়ন পেয়েছেন বগুড়ার শাহ সুলতান কলেজের উপাধ্যক্ষ কে এম আমিনুল হক।
সরকারি তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে একই কলেজের অধ্যাপক শিপ্রা রানী মণ্ডল ও উপাধ্যক্ষ পদে খুলনার সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানকে পদায়ন করা হয়েছে।
ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব পেয়েছেন ফরিদপুরের সদরপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ড. কাকলী মুখপাধ্যায়। আর শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোহসিন কবীরকে ওএসডি করা হয়েছে।
ইডেন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন একই কলেজের অধ্যাপক ড. শামছুন নাহার। আর ইডেন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ফেরদৌসী বেগমকে ওএসডি করা হয়েছে।
কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ পদে ইডেন মহিলা কলেজের অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমানকে পদায়ন করা হয়েছে। কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ আমেনা বেগমকে ওএসডি করা হয়েছে।
ঢাকার বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব পেয়েছেন টাঙ্গাইল সা’দাত কলেজের অধ্যাপক তামান্না বেগম।
ঢাকার সরকারি বাঙলা কলেজের অধ্যক্ষ পদে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. কামরুল হাসানকে পদায়ন করা হয়েছে। সরকারি বাঙলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এস এম আমিরুল ইসলামকে নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজে বদলি করা হয়েছে।
ওএসডি থাকা অধ্যাপক মো. শহীদুজ্জামানকে মানিকগঞ্জের সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন করা হয়েছে।
যশোরের সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সরকারি ব্রজলাল কলেজের অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির। আর এমএম কলেজের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুল হক খানকে ওএসডি করা হয়েছে।
খুলনা আযম খান সরকারি কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ওএসডি থাকা অধ্যাপক ড. মো. শাহিদুর রহমান। আর আযম খান সরকারি কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ কার্তিক চন্দ্র মন্ডলকে মুন্সিগঞ্জের সরকারি হরগঙ্গা কলেজের বদলি করা হয়েছে।
খুলনার ব্রজলাল কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে সাতক্ষীরা তালা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ সেখ মো. হুমায়ুন কবীরকে পদায়ন করা হয়েছে।
সরকারি সা’দাত কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন একই কলেজের অধ্যাপক মো. মনিরুজ্জামান মিয়া। আর সা’দাত কলেজের অধ্যক্ষ সুব্রত নন্দীকে টাঙ্গাইলের আশেক মাহমুদ কলেজে বদলি করা হয়েছে।
রাজশাহীর শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে ড. খান মো. মাইনুল হককে পদায়ন করা হয়েছে। রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. আনারুল হক প্রাং। রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ মোহা. আব্দুল খালেককে রংপুর কারমাইকেল কলেজে বদলি করা হয়েছে।
দিনাজপুর কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন একই কলেজের অধ্যাপক আবুল কালাম মো. আল আবদুল্লাহ। আর দিনাজপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. আবু বকর সিদ্দিককে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে বদলি করা হয়েছে।
রংপুর কারমাইকেল কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোস্তাফিজুর রহমান। কারমাইকেল কলেজের অধ্যক্ষ চিন্ময় বাড়ৈকে ঝিনাইদহের কেশবচন্দ্র সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
রাজেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ রমা সাহাকে যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজে বদলি করা হয়েছে। আর রাজেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব পেয়েছেন একই কলেজের উপাধ্যক্ষ এস এম আবদুল হালিম।
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে একই কলেজের অধ্যাপক মো. আমিনুল ইসলামকে পদায়ন করা হয়েছে। আর সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ টি এম সোহেলকে সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ফেনী সরকারি কলেজের অধ্যাপক মুহাম্মদ মঞ্জুরুর রহমান। আর লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মাহাবুবুল করিমকে কুমিল্লার ভিক্টোরিয়া কলেজে বদলি করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজের অধ্যক্ষ বিমল চন্দ্র দাসকে চাঁদপুর সরকারি কলেজে, মুন্সিগঞ্জের সরকারি হরগঙ্গা কলেজের অধ্যক্ষ সুভাষ চন্দ্র হীরাকে ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজে, পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. মাহবুব সরফরাজকে জয়পুরহাট সরকারি কলেজে, মাদারীপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. জামান মিয়াকে ওএসডি, নেত্রকোনা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. নুরুল বাসেতকে গুরুদয়াল কলেজে এবং তোলারাম কলেজের উপাধ্যক্ষ জীবন কৃষ্ণকে সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজে বদলি করা হয়েছে।
নতুন অধ্যক্ষদের তালিকা দেখতে ক্লিক করুন এখানে

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসু নির্বাচনের ২৩ পদের ২০টিতেই শিবিরের জয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদ নির্বাচনে ১৭টি হলের সবগুলোতেই ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি), জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি (এজিএস) পদে জয় পেয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট। ১৭টি হলের কোনোটিতেই এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদে জয় পায়নি ছাত্রদল। এছাড়া কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের মধ্যে ২০টিতেই জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টায় কাজী নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এফ নজরুল ইসলাম।
এছাড়া কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের মধ্যে ২০টিতেই জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। তাদের প্যানেল থেকে ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ ১২ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই পদে ছাত্রদল সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্যানেলের প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন আবীর পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭ ভোট।
জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার বড় ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৯৭ ভোট, যেখানে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৭ ভোট। উল্লেখ্য, আম্মার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এবং ফাহিম রেজাও একই সংগঠনের সাবেক সমন্বয়ক ছিলেন।
এজিএস পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের এসএম সালমান সাব্বির ৬ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জাহিন বিশ্বাস এষা পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ ভোট।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসুর ভিপি-এজিএস শিবির প্যানেলের, সাবেক সমন্বয়ক জিএস নির্বাচিত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ভিপি (সহসভাপতি) পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বিপুল ভোটে জয় পেয়েছেন।
জিএস পদে ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার জয়লাভ করেছেন। আম্মার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ছিলেন। এজিএস পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের এস এম সালমান সাব্বির নির্বাচিত হয়েছেন।
ভিপি পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান (জাহিদ) পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮৭টি ভোট। একই পদে নিকটতম ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন (আবীর) ভোট পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭টি।
জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার বড় ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৯৭টি। তার নিকটতম শিবিরের প্যানেলের জিএস প্রার্থী ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৭ ভোট।
এজিএসে (সহ-সাধারণ সম্পাদক) শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী এস এম সালমান সাব্বির নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৫টি। তার নিকটতম ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জাহিন বিশ্বাস (এষা) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ভোট।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৭২ শতাংশ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ৭২ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ভোট গ্রহণ শেষে বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাকসু নির্বাচন কমিশবার মোস্তফা কামাল আকন্দ।
এর আগে দুপুর ১টা পর্যন্ত ৪২ শতাংশ ভোট কাস্ট হওয়ার তথ্য জানায় নির্বাচন কমিশন। এছাড়া বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ৬০ শতাংশ ভোট কাস্ট হওয়ার কথা জানানো হয়।
সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচনে মোট প্রার্থী ৯১৮ জন। আর ভোটার ২৮ হাজার ৯০১ জন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় দেশের ২০২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল করেছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাকক্ষে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২০২৪ সালে শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠান ছিল ৬৫টি। এবার সে সংখ্যা বেড়ে ২০২টি।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রকাশিত ফলাফল শিক্ষার্থীরা তিনভাবে জানতে পারবে।
প্রথমত, অনলাইনে www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ডের নাম, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। দ্বিতীয়ত, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেও ফল জানা যাবে। তৃতীয় পদ্ধতিতে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা সম্ভব— এক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC <স্পেস> বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর <স্পেস> রোল <স্পেস> বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
আর ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভাও অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন গ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https: //rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্যকোনো অফিসে সরাসরি আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
প্রসঙ্গত, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেন। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারাদেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট, সংশ্লিষ্ট সব পরীক্ষাকেন্দ্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এসএমএসের মাধ্যমে এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রকাশিত ফলাফল শিক্ষার্থীরা তিনভাবে জানতে পারবে।
প্রথমত, অনলাইনে www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ডের নাম, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। দ্বিতীয়ত, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেও ফল জানা যাবে। তৃতীয় পদ্ধতিতে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা সম্ভব— এক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC <স্পেস> বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর <স্পেস> রোল <স্পেস> বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
আর ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভাও অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন গ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https: //rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্যকোনো অফিসে সরাসরি আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
প্রসঙ্গত, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেন। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারা দেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
কাফি