গণমাধ্যম
সময় টিভির এমডি আহমেদ জোবায়েরকে অব্যাহতি

সময় টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে আহমেদ জোবায়েরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (১০ আগস্ট) প্রতিষ্ঠানটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার গুলশানের সিটি হাউসে সময় মিডিয়া লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সময় টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে আহমেদ জোবায়েরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, একই সভায় পরিচালক শম্পা রহমানকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এখন থেকে নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নির্দেশনায় পরিচালিত হবে প্রতিষ্ঠানটি।

গণমাধ্যম
অনলাইন নিউজ পোর্টালে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে সাইট ব্লক

যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে, যা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য সরকার একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজ প্রকাশ করেছে। ১৯ অক্টোবর ২০২৫, রোববার থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
মন্ত্রণালয় বলেছে, সরকারের সতর্কতার পর বেশ কয়েকটি পত্রিকা তাদের এডসেন্স পরিবর্তন করেছে, এজন্য তাদের ধন্যবাদ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে। এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পযবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
গণমাধ্যম
ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দেবে নগদ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ দেবে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবীর মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে যৌথভাবে এ ঘোষণা দিয়েছে নগদ ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি। এ বছর এই পুরস্কারের নাম দেওয়া হয়েছে নগদ-ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫।
এ বছর প্রিন্ট-অনলাইন এবং টেলিভিশিন-রেডিও—দুই ভাগে ২৫টি ক্যাটাগরিতে বিষয়ভিত্তিক প্রতিবেদনের জন্য পুরস্কার দেওয়ার পাশাপাশি সব মিডিয়ার জন্যে উন্মুক্ত করে আরো দুটি বিশেষ পুরস্কারসহ মোট ২৭টি সেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দেওয়া হবে। দেশের ১০ জন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক জমা পড়া রিপোর্টের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে সেরা বছরের রিপোর্ট নির্বাচন করবেন।
সংগঠনের সদস্যদের গত ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ হতে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে প্রকাশিত ও প্রচারিত প্রতিবেদন অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়নের জন্য জমা দিতে হবে। আজ ৮ অক্টোবর থেকে রিপোর্ট জমা নেওয়া শুরু হবে এবং রিপোর্ট জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০২৫।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, বছরের সেরা রিপোর্টের জন্য রিপোর্টারদের সম্মানিত করার এই যে আয়োজন তা আসলে দেশের সাংবাদিকতাকেই এগিয়ে নেওয়ার এক ইতিবাচক প্রক্রিয়া। সংগঠনের জন্মের পর থেকেই ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি এই দায়িত্ব পালন করে আসছে এবং এর ইতিবাচক প্রভাবও সাংবাদিকতার ওপর পড়েছে।
ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, এবারের আয়োজনে ডিআরইউয়ের অংশীদার ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। নানান উদ্ভাবন দিয়ে ইতিমধ্যে সাড়া ফেলেছে নগদ। দেশের ডিজিটাল লেনদেন খাতে অল্প সময়েই বড় জায়গা করে নিয়েছে দেশীয় এই সেবাটি। তিনি বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে সম্মাননা ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। পুরস্কার অনুষ্ঠানের ভেন্যু ও অন্যান্য তথ্য ডিআরইউ সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেবে।
সংবাদ সম্মেলনে নগদ-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) সাইমন ইমরান হায়দার বলেন, নগদ মনে করে সাংবদিকদের কাজের মাধ্যমেই সবচেয়ে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব। সে কারণেই আমরা এমন আয়োজনের সঙ্গে বারবার থাকছি এবং এর মাধ্যমে আমরা সাংবাদিকদের আরো ভালো রিপোর্ট করার জন্য উৎসাহ দিয়ে যেতে চাই। দেশীয় একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি আমাদের দায়িত্ব বলেই মনে করি আমরা।
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টার অ্যাওয়ার্ড ঘোষণায় নগদ-এর হেড অব মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলামসহ ডিআরইউর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নগদ এর আগেও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত থেকেছে।
গণমাধ্যম
নতুন ২ টিভির অনুমোদন, লাইসেন্স পেলেন যারা

‘নেক্সট টিভি’ ও ‘লাইভ টিভি’ নামে নতুন দুই টেলিভিশনের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সম্প্রতি এই দুটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেয় তথ্য মন্ত্রণালয়।
জানা গেছে, গত ২৪ জুন ‘নেক্সট টিভি’র অনুমোদন দেওয়া হয়। এটি ‘৩৬ মিডিয়া লিমিটেড’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নামে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনসিপি নেতা আরিফুর রহমান তুহিন। অফিসের ঠিকানা পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার করাতিটোলা লেন।
আরিফুর রহমান তুহিন বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি একটি ইংরেজি দৈনিকের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন।
অন্যদিকে, ‘লাইভ টিভি’ অনুমোদন পেয়েছে গত ১৪ জুলাই। এর মালিকানায় থাকা আরিফুর রহমানের প্রতিষ্ঠানের নাম ‘মিনার্ভা মিডিয়া লিমিটেড’। ঠিকানা ১৪৩ নম্বর সড়ক, গুলশান-১।
আরিফুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে বছর ছয়েক আগে পড়াশোনা শেষ করেন। ছাত্রজীবনে তিনি একটি ইংরেজি দৈনিকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য থাকলেও আরিফুর পরে এনসিপিতে যোগ দেননি।
জানতে চাইলে আরিফুর রহমান বলেন, কাগজপত্র-সংক্রান্ত আরও কিছু কাজ বাকি। আশা করছি, আগামী বছর সম্প্রচারে যেতে পারব।
কীভাবে বিনিয়োগের অর্থের সংস্থান হচ্ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার সঙ্গে বিনিয়োগকারী রয়েছেন।
এই দুই টিভি চ্যানেলের বাইরে একটি ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিভিশনেরও (আইপি টিভি) অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। অনুমোদন পাওয়া আইপি টিভির নাম ‘চেঞ্জ টিভি প্রেস’। এর প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক আমিরুল মোমেনীন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সাড়ে ১৫ বছরে ২৮টি টেলিভিশন লাইসেন্স পেয়েছে। এসবের মালিকদের বেশিরভাগ সরকার-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ। তারাই এসব চ্যানেলের লাইসেন্স পেয়েছেন। সেই একই প্রক্রিয়ায় নতুন দুটি টিভির অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, আগের প্রথা অনুযায়ী নতুন টিভির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে দেশে অনুমোদিত ৫০টি বেসরকারি টিভি চ্যানেল রয়েছে। এর মধ্যে পূর্ণ সম্প্রচারে রয়েছে মাত্র ৩৬ প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ১৪টি সম্প্রচারের অপেক্ষায় আছে। অনুমোদিত আইপি টিভি (ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিভিশন) রয়েছে ১৫টি। টিভি চ্যানেলের আরও কিছু আবেদন অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
গণমাধ্যম
চাঁদপুর ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন

বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার কার্যকরী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩০ জুন) সকাল ১০টায় শুরু হয়ে দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রেসক্লাব ভবনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচনে ১৫টি পদের মধ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৮টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় ৭টি পদে ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিকেলে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। নির্বাচিত এই পরিষদ ২০২৫ ও ২০২৬ সালে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম, সাধারণ সম্পাদক পদে শাওন পাটওয়ারী, সিনিয়র সহসভাপতি পদে এসএম সোহেল, সহসভাপতি পদে মাজহারুল ইসলাম অনিক, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে শরীফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে সজীব খান, দপ্তর সম্পাদক পদে মানিক দাস ও সাংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে ইমাম হোসেন গাজী।
সংগঠনের ৪০ জন সদস্যের ৩৯ জন ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সাঈদ হোসেন আপু চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ পদে শেখ আল মামুন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে আনোয়ারুল হক, কার্যকরী সদস্য পদে এম এ লতিফ, কে এম মাসুদ অভিজিত রায় ও মিজানুর রহমান লিটন।
এদিকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সাঈদ হোসেন আপু চৌধুরী ও আব্দুর রহমান সমান ১৭ ভোট পান। পরে নির্বাচন কমিশনার লটারির মাধ্যমে সাঈদ হোসেন আপু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার আলম পলাশ, সহকারী নির্বাচন কমিশনার দায়িত্ব ছিলেন গোলাম মোস্তফা ও মো. মাসুদ আলম।
গণমাধ্যম
ঢাকাস্থ চাঁদপুর সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি শাহরিয়ার, সম্পাদক সফিক শাহীন

ঢাকাস্থ চাঁদপুর জেলা সাংবাদিক ফোরামের নতুন কমিটি ২০২৫-২০২৭ গঠন করা হয়েছে। ফোরামের নবগঠিত কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক স্বদেশ বাংলার সম্পাদক এ কে এম রাশেদ শাহরিয়ার। এছাড়াও, ফোরামের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে এনটিভির চিফ অব করেসপন্ডেন্ট সফিক শাহীন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি মাজহারুল হক মান্না নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার (২০ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ফোরামের দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় ফোরামের সভাপতি মিজান মালিকের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এ কে এম রাশেদ শাহরিয়ারের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাহবুব-উল-আলম।
সচিব মো. মাহবুব-উল-আলম বলেন, চাঁদপুরের মানুষ সবসময় ক্রিয়েটিভ, চিন্তায়-কর্মে ও মননে। তাদের সে ক্রিয়েটিভিটি শুধু চাঁদপুর নয়, সারা দেশের কাছে উদাহরণ হিসেবে দাঁড় করাতে হবে।’
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সিনিয়র সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, ফেমাস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইউনূছ উল্ল্যাহ, এলডিপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মো. মঞ্জুর খানসহ ফোরামের সদস্যরা।
দ্বিতীয় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভার বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক দৈনিক আমার দেশের বিশেষ প্রতিনিধি নোমান সেলিম।
এসময় প্রস্তাব, সমর্থনের ভিত্তিতে এ কে এম রাশেদ শাহরিয়ারকে সভাপতি, সফিক শাহীনকে সাধারণ সম্পাদক এবং মাজহারুল হক মান্নাকে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন সিনিয়র সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার ও সালেহ বিপ্লব।
কমিটির বাকি সদস্যদের নাম শিগগিরই ঘোষণা করা হবে। এ সময় ফোরামের সদস্যরা তাদের মতামত ব্যক্ত করে বক্তব্য দেন।
কমিটির নাম ঘোষণার পর সদ্য সাবেক সভাপতি মিজান মালিকসহ ফোরামের অন্যান্য সদস্যরা নবনির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন জানান।