Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

রক্তদানের উপকারিতা জেনে নিন

Published

on

সূচকে

পৃথিবীতে যত ভালো কাজ আছে তার মধ্যে অন্যতম হলো রক্তদান করা। যারা নিঃস্বার্থভাবে রক্তদান করেন তাদের সম্মান জানাতে প্রতি বছর জুন মাসের ১৪ তারিখ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস পালন করা হয়। ইভেন্টটি নিরাপদ রক্ত ​​এবং এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ারও কাজ করে। বিশ্ব রক্তদাতা দিবস ২০২৪-এর থিম ছিল ‌‘দান উদযাপনের ২০ বছর: ধন্যবাদ, রক্তদাতারা!’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, ইভেন্টের ২০ তম বার্ষিকী শুধুমাত্র রক্তদাতাদের ধন্যবাদ জানানোর একটি সময়োপযোগী সুযোগই নয়, এটি নিরন্তর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার এবং নিরাপদ রক্তের ভবিষ্যতের দিকে অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রক্তদানের নিঃস্বার্থ কাজ অনেকের জীবন বাঁচাতে পারে এবং অনেক গ্রহীতাকে উপকৃত করতে পারে, আপনি কি জানেন যে রক্তদান রক্তদাতাকেও বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে? বিশেষজ্ঞদের মতে রক্তদানের অনেকগুলো উপকারিতা রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে

রক্ত দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এটি জীবন বাঁচায়। প্রত্যেক দাতার রক্ত ​​তিনজন পর্যন্ত ভিন্ন ব্যক্তি ব্যবহার করতে পারেন যাদের ট্রান্সফিউশন বা অন্যান্য রক্তের পণ্য প্রয়োজন। নিঃস্বার্থভাবে করা এই কাজ পরিপূর্ণতা এবং ইতিবাচকতার অনুভূতি তৈরি করে। যা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। রক্ত দান করলে তা মানসিক চাপ কমাতে কাজ করে, আত্মীয়তার অনুভূতি দিতে পারে এবং একাকিত্বের অনুভূতি কমাতে কাজ করে।

মিনি স্বাস্থ্য স্ক্রীনিং

রক্ত দান করার আগে কিছু শারীরিক পরীক্ষা এবং স্ক্রীনিং করতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে নাড়ি, রক্তচাপ, শরীরের তাপমাত্রা এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পরীক্ষা করা। একজন ডাক্তার আপনার ক্লিনিকাল ইতিহাস পর্যালোচনা করে এবং স্বাস্থ্য মূল্যায়ন পরিচালনা করে। এতে করে আপনার স্বাস্থ্যের ছোটখাটো পরীক্ষা হয়ে যায়। যা আপনার কোনো রোগের ঝুঁকি থাকলে তা বুঝতে সাহায্য করে।

বিনামূল্যে রক্ত ​​বিশ্লেষণ

রক্তদানের মাধ্যমে আপনি বিনামূল্যে রক্তের বিশ্লেষণও পান, যা এইচআইভি, হেপাটাইটিস বি এবং সি সংক্রমণের পাশাপাশি সিফিলিসের মতো রোগের জন্য পরীক্ষা করে। রক্তদাতার কোনো সমস্যা থাকলে তা জানানো হয়, যাতে সে অতিরিক্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে পারে।

হৃদরোগ প্রতিরোধ

নিয়মিত রক্তদান রক্তে আয়রনের মাত্রা কমিয়ে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে, যা অক্সিডেটিভ কমায়। এটি কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের ক্ষতি রোধ করে। ২০২২ সালে ট্রান্সফিউশন মেডিসিন রিভিউ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে যে, রক্তদান হৃদরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কাজ করে। তবে রক্তদান হৃদরোগের ঝুঁকিকে প্রভাবিত করে কিনা তা নিশ্চিতভাবে নির্ধারণ করার জন্য আরও উচ্চ-মানের গবেষণা প্রয়োজন।

ক্যান্সার ঝুঁকি হ্রাস

জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে, রক্তে আয়রনের মাত্রা হ্রাস হলে তা ক্যান্সারের ঝুঁকিকে প্রভাবিত করতে পারে। গবেষকরা দেখেছেন যে, যারা আয়রন রিডাকশন থেরাপি বা ফ্লেবোটমি করেছেন তাদের কন্ট্রোল গ্রুপের তুলনায় নতুন ভিসারাল ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কম ছিল। রক্তদান শরীরের আয়রন সঞ্চয়কেও কমিয়ে দেয়, যা প্রমাণ করে যে আয়রনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কম হতে পারে।

কাফি

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

কাগজের কাপে চা কফি খেলে হতে পারে বিপদ

Published

on

সূচকে

চা–কফি ছাড়া আমাদের দিন যেন শুরুই হয় না। আবার অফিসে মনোযোগ রাখতে বা ঘুম কাটাতে ক্যাফে বা রাস্তার পাশের দোকানে অনেকেই কাগজের কাপে চা-কফি পান করেন। তবে কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে – কাগজের কাপে পানি দিলেও তা ভিজে যায় না কেন? কারণ, কাগজের কাপগুলোর গায়ে থাকে অত্যন্ত পাতলা একটি প্লাস্টিকের আবরণ। আর এতে গরম পানীয় ঢাললে সেখান থেকে আপনার পানীয়তে মিশে যায় মাইক্রোপ্লাস্টিক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মাইক্রোপ্লাস্টিক নিয়ে গবেষণা যা বলছে

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২১ সালে ভারতের গবেষক রঞ্জন ভিপি জার্নাল অব হ্যাজার্ডাস ম্যাটেরিয়ালস-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখান, কাগজের কাপ গরম পানির সংস্পর্শে এলে এর ভেতরের প্লাস্টিক কোটিং থেকে বিপুল পরিমাণ ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণা বা মাইক্রোপ্লাস্টিক পানিতে মিশে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এরপর ২০২৩ সালে জোসেফ এ কেমোস্ফিয়ার জার্নালে প্রকাশিত আরেক গবেষণায় দেখান, নিয়মিত কাগজের কাপে চা–কফি খেলে একজন মানুষ জীবদ্দশায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মাইক্রোপ্লাস্টিক শরীরে ঢুকে যায়। অর্থাৎ, প্রতিদিনকার অভ্যাসই দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াতে পারে।

কেন এটি চিন্তার বিষয়?

মাইক্রোপ্লাস্টিক সরাসরি চোখে দেখা যায় না। কিন্তু এগুলো শরীরে জমতে থাকলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়া, অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা কমে যাওয়া কিংবা নানা ধরনের দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

বিকল্প কী হতে পারে?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গরম পানীয় পান করার জন্য স্টেইনলেস স্টিল, সিরামিক বা কাঁচের কাপ ব্যবহার করা ভালো। এমনকি পুনঃব্যবহারযোগ্য কাপ বহন করার অভ্যাস গড়ে তুললেও ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়।

এক কাপ চা বা কফি আমাদের প্রাণ জুড়ায় বটে, তবে কোন পাত্রে তা খাচ্ছি — সেটিও ভেবে দেখার সময় এসেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণাগুলো বলছে, আজকের ছোট্ট অসাবধানতা ভবিষ্যতে বড় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পরিণত হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

চার ভুলেই বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

Published

on

সূচকে

আন্তর্জাতিক গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, সকাল ৭টা থেকে ১১টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। অথচ ঘুম থেকে উঠে এই সময়টাতেই আমরা ছোট ছোট ভুল করে বসি। সকালে এমন চারটি ভুলের কারণে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে ক্যালিফোর্নিয়ার কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয় ভোজরাজের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে কর্টিসল নামের স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়, রক্তের প্লেটলেটগুলো আঠালো হয়ে ওঠে এবং রক্তচাপ দ্রুত বাড়ে। ফলে হঠাৎ করেই হার্টের ওপর চাপ তৈরি হয়। এই সময় যদি খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া, পানি না খাওয়া, ওষুধ বাদ দেয়া বা সরাসরি ব্যস্ততায় ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো অভ্যাস গড়ে ওঠে, তাহলে ঝুঁকি বহুগুণে বেড়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সকালের ৪টি ক্ষতিকর অভ্যাস
খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া
পানি না খাওয়া বা নিয়মিত ওষুধ এড়িয়ে যাওয়া
ঘুম থেকে উঠেই কাজ বা ইমেইলে ডুবে যাওয়া
শরীরকে সময় না দিয়ে তাড়াহুড়োয় ব্যস্ত হয়ে পড়া

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হৃদয়বান্ধব সকাল কেমন হওয়া উচিত: কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয়ের মতে, কিছু ছোট পরিবর্তন হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রেখে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে। এসব হলো:

ঘুম ভাঙার পর প্রথমেই পানি পান করা
নির্ধারিত ওষুধ সময়মতো খাওয়া
হালকা ও প্রোটিনসমৃদ্ধ নাশতা গ্রহণ
১০-১৫ মিনিট স্ট্রেচিং, হাঁটা বা যোগব্যায়ামের মতো হালকা ব্যায়াম

দিনের শুরুটা যদি অগোছালো, তাড়াহুড়ো আর ভুল অভ্যাসে ভরা হয় তাহলে তার প্রভাব পড়ে সরাসরি হার্টের ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম ভাঙার পর শরীরকে একটু সময় দেয়া, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, সময়মতো ওষুধ সেবন, হালকা নাশতা ও অল্প ব্যায়াম এসব ছোট পদক্ষেপই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

নবজাতকের চোখে পুঁজ হলে করণীয়

Published

on

সূচকে

নবজাতকের চোখ থেকে নানা কারণে পানি বা পুঁজ পড়তে পারে। এ ধরনের সমস্যায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন, যাতে পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ না করে। এমন দুটি রোগ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক, যা এমন পরিস্থিতির জন্য দায়ী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আমাদের চোখে একটা বিশেষ নালি থাকে। এর নাম নেত্রনালি বা ন্যাসোলেক্রিমাল ডাক্ট। এই নালি দিয়ে চোখের পানি নাকের ভেতর দিয়ে নেমে যায় স্বাভাবিক নিয়মে। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে জন্মের সময় এই নালিপথ পুরোপুরি খোলা থাকে না। একে বলা হয় কনজেনিটাল ন্যাসোলেক্রিমাল ডাক্ট অবস্ট্রাকশন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উপসর্গ
চোখে বারবার পানি আসা
চোখের কোনায় ঘন ঘন পুঁজ বা সাদা স্রাব জমা হওয়া
চোখের পাপড়ি বারবার ভিজে যাওয়া
চোখ লাল হয়ে যাওয়ার সমস্যাও দেখা দিতে পারে

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

করণীয়
জন্মের সময় নেত্রনালির নিচের অংশে পাতলা পর্দা রয়ে গেলে এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা সাধারণত এক বছরের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়।

তবে চিকিৎসা হিসেবে চোখের ভেতরের কোনায় (যেখানে নাকের পাশ দিয়ে পানি বের হয়) চিকিৎসকের পরামর্শমতো আঙুল দিয়ে হালকা চাপ দিয়ে মালিশ করতে হয়।

মালিশের দিক হয় ওপর থেকে নিচে। রোজ ৮-১০ বার ম্যাসাজ করতে হয়। তবে তা করতে হয় খুব সাবধানে। নইলে নালির ভেতরের পর্দা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

এ ছাড়া ভেজা, পরিষ্কার, নরম কাপড় বা জীবাণুমুক্ত তুলা দিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হয়। চোখ লাল হলে বা সংক্রমণের অন্য উপসর্গ থাকলে চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ দিতে পারেন।

এক বছর পরও যদি না সারে, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসক প্রযুক্তির সহায়তায় নেত্রনালি ছিদ্র করার ব্যবস্থা করতে পারেন। তাতেও না সারলে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।

জন্মের পর চোখ ওঠা
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় নিওন্যাটাল কনজাংটিভাইটিস (অফথ্যালমিয়া নিওন্যাটোরাম)। শিশুর জন্মের ২৮ দিনের মধ্যে চোখ লাল হওয়া, চোখ থেকে পুঁজ বা স্রাব বের হওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিলে ধরে নেওয়া হয় এ রোগ হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এ রোগ হয়ে থাকে।

উপসর্গ
চোখ লাল হওয়া
চোখ ফুলে যাওয়া
প্রচুর পানি ও ময়লা আসা
গুরুতর ক্ষেত্রে কর্নিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাতে দাগ পড়ে যায়, যাতে শিশু অন্ধও হয়ে যেতে পারে

করণীয়
এটি জরুরি অবস্থা, অবহেলা করা যাবে না। যত দ্রুত সম্ভব চক্ষুবিশেষজ্ঞ/শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিতে হবে।

চোখ সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে (চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ দিতে হবে এবং ফুটানো ঠান্ডা করা পানি বা জীবাণুমুক্ত স্যালাইন দিয়ে মুছে দিতে হবে)।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জাপানিদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য কী?

Published

on

সূচকে

জাপানে ১০০ বছর বা তারও বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা এখন রেকর্ড সর্বোচ্চ, প্রায় এক লাখ। এই তথ্য জানিয়েছে দেশটির সরকার। টানা ৫৫ বছর ধরে এ বিষয়ে রেকর্ড করে চলেছে জাপান। চলতি সেপ্টেম্বরে জাপানে শতবর্ষী মানুষের সংখ্যা ৯৯ হাজার ৭৬৩ জন, যাদের ৮৮ শতাংশই নারী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাকামারো ফুকোকা ৮৭ হাজার ৭০৪ জন নারী এবং ১১ হাজার ৯৭৯ জন পুরুষকে শতবর্ষী হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং সমাজের উন্নয়নে তাদের বহু বছরের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জাপান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয়ুষ্কালের মানুষের দেশ। প্রায়ই দেশটির নাম বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তির আবাসস্থল হিসেবে উঠে আসে। যদিও কিছু গবেষণায় বিশ্বব্যাপী শতবর্ষী মানুষের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এটি বিশ্বের দ্রুততম গতিতে বয়স্ক হয়ে ওঠা সমাজের একটি, যেখানে বাসিন্দারা স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করেন এবং জন্মহার যেখানে বেশ কম।

জাপানের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হলেন ১১৪ বছর বয়সী শিগেকো কাগাওয়া, তিনি নারা শহরের উপকূলবর্তী ইয়ামাতোকোরিয়ামায় বসবাসকারী একজন নারী। অন্যদিকে, দেশটির সবচেয়ে বয়স্ক পুরুষ, ১১১ বছর বয়সী কিয়োতাকা মিজুনো উপকূলীয় শহর ইওয়াতার বাসিন্দা।

জাপানে ১৫ সেপ্টেম্বর প্রবীণ দিবসের আগে এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়, যেখানে নতুন শতবর্ষী ব্যক্তিরা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে অভিনন্দনপত্র ও রূপার কাপ পান।

এ বছর ৫২ হাজার ৩১০ জন ব্যক্তি এই অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন বলে জানিয়েছে সেখানকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

জাপানে ১৯৬০-এর দশকে, শতবর্ষীদের সংখ্যা জি-সেভেন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম থাকলেও পরবর্তী দশকগুলোতে এই সংখ্যায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। দেশটির সরকার ১৯৬৩ সালে যখন শতবর্ষী মানুষের জরিপ শুরু করে, তখন সেখানে ১০০ বা তার বেশি বয়সীর সংখ্যা ছিল ১৫৩ জন। তবে, ১৯৮১ সালে এই সংখ্যা বেড়ে এক হাজার হয় এবং ১৯৯৮ সালের মধ্যে তা ১০ হাজারে দাঁড়ায়।

অধিক আয়ুষ্কালের পেছনে মূলত হৃদরোগসহ সাধারণ ধরনের ক্যান্সার-বিশেষ করে স্তন ও প্রোস্টেট ক্যান্সারে মৃত্যু কম হওয়ার মতো কারণ থাকে।

জাপানে স্থূলতার হারও কম, যা এসব রোগের একটি প্রধান কারণ।

খাদ্যাভ্যাসে লাল মাংস কম থাকা এবং মাছ ও শাকসবজি বেশি থাকাও মানুষকে দীর্ঘায়ু পেতে সাহায্য করেছে। বিশেষ করে, দেশটিতে নারীদের ক্ষেত্রে স্থূলতার হার বেশ কম, যা জাপানি নারীদের আয়ুষ্কাল পুরুষদের তুলনায় বেশি হওয়ার একটি অন্যতম কারণ বলে ধরা যেতে পারে।

বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে খাদ্যতালিকায় যখন চিনি ও লবণের পরিমাণ বেড়েই চলেছে, জাপান তখন বিপরীত দিকে এগিয়ে যাচ্ছে – জনস্বাস্থ্য সচেতনতার বার্তা দিয়ে মানুষের খাবারে লবণের ব্যবহার কমাতে সফল হয়েছে দেশটি।

কিন্তু এটি কেবল খাদ্যতালিকার বিষয় নয়। জাপানিরা সক্রিয় থাকার প্রবণতাও ধরে রাখে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বয়স্ক ব্যক্তিদের তুলনায় বেশি হাঁটাচলা এবং গণপরিবহনের ব্যবহারও বেশি করে জাপানিরা।

রেডিও তাইসো, যেটি মূলত প্রতিদিন শরীরচর্চা বা ব্যয়াম করার একটি গ্রুপ, এটি ১৯২৮ সাল থেকে জাপানি সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। জনস্বাস্থ্যের পাশাপাশি জাপানি সম্প্রদায়ের অনুভূতিকেও উৎসাহিত করতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এটি। শরীরচর্চার তিন মিনিটের এই রুটিন টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয় এবং সারা দেশে বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠীতে ছোট ছোট দলে যুক্ত হয়ে এর অনুশীলন হয়ে থাকে।

তবে বেশ কয়েকটি গবেষণায় বিশ্বব্যাপী শতবর্ষীদের সংখ্যার বৈধতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে তথ্যের ত্রুটি, অবিশ্বস্ত পাবলিক রেকর্ড এবং জন্ম সনদ না থাকাটাও শতবর্ষীর সংখ্যা বৃদ্ধির নেপথ্য কারণ হতে পারে।

জাপানে পারিবারিক রেজিস্ট্রিগুলোর ওপর ২০১০ সালে পরিচালিত এক সরকারি নিরীক্ষায় ১০০ বছর বা তার বেশি বয়সী দুই লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষের নাম পাওয়া গেছে, তবে তাদের মধ্যে কেউ কেউ কয়েক দশক আগেই মারা গেছেন। ফলে অসংগত রেকর্ড রাখাকেই এমন ভুল গণনার জন্য দায়ী করা হয়।

পাশাপাশি এমন সন্দেহও করা হয় যে কিছু পরিবার হয়তো তাদের পেনশন দাবি করার জন্য বয়স্ক আত্মীয়দের মৃত্যুর খবর গোপন করার চেষ্টাও করেছে। জাপানে এসংক্রান্ত একটি জাতীয় তদন্ত শুরু করা হয়, যখন টোকিওর সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃত ১১১ বছর বয়সী সোগেন কোটোর মৃত্যুর ৩২ বছর পর পারিবারিক বাড়িতে তার দেহাবশেষ পাওয়া যায়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

সকালের চার ভুলেই বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

Published

on

সূচকে

আন্তর্জাতিক গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, সকাল ৭টা থেকে ১১টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। অথচ ঘুম থেকে উঠে এই সময়টাতেই আমরা ছোট ছোট ভুল করে বসি। সকালে এমন চারটি ভুলের কারণে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে ক্যালিফোর্নিয়ার কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয় ভোজরাজের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে কর্টিসল নামের স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়, রক্তের প্লেটলেটগুলো আঠালো হয়ে ওঠে এবং রক্তচাপ দ্রুত বাড়ে। ফলে হঠাৎ করেই হার্টের ওপর চাপ তৈরি হয়। এই সময় যদি খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া, পানি না খাওয়া, ওষুধ বাদ দেয়া বা সরাসরি ব্যস্ততায় ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো অভ্যাস গড়ে ওঠে, তাহলে ঝুঁকি বহুগুণে বেড়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সকালের ৪টি ক্ষতিকর অভ্যাস

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  • খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া
  • পানি না খাওয়া বা নিয়মিত ওষুধ এড়িয়ে যাওয়া
  • ঘুম থেকে উঠেই কাজ বা ইমেইলে ডুবে যাওয়া
  • শরীরকে সময় না দিয়ে তাড়াহুড়োয় ব্যস্ত হয়ে পড়া

হৃদয়বান্ধব সকাল কেমন হওয়া উচিত: কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয়ের মতে, কিছু ছোট পরিবর্তন হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রেখে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে। এসব হলো:

  • ঘুম ভাঙার পর প্রথমেই পানি পান করা
  • নির্ধারিত ওষুধ সময়মতো খাওয়া
  • হালকা ও প্রোটিনসমৃদ্ধ নাশতা গ্রহণ
  • ১০-১৫ মিনিট স্ট্রেচিং, হাঁটা বা যোগব্যায়ামের মতো হালকা ব্যায়াম

দিনের শুরুটা যদি অগোছালো, তাড়াহুড়ো আর ভুল অভ্যাসে ভরা হয় তাহলে তার প্রভাব পড়ে সরাসরি হার্টের ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম ভাঙার পর শরীরকে একটু সময় দেয়া, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, সময়মতো ওষুধ সেবন, হালকা নাশতা ও অল্প ব্যায়াম এসব ছোট পদক্ষেপই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সূচকে সূচকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ৩১৪ কোম্পানির দর...

সূচকে সূচকে
পুঁজিবাজার28 minutes ago

প্রিমিয়ার সিমেন্টের পর্ষদ সভা ২৫ অক্টোবর

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৫ অক্টোবর দুপুর ১২টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা...

সূচকে সূচকে
পুঁজিবাজার45 minutes ago

পর্ষদ সভা করবে কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৬ অক্টোবর বিকাল ২টা ৩০ মিনিটে কোম্পানিটির পর্ষদ...

সূচকে সূচকে
পুঁজিবাজার49 minutes ago

বিবিএসের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস (বিবিএস) পিএলসিপর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৭ অক্টোবর বিকাল সাড়ে ৪টায় কোম্পানিটির পর্ষদ...

সূচকে সূচকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো বিবিএস ক্যাবলস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিবিএস ক্যাবলস পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৭ অক্টোবর বিকাল সাড়ে ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা...

সূচকে সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১১৯ শেয়ারের দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেনে...

সূচকে সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

মালেক স্পিনিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মালেক স্পিনিং মিলস পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৬ অক্টোবর বিকাল ২টা ৪৫ মিনিটে কোম্পানিটির...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
সূচকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু

সূচকে
পুঁজিবাজার28 minutes ago

প্রিমিয়ার সিমেন্টের পর্ষদ সভা ২৫ অক্টোবর

সূচকে
পুঁজিবাজার45 minutes ago

পর্ষদ সভা করবে কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ

সূচকে
পুঁজিবাজার49 minutes ago

বিবিএসের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

সূচকে
সারাদেশ2 hours ago

চোখের আলো নেই, তবু কর্মের আলোয় আলোকিত সেলিম গায়েন

সূচকে
জাতীয়2 hours ago

আইন অনুযায়ী শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়: ইসি আনোয়ারুল

সূচকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো বিবিএস ক্যাবলস

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১১৯ শেয়ারের দরপতন

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

মালেক স্পিনিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

শেয়ার কিনবেন ইসলামিক ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান

সূচকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু

সূচকে
পুঁজিবাজার28 minutes ago

প্রিমিয়ার সিমেন্টের পর্ষদ সভা ২৫ অক্টোবর

সূচকে
পুঁজিবাজার45 minutes ago

পর্ষদ সভা করবে কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ

সূচকে
পুঁজিবাজার49 minutes ago

বিবিএসের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

সূচকে
সারাদেশ2 hours ago

চোখের আলো নেই, তবু কর্মের আলোয় আলোকিত সেলিম গায়েন

সূচকে
জাতীয়2 hours ago

আইন অনুযায়ী শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়: ইসি আনোয়ারুল

সূচকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো বিবিএস ক্যাবলস

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১১৯ শেয়ারের দরপতন

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

মালেক স্পিনিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

শেয়ার কিনবেন ইসলামিক ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান

সূচকে
পুঁজিবাজার6 minutes ago

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু

সূচকে
পুঁজিবাজার28 minutes ago

প্রিমিয়ার সিমেন্টের পর্ষদ সভা ২৫ অক্টোবর

সূচকে
পুঁজিবাজার45 minutes ago

পর্ষদ সভা করবে কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ

সূচকে
পুঁজিবাজার49 minutes ago

বিবিএসের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

সূচকে
সারাদেশ2 hours ago

চোখের আলো নেই, তবু কর্মের আলোয় আলোকিত সেলিম গায়েন

সূচকে
জাতীয়2 hours ago

আইন অনুযায়ী শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়: ইসি আনোয়ারুল

সূচকে
পুঁজিবাজার2 hours ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো বিবিএস ক্যাবলস

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ১১৯ শেয়ারের দরপতন

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

মালেক স্পিনিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচকে
পুঁজিবাজার3 hours ago

শেয়ার কিনবেন ইসলামিক ফাইন্যান্সের চেয়ারম্যান