ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
নতুন রূপে সাকিবের শিক্ষা জীবনে পদার্পণ

এবার শিক্ষা উদ্যোক্তা পেশায় নাম লেখালেন বিশ্বক্রিকেটের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার এবং মাগুরার সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান। গতকাল রবিবার (১২ মে) সন্ধ্যায় নিজের ভ্যারিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে তিনি এই ঘোষণা দেন। সেখানে তিনি বলেন, হ্যাঁ, আবার শিক্ষাজীবনে ফিরতে বাধ্য হলাম। তবে শিক্ষার্থী হিসেবে না বরং ডি স্মার্ট সলিউশন লিমিটেডের একজন শিক্ষা উদ্যোক্তা হিসেবে।
পোস্টটিতে সাকিব আল হাসান তার নিজের শিক্ষা ভাবনা তুলে ধরে বলেন, আমার সবসময়েই মনে হয়েছে আমাদের মেরুদন্ডকে শক্তিশালী করতে হলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে হবে। প্রতিটি শিশুর জন্য শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে। সেজন্য শিক্ষাবান্ধব গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাবৃত্তি, বিনামূল্যে বই, মিড-ডে মিলের মতো অনেক কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়েছে। তারপরেও শিক্ষাব্যয় সামলাতে না পেরে প্রতিবছর বিপুল পরিমান শিক্ষার্থী তাদের শিক্ষাজীবন শেষ না করেই অকালে ঝরে পড়ছে।
ডি স্মার্ট সলিউশন লিমিটেড প্রতিষ্ঠানটি মূলত দীর্ঘদিন যাবৎ দেশে ও দেশের বাহিরের শিক্ষার্থীদের জন্য ইউনিফর্ম, ব্যাগ, সোয়েটার, স্যু, স্টেশনারিসহ প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ প্রস্তুত ও সরবরাহের কাজ করে আসছে। সাকিব আল হাসান ডি স্মার্ট সলিউশন লিমিটেড সম্পর্কে বলেন, এবার আমার লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে সেরা ইউনিফর্মসহ অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করার মাধ্যমে ঝরে পড়ার হারকে যথাসম্ভব কমিয়ে আনা এবং জাতিসংঘ প্রদত্ত টেকসই উন্নয়নের ৪ নম্বর লক্ষ্যমত্রা অর্জনে (এসডিজি ৪) বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা করা। তাই বাংলাদেশ সরকারের ‘নতুন বছর, নতুন বই কর্মসূচীকে আরো শক্তিশালী করতে আমরা চালু করতে যাচ্ছি, ‘নতুন বছর, নতুন বই, নতুন পোশাক কর্মসূচী’।
ডি স্মার্ট সলিউশন লিমিটেডের কোম্পানি পলিসি তুলে ধরে সাকিব আল হাসান বলেন, কোম্পানিটির উদ্ভুত লভ্যাংশের একটি অংশ সরাসরি খরচ করা হবে হতদরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে ইউনিফর্ম এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ বিতরণে।
উল্লেখ্য, সাকিব আল হাসান তার ফেসবুক পেজ থেকে গত মঙ্গলবার কয়েক সেকেন্ডের একটা ভিডিও ছেড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবার আলোচনায় আসেন। সেখানে তাকে স্কুল ইউনিফর্ম পড়া অবস্থায় দেখা যায়। এসময় তার হাতে ছিলো স্কুল ব্যাগ এবং নেমপ্লেটে লেখা ছিল ফয়সাল। যে নামে তাকে তার স্কুল-কলেজের বন্ধুরা এবং মাগুরার সবাই চেনে। ভিডিওটিতে সাকিব আল হাসান বলেন, আবার শিক্ষা জীবনে ফিরতে বাধ্য হলাম। এ নিয়ে নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। সেসময় অনেকেই ব্যপারটিকে সাকিব আল হাসানের নতুন কোনো প্রডাক্ট প্রমোশনাল স্ট্যান্ট। সেই ভিডিওটির উত্তর দিতেই এই ভিডিওটি নিজের ফেসবুক পেজ থেকে শেয়ার করেন সাকিব আল হাসান।
রেস্টুরেন্ট, স্বর্ণসহ নানা ধরণের ব্যবসায় ইতিমধ্যেই নাম লিখিয়েছেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। কিন্তু এবারই প্রথম শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখতে উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করার সীদ্ধান্ত নিয়েছেন। অনেকেই ব্যপারটিকে বেশ ইতিবাচক চোখে দেখছেন।
উল্লেখ্য, ডি স্মার্ট সলিউশন লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানটিকে প্রতিষ্ঠা করেছেন মো. মাইনুল হাসান দুলন। বর্তমানে তিনি প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত আছেন। ডি স্মার্ট সলিউশন লিমিটেডের সাথে সাকিব আল হাসানের যুক্ত হওয়ার ব্যপারে তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, সাকিব আল হাসান বাংলাদেশের গর্ব। তিনি আমাদের জন্য দেশ-বিদেশ থেকে অনেক অনেক সন্মান এনে দিয়েছেন। তিনি ডি স্মার্ট সলিউশনের সাথে যুক্ত হওয়ায় আমরা আশা করছি আমাদের কার্যক্রমকে সারাদেশ এবং দেশের বাহিরে ছড়িয়ে দিতে সহজ হবে।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসু নির্বাচনের ২৩ পদের ২০টিতেই শিবিরের জয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদ নির্বাচনে ১৭টি হলের সবগুলোতেই ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি), জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি (এজিএস) পদে জয় পেয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট। ১৭টি হলের কোনোটিতেই এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদে জয় পায়নি ছাত্রদল। এছাড়া কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের মধ্যে ২০টিতেই জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টায় কাজী নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এফ নজরুল ইসলাম।
এছাড়া কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের মধ্যে ২০টিতেই জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। তাদের প্যানেল থেকে ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ ১২ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই পদে ছাত্রদল সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্যানেলের প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন আবীর পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭ ভোট।
জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার বড় ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৯৭ ভোট, যেখানে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৭ ভোট। উল্লেখ্য, আম্মার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এবং ফাহিম রেজাও একই সংগঠনের সাবেক সমন্বয়ক ছিলেন।
এজিএস পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের এসএম সালমান সাব্বির ৬ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জাহিন বিশ্বাস এষা পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ ভোট।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসুর ভিপি-এজিএস শিবির প্যানেলের, সাবেক সমন্বয়ক জিএস নির্বাচিত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ভিপি (সহসভাপতি) পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বিপুল ভোটে জয় পেয়েছেন।
জিএস পদে ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার জয়লাভ করেছেন। আম্মার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ছিলেন। এজিএস পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের এস এম সালমান সাব্বির নির্বাচিত হয়েছেন।
ভিপি পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান (জাহিদ) পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮৭টি ভোট। একই পদে নিকটতম ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন (আবীর) ভোট পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭টি।
জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার বড় ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৯৭টি। তার নিকটতম শিবিরের প্যানেলের জিএস প্রার্থী ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৭ ভোট।
এজিএসে (সহ-সাধারণ সম্পাদক) শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী এস এম সালমান সাব্বির নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৫টি। তার নিকটতম ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জাহিন বিশ্বাস (এষা) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ভোট।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৭২ শতাংশ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ৭২ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ভোট গ্রহণ শেষে বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাকসু নির্বাচন কমিশবার মোস্তফা কামাল আকন্দ।
এর আগে দুপুর ১টা পর্যন্ত ৪২ শতাংশ ভোট কাস্ট হওয়ার তথ্য জানায় নির্বাচন কমিশন। এছাড়া বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ৬০ শতাংশ ভোট কাস্ট হওয়ার কথা জানানো হয়।
সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচনে মোট প্রার্থী ৯১৮ জন। আর ভোটার ২৮ হাজার ৯০১ জন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় দেশের ২০২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল করেছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাকক্ষে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২০২৪ সালে শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠান ছিল ৬৫টি। এবার সে সংখ্যা বেড়ে ২০২টি।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রকাশিত ফলাফল শিক্ষার্থীরা তিনভাবে জানতে পারবে।
প্রথমত, অনলাইনে www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ডের নাম, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। দ্বিতীয়ত, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেও ফল জানা যাবে। তৃতীয় পদ্ধতিতে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা সম্ভব— এক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC <স্পেস> বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর <স্পেস> রোল <স্পেস> বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
আর ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভাও অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন গ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https: //rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্যকোনো অফিসে সরাসরি আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
প্রসঙ্গত, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেন। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারাদেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট, সংশ্লিষ্ট সব পরীক্ষাকেন্দ্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এসএমএসের মাধ্যমে এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রকাশিত ফলাফল শিক্ষার্থীরা তিনভাবে জানতে পারবে।
প্রথমত, অনলাইনে www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ডের নাম, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। দ্বিতীয়ত, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেও ফল জানা যাবে। তৃতীয় পদ্ধতিতে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা সম্ভব— এক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC <স্পেস> বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর <স্পেস> রোল <স্পেস> বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
আর ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভাও অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন গ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https: //rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্যকোনো অফিসে সরাসরি আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
প্রসঙ্গত, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেন। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারা দেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
কাফি