Connect with us

জাতীয়

শুক্রবার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত হয়নি: শিক্ষা মন্ত্রণালয়

Published

on

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স

শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সোমবার (৩০ এপ্রিল) রাত ৯ টার দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফাইড পেজের এক পোস্টে এ তথ্য জানান হয়।

পোস্টে মন্ত্রণালয় বলছে, শিখন ঘাটতি কাটাতে শনিবার অস্থায়ীভাবে বিদ্যালয় পর্যায়ে পাঠদান অব্যাহত আছে। শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

এর আগে মঙ্গলবার দুপুরের পর সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী শিখন ঘাটতি কমাতে প্রয়োজনে শুক্রবারও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হবে বলে মন্তব্য করেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের একেক অঞ্চলের তাপমাত্রা একেক রকম। এখন উত্তরপূর্বাঞ্চল ও হাওড় এলাকার তাপমাত্রা কম। তবে অতি বৃষ্টিতে কয়েকদিনের মধ্যেই সেখানে বন্যার কারণে পাঠদান বন্ধ রাখতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনে প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ বিভিন্ন ছুটির কারণে লার্নিং গ্যাপ কমাতে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন শুক্রবারেও ক্লাস-পরীক্ষা চালু রাখার সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে এক ধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নির্দেশনা নিয়ে আসতে হবে? সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব তা পালন করা বাঞ্ছনীয়।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

চা উৎপাদনে শীর্ষ বিশ্বের ৫ দেশ, বাংলাদেশের অবস্থান কততম?

Published

on

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স

দৈনিক একবার চা না খেলে অনেকেরই গোটা দিনটাই যেন অপূর্ণ থেকে যায়। তবে চা কিন্তু শুধু পানীয় হিসেবেই ব্যবহৃত হয় না। অনেকসময় দেশে দেশে বন্ধুত্ব তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। যেমন, ১৯৭৩ সালে আরব ইসরায়েল যুদ্ধের সময় আরবদের প্রতি সমর্থন এবং ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে মিশরে চা পাঠিয়েছিলেন সদ্য স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান।

বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষের কাছে চা পান কেবলই একটি অভ্যাস হলেও, এর বেশ কিছু স্বাস্থ্যগুণও রয়েছে। যুগে যুগে চায়ের আবেদনও বেড়েই চলেছে।

যদিও বিশ্বের মাত্র গুটিকয়েক দেশ এই ক্রমবর্ধমান চায়ের চাহিদা মেটাতে পারে।

চীন

খ্রিষ্টের জন্মের দেড় হাজার বছর আগে চীনের ইউনান প্রদেশে একটি ঔষধি পানীয় হিসাবে চা পানের প্রচলন শুরু হয়েছিলো। তাই সারাবিশ্বে এই স্থানটি চায়ের জন্মস্থান নামে পরিচিত।

চা মূলত তৈরি করা হয় ক্যামেলিয়া সিনেসিস নামের চিরহরিৎ গুল্ম থেকে। এই ছোট গাছের পাতা এবং পাতার কুঁড়ি সংগ্রহ করে এর থেকে চা উৎপাদন করা হয়। ব্ল্যাক টি (র’ চা), গ্রিন টি (সবুজ চা), হোয়াইট টি (সাদা চা), এমনকি উলং টি’র মতো হাজার প্রকারের চা আছে বিশ্বে। কিন্তু সেগুলোর সবই তৈরি করা হয় ওই গাছের পাতা থেকে।

আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান স্ট্যাটিস্টা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ দেশ চীনের বার্ষিক চা উৎপাদন গড়ে ৩১ লাখ মেট্রিক টনের বেশি, যার বাজারমূল্য ৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি।

মূলত, কয়েক শতাব্দী ধরেই চা চীনের জাতীয় পানীয় হিসাবে বিবেচিত হয়েছে এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক, সামাজিক এবং এমনকি ধর্মীয় কারণে সমগ্র চীনে এটি তুমুল জনপ্রিয়। তাই, নিজেদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে ২০২৩ সালে চীন প্রায় দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের চা রপ্তানি করেছে।

ভারত

ভারতবর্ষে আগে চায়ের ব্যবহার তেমন একটা ছিল না। কিন্তু ব্রিটিশরা ১৮০০ দশকের গোড়ার দিকে ভারতে চা ব্যবহার ও উৎপাদন করা শুরু করে।

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন ভারতে বাণিজ্যিকভাবে চা চাষ করা শুরু করে, তখন এই চা ছিল সমাজের উঁচু শ্রেণির লোকদের পানীয়। পরবর্তীতে তা ধীরে ধীরে সর্বসাধারণের মাঝেও জনপ্রিয় হয়।

স্ট্যাটিস্টা বলছে, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার ভারত। দেশটিতে বছরে সাড়ে ১৩ লাখ মেট্রিক টনের বেশি চা উৎপাদিত হয়।

ভারতের আসাম, তামিলনাড়ু হলো সর্বাধিক চা উৎপাদনকারী অঞ্চল, যার বেশিরভাগই নীলগিরি জেলার পাহাড়ে জন্মে। অন্যান্য চা-উৎপাদনকারী দক্ষিণের মুন্নার এবং ওয়ানাদ।

কেনিয়া

স্ট্যাটিস্টার তথ্য অনুযায়ী, চা উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে আফ্রিকা মহাদেশের দেশ কেনিয়ার নাম। কেনিয়াতে বছরে সাধারণত পাঁচ লাখ মেট্রিক টনেরও বেশি পরিমাণ চা উৎপাদন হয়।

যদিও ২০২৩ সালে দেশটিতে তার আগের বছরের তুলনায় কিছুটা কম চা উৎপাদিত হয়েছে। ওই বছর দেশটিতে মোট উৎপাদিত চায়ের পরিমাণ ছিল চার লাখ ১২ হাজার মেট্রিক টন।

রৌদ্রোজ্জ্বল জলবায়ু ও গাঢ় লাল মাটির কারণে চা উৎপাদনের জন্য কেনিয়া এক স্বর্গভূমি। আফ্রিকান দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদনকারী দেশ এটিই।

তবে কেনিয়ায় যত পরিমাণ চা উৎপাদিত হয়, তার বেশিরভাগই আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করা হয়। বলা হয়ে থাকে, চা-ই হলো কেনিয়ার অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি।

২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত কেনিয়া থেকে ৪৫টিরও বেশি দেশে চা রপ্তানি করা হয়েছিলো। তবে রপ্তানিকৃত চায়ের ৪০ শতাংশ কিনেছিলো পাকিস্তান। মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রও প্রচুর চা কিনেছিলো।

শ্রীলঙ্কা

বিশ্বের শীর্ষ চা রপ্তানিকারী দেশের মাঝে শ্রীলঙ্কার নামও আছে। শ্রীলঙ্কার সিলন চা পৃথিবীব্যাপী বিখ্যাত।

স্ট্যাটিসটা ও টি এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন শ্রীলঙ্কা অনুযায়ী, দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় ২০২২ সালে আড়াই লাখের বেশি মেট্রিক টন চা উৎপাদিত হয়েছিলো।

চলতি বছরের শুরুর তিন মাসেই সেখানে ৫৮ হাজার মেট্রিক টন চা উৎপাদন করা হয়ে গেছে।

শ্রীলঙ্কার ওই ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কায় যে পরিমাণ চা উৎপাদন হয়েছিলো, তার প্রায় দুই লাখ ৪২ হাজার মেট্রিক টন চা রপ্তানি করা হয়েছে।

শ্রীলঙ্কা থেকে যারা চা আমদানি করে, তাদের মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো তুরস্ক, ইরাক, রাশিয়া ইত্যাদি দেশ।

ভিয়েতনাম

চা উৎপাদনের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর মাঝে এশিয়ার এই দেশটিও আছে। ভিয়েতনামের ব্ল্যাক ও গ্রিন টি’র খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। তবে ভিয়েতনামের সবুজ চা’র কদর উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

এই দেশটি লোটাস (পদ্ম) ও জেসমিন (জুঁই) চায়ের জন্যও বিখ্যাত। পদ্মের পাতা, ফুল, শিকড়, ফল, বীজ বা ভ্রূণ থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় লোটাস চা তৈরি করা হয়। আর জেসমিন চা মূলত প্রস্ফুটিত জুঁই ফুল থেকে চায়ের সাথে সৌরভ মিশ্রিত করে একধরনের সুগন্ধি চা। জেসমিন চায়ের স্বাদ মিষ্টি এবং সুগন্ধিযুক্ত হয়ে থাকে।

স্ট্যাটিসটা অনুযায়ী, ২০২২ সালে দেশটিতে এক লাখ ১১ হাজার মেট্রিক টন চা উৎপাদিত হয়, তার আগের বছরের তুলনায় চা এক লাখ মেট্রিক টনেরও বেশি। ওই বছর দেশটির ১২৩ হাজার হেক্টর জমিতে চা চাষ করা হয়েছিলো।

বাংলাদেশের অবস্থান কততম?

চা উৎপাদনকারী শীর্ষ পাঁচটি নয় কেবল, ১০টি দেশের তালিকায়ও বাংলাদেশ নেই। ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাসের তথ্য অনুযায়ী, চা উৎপাদনের দিক থেকে বাংলাদেশ ১২তম।

বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে থাকা দেশগুলো হলো তুরস্ক, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, আর্জেন্টিনা, জাপান ও থাইল্যান্ড।

বাংলাদেশ চা বোর্ড থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, চা উৎপাদনের অতীতের সকল রেকর্ড অতিক্রম করে ২০২৩ সালে মোট ১০২ দশমিক ৯২ মিলিয়ন কেজি (১ লক্ষ টনের কিছু বেশি) চা উৎপাদিত হয়েছে।

উৎপাদিত চা থেকে এক মিলিয়ন কেজির কিছুটা বেশি পরিমাণ চা রপ্তানি করা হয়েছে। রপ্তানিকৃত চায়ের মূল্য ২৭২ মিলিয়ন টাকার চেয়ে সামান্য বেশি।

এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখযোগ্য যে ২০০১ সালের সাথে তুলনা করলে গত দুই দশকেরও বেশি সময়ের ব্যবধানে দেশটিতে চায়ের উৎপাদন বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু চা রপ্তানির পরিমাণ অনেকাংশেই কমেছে। অর্থাৎ, এই সময়ের মাঝে বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই চায়ের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

জানা যায়, ১৯৭০ সালে বাংলাদেশে চা বাগানের সংখ্যা ছিল ১৫০টি, বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ১৬৮টি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার পাচ্ছে ২০ প্রতিষ্ঠান

Published

on

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স

জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতে অবদানের স্বীকৃতি প্রদান, প্রণোদনা সৃষ্টি, সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা এবং বেসরকারিখাতে শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় ছয় ক্যাটাগরিতে ২০টি শিল্প প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০২১’ প্রদান করা হবে।

আগামী বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের মালিক-প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ দেওয়া হবে বলে জানায় শিল্প মন্ত্রণালয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০২১’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ ও এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম।

শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী, ছয় ক্যাটাগরিতে মোট ২০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোক্তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।

বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ছয়টি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে চারটি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি এবং হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে একটি করে পুরস্কার দেওয়া হবে।

বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে সম্মিলিতভাবে প্রথম হয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে- ইকোটেক্স লি., প্রাণ ডেইরি লি. ও মীর আক্তার হোসেন লি.। দ্বিতীয় হয়েছে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি., যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লি. ও স্কয়ার টয়লেট্রিজ লি.।

মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে বেঙ্গল পলি অ্যান্ড পেপার স্যাক লি., দ্বিতীয় হয়েছে বসুমতি ডিস্ট্রিবিউশন লি. এবং তৃতীয় হয়েছে এপিএস অ্যাপারেলস লি.।

ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম হয়েছে দ্য রিলায়েবল বিল্ডার্স ও কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি লি., দ্বিতীয় হয়েছে রংপুর ফাউন্ড্রি লি. এবং তৃতীয় হয়েছে গুনজে ইউনাইটেড লি.।

মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ফারিহা গ্রিন মুড লেদারস লি., দ্বিতীয় হয়েছে এ.বি.এম ওয়াটার কোম্পানি এবং তৃতীয় হয়েছে ডিপলেড ল্যাবরেটরিজ লি.।

কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ব্লু-স্টার এগ্রো প্রোডাক্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, দ্বিতীয় হয়েছে প্রীতি বিউটি পার্লার এবং তৃতীয় হয়েছে লেহাজ সালমা যুব মহিলা কল্যাণ সংস্থা।

হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়েছে বিজ সল্যুশনস লি.।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান সংক্রান্ত নির্দেশনাবলী ২০১৩’ অনুযায়ী ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ দেওয়া শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এই বছর সপ্তমবারের মতো ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০২১’ দেওয়া হচ্ছে।

‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান নীতিমালা ২০২০’-এ রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার দেওয়ার উদ্দেশ্য, ক্ষেত্র নির্ধারণ, পুরস্কার প্রাপকের সংখ্যা নির্ধারণ ও বিবেচনা সূত্র, আবেদনপত্র আহ্বান, মনোনয়ন যোগ্যতা, প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুতকরণ কমিটি, আবেদনপত্র মূল্যায়ন কমিটি এবং মনোনয়ন চূড়ান্তকরণ কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি ইত্যাদি বর্ণিত আছে। রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান বা ব্যবস্থাপনা পরিচালক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পুরস্কার প্রাপ্তির পরের এক বছর বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানে এবং সিটি করপোরেশন কর্তৃক আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পাবেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ভারতীয় ঋণে আধুনিকায়ন হবে চট্টগ্রাম সিটির সড়কবাতি

Published

on

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স

ভারতীয় ঋণে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সড়কবাতির আধুনিকায়ন করা হবে। এ লক্ষ্যে ‘মডার্নাইজেশন অব সিটি স্ট্রিট লাইট সিস্টেম অ্যাট ডিফারেন্ট এরিয়া আন্ডার চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন’ শীর্ষক প্রকল্পের ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

মঙ্গলবার (২১ মে) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ৯৫ কোটি ৭০ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি জানান, ভারতীয় নমনীয় ঋণের আওতায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘মডার্নাইজেশন অব সিটি স্ট্রিট লাইট সিস্টেম অ্যাট ডিভারেন্ট এরিয়া আন্ডার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন’ শীর্ষক প্রকল্পের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

তিনি জানান, এ প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ২৫৮ কোটি ৬০ লাখ ৩৯ হাজার ৭০৯ টাকা। সুপারিশকৃত দরদাতা ভারতের সাপুর্জি পালোনজি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড।

সচিব জানান, সরকারি মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এ সার আমদানিতে ৯৫ কোটি ৭০ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা ব্যয় হবে। প্রতি মেট্রিক টনের মূল্য পড়বে ২৭১ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার। আগের মূল্য ছিল ২৮৪ দশমিক ১৭ মার্কিন ডলার।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

Published

on

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স

অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন জনগণের সেবার জন্য পুরোনো পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে এসে উদ্ভাবনী কাজ করতে হবে। গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য।

মঙ্গলবার (২১ মে) সচিবালয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দপ্তর-সংস্থার অংশগ্রহণে ইনোভেশন প্রদর্শনী (শোকেসিং) ও শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনী উদ্যোগ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দপ্তর-সংস্থার ইনোভেশন জনগণের স্মার্ট আর্থিক সেবা নিশ্চিত করবে। ১৫ বছর আগেও দপ্তর সংস্থা ইনোভেশন চিন্তাও করতে পারতো না।

আজ এতোগুলো ইনোভেশন সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে বলে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি উদ্যোগই চমৎকার। এখন আমাদের লক্ষ্য স্থির করে এগিয়ে যেতে হবে। গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আবদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে এ বিভাগের ২৫ টি দপ্তর-সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তব্য দেন চিফ ইনোভেশন অফিসার অতিরিক্ত সচিব মফিজ উদ্দিন আহমেদ।

আলোচনা পর্ব শেষে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান সকল প্রতিষ্ঠানের ইনোভেশন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সরকারের বোরো ধান-চাল সংগ্রহ তদারকির দায়িত্বে আট কর্মকর্তা

Published

on

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স

চলতি মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে বোরো ধান-চাল সংগ্রহে খাদ্য অধিদপ্তরের আটজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অভ্যন্তরীণ খাদ্যশস্য সংগ্রহ নীতিমালা, ২০১৭ অনুযায়ী আট বিভাগে সংগ্রহ কাজ তদারকি করবেন। সম্প্রতি এ দায়িত্ব দিয়ে খাদ্য অধিদপ্তর থেকে অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন বিভাগ) মো. জামাল হোসেনকে ঢাকা, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশিক্ষণ বিভাগ) এফ এম মিজানুর রহমানকে বরিশাল, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (সরবরাহ, বন্টন ও বিপণন বিভাগ) রেজা মোহাম্মদ মহসিনকে ময়মনসিংহ, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (সংগ্রহ বিভাগ) মো. মনিরুজ্জামানকে রংপুর, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (চলাচল, সংরক্ষণ ও সাইলো বিভাগ) মো. মাহবুবুর রহমানকে রাজশাহী, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিদর্শন, উন্নয়ন ও কারিগরি সেবা বিভাগ) মো. তাজুল ইসলামকে সিলেট, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হিসাব ও অর্থ বিভাগ) মো. আব্দুস সালামকে খুলনা এবং খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. মাইন উদ্দিনকে চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

তদারকি কর্মকর্তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগের প্রতিটি জেলার এলএসডি/সিএসডি পরিদর্শন করে সংগৃহীত ধান-সিদ্ধ-আতপ চালের মান এবং অন্যান্য বিষয়সহ ধান, চাল-গমের মজুত যাচাই করবেন। অভ্যন্তরীণ খাদ্যশস্য সংগ্রহ নীতিমালা ও অন্যান্য নির্দেশনার আলোকে সংগ্রহ কার্যক্রম সম্পন্ন হচ্ছে কি না তা মহাপরিচালককে জানাবেন বলে অফিস আদেশে জানানো হয়।

এতে আরও বলা হয়, বেসরকারি উৎপাদনকারী ও বেসরকারি উৎস থেকে এলএসডি/সিএসডিতে প্রাপ্ত বস্তার মান যাচাই করে মতামত দেবেন। সংগৃহীত খাদ্যশস্যের বস্তার নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় স্টেনসিল করা হয়েছে কি না যাচাই করবেন। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কৃষকের অ্যাপ ও এফপিএস অনুসরণ করে ধান-চাল ক্রয় করা হচ্ছে কি না যাচাই করবেন।

এছাড়া পরিদর্শনের পাশাপাশি সাপ্তাহিক বিভাগের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা এর সঙ্গে সাপ্তাহিক ও পাক্ষিক ভিত্তিতে মতবিনিময় করে সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন। অতিরিক্ত মহাপরিচালক বোরো ধান-চাল সংগ্রহের সার্বিক কার্যক্রম মনিটরিং করবেন বলে অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

বোরোতে এবার ১৭ লাখ টন ধান ও চাল কিনবে সরকার। এর মধ্যে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সিদ্ধ চাল, এক লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ধান ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা এবং আতপ চাল ৪৪ টাকা।

গত ৭ মে থেকে ধান ও চাল সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে, চলবে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
কর্পোরেট সংবাদ4 mins ago

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে রূপালী ব্যাংকের অভিনন্দন

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
অর্থনীতি22 mins ago

চা উৎপাদনে শীর্ষ বিশ্বের ৫ দেশ, বাংলাদেশের অবস্থান কততম?

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
কর্পোরেট সংবাদ29 mins ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১০ নতুন উপশাখার উদ্বোধন

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
অর্থনীতি48 mins ago

রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার পাচ্ছে ২০ প্রতিষ্ঠান

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
পুঁজিবাজার52 mins ago

ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের লভ্যাংশ অনুমোদন

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
অর্থনীতি1 hour ago

ভারতীয় ঋণে আধুনিকায়ন হবে চট্টগ্রাম সিটির সড়কবাতি

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
অর্থনীতি1 hour ago

গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
আন্তর্জাতিক2 hours ago

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের প্লেনের জরুরি অবতরণ, নিহত ১

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
পুঁজিবাজার2 hours ago

বিএসইসির আইনে কমিটি, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মে বেতন-ভাতা

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়2 hours ago

সরকারের বোরো ধান-চাল সংগ্রহ তদারকির দায়িত্বে আট কর্মকর্তা

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়2 hours ago

দ্বিতীয় ধাপে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে: সিইসি

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা ও চট্টগ্রামের ফ্রি হেলথ ক্যাম্প

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

আগামীকাল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংবর্ধনা দেবেন রাষ্ট্রপতি

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

পার্বত্য অঞ্চলে স্কুল নির্মাণের সুপারিশ

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
পুঁজিবাজার3 hours ago

ব্লকে ৭০ কোটি টাকার লেনদেন

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

১৮২ কোটি ৪০ লাখ টাকার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

দ্বিতীয় ধাপে ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
অর্থনীতি3 hours ago

ঈদ পর্যন্ত কোনো পণ্য ঘাটতি থাকবে না: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

১১২ কোটি টাকার বৈদ্যুতিক ক্যাবল কিনবে সরকার

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
অর্থনীতি3 hours ago

রপ্তানির বাধা চিহ্নিতকরণ ও সমাধান খুঁজবে এফবিসিসিআই

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

২০ হাজার ভূমিহীন পরিবার ঘর পাচ্ছেন

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

দুই দিন বিঘ্নিত হবে ডেসকোর প্রিপেইড রিচার্জ সেবা

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

ঢাকায় এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
জাতীয়4 hours ago

নিখোঁজ এমপি আনারের কোনো হালনাগাদ তথ্য নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স
খেলাধুলা4 hours ago

লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে দল পেলেন তাসকিন

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১