পুঁজিবাজার
লোকসান কাটাতে পারেনি অলিম্পিক এক্সেসরিজ
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪- মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৯১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৪ পয়সা। যেখানে আগের বছর একই সময়ে ১ টাকা ১১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৫২ পয়সা।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শিগগিরই দ্বিগুণ হবে বৈশ্বিক ব্লু ইকোনমি
বৈশ্বিক ব্লু ইকোনমি বা সুনীল অর্থনীতির আকার এই দশক শেষে দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সমুদ্রের পরিবেশ পুনরুদ্ধার, সামাজিক ন্যায্যতা এবং উপকূলীয় সম্প্রদায়ের জীবিকা নিরাপদ নিশ্চিত করতে সরকারি, বেসরকারি এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নতুন অর্থায়নের মাধ্যমে এ খাতের বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে বলে মত দিয়েছেন দক্ষিন এশিয়ার বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিবিদরা।
মালদ্বীপে ব্লু ইকোনমি নিয়ে ইউএনডিপির দুই দিনব্যাপী আয়োজিত এক সেমিনারের প্রথম দিনে বক্তারা এসব কথা বলেন। এদিন মোট সাতটি সেশনের মাধ্যমে সেমিনারের প্রথম দিন সম্পন্ন হয়। যার ৫ম সেশনে প্যানালিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
এছাড়া প্যানালিস্ট হিসেবে সেশনটিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বিডিও ইউনিব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সাসটেইনেবিলিটি অফিসের প্রধান মারলা গারিন-আলভারেজ; ইন্দোনেশিয়ার সরকারী ঋণ সিকিউরিটিজের উপ-পরিচালক চন্দ্র আকুন উইবোও; এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের প্রধান অর্থ বিশেষজ্ঞ টমাস কেসলার এবং ইনকোফিনের আঞ্চলিক পরিচালক ভুথি চেয়া। সেশনটি পরিচালনা করেছেন ইউএনডিপি ব্যাংকক রিজিওনাল হাবের ক্লাইমেট ফাইন্যান্স অ্যান্ড প্রাইভেট সেক্টর স্পেশালিস্ট করণরাজ চৌধুরী।
বক্তারা বলেন, ব্লু ইকোনমি কিছু উপকরণের মাধ্যমে প্রাইভেট ফাইন্যান্সকে আরও আকর্ষিত করবে। এতে মার্কেট রিটার্ন আরও প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠবে। তবে অন্যান্য উপকরণ বাজারকে প্রতিযোগিতামূলক করলেও মার্কেট রিটার্ন কম থাকবে, এমনকি এ খাতে ঋণ বৃদ্ধির প্রয়োজন হতে পারে।
উপকরণের উদাহরণ হিসেবে তারা ব্লু বন্ডের অভিজ্ঞতা এবং মিশ্রিত অর্থায়নের উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করেন। সেশনটিতে সুনীল অর্থনীতির জন্য অর্থায়ন সুবিধা এবং স্থিতিশীল পরিবেশের কার্যকরী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ব্লু ইকোনমি বা সুনীল অর্থনীতি হচ্ছে সমুদ্রের সম্পদনির্ভর অর্থনীতি। অর্থাৎ সমুদ্র থেকে আহরণকৃত যে কোনো সম্পদ, যা দেশের অর্থনীতিতে যুক্ত হয়, তাই ব্লু-ইকোনমির পর্যায়ে পড়বে। সর্বপ্রথম ১৯৯৪ সালে বেলজিয়ামের অধ্যাপক গুন্টার পাউলি টেকসই এবং পরিবেশবান্ধব মডেল হিসেবে সুনীল অর্থনীতির ধারণা দেন। সমুদ্র পৃথিবীর অন্যতম মূল্যবান একটি প্রাকৃতিক সম্পদ। মৎস্যসম্পদের মাধ্যমে সমুদ্র খাবারের চাহিদা মেটায় এবং পণ্য পরিবহনের মাধ্যম হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ঢাকা ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ঢাকা ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার (১৪ মে) অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ঢাকা ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছিল ৬০ পয়সা।
আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি অর্থের প্রবাহ বা ক্যাশ-ফ্লো ছিলো মাইনাস ৭ টাকা ৫০ পয়সা, যা আগের বছরে ছিলো ৭ টাকা ৭৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২২ টাকা ৯২ পয়সা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
গ্রীন ফ্যাক্টরিও তালিকাভুক্তি করতে হবে: ডিএসই চেয়ারম্যান
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (ডিএসই) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মদ হাসান বাবু বলেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রী পুঁজিবাজার উন্নয়নে সরকারি কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন যা এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এতে ইতোমধ্যে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আগ্রহ ও সাহস বাড়ছে। তবে শুধু সরকারি প্রতিষ্ঠান নয়, বাংলাদেশে যেসব গ্রীন ফ্যাক্টরি রয়েছে সেগুলোও তালিকাভুক্তিতে কাজ করতে হবে।
মঙ্গলবার (১৪ মে) বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মাজেদা খাতুনের নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের কমিটির সাথে বৈঠককালে ডিএসইর চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। এ সময় ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান, প্রধান রেগুলেটরী কর্মকর্তা খায়রুল বাসার আবু তাহের মোহাম্মদসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন৷
তিনি বলেন, উন্নত দেশের পুঁজিবাজার সে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অন্যান্য দেশে দেখা যায় সে দেশের মানি মার্কেট যতটা সাপোর্ট দেয় পুঁজিবাজারও ততটুকুও সাপোর্ট দেয়। আমরা সব সময় বলে আসছি যে, পুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ না করলে বাজার সাসটেইনেবল হবে না। এখানে দুই তিন বছরের জন্য আসলেই বাজার ভালো হবে না। আপনারা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের নিয়ে কথা বলেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু বলে থাকেন বাজারে উত্থান পতন থাকবে। কিন্তু আমাদের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এখানে এসে পরের দিনই লাভ তুলতে চান। আর এ কারণেই বড় পতন হয়। সে জায়গাতে আপনাদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আমরা চাই আপনারা এ জায়গায় কাজ করবেন।
ড. হাসান বাবু আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী আজকে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো তালিকাভুক্ত করার কথা বলেছে। প্রধানমন্ত্রীর কিন্তু সব জায়গাতে নজর রয়েছে। কোম্পানির আইপিও তালিকাভুক্ত করার আইনে কিছু সমস্যা আছে যেগুলো সংস্কার করতে হবে। তবে সংস্কার করতে গিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি হয় আপনার এমন কিছু করবেন না। আমি সবসময় বলে আসছি, সামনেও বলব যে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে করের উল্লেখযোগ্য ব্যবধান না করা গেলে ভালো কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত করা যাবে না। আর শুধু সরকারি প্রতিষ্ঠান নয় বাংলাদেশে যেসব গ্রীন ফ্যাক্টরি রয়েছে সেগুলোও তালিকাভুক্তিতে কাজ করতে হবে।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের অন্যতম স্টেকহোল্ডার হলো মার্চেন্ট ব্যাংক। বাজারের গভীরতা বৃদ্ধি তথা ভাল কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তিতে উৎসাহিত করার পাশাপাশি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান কাজ হচ্ছে পুঁজিবাজারে ভাল ভাল কোম্পানি তালিকাভুক্ত করা। যা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে আকৃষ্ট করে। বিভিন্ন পক্ষের সাথে সুনির্দিষ্ট ইস্যু নিয়ে কথা বলতে হবে। নতুন নতুন কর্মপরিকল্পনা নিয়ে তিনি সামনে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। বাজার উন্নয়নে যদি ডিএসই, মার্চেন্ট ব্যাংক এবং ডিবিএ একসাথে কাজ করে তাহলে এগিয়ে যাওয়ার পথ সুগম হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান বলেন, আপনারা যে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন সে বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই বিষয়গুলো আরও আগে তুলে ধরলে আরও বেশি ভাল হতো। প্রধানমন্ত্রী সরকারি কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির নির্দেশ দিয়েছেন। এটি একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। আমরা বিগত ২৫ বছর ধরে এ কাজটি করার চেষ্টা করছি। আমরা গত ৫ মে অর্থমন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগে একটি চিঠি দিয়ে সরকারি কোম্পানিগুলোর সাথে সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করতে চেয়েছি, যাতে তারা সহজে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারে। এর কিছুদিন পর প্রধানমন্ত্রী এই যুগান্তকারী নির্দেশনাটি দিয়েছেন। আশা করছি আগামি জুন মাসের মধ্যে আমরা সচেতনতামূলক কর্মসূচিটি করতে পারবো। আর এই বিষয়ে আপনাদেরকে আমরা সহযোগী হিসেবে চাই।
তার আগে মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট মাজেদা খাতুন ও অন্যান্য বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই চিন্তা করছেন কীভাবে মার্কেটের উন্নয়ন করা যায়। এতে আমরা মার্চেন্ট ব্যাংকার্সরা উৎসাহিত হয়েছি। আমাদের মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন থেকে দীর্ঘদিনের একটি দাবী ছিল রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে আসুক। কারণ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিগুলো অনকে বড় সাইজের কোম্পানি। এই কোম্পানিগুলো মার্কেটে আসলে মার্কেটের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হবে, যা আমরা দেখতে পারবো। যে জটিলতায় হোক বা যে কারণেই হোক বিষয়টি এতদিন আটকে ছিল। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাটা যেহেতু চলে এসেছে, আশা করছি এই বিষয়টি নিয়ে আমরা খুব শীঘ্রই কাজ শুরু করতে পারবো।
এছাড়াও এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বাজার উন্নয়নে বেশ কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে দ্বৈত কর, গুণগত মানসম্পন্ন আইপিও আনা, আইপিও প্রাইসিং সিস্টেম, প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন, মার্জার একুইজেশন, পলিসিগত প্রতিবন্ধকতা, ঘন ঘন আইন-কানুন পরিবর্তন না করা, কাট-অফ মূল্যের অধিক মূল্যে বিডকারীদেরকে প্রোরাটার ভিত্তিতে সিকিউরিটিজ প্রদান, আইপিওর কোটা ও লক-ইন পিরিডের কিছু সংশোধনী আনা, সিকিউরিটিজ ভ্যালুয়েশনের ক্ষেত্রে মার্কেট অ্যাপ্রোচ ও ইনকাম অ্যাপ্রোচ মেথড অনুসরণ করা, বিডিংয়ের সম্মতি পাওয়ার পরই রোড-শোর আয়োজন করা, মার্জিন ঋণের আইনে কিছু পরিবর্তন আনা, গবেষণায় জোর দেয়া ইত্যাদি বিষয় অন্যতম। আমরা আশা করি, বিএসইসি, বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআরসহ সব রেগুলেটরে সকল সমস্যা সমাধানে একসাথে কাজ করবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪- মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
মঙ্গলবার (১৪ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ১ টাকা ৫৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৪ টাকা ৭৫ পয়সায়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪- মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
মঙ্গলবার (১৪ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ০৯ পয়সায়।
এমআই