পুঁজিবাজার
মুনাফায় সোনারগাঁও টেক্সটাইল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনারগাঁও টেক্সটাইল লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ে লোকসানে থাকলেও আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানি মুনাফায় ফিরেছে।
রবিবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচ্য প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে,সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে, তিন প্রান্তিক (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) মিলিয়ে কোম্পানিটির ০৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ০৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচিত সময়ের কোম্পানির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৩৫ পয়সা, যা আগের বছর ০৬ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বর্তমান পর্ষদ বাজারের উন্নয়নে কাজ করছে: হাসান বাবু
ব্রোকারদের ছাড়া পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সম্ভব নয় মন্তব্য করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেছেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বর্তমান পর্ষদ বাজার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এবং চেষ্টা করছে। ডিএসইর ওপর আপনাদের বিশ্বাস রাখতে হবে। ডিএসইর মাধ্যমে পুঁজিবাজার পর্যায়ক্রমে এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে গত তিনদিন ধরে আমরা স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করছি। যার মূল উদ্দেশ্য হলো বাজারের উন্নয়ন। বাজারের বাস্তবতা সম্পর্কে যারা ব্রোকার, তারাই সবচেয়ে বেশি জানেন। ব্রোকারদের বাদ দিয়ে এই বাজারের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
বুধবার (১৫ মে) ডিএসই ব্রোকার্স এ্যাসোসিয়েশনের সাথে ডিএসইর করা এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় ডিএসইর পরিচালক মোঃ আফজাল হোসেন, রুবাবা দৌলা, মোহাম্মদ শাহজাহান, শরিফ আনোয়ার হোসেন, রিচার্ড ডি রোজারিও, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান, ডিএসই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, ডিবিএর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ সাইফুদ্দিন, ভাইস প্রেসিডেন্ট ওমর হায়দারসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।
বৈঠকে ডিএসই’র চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমানে আমাদের বাজারে জেড ক্যাটাগরিতে ১০০ এর বেশি কোম্পানি আছে। এর আগে একবার জেড ক্যাটাগরির কোম্পানির জন্য বাজারে ধীরগতি দেখা যায়। আজকে যে অবস্থা তা কিন্তু একদিনে এখানে আসেনি। তাই আপনারা বললেই তৎক্ষণাৎ সব ঠিক করে ফেলতে পারব না। বর্তমানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বোর্ড বাজার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এবং চেষ্টা করছে।
তিনি আরও বলেন, বাজারে যেসব নীতি হচ্ছে সেখানে ছোট ছোট অপরাধীদেরকে ধরতে গিয়ে বড়দের জন্য সমস্যা হচ্ছে। তাই নীতি তৈরির ক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। আমাদের উপর আপনাদের বিশ্বাস রাখতে হবে। ডিএসইর বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে এতে বাজার এগিয়ে যাবে।
আইপিও প্রসঙ্গে ড. হাসান বলেন, আইপিওতে যেসমস্ত প্রতিবন্ধকতা রয়েছে সেগুলো আমাদেরকে পয়েন্ট আকারে লিখিতভাবে জানান। আমরা বিএসইসির সঙ্গে সে বিষয়ে বৈঠক করে সেটা ঠিক করার চেষ্টা করব। তাই আমাদের সকলকে সম্মিলিতভাবে বাজারের ইতিবাচক অবস্থা তৈরি করতে হবে।
ড. হাসান বাবু আরও বলেন, পুঁজিবাজার দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। সেই উদ্দেশ্যে আমরা বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বসেছি। উনারা বিভিন্ন বিষয় আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছে। মার্কেট যেন তার নিজস্ব গতিতে চলতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
এসময় ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান বলেন, আমি ডিএসইতে কাজ করার সুবাদে এখানকার বিভিন্ন সমস্যা ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জেনেছি। আমি আবার কমিশনে ফিরে যাচ্ছি কমিশনার হিসেবে। কমিশনে কাজ করার মাধ্যমে এগুলো সমাধানের চেষ্টা করবো। আপনারা যে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন সে বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী সরকারি কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির নির্দেশ দিয়েছেন। এটি একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। আমরা বিগত ২৫ বছর ধরে এ কাজটি করার চেষ্টা করছি। আমরা গত ৫ মে অর্থমন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগে একটি চিঠি দিয়ে সরকারি কোম্পানিগুলোর সাথে সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করতে চেয়েছি, যাতে তারা সহজে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারে। এর কিছুদিন পর প্রধানমন্ত্রী এই যুগান্তকারী নির্দেশনাটি দিয়েছেন। আশা করছি আগামি জুন মাসের মধ্যে আমরা সচেতনতামূলক কর্মসুচিটি করতে পারবো। আর এই বিষয়ে আপনাদেরকে আমরা সহযোগী হিসেবে চাই।
তার আগে ডিবিএ প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম বলেন, ডিএসই ট্রেকহোল্ডারগণ আগে বাজার উন্নয়নে ডিএসই’র বোর্ড সদস্যদের সাথে কাজ করতো। তাই বর্তমানে এবং ভবিষ্যতেও ডিএসইকে পুঁজিবাজার উন্নয়নে ট্রেকহোল্ডারদেরকে সম্পৃক্ত করে কাজ করতে হবে। বিগত দিনে বাজারের কোনো সমস্যা বা আইপিওর বিষয়ে আমরা যে পরামর্শ দিতাম সেটা গ্রহণ করা হত। কিন্তু এখন সেটা আর করা হয় না। বিগত কয়েক বছরে যেসব সিকিউরিটিজ বাজারে এসেছে সেসব শেয়াররের অধিকাংশের অবস্থা ভালো না। আইপিও হচ্ছে পুঁজিবাজারের প্রাণ। সেখানেই যদি সমস্যা হয় তাহলে বাজার এগোবে না। আজকে কোথাও রোড শোতে গেলে ১৫ বছর ধরে সবচেয়ে ভালো কোম্পানি হিসেবে একটির কথা বলা লাগে। তাই ভালো কোম্পানি নিয়ে আসার দায়িত্ব স্টক এক্সচেঞ্জের সেটা তাদেরকেই আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে যে এসএমই মার্কেট আছে। সেটা আসলে কতটা কাজ হচ্ছে এবং সেখানের কোম্পানিগুলো কতটা ভালো সেটা যাচাই করতে হবে। আমাদের বাজারে ইক্যুইটি ছাড়া অন্যকোন ভালো প্রোডাক্ট নাই। যা গত ১৫ বছর ধরেই একইভাবে চলছে। এই বাজারে ট্যালেন্ট থাকে না। কারণ এখান থেকে কোনো কিছু পাওয়া যায় না। আজকে যদি নতুন কাউকে এখানে ভালো কিছু করার কথা বলা হয় তাহলে কাউকে পাওয়া যাবে না। আমরা যারা ২০-২৫ বছর ধরে কাজ করে আসছি তারাই আছি । বাজার উন্নয়নে এখানে যা যা করার সে ব্যাপারে আপনাদেরকে এগিয়ে আসতে হবে।
ডিএসই ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) নেতারা আরও বলেন, বাজারকে নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব হবে না। তালিকাভুক্তি আইনে সংশোধন প্রসঙ্গে ডিবিএ নেতারা বলেছেন, লিস্টিং রেগুলেশনে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। ভালো ভালো কোম্পানিগুলোকে বাজারে তালিকাভুক্তকরণে নজর দিতে হবে। ভালো কোম্পানি আসলে বাজারে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে। বাজারে যেন বাজে আইপিও না আসে। সেক্ষেত্রে আইপিওগুলো দেওয়ার আগে সুনিশ্চিত ভাবে কোম্পানিগুলোর তথ্য জানতে হবে। পাশাপাশি সহযোগী প্রতিষ্ঠান এবং মার্কেট মেকারদের প্রয়োজনীয় সুবিধাগুলো দিতে হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ক্যাটাগরি পরিবর্তনে আরও বিচক্ষণ হওয়ার দাবি ডিবিএর
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ক্যাটাগরি পরিবর্তনে আরও বিচক্ষণ হওয়ার দাবি জানিয়েছে ব্রোকারেজ হাউজগুলোর সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। একইসাথে সংস্থাটি ক্যাপিটাল গেইনের উপর করারোপ না করার দাবি জানিয়েছে।
বুধবার (১৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মতিঝিল কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ডিবিএ নেতৃবৃন্দের সাথে ডিএসইর বিশেষ বৈঠকে এসব দাবি তুলে ধরেন ডিবিএ নেতারা।
ডিবিএ’র নেতারা জানান, পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তকরণে নজর দিতে হবে। ভালো কোম্পানি আসলে বাজারে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে। একইসাথে লিস্টিং রেগুলেশনে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। বাজারে যেন বাজে আইপিও না আসে। সেক্ষেত্রে আইপিওগুলো দেওয়ার আগে সুনিশ্চিত ভাবে কোম্পানিগুলোর তথ্য জানতে হবে।
এসএমই মার্কেট নিয়ে ডিবিএ নেতারা বলেন, এসএমই মার্কেটকে রিভিউ করতে হবে। এখন সময় এসেছে এসএমই মার্কেটকে নিয়ে কাজ করার। বাজারে যারা বিনিয়োগকারী আছে তাদেরকে বিনিয়োগ শিক্ষা দিতে হবে। অনেকে না জেনে বুঝে বিনিয়োগ করে লোকসানে পরে মার্কেটকে দায়ী করেন। বিনিয়োগ শিক্ষা উদ্যোগ নিলে মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের নিয়ে মার্কেট সুন্দর ভাবে পরিচালনা করা যাবে।
পুঁজিবাজারে দরপতন ঠেকাতে সম্প্রতি শেয়ারদরের ওপর আরোপ করা ৩ শতাংশ সার্কিট ব্রেকারকে আর্টিফিশিয়াল পদ্ধতি বলে দাবি করছে ডিবিএ। সংস্থাটি মনে করছে, পুঁজিবাজারকে নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব না।
প্রসঙ্গত, পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ফেরাতে সক্ষমতার দিক থেকে খারাপ কোম্পানিগুলোকে জেড ক্যাটাগরিতে পরিবর্তন বা স্থানান্তরের বিষয়ে সম্প্রতি কড়া নির্দেশনা দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো কোম্পানি পরপর দুই বছর লভ্যাংশ ঘোষণা এবং আইনি কারণ ছাড়া এজিএম করতে ব্যর্থ হলেও জেড ক্যাটাগরিতে পাঠানো হবে। টানা ৬ মাস কোম্পানির কার্যক্রম বা উৎপাদন বন্ধ রাখলে, টানা দুই বছর ক্যাশ ফ্লো নেতিবাচক এবং পরিশোধিত মূলধনের থেকে ঋণ বেশি হলেও জেড ক্যাটাগরিতে যেতে হবে।
এমন নির্দেশনার পরপরই মোট দুই দফায় মোট ২৮ কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। তবে ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়ে বাজার বিশ্লেষকদের নানান মত-দ্বিমত দেখা যায়। এবার ক্যাটাগরি পরিবর্তনে আরও বিচক্ষণ হওয়ার দাবি জানিয়েছে ডিবিএ।
এদিকে ডিবিএর সকল দাবির প্রেক্ষিতে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মোহাম্মদ হাসান বাবু বলেন, আমাদের মূল উদ্দেশ্য পুঁজিবাজারের উন্নয়ন। পুঁজিবাজারকে অর্থনীতির সাথে সম্পৃক্ত না করতে পারলে, জিডিপিতে পুঁজিবাজারের অংশীদারত্ব বাড়াতে না পারলে পুঁজিবাজার কখনোই ভালো হবেনা। সে উদ্দেশ্যেই আমরা বারবার সকলের সাথে বসছি।
তিনি বলেন, ডিবিএ খুব শিগগিরই আমাদেরকে তাদের দাবিগুলো লিখিতভাবে দিবেন। পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আমরা তাদের দাবিগুলো নিয়ে কাজ করবো।
এ সময় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এটিএম তারিকুজ্জামান, ডিবিএ প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম, ডিবিএ সাবেক প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিওসহ ডিএসই এবং ডিবিএর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ৩৭ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে ৪৫টি কোম্পানির মোট ৩৭ কোটি ৩৮ লাখ ১৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১৫ মে) ব্লকে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশ স্টিলের ৫ কোটি ৪৫ লাখ ৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৩ কোটি ৭৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকা এবং সোনালী পেপারের ৩ কোটি ৫১ লাখ ৯৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বে লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩০১ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে বে লিজিং এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১৫ মে) বে লিজিংয়ের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ৩০ পয়সা বা ৩ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা আরামিট লিমিটেডের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ২ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমেছে। পাশাপাশি তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা সোনালী আঁশের শেয়ারদর কমেছে ২ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
বুধবার দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন, আইটি কনসালটেন্টস, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ, ফু-ওয়াং ফুড, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ইনটেক লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দরবৃদ্ধির শীর্ষে রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ড
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬১টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে রিলায়েন্স ওয়ান দা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১৫ মে) ডিএসইতে রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়েছে।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি টপটেন গেইনার তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা মুন্নু সিরামিকসের শেয়ারদর বেড়েছে ৬ দশমিক ৩১ শতাংশ।
বুধবার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ইউনিলিভার কনজুমার কেয়ার, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ড, সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড এবং ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
এসএম