জাতীয়
৮ বিভাগেই ঝড়-বৃষ্টির আভাস
আগামীকাল রবিবার দেশের আট বিভাগেই ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে। এতে দিনের তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঝড়-বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা অনেকটাই কমে গত কয়েকদিন ধরে দেশব্যাপী যে দাবদাহ চলছে তা থেকে অনেকটাই স্বস্তি মিলতে পারে। ঝড়-বৃষ্টির প্রবণতা সোমবারও অব্যাহত থাকতে পারে। তবে মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি থেমে গরম ফের বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
শনিবার সারাদেশের কোথাও বৃষ্টি হয়নি। কোনো কোনো অঞ্চলে তীব্র আকার ধারণ করেছিল তাপপ্রবাহ। আর মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়েছে বিস্তৃত অঞ্চলজুড়ে।
শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়। এছাড়া পাবনার ঈশ্বরদীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে ঝড়-বৃষ্টি বেড়ে রোববার সারাদেশের তাপমাত্রা কমতে পারে বলে জানিয়েছিল আবহাওয়া বিভাগ।
গরমে সারাদেশেই জনজীবনের দুর্ভোগ নেমেছে। ভ্যাপসা গরমে ঘরে টেকাও দায়। ফ্যানের বাতাসেও মিলছে না স্বস্তি। সবকিছু মিলিয়ে প্রচণ্ড গরমে শেষ রমজানের দিকে রোজাদারদের প্রাণ প্রায় ওষ্ঠাগত।
রোববার সকাল থেকেই ঢাকার আকাশ মেঘে ঢাকা। সকাল ৯টার পর রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে হালকা বৃষ্টিও হয়েছে। কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে রাজধানীতে।
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পাবনা এবং চুয়াডাঙ্গা জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহ, বরিশাল, পটুয়াখালী ও রাঙ্গামাটি জেলাসহ, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ, রংপুর ও ঢাকা বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু জায়গা হতে প্রশমিত হতে পারে বলেও জানান বজলুর রশিদ।
অন্যদিকে, সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন আসিম জাওয়াদের মা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন চট্টগ্রামে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের পরিবার।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সন্ধ্যায় গণভবনে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন তারা। এ সময় আসিম জাওয়াদের বাবা মো. আমান উল্লাহ, মা নিলুফার আক্তার, স্ত্রী রিফাত আন্তোরা, কন্যা আয়েজা ও পুত্র আয়াজ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সাক্ষাৎকালে জাওয়াদের মা প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে ও পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৯২ সালের ২০ মার্চ আসিম জাওয়াদ জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৭ সালে তিনি ঢাকার সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল থেকে এসএসসি এবং ২০০৯ সালে সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন এবং ২০১১ সালের ১ ডিসেম্বর ক্যাডেটদের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান সোর্ড অব অনার প্রাপ্তিসহ জিডি (পি) শাখায় কমিশন লাভ করেন।
চাকরিকালীন আসিম জাওয়াদ দেশ-বিদেশে পেশাগত বিভিন্ন কোর্সে অংশগ্রহণ করে সফলতার সঙ্গে তা সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস থেকে এভিয়েশন ইন্সট্রাক্টর্স পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন। এ ছাড়া তিনি চীন থেকে ফাইটার পাইলটস ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্স, ভারত থেকে অপারেশনাল ট্রেনিং ইন এভিয়েশন মেডিসিন ফর ফাইটার পাইলটস কোর্স, বেসিক এয়ার স্টাফ কোর্স ও কোয়ালিফায়েড ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টর্স কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি পেশাদারি দক্ষতা ও সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘মফিজ ট্রফি’, ‘বিমানবাহিনী প্রধান ট্রফি’ ও বিমানবাহিনী প্রধানের প্রশংসাপত্র লাভ করেন। এ ছাড়া ভারতীয় বিমান বাহিনীতে কোর্সে অংশগ্রহণ করে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ইন্ডিয়ান এয়ার অর্জন করেন।
গত ৯ মে দুপুর পতেঙ্গার বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে (নেভি হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় পাইলট আসিম জাওয়াদ মারা যান। এর আগে ওই দিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ইয়াক-১৩০ নামের একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান চট্টগ্রামের পতেঙ্গা জহুরুল হক বিমান ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে। এর কিছুক্ষণ পরই বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয় এবং বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এর পরপরই পতেঙ্গা এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হওয়ার আগেই বিমানে থাকা বৈমানিক উইং কমান্ডার সোহান ও বৈমানিক স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদ প্যারাস্যুট দিয়ে নদীতে নামলেও আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে পতেঙ্গা নেভি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিমানের উইং কমান্ডার সোহান জহুরুল হক ঘাঁটির মেডিকেল স্কোয়াড্রনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে বিমান বিধ্বস্তর ঘটনায় বৈমানিক আসিম জাওয়াদ পতেঙ্গার নেভি হাসপাতাল চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ১২টার দিকে মারা যান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল একটা জাগরণ: নানক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল একটা জাগরণ। এমন মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের পরাজয়কে মেনে নিতে পারেনি, তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল, তারাই বাংলাদেশকে আবার উল্টো পথে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। ১৭ মে শুধু জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন হয়নি, হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাবর্তন, হয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রত্যাবর্তন।
তিনি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার পথ রুদ্ধ করার জন্য তাকে ৯ বার কারারুদ্ধ করা হয়েছিল, ১৪ বার হত্যা চেষ্টা করা হয়েছিল। তবুও কেউ তাকে থামাতে পারেনি।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস। তার প্রবন্ধে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও শত বাধা সত্ত্বেও বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার বিশ্লেষণ তুলে ধরেন ড. মিল্টন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান বলেন, শেখ হাসিনা যখন দেশে ফিরেছিলেন তখন গোটা দেশ ছিল এক রুদ্ধ কারাগার। তিনি দেশে ফিরেই যেন দেশের ভার গ্রহণ করেছিলেন। শেখ হাসিনা দেশে ফেরার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ প্রাণশক্তি ফিরে পেয়েছিল।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন দুই কর্মকর্তা
দুইজন অতিরিক্ত সচিবকে পদোন্নতি দিয়ে সচিব করা হয়েছে ৷ এর মধ্যে অর্থ বিভাগে সংযুক্ত অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রহমান খানকে পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব করা হয়েছে।
অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দারকে পদোন্নতি দিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আরেক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম উদ্দিনকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনারের (ইউএনএইচসিআর) প্রতিনিধি সাম্বল রিজভি।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাম্বল রিজভি মন্ত্রীকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে তাদের সেনাবাহিনী ও বিবদমান গোষ্ঠীগুলোর চলমান সশস্ত্র সংঘাত, মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যদের বাংলাদেশ সীমান্তে পালিয়ে আসা, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জীবনযাত্রার ওপর আলোকপাত করেন।
ড. হাছান বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাত প্রায় শত বছরের পুরনো। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর কার্যকর আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধির বিকল্প নেই। ভারত ও চীনকে এ বিষয়ে আরও তৎপর করতে ইউএনএইচসিআর কাজ করতে পারে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষার পাশাপাশি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইউনিটে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আশ্রিতদের দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা যেতে পারে, যা নিজদেশে ফিরে গিয়ে তাদের পেশাগত জীবন গড়তে সহায়ক হবে।
ভাসানচরে আরও রোহিঙ্গা স্থানান্তর ও সেখানকার স্থাপনা নিয়মিত মেরামতের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন হাছান মাহমুদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এন্থনি এলবানিজ।
শেখ হাসিনাকে পাঠানো শুভেচ্ছাবার্তায় অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জানান, আগামী বছরগুলোতে অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার করার লক্ষ্যে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য উন্মুখ।
‘বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরো জোরদার করার মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তি, উন্নয়ন ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে কাজ করতে চান’ বলে উল্লেখ করেন এন্থনি এলবানিজ।
এন্থনি এলবানিজ চিঠিতে আরো উল্লেখ করেন, ভারত মহাসাগরের দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উভয় দেশের একই ধরনের স্বার্থ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করতে অস্ট্রেলিয়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এমআই