Connect with us

জাতীয়

জমি ১০ শ্রেণিতে বিন্যাস করে হচ্ছে ভূমি জোনিং ও সুরক্ষা আইন

Published

on

ডিএসই

ভূমির অপরিকল্পিত ব্যবহার রোধ এবং সুরক্ষায় জমি ১০টি শ্রেণিতে বিন্যাস করে ‘ভূমি জোনিং ও সুরক্ষা আইন’ করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সচিবালয়ে ‘ভূমি জোনিং ও সুরক্ষা আইন, ২০২৪’ এর খসড়া চূড়ান্তকরণ বিষয়ক এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। ভূমি মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ভূমিমন্ত্রী বলেন, কৃষিজমি শুধু শস্য উৎপাদন ক্ষেত্র নয়, কৃষিজমি আমাদের অর্থনীতির প্রাণ এবং আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার ভিত্তি।

তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং দ্রুত শিল্পায়ন ও নগরায়নের দ্বারা সৃষ্ট চ্যালেঞ্জের জন্য ভূমির মত এই অমূল্য সম্পদ রক্ষার জন্য শক্তিশালী আইন প্রণয়ন করা জরুরি বলে মনে করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এই আইন স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন, বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং দীর্ঘমেয়াদি ব-দ্বীপ পরিকল্পনার সহজতর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

তিনি বলেন, প্রস্তাবিত ভূমি জোনিং ও সুরক্ষা আইনের উদ্দেশ্য হচ্ছে, অপরিকল্পিতভাবে নগরায়ন, আবাসন, বাড়ি-ঘর তৈরি, উন্নয়নমূলক কার্যক্রম, শিল্প-কারখানা ও রাস্তাঘাট নির্মাণরোধ করা; ভূমির শ্রেণি বা প্রকৃতি ধরে রেখে পরিবেশ রক্ষা ও খাদ্য শস্য উৎপাদন অব্যাহত রাখা; কৃষিজমি, বনভূমি, টিলা, পাহাড়, নদী, খালবিল ও জলাশয় সুরক্ষাসহ ভূমির পরিকল্পিত ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা; এবং ভূমির ব্যবহার নিশ্চিত করে পরিকল্পিত জোনিংয়ের মাধ্যমে ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহারে রাষ্ট্রীয় অনুশাসন নিশ্চিত করা।

নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেন, যেহেতু আইনটি প্রণয়ন হলে প্রায় সব খাতে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, আমরা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মূল্যবান মতামত আহ্বান করছি। আমি আশা করছি সবার প্রাপ্ত মতামতের ওপর ভিত্তি করে চূড়ান্ত আইনের খসড়াটি কৃষি সমৃদ্ধিকে উৎসাহিত, খাদ্য সুরক্ষা জোরদার এবং আমাদের পরিবেশকে সুরক্ষিত করায় ভূমিকা রাখবে।

ভূমি সচিব জানান, এ আইনের মূল বিধানগুলোর মধ্যে রয়েছে ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য, ভূসংস্থান এবং উদ্দিষ্ট ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে জমিকে স্বতন্ত্র অঞ্চলে নিখুঁতভাবে শ্রেণিবদ্ধ করা। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং স্থল মূল্যায়নের মাধ্যমে, সরকার ডিজিটাল ল্যান্ড জোনিং ম্যাপ তৈরি করছে, যা সারাদেশে পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য একটি স্পষ্ট প্রতিচিত্র প্রদান করবে। ল্যান্ড জোনিং ম্যাপ তৈরি সংশ্লিষ্ট ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতায় চলমান প্রকল্পটির নাম ‘মৌজা ও প্লটভিত্তিক জাতীয় ডিজিটাল ভূমি জোনিং প্রকল্প’।

সচিব আরও জানান, বিশেষজ্ঞসহ সবার মতামতের ওপর ভিত্তি করে আইনের খসড়ায় ভূমি জোনিংয়ের জন্য ১০টি শ্রেণিবিন্যাসের প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে, আবাদি, আবাসিক, বাণিজ্যিক, জলাভূমি, নদী, বন, পাহাড়, রাস্তা, শিল্প এবং ধর্মীয় স্থান।

এসময় ভূমি সচিব মো. খলিলুর রহমান, ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সবুর মন্ডল, ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের আইন শাখার যুগ্ম সচিব মো. খলিলুর রহমান খসড়া আইনটি উপস্থাপন করেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

ভোটকেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি হাবিব

Published

on

ডিএসই

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান বলেছেন, ভোটকেন্দ্রে গিয়ে কেউ যদি প্রভাব বিস্তার বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করার চেষ্টা করেন, তাহলে তাকে সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার করা হবে। ওই ব্যক্তি যেই হোক না কেন, ছাড় দেওয়া হবে না।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে ভোলা জেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

ইসি আহসান হাবিব আরও বলেন, কোনো কেন্দ্রে একটি জাল ভোট পড়লে ওই কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে। ওই কেন্দ্রে আবারও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালনকালে কোনো সাংবাদিকের ওপর কেউ হামলা বা ক্যামেরা ভাঙচুর করলে তার ২-৭ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

এসময় ভোলা জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান, পুলিশ সুপার মো. মাহিদুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

আজকে ধর্মান্ধরা সমাজকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী

Published

on

ডিএসই

ধর্মান্ধরা সমাজকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। যার যার ধর্ম তার তার কাছে থাকবে। ধর্ম নিয়ে হিংসাত্মক কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।

ভূমিমন্ত্রী বলেন, ৭৫ এর পর মৌলবাদের যে প্রভাব শুরু হয়েছে সেটি এখন পর্যন্ত কন্ট্রোলে নিয়ে আসা যায়নি। আজকে তারা পহেলা বৈশাখকে বিতর্কিত করতে চায়। আমাদের নতুন প্রজন্ম এই পহেলা বৈশাখকে গ্রহণ করতে চায়। কিন্তু তারা এটা চায় না।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৮৮ সালে যে পরিমাণ সাম্প্রদায়িকতা ছিল, বর্তমানে এর অবস্থা আরও ভয়াবহ। বর্তমানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে মিথ্যাচার করা হচ্ছে সেটি অসাম্প্রদায়িকতার পরিপন্থি। নির্বাচনের সময় যে ধর্মীয় উন্মাদনা তৈরি হয় সেটি আমরা কখনোই চাই না। রাজনীতির ক্ষেত্রে আমরা যাই বলি না কেন, কিন্তু বাস্তবে তা ভিন্ন। সামাজিক শক্তি আমাদের এখানে খুবই দুর্বল হয়ে গেছে। সমাজ এখন মৌলবাদের হাতে চলে গেছে। অসাম্প্রদায়িকতা এখন আর নেই।

বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. নিমচন্দ্র ভৌমিকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাণা দাস গুপ্ত, নাট্যকার শ্রী রামেন্দু মজুমদার, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ড. বিরেন সিকদার, অর্থনীতিবিদ ড. দেব প্রিয় ভট্টাচার্য, প্রফেসর ড. মেজবাহ কামালসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ডেঙ্গু রোগীর বাড়িসহ আশেপাশের মানুষকে সচেতন করতে হবে: আতিক

Published

on

ডিএসই

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর বাড়িসহ আশপাশের এলাকায় সচেতনতা কার্যক্রম জোরদার করার জন্য কাউন্সিলরদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানস্থ নগর ভবনের হলরুমে ২য় পরিষদের ২৭তম কর্পোরেশন সভার আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।

মেয়র কাউন্সিলরদের উদ্দেশ্যে বলেন, ডেঙ্গু রোগীর তালিকা অনুযায়ী তাদের ঠিকানা সংগ্রহ করে রোগীর বাড়িসহ আশপাশের এলাকায় ব্যাপকভাবে সচেতনতা কার্যক্রম চালাতে হবে। নিজ নিজ ওয়ার্ডের ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিতে হবে এবং আশেপাশের মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।

তিনি বলেন, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, রাজনীতিবিদ, ইমাম, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সবাইকে নিয়ে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে করণীয় সম্পর্কে মতবিনিময় সভা এবং সচেতনতামূলক র‌্যালি করার ওপরও জোর গুরুত্ব দেন। এ লক্ষ্যে প্রত্যেক কাউন্সিলরকে ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হচ্ছে। মেয়র বলেন, সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে ওষুধ প্রয়োগ করা ও পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করার পাশাপাশি জনগণের সচেতনতা জরুরি৷ জনগণের মাঝে বার্তা ছড়িয়ে দিতে হবে এবং এডিসের লার্ভা যেন জন্মাতে না পারে সেজন্য নিজেদের ঘর-বাড়ি, অফিস পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ছাদে, বারান্দায়, পরিত্যক্ত টায়ার, ডাবের খোসা, মাটির পাত্র, খাবারের প্যাকেট, অব্যবহৃত কমোড এগুলোতে পানি জমতে দেয়া যাবে না। এ সময় মেয়র কাউন্সিলরদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘খাল উদ্ধারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। যার যার এলাকায় খাল দখল রয়েছে এবং দখলদার কারা আমাকে তা জানাতে হবে। আপনারা তথ্য দেবেন সেই অনুযায়ী অভিযান পরিচালনা করে খাল দখলমুক্ত করা হবে। খাল দখলদারদের কোন ছাড় দেয়া হবে না।’

তিনি গতবারের মতো এবছরও ডিএনসিসি এলাকার কোরবানির পশুর হাটে ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থা থাকবে বলে ঘোষণা দেন।সভায় ডিএনসিসির সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিকের সঞ্চালনায় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান, ডিএনসিসির সকল বিভাগীয় প্রধান ও ডিএনসিসির কাউন্সিলর এবং অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃদ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতি ঋদ্ধ হবে

Published

on

ডিএসই

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতি আরও ঋদ্ধ হবে। বাঙালি সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের সঙ্গে জাপানিজ কৃষ্টি, শিক্ষাদীক্ষা চর্চা ও অনুশীলন করতে পারলে আমাদের সংস্কৃতি আরও মার্জিত হবে। সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতির উপাদানগুলোর প্রদর্শনী বাড়ানো গেলে সাংস্কৃতিক সম্পর্কও জোরদার হয়।

শুক্রবার (১৭ মে) ঢাকার কেরানীগঞ্জে হামিদুর রহমান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও জাপান দূতাবাসের যৌথ আয়োজনে ক্যালিগ্রাফি কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, এই ক্যালিগ্রাফি কর্মসূচির মাধ্যমে জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গভীরতর হবে। সাংস্কৃতিক ও শৈল্পিক অভিব্যক্তি বিনিময় বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া অংশগ্রহণকারীরা এ কর্মসূচির মাধ্যমে জাপানি ক্যালিগ্রাফির সমৃদ্ধ ঐতিহ্য সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে পারবে। ক্যালিগ্রাফি করতে একাগ্রতা ও স্থির হতে হয়, যার মাধ্যমে নিজেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। ক্যালিগ্রাফি কর্মশালার মাধ্যমে এই গুণটাও অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে।

বক্তব্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরি বলেন, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার হবে।

কর্মশালার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা জাপানি ক্যালিগ্রাফির রাজ্যে প্রবেশ করার সুযোগ পাবেন। কর্মশালাটি পাঁচটি দলে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রতিটি দলে ২০ জন অংশগ্রহণকারী অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে এবং প্রতিটি সেশন ৩০ মিনিট স্থায়ী হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় ৫ দেশ

Published

on

ডিএসই

কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুস শহীদ বলেছেন, এশিয়া-ইউরোপসহ বিশ্বের ৫টি দেশ বাংলাদেশ থেকে আম নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দেশগুলো হলো- রাশিয়া, বেলারুশ, চীন, জাপান ও ভারত।

তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি বেশি পরিমাণ আম রপ্তানির। আম রপ্তানির জন্য ২৫০ থেকে ৩০০ কৃষককে সহায়তা করা হয়েছে। রপ্তানির জন্য রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম গ্রেডিং শেড এবং ট্রিটমেন্ট প্লান্ট করা হচ্ছে।

শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে রাজশাহীর গোদাগাড়ীর করমপুর গ্রামে আমের বাগান পরিদর্শন ও আমচাষিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, রাজশাহীতে আমের ফলন কম হয়েছে, সে কারণে দাম বাড়বে। ফলে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। আমের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে যেন খুব বেশি পার্থক্য না হয় সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।

এর আগে মন্ত্রী সোনাদীঘি গ্রামের কৃষক রাতুল এর ফার্মে মাটিবিহীন চারা উৎপাদন, ই-ফারমিং, ভার্মি কমপোস্ট, বাসতবাড়ি বাগান ও কৃষিক্ষেত পরিদর্শন করেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ডিএসই
জাতীয়15 mins ago

ভোটকেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি হাবিব

ডিএসই
জাতীয়1 hour ago

আজকে ধর্মান্ধরা সমাজকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী

ডিএসই
স্বাস্থ্য1 hour ago

ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১২ জন

ডিএসই
টেলিকম ও প্রযুক্তি2 hours ago

গুগল ডকস থেকে ছবি ডাউনলোড করার সহজ উপায়

ডিএসই
খেলাধুলা2 hours ago

শাহরুখের দলে যোগ দিলেন সাকিব

ডিএসই
আন্তর্জাতিক3 hours ago

তিন দশকে গড় আয়ু বাড়বে পাঁচ বছর

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

সিটি ব্যাংকে চাকরির সুযোগ

ডিএসই
আবহাওয়া4 hours ago

চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি

ডিএসই
স্বাস্থ্য4 hours ago

করোনা আক্রান্ত আরও ১৩ জন

ডিএসই
লাইফস্টাইল4 hours ago

যেভাবে দূর করবেন পেট ফাঁপা

ডিএসই
আবহাওয়া5 hours ago

চুয়াডাঙ্গায় বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা

ডিএসই
জাতীয়5 hours ago

ডেঙ্গু রোগীর বাড়িসহ আশেপাশের মানুষকে সচেতন করতে হবে: আতিক

ডিএসই
পুঁজিবাজার5 hours ago

ডিএসইতে মূলধন কমেছে ৫ হাজার কোটি টাকা

ডিএসই
জাতীয়6 hours ago

সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতি ঋদ্ধ হবে

ডিএসই
খেলাধুলা6 hours ago

নারী বিশ্বকাপ ফুটবল আয়োজন করবে ব্রাজিল

ডিএসই
টেলিকম ও প্রযুক্তি6 hours ago

আইটি খাতে রপ্তানি আয় প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার

ডিএসই
আন্তর্জাতিক6 hours ago

ভারতীয় দুই কোম্পানির মসলা নিষিদ্ধ করল নেপাল

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

কলেজে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে কারিগরি শিক্ষার্থীরা

ডিএসই
সারাদেশ7 hours ago

কেএনএফের নারী শাখার প্রধান সমন্বয়ক আটক

ডিএসই
খেলাধুলা7 hours ago

কোপার আগে আর্জেন্টিনার দুই ম্যাচের সূচি ঘোষণা

ডিএসই
জাতীয়7 hours ago

বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় ৫ দেশ

ডিএসই
টেলিকম ও প্রযুক্তি7 hours ago

নেটওয়ার্ক ভাগাভাগি করবে রবি-বাংলালিংক

ডিএসই
জাতীয়8 hours ago

বাংলাদেশ থেকে নার্স নিতে যুক্তরাজ্যকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আহ্বান

ডিএসই
অর্থনীতি8 hours ago

বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ টানা ৫ দিন

ডিএসই
জাতীয়8 hours ago

র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১