Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

কালোজিরা খাওয়ার পাঁচ উপকারিতা

Published

on

সাপ্তাহিক

আমাদের প্রতিদিনের রান্নায় হয়তো প্রয়োজন পড়ে না, তবে প্রায় সবার রান্নাঘরেই খুঁজে পাওয়া যাবে এই ছোট্ট দানা। বিভিন্ন খাবার তৈরিতে এটি ব্যবহার করা হয়। আবার খাওয়া যায় ভর্তা তৈরি করেও। বলছি কালোজিরার কথা। কালোজিরা যে উপকারী একথা কম-বেশি সবারই জানা। কিন্তু এটি ঠিক কী উপকার করে তা নিশ্চয়ই সবার জানা নেই। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানা থাকলে প্রতিদিনের খাবারের সঙ্গে কালোজিরা যুক্ত করে নেবেন। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করে
যারা স্মরণ শক্তি বাড়াতে চান তারা নিয়মিত কালোজিরা খেতে পারেন। কারণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কালোজিরা খেলে তা স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কালোজিরায় থাকে অ্যান্টিসেপ্টিক ও অ্যান্টিবায়োটিক। এই দুই উপাদান মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে। আমাদের মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে ভীষণ কার্যকর এই উপাদান। বুঝতেই পারছেন, কেন কালোজিরা খাওয়া জরুরি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. হজমের সমস্যা দূর করে
যারা হজম সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন তাদের খাবারের তালিকায় আজই যোগ করে নিন কালোজিরা। এটি বেটে খেলে তা হজমের যেকোনো সমস্যা দূর করতে কাজ করে। যারা বদহজম কিংবা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন তারাও নিয়মিত কালোজিরা খেতে পারেন। পেট ফাঁপা ও পেট খারাপের ক্ষেত্রেও এটি উপকারী। নিয়মিত কালোজিরা খেলে তা ত্বক ভালো রাখতে কাজ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. মাথা ব্যথা দূর করে
যদি মাঝে মাঝেই আপনি মাথা ব্যথায় ভুগে থাকেন তাহলে নিয়মিত কালোজিরা ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে কালোজিরার তেল ব্যবহার করলে তা মাথা ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল ঝরে পড়াও রোধ করা যায়।

৪. মায়েদের জন্য উপকারী
যেসব মা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তাদের জন্য একটি উপকারী খাবার হতে পারে কালোজিরা। নিয়মিত কালোজিরা খেলে তা স্তনদুগ্ধ বাড়াতে সাহায্য করে। এতে শিশুও পর্যাপ্ত পুষ্টি পায়। সেইসঙ্গে শিশুর দৈনিক ও মানসিক বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে কালোজিরা। তাই মায়েদের খাবারের তালিকায় কালোজিরা রাখুন।

৫. লিভারের সমস্যা দূরে রাখে
জন্ডিস কিংবা লিভারের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা ভীষণ জরুরি। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে কালোজিরা। নিয়মিত কালোজিরা খেলে জন্ডিস থেকে দূরে থাকা সম্ভব হয়। কারণ এটি লিভার ভালো রাখতে দারুণ কার্যকরী। সেইসঙ্গে যারা শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগে ভুগছেন তাদের জন্য উপকারী হতে পারে কালোজিরা। পাশাপাশি এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং বাতের ব্যথা দূর করতেও ভূমিকা রাখে।

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

কাগজের কাপে চা কফি খেলে হতে পারে বিপদ

Published

on

সাপ্তাহিক

চা–কফি ছাড়া আমাদের দিন যেন শুরুই হয় না। আবার অফিসে মনোযোগ রাখতে বা ঘুম কাটাতে ক্যাফে বা রাস্তার পাশের দোকানে অনেকেই কাগজের কাপে চা-কফি পান করেন। তবে কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে – কাগজের কাপে পানি দিলেও তা ভিজে যায় না কেন? কারণ, কাগজের কাপগুলোর গায়ে থাকে অত্যন্ত পাতলা একটি প্লাস্টিকের আবরণ। আর এতে গরম পানীয় ঢাললে সেখান থেকে আপনার পানীয়তে মিশে যায় মাইক্রোপ্লাস্টিক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মাইক্রোপ্লাস্টিক নিয়ে গবেষণা যা বলছে

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২১ সালে ভারতের গবেষক রঞ্জন ভিপি জার্নাল অব হ্যাজার্ডাস ম্যাটেরিয়ালস-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখান, কাগজের কাপ গরম পানির সংস্পর্শে এলে এর ভেতরের প্লাস্টিক কোটিং থেকে বিপুল পরিমাণ ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণা বা মাইক্রোপ্লাস্টিক পানিতে মিশে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এরপর ২০২৩ সালে জোসেফ এ কেমোস্ফিয়ার জার্নালে প্রকাশিত আরেক গবেষণায় দেখান, নিয়মিত কাগজের কাপে চা–কফি খেলে একজন মানুষ জীবদ্দশায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মাইক্রোপ্লাস্টিক শরীরে ঢুকে যায়। অর্থাৎ, প্রতিদিনকার অভ্যাসই দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াতে পারে।

কেন এটি চিন্তার বিষয়?

মাইক্রোপ্লাস্টিক সরাসরি চোখে দেখা যায় না। কিন্তু এগুলো শরীরে জমতে থাকলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়া, অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা কমে যাওয়া কিংবা নানা ধরনের দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

বিকল্প কী হতে পারে?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গরম পানীয় পান করার জন্য স্টেইনলেস স্টিল, সিরামিক বা কাঁচের কাপ ব্যবহার করা ভালো। এমনকি পুনঃব্যবহারযোগ্য কাপ বহন করার অভ্যাস গড়ে তুললেও ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়।

এক কাপ চা বা কফি আমাদের প্রাণ জুড়ায় বটে, তবে কোন পাত্রে তা খাচ্ছি — সেটিও ভেবে দেখার সময় এসেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণাগুলো বলছে, আজকের ছোট্ট অসাবধানতা ভবিষ্যতে বড় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পরিণত হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

চার ভুলেই বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

Published

on

সাপ্তাহিক

আন্তর্জাতিক গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, সকাল ৭টা থেকে ১১টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। অথচ ঘুম থেকে উঠে এই সময়টাতেই আমরা ছোট ছোট ভুল করে বসি। সকালে এমন চারটি ভুলের কারণে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে ক্যালিফোর্নিয়ার কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয় ভোজরাজের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে কর্টিসল নামের স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়, রক্তের প্লেটলেটগুলো আঠালো হয়ে ওঠে এবং রক্তচাপ দ্রুত বাড়ে। ফলে হঠাৎ করেই হার্টের ওপর চাপ তৈরি হয়। এই সময় যদি খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া, পানি না খাওয়া, ওষুধ বাদ দেয়া বা সরাসরি ব্যস্ততায় ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো অভ্যাস গড়ে ওঠে, তাহলে ঝুঁকি বহুগুণে বেড়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সকালের ৪টি ক্ষতিকর অভ্যাস
খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া
পানি না খাওয়া বা নিয়মিত ওষুধ এড়িয়ে যাওয়া
ঘুম থেকে উঠেই কাজ বা ইমেইলে ডুবে যাওয়া
শরীরকে সময় না দিয়ে তাড়াহুড়োয় ব্যস্ত হয়ে পড়া

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হৃদয়বান্ধব সকাল কেমন হওয়া উচিত: কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয়ের মতে, কিছু ছোট পরিবর্তন হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রেখে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে। এসব হলো:

ঘুম ভাঙার পর প্রথমেই পানি পান করা
নির্ধারিত ওষুধ সময়মতো খাওয়া
হালকা ও প্রোটিনসমৃদ্ধ নাশতা গ্রহণ
১০-১৫ মিনিট স্ট্রেচিং, হাঁটা বা যোগব্যায়ামের মতো হালকা ব্যায়াম

দিনের শুরুটা যদি অগোছালো, তাড়াহুড়ো আর ভুল অভ্যাসে ভরা হয় তাহলে তার প্রভাব পড়ে সরাসরি হার্টের ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম ভাঙার পর শরীরকে একটু সময় দেয়া, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, সময়মতো ওষুধ সেবন, হালকা নাশতা ও অল্প ব্যায়াম এসব ছোট পদক্ষেপই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

নবজাতকের চোখে পুঁজ হলে করণীয়

Published

on

সাপ্তাহিক

নবজাতকের চোখ থেকে নানা কারণে পানি বা পুঁজ পড়তে পারে। এ ধরনের সমস্যায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন, যাতে পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ না করে। এমন দুটি রোগ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক, যা এমন পরিস্থিতির জন্য দায়ী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আমাদের চোখে একটা বিশেষ নালি থাকে। এর নাম নেত্রনালি বা ন্যাসোলেক্রিমাল ডাক্ট। এই নালি দিয়ে চোখের পানি নাকের ভেতর দিয়ে নেমে যায় স্বাভাবিক নিয়মে। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে জন্মের সময় এই নালিপথ পুরোপুরি খোলা থাকে না। একে বলা হয় কনজেনিটাল ন্যাসোলেক্রিমাল ডাক্ট অবস্ট্রাকশন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উপসর্গ
চোখে বারবার পানি আসা
চোখের কোনায় ঘন ঘন পুঁজ বা সাদা স্রাব জমা হওয়া
চোখের পাপড়ি বারবার ভিজে যাওয়া
চোখ লাল হয়ে যাওয়ার সমস্যাও দেখা দিতে পারে

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

করণীয়
জন্মের সময় নেত্রনালির নিচের অংশে পাতলা পর্দা রয়ে গেলে এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা সাধারণত এক বছরের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়।

তবে চিকিৎসা হিসেবে চোখের ভেতরের কোনায় (যেখানে নাকের পাশ দিয়ে পানি বের হয়) চিকিৎসকের পরামর্শমতো আঙুল দিয়ে হালকা চাপ দিয়ে মালিশ করতে হয়।

মালিশের দিক হয় ওপর থেকে নিচে। রোজ ৮-১০ বার ম্যাসাজ করতে হয়। তবে তা করতে হয় খুব সাবধানে। নইলে নালির ভেতরের পর্দা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

এ ছাড়া ভেজা, পরিষ্কার, নরম কাপড় বা জীবাণুমুক্ত তুলা দিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হয়। চোখ লাল হলে বা সংক্রমণের অন্য উপসর্গ থাকলে চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ দিতে পারেন।

এক বছর পরও যদি না সারে, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসক প্রযুক্তির সহায়তায় নেত্রনালি ছিদ্র করার ব্যবস্থা করতে পারেন। তাতেও না সারলে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।

জন্মের পর চোখ ওঠা
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় নিওন্যাটাল কনজাংটিভাইটিস (অফথ্যালমিয়া নিওন্যাটোরাম)। শিশুর জন্মের ২৮ দিনের মধ্যে চোখ লাল হওয়া, চোখ থেকে পুঁজ বা স্রাব বের হওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিলে ধরে নেওয়া হয় এ রোগ হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এ রোগ হয়ে থাকে।

উপসর্গ
চোখ লাল হওয়া
চোখ ফুলে যাওয়া
প্রচুর পানি ও ময়লা আসা
গুরুতর ক্ষেত্রে কর্নিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাতে দাগ পড়ে যায়, যাতে শিশু অন্ধও হয়ে যেতে পারে

করণীয়
এটি জরুরি অবস্থা, অবহেলা করা যাবে না। যত দ্রুত সম্ভব চক্ষুবিশেষজ্ঞ/শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিতে হবে।

চোখ সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে (চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ দিতে হবে এবং ফুটানো ঠান্ডা করা পানি বা জীবাণুমুক্ত স্যালাইন দিয়ে মুছে দিতে হবে)।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জাপানিদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য কী?

Published

on

সাপ্তাহিক

জাপানে ১০০ বছর বা তারও বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা এখন রেকর্ড সর্বোচ্চ, প্রায় এক লাখ। এই তথ্য জানিয়েছে দেশটির সরকার। টানা ৫৫ বছর ধরে এ বিষয়ে রেকর্ড করে চলেছে জাপান। চলতি সেপ্টেম্বরে জাপানে শতবর্ষী মানুষের সংখ্যা ৯৯ হাজার ৭৬৩ জন, যাদের ৮৮ শতাংশই নারী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাকামারো ফুকোকা ৮৭ হাজার ৭০৪ জন নারী এবং ১১ হাজার ৯৭৯ জন পুরুষকে শতবর্ষী হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং সমাজের উন্নয়নে তাদের বহু বছরের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জাপান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয়ুষ্কালের মানুষের দেশ। প্রায়ই দেশটির নাম বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তির আবাসস্থল হিসেবে উঠে আসে। যদিও কিছু গবেষণায় বিশ্বব্যাপী শতবর্ষী মানুষের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এটি বিশ্বের দ্রুততম গতিতে বয়স্ক হয়ে ওঠা সমাজের একটি, যেখানে বাসিন্দারা স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করেন এবং জন্মহার যেখানে বেশ কম।

জাপানের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হলেন ১১৪ বছর বয়সী শিগেকো কাগাওয়া, তিনি নারা শহরের উপকূলবর্তী ইয়ামাতোকোরিয়ামায় বসবাসকারী একজন নারী। অন্যদিকে, দেশটির সবচেয়ে বয়স্ক পুরুষ, ১১১ বছর বয়সী কিয়োতাকা মিজুনো উপকূলীয় শহর ইওয়াতার বাসিন্দা।

জাপানে ১৫ সেপ্টেম্বর প্রবীণ দিবসের আগে এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়, যেখানে নতুন শতবর্ষী ব্যক্তিরা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে অভিনন্দনপত্র ও রূপার কাপ পান।

এ বছর ৫২ হাজার ৩১০ জন ব্যক্তি এই অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন বলে জানিয়েছে সেখানকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

জাপানে ১৯৬০-এর দশকে, শতবর্ষীদের সংখ্যা জি-সেভেন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম থাকলেও পরবর্তী দশকগুলোতে এই সংখ্যায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। দেশটির সরকার ১৯৬৩ সালে যখন শতবর্ষী মানুষের জরিপ শুরু করে, তখন সেখানে ১০০ বা তার বেশি বয়সীর সংখ্যা ছিল ১৫৩ জন। তবে, ১৯৮১ সালে এই সংখ্যা বেড়ে এক হাজার হয় এবং ১৯৯৮ সালের মধ্যে তা ১০ হাজারে দাঁড়ায়।

অধিক আয়ুষ্কালের পেছনে মূলত হৃদরোগসহ সাধারণ ধরনের ক্যান্সার-বিশেষ করে স্তন ও প্রোস্টেট ক্যান্সারে মৃত্যু কম হওয়ার মতো কারণ থাকে।

জাপানে স্থূলতার হারও কম, যা এসব রোগের একটি প্রধান কারণ।

খাদ্যাভ্যাসে লাল মাংস কম থাকা এবং মাছ ও শাকসবজি বেশি থাকাও মানুষকে দীর্ঘায়ু পেতে সাহায্য করেছে। বিশেষ করে, দেশটিতে নারীদের ক্ষেত্রে স্থূলতার হার বেশ কম, যা জাপানি নারীদের আয়ুষ্কাল পুরুষদের তুলনায় বেশি হওয়ার একটি অন্যতম কারণ বলে ধরা যেতে পারে।

বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে খাদ্যতালিকায় যখন চিনি ও লবণের পরিমাণ বেড়েই চলেছে, জাপান তখন বিপরীত দিকে এগিয়ে যাচ্ছে – জনস্বাস্থ্য সচেতনতার বার্তা দিয়ে মানুষের খাবারে লবণের ব্যবহার কমাতে সফল হয়েছে দেশটি।

কিন্তু এটি কেবল খাদ্যতালিকার বিষয় নয়। জাপানিরা সক্রিয় থাকার প্রবণতাও ধরে রাখে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বয়স্ক ব্যক্তিদের তুলনায় বেশি হাঁটাচলা এবং গণপরিবহনের ব্যবহারও বেশি করে জাপানিরা।

রেডিও তাইসো, যেটি মূলত প্রতিদিন শরীরচর্চা বা ব্যয়াম করার একটি গ্রুপ, এটি ১৯২৮ সাল থেকে জাপানি সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। জনস্বাস্থ্যের পাশাপাশি জাপানি সম্প্রদায়ের অনুভূতিকেও উৎসাহিত করতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এটি। শরীরচর্চার তিন মিনিটের এই রুটিন টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয় এবং সারা দেশে বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠীতে ছোট ছোট দলে যুক্ত হয়ে এর অনুশীলন হয়ে থাকে।

তবে বেশ কয়েকটি গবেষণায় বিশ্বব্যাপী শতবর্ষীদের সংখ্যার বৈধতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে তথ্যের ত্রুটি, অবিশ্বস্ত পাবলিক রেকর্ড এবং জন্ম সনদ না থাকাটাও শতবর্ষীর সংখ্যা বৃদ্ধির নেপথ্য কারণ হতে পারে।

জাপানে পারিবারিক রেজিস্ট্রিগুলোর ওপর ২০১০ সালে পরিচালিত এক সরকারি নিরীক্ষায় ১০০ বছর বা তার বেশি বয়সী দুই লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষের নাম পাওয়া গেছে, তবে তাদের মধ্যে কেউ কেউ কয়েক দশক আগেই মারা গেছেন। ফলে অসংগত রেকর্ড রাখাকেই এমন ভুল গণনার জন্য দায়ী করা হয়।

পাশাপাশি এমন সন্দেহও করা হয় যে কিছু পরিবার হয়তো তাদের পেনশন দাবি করার জন্য বয়স্ক আত্মীয়দের মৃত্যুর খবর গোপন করার চেষ্টাও করেছে। জাপানে এসংক্রান্ত একটি জাতীয় তদন্ত শুরু করা হয়, যখন টোকিওর সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃত ১১১ বছর বয়সী সোগেন কোটোর মৃত্যুর ৩২ বছর পর পারিবারিক বাড়িতে তার দেহাবশেষ পাওয়া যায়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

সকালের চার ভুলেই বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

Published

on

সাপ্তাহিক

আন্তর্জাতিক গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, সকাল ৭টা থেকে ১১টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। অথচ ঘুম থেকে উঠে এই সময়টাতেই আমরা ছোট ছোট ভুল করে বসি। সকালে এমন চারটি ভুলের কারণে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে ক্যালিফোর্নিয়ার কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয় ভোজরাজের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে কর্টিসল নামের স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়, রক্তের প্লেটলেটগুলো আঠালো হয়ে ওঠে এবং রক্তচাপ দ্রুত বাড়ে। ফলে হঠাৎ করেই হার্টের ওপর চাপ তৈরি হয়। এই সময় যদি খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া, পানি না খাওয়া, ওষুধ বাদ দেয়া বা সরাসরি ব্যস্ততায় ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো অভ্যাস গড়ে ওঠে, তাহলে ঝুঁকি বহুগুণে বেড়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সকালের ৪টি ক্ষতিকর অভ্যাস

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  • খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া
  • পানি না খাওয়া বা নিয়মিত ওষুধ এড়িয়ে যাওয়া
  • ঘুম থেকে উঠেই কাজ বা ইমেইলে ডুবে যাওয়া
  • শরীরকে সময় না দিয়ে তাড়াহুড়োয় ব্যস্ত হয়ে পড়া

হৃদয়বান্ধব সকাল কেমন হওয়া উচিত: কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয়ের মতে, কিছু ছোট পরিবর্তন হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রেখে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে। এসব হলো:

  • ঘুম ভাঙার পর প্রথমেই পানি পান করা
  • নির্ধারিত ওষুধ সময়মতো খাওয়া
  • হালকা ও প্রোটিনসমৃদ্ধ নাশতা গ্রহণ
  • ১০-১৫ মিনিট স্ট্রেচিং, হাঁটা বা যোগব্যায়ামের মতো হালকা ব্যায়াম

দিনের শুরুটা যদি অগোছালো, তাড়াহুড়ো আর ভুল অভ্যাসে ভরা হয় তাহলে তার প্রভাব পড়ে সরাসরি হার্টের ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম ভাঙার পর শরীরকে একটু সময় দেয়া, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, সময়মতো ওষুধ সেবন, হালকা নাশতা ও অল্প ব্যায়াম এসব ছোট পদক্ষেপই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার6 hours ago

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইন্টারন্যাশনাল...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার7 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে আইসিবি...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার7 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ডমিনেজ স্টিল

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকার শীর্ষে উঠেছে ডমিনেজ স্টিল। সপ্তাহজুড়ে...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার9 hours ago

লিন্ডে বিডির আয় কমেছে ৯৮ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার10 hours ago

ইনডেক্স এগ্রোর লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার1 day ago

বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমলো ১৭ হাজার ৮৪১ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহ (১২ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্লকে ১১ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ১৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১৭ লাখ ২১ হাজার...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
সাপ্তাহিক
জাতীয়10 minutes ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

সাপ্তাহিক
সারাদেশ15 minutes ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

সাপ্তাহিক
রাজনীতি33 minutes ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তার আশ্বাস ইতালির

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, এতে কোনো সন্দেহ নেই: ইসি আনোয়ারুল

সাপ্তাহিক
রাজনীতি3 hours ago

মাদক-সন্ত্রাস পরিহার করে সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে: এ্যানি

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

জুলাই সনদ আমাদের নতুন পথ দেখায়, এটিই এর শক্তি: প্রেস সচিব

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িক স্থগিত

সাপ্তাহিক
জাতীয়10 minutes ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

সাপ্তাহিক
সারাদেশ15 minutes ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

সাপ্তাহিক
রাজনীতি33 minutes ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তার আশ্বাস ইতালির

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, এতে কোনো সন্দেহ নেই: ইসি আনোয়ারুল

সাপ্তাহিক
রাজনীতি3 hours ago

মাদক-সন্ত্রাস পরিহার করে সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে: এ্যানি

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

জুলাই সনদ আমাদের নতুন পথ দেখায়, এটিই এর শক্তি: প্রেস সচিব

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িক স্থগিত

সাপ্তাহিক
জাতীয়10 minutes ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

সাপ্তাহিক
সারাদেশ15 minutes ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

সাপ্তাহিক
রাজনীতি33 minutes ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯

সাপ্তাহিক
জাতীয়2 hours ago

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তার আশ্বাস ইতালির

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, এতে কোনো সন্দেহ নেই: ইসি আনোয়ারুল

সাপ্তাহিক
রাজনীতি3 hours ago

মাদক-সন্ত্রাস পরিহার করে সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে: এ্যানি

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

জুলাই সনদ আমাদের নতুন পথ দেখায়, এটিই এর শক্তি: প্রেস সচিব

সাপ্তাহিক
জাতীয়3 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িক স্থগিত