পুঁজিবাজার
অনুমোদিত মূলধন বৃদ্ধির অনুমোদন পেলো রূপালী ব্যাংক
সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে অনুমোদিত মূলধন বাড়ানোর অনুমতি পেয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি রূপালী ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন ১৮০০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকায় উন্নীত করার অনুমোদন দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাবের যুগ্ম সচিব মীনাক্ষী বর্মন এই সংক্রান্ত চিঠি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বরাবর পাঠিয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ব্যাংকটি ৭০০ কোটি টাকা থেকে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা পর্যন্ত মূলধন বাড়াবে। সরকারি ইক্যুইটির বিপরীতে সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন উন্নীতকণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
রূপালী ব্যাংক পিএলসি সেবার মান বৃদ্ধি, খেলাপী ঋণ আদায় ও ঋণ বিতরণে বৈচিত্র আনয়নের মাধ্যমে ২০২৩ সালে মুনাফাসহ সকল আর্থিক সূচকে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকটির খেলাপী ঋণ আদায়, আমানতের প্রবৃদ্ধি, ঋণ বিতরণ, নতুন হিসাব খোলা, লোকসানী শাখা কমানো ও অটোমেটেড চালনসহ সকল ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে।
গত বছরের প্রথম নয় মাসে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৫ ব্যাংকের মধ্যে সর্বোচ্চ ক্যাশ ফ্লো বা শেয়ারপ্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) বেড়েছে রূপালী ব্যাংক পিএলসির। তালিকাভুক্ত এই রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকটিসহ ২২টি ব্যাংকের ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ে।
ব্যাংকগুলোর মধ্যে রূপালী ব্যাংক সবচেয়ে বেশি ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে রূপালী ব্যাংক পিএলসির। সমাপ্ত অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বা ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১১৬ টাকা ৫৪ পয়সায়। গত বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৬৯ টাকা ৫৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১৮৬ টাকা ১২ পয়সা। ব্যাংকটি ২০২২ সালে যেখানে ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা ছিল ১০৬ কোটি সেখানে ২০২৩ সাল শেষে ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা হয়েছে ৭০০ কোটি টাকারও বেশি। পরিচালন মুনাফার এই চিত্র পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত একমাত্র রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংক রূপালী ব্যাংক পিএলসি’র। বছর শেষে পরিচালন মুনাফা বেড়েছে ৭ গুণেরও বেশি।
গত বছরের তুলনায় মুনাফা বেড়েছে ৭ গুণ। শুধু মুনাফা নয় বরং খেলাপি ঋণ আদায়, আমানতের প্রবৃদ্ধি, ঋণ বিতরণ, নতুন হিসাব খোলা, লোকসানি শাখা কমানো, অটোমেটেড চালানসহ সকল ক্ষেত্রের অর্জনে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকটি। নগদ আদায়েও ব্যাংকটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ সফলতা এসেছে। এক্ষেত্রে ঈর্ষনীয় সফলতা দেখিয়েছে ব্যাংক
উল্লেখ্য, রূপালী ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ৭০০ কোটি টাকা। আর ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ৪৬৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৫৩২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ব্যাংকটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৪৬ কোটি ৪৬ লাখ ৯৭ হাজার ২০৫। সরকারের কাছে রয়েছে ব্যাংকটির ৯০ দশমিক ১৯ শতাংশ শেয়ার। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ শেয়ার। আর বাকি ৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস কমেছে নয় ব্যাংকের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টির প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৩৫টি ব্যাংক। এর মধ্যে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৯ ব্যাংকের। একই সময়ে আয় বেড়েছে ২৪টির এবং লোকসানে রয়েছে ২টি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ইপিএস কমে যাওয়া ব্যাংকগুলো হলো- আইএফআইসি ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী, ইসলামী ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক এবং ব্যাংক এশিয়া পিএলসি।
আইএফআইসি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি২৪-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১২ পয়সা।
এবি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৩ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১ পয়সা।
ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৩ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১ পয়সা।
ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৩ পয়সা।
এনআরবিসি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৯৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৫৪ পয়সা।
সাউথইস্ট ব্যাংক
অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪২ পয়সা।
মিডল্যান্ড ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১৪ পয়সা।
এনসিসি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৬৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৫২ পয়সা।
ব্যাংক এশিয়া
অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ১৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪৬ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টির প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৩৫টি ব্যাংক। এর মধ্যে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের। একই সময়ে আয় কমেছে ৯টির এবং লোকসানে রয়েছে ২টি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ইপিএস বৃদ্ধি পাওয়া ব্যাংকগুলো হচ্ছে- গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৮১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫৮ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৩ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৭ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৮ পয়সা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছিল ৬১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৯ পয়সা।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি)
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিলো ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল)
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।
এনআরবি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৬১ পয়সা।
ব্র্যাক ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৮৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা।
প্রিমিয়ার ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৫ পয়সা।
সিটি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৭৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।
পূবালী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৩৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪১ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৯৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৪ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।
আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।
ঢাকা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির ইপিএস ছিল ৬০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৬ পয়সা।
যমুনা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩৮ পয়সা।
ইস্টার্ন ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।
ওয়ান ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনস্যুলেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৩ পয়সা।
উত্তরা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ পয়সা।
সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৭ পয়সা।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।
ইউনিয়ন ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে ১৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে থেকে ১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ১৫ খাতে। এর ফলে সপ্তাহজুড়ে এই ১৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা লোকসানে রয়েছে। একই সময়ে দর বেড়েছে ৫ খাতে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে পাট খাতে। এই খাতে ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ দর কমেছে। ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ দর কমে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কাগজ ও মুদ্রণ খাত। আর ৫ শতাংশ দর কমে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে ভ্রমণ ও অবকাশ খাত।
তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে- সিমেন্ট খাতে ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ, সেবা খাতে ৩ দশমিক ৭০ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ, আইটি ও ফার্মা খাতে সমান ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ, যোগাযোগ খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, প্রকৌশলী খাদ্য খাতে ৩ দশমিক ২০ শতাংশ, সিরামিক খাতে ৩ দশমিক ১০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২ দশমিক ৩০ শতাংশ, চামড়া খাতে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং বিবিধ খাতে ০ দশমিক ৪০ শতাংশ দর কমেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে থেকে ১৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর বেড়েছে ৫ খাতে। দর বৃদ্ধি পাওয়ায় এই ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা মুনাফায় রয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে দর কমেছে ১৫ খাতে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে জীবন বিমা খাতে। এ খাতে বিদায়ী সপ্তাহে দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। আর ২ দশমিক ৬০ শতাংশ দর বেড়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে আর্থিক খাত।
তালিকায় থাকা দরবৃদ্ধি পাওয়া অন্য খাতগুলোর মধ্যে- সাধারণ বিমা খাতে ০ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ০ দশমিক ১০ শতাংশ দর বেড়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে ফার্মা খাত
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে থেকে ১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ফার্মা ও রসায়ন খাত। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২ শতাংশ।
ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যনুযায়ী, ১২ দশমিক ৭০ শতাংশ লেনদেন করে খাতভিত্তিক লেনদেনের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বস্ত্র খাতের শেয়ার। আর খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
খাতভিত্তিক লেনদেনর তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে প্রকৌশল খাতে ৯ দশমিক ১০ শতাংশ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৮ দশমিক ১০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ৫ শতাংশ, জীবন বিমা খাতে ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ, ট্রাভেল খাতে ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ, সাধারণ বিমা খাতে ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ, বিবিধ খাতের ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিরামিক খাতের ২ দশমিক ৭০ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ২ দশমিক ১০ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ১ দশমিক ৮০ খাতে, সেবা খাতে ১ দশমিক ৫০ শতাংশ, পাট খাতে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ও পেপার খাতে সমান ১ শতাংশ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ০ দশমিক ৮০ শতাংশ, এবং টেলিকম খাতে ০ দশমিক ৬০ শতাংশ।
এসএম