Connect with us

অর্থনীতি

দেশে প্রথম এফএসআরইউ জাহাজ আনবে সামিট গ্রুপ

Published

on

জলদস্যু

দেশে প্রথমবারের মতো ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রেগাসিফিকেশন ইউনিটের (এফএসআরইউ) এলএনজি জাহাজ আনছে সামিট গ্রুপ। বুধবার (১৩ মার্চ) সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আয়েশা আজিজ খান নিজের ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আমরা সিঙ্গাপুরের সিটরিয়াম বেনই ইয়ার্ডে সামিটের প্রথম ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রেগাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) এর ড্রাই ডকিং পদ্ধতি দেখে আমরা আনন্দিত। এটি আগামী এপ্রিল নাগাদ মহেশখালী পৌঁছাবে।

সিঙ্গাপুরের সিটরিয়াম বেনই ইয়ার্ডে এফএসআরইউ ইউনিটটি পরিদর্শনের সময় তিনি ছাড়াও সামিট করপোরেশন লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল খান উপস্থিত ছিলেন।

আয়েশা আজিজ খান জানান, প্রথম এ এফএসআরইউ ইউনিটের ধারণ ক্ষমতা এক লাখ ৩৬ হাজার কিউবিক মিটার। এছাড়া এটির রিগ্যাসিফিকেশন ক্ষমতা ৫০০ এমএমসিএফ/ডি। একদম সম্পূর্ণ নতুন অবস্থায় এটিকে আনা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির তথ্য সিআইবিতে দেওয়ার নির্দেশ

Published

on

জলদস্যু

সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ঋণ পরিশোধ না করলে এবং জালিয়াতি, প্রতারণা বা মিথ্যা তথ্য প্রদানের মাধ্যমে কেউ ঋণ নিলে তা ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে। এছাড়া যে উদ্দেশ্য ঋণ নেওয়া হয়েছে, তার বাইরে অন্য কাজে ঋণের অর্থ ব্যবহার করলেও তা চিহ্নিত হবে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে। ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি) এই ধরনের খেলাপিদের তথ্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে জুনের তথ্য জুলাইয়ের ১ তারিখে রিয়েল টাইমে রিপোর্ট করতে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে (এনবিএফআই) নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার ( ২১ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি থেকে এমন নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

এর আগে গত ১২ মার্চে এক সার্কুলারের মাধ্যমে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের লাগাম টানতে ইচ্ছাকৃত খেলাপি চিহ্নিত করার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তাও নির্দিষ্ট করে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ওই সার্কুলারের বলা হয়, কোনো ঋণখেলাপি গ্রাহকের ঋণ বেনামিতে নেওয়া হলে ও সেই ঋণের অপব্যবহার করলে তা ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে। ইচ্ছাকৃত খেলাপি চিহ্নিত করতে গত ৯ এপ্রিলের মধ্যে ‘ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণগ্রহীতা শনাক্তকরণ ইউনিট’ গঠন করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এতে আরও বলা হয়েছিল, কোনো ব্যাংক এই নির্দেশনার শর্ত লঙ্ঘন করলে তাকে কমপক্ষে ৫০ লাখ ও সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা জরিমানা করা হবে। আর শর্ত লঙ্ঘন অব্যাহত থাকলে প্রতিদিন এক লাখ টাকা জরিমানা করা হবে।

কারা হবেন ইচ্ছাকৃত খেলাপি
ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি যে কেউ ইচ্ছাকৃত খেলাপি হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে ব্যাংক কোম্পানি আইনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ঋণ পরিশোধ না করলে এবং জালিয়াতি, প্রতারণা বা মিথ্যা তথ্য প্রদানের মাধ্যমে কেউ ঋণ নিলে তা ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে। এছাড়া যে উদ্দেশ্য ঋণ নেওয়া হয়েছে, তার বাইরে অন্য কাজে ঋণের অর্থ ব্যবহার করলেও তা চিহ্নিত হবে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে।

ইচ্ছাকৃত খেলাপি চিহ্নিত করতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দুই ধাপ নিচের কর্মকর্তার অধীনে ৯ এপ্রিলের মধ্যে পৃথক ইউনিট গঠন করতে হবে। এ ইউনিট কোনো খেলাপি গ্রাহক ইচ্ছাকৃতভাবে খেলাপি কি না, তা খুঁজে বের করবে। নতুন করে কোনো গ্রাহক খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হলে, ওই গ্রাহক ইচ্ছাকৃত খেলাপি কি না, তা ৩০ দিনের মধ্যে যাচাই করবে।

কেউ ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হলে ১৪ দিন সময় দিয়ে তার বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য চিঠি দিতে হবে। ঋণগ্রহীতার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য না হলে বা বক্তব্য উপস্থাপন না করলে ব্যাংক এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এরপর ৭ কর্মদিবসের মধ্যে গ্রাহককে ইচ্ছাকৃত খেলাপি হওয়ার বিষয়টি অবহিত করে চিঠি দিতে হবে। ইচ্ছাকৃত খেলাপি করায় গ্রাহক ক্ষুব্ধ হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আপিল করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হিসেবে গণ্য হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

চা উৎপাদনে শীর্ষ বিশ্বের ৫ দেশ, বাংলাদেশের অবস্থান কততম?

Published

on

জলদস্যু

দৈনিক একবার চা না খেলে অনেকেরই গোটা দিনটাই যেন অপূর্ণ থেকে যায়। তবে চা কিন্তু শুধু পানীয় হিসেবেই ব্যবহৃত হয় না। অনেকসময় দেশে দেশে বন্ধুত্ব তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। যেমন, ১৯৭৩ সালে আরব ইসরায়েল যুদ্ধের সময় আরবদের প্রতি সমর্থন এবং ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে মিশরে চা পাঠিয়েছিলেন সদ্য স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান।

বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষের কাছে চা পান কেবলই একটি অভ্যাস হলেও, এর বেশ কিছু স্বাস্থ্যগুণও রয়েছে। যুগে যুগে চায়ের আবেদনও বেড়েই চলেছে।

যদিও বিশ্বের মাত্র গুটিকয়েক দেশ এই ক্রমবর্ধমান চায়ের চাহিদা মেটাতে পারে।

চীন

খ্রিষ্টের জন্মের দেড় হাজার বছর আগে চীনের ইউনান প্রদেশে একটি ঔষধি পানীয় হিসাবে চা পানের প্রচলন শুরু হয়েছিলো। তাই সারাবিশ্বে এই স্থানটি চায়ের জন্মস্থান নামে পরিচিত।

চা মূলত তৈরি করা হয় ক্যামেলিয়া সিনেসিস নামের চিরহরিৎ গুল্ম থেকে। এই ছোট গাছের পাতা এবং পাতার কুঁড়ি সংগ্রহ করে এর থেকে চা উৎপাদন করা হয়। ব্ল্যাক টি (র’ চা), গ্রিন টি (সবুজ চা), হোয়াইট টি (সাদা চা), এমনকি উলং টি’র মতো হাজার প্রকারের চা আছে বিশ্বে। কিন্তু সেগুলোর সবই তৈরি করা হয় ওই গাছের পাতা থেকে।

আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান স্ট্যাটিস্টা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ দেশ চীনের বার্ষিক চা উৎপাদন গড়ে ৩১ লাখ মেট্রিক টনের বেশি, যার বাজারমূল্য ৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি।

মূলত, কয়েক শতাব্দী ধরেই চা চীনের জাতীয় পানীয় হিসাবে বিবেচিত হয়েছে এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক, সামাজিক এবং এমনকি ধর্মীয় কারণে সমগ্র চীনে এটি তুমুল জনপ্রিয়। তাই, নিজেদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে ২০২৩ সালে চীন প্রায় দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের চা রপ্তানি করেছে।

ভারত

ভারতবর্ষে আগে চায়ের ব্যবহার তেমন একটা ছিল না। কিন্তু ব্রিটিশরা ১৮০০ দশকের গোড়ার দিকে ভারতে চা ব্যবহার ও উৎপাদন করা শুরু করে।

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন ভারতে বাণিজ্যিকভাবে চা চাষ করা শুরু করে, তখন এই চা ছিল সমাজের উঁচু শ্রেণির লোকদের পানীয়। পরবর্তীতে তা ধীরে ধীরে সর্বসাধারণের মাঝেও জনপ্রিয় হয়।

স্ট্যাটিস্টা বলছে, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার ভারত। দেশটিতে বছরে সাড়ে ১৩ লাখ মেট্রিক টনের বেশি চা উৎপাদিত হয়।

ভারতের আসাম, তামিলনাড়ু হলো সর্বাধিক চা উৎপাদনকারী অঞ্চল, যার বেশিরভাগই নীলগিরি জেলার পাহাড়ে জন্মে। অন্যান্য চা-উৎপাদনকারী দক্ষিণের মুন্নার এবং ওয়ানাদ।

কেনিয়া

স্ট্যাটিস্টার তথ্য অনুযায়ী, চা উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে আফ্রিকা মহাদেশের দেশ কেনিয়ার নাম। কেনিয়াতে বছরে সাধারণত পাঁচ লাখ মেট্রিক টনেরও বেশি পরিমাণ চা উৎপাদন হয়।

যদিও ২০২৩ সালে দেশটিতে তার আগের বছরের তুলনায় কিছুটা কম চা উৎপাদিত হয়েছে। ওই বছর দেশটিতে মোট উৎপাদিত চায়ের পরিমাণ ছিল চার লাখ ১২ হাজার মেট্রিক টন।

রৌদ্রোজ্জ্বল জলবায়ু ও গাঢ় লাল মাটির কারণে চা উৎপাদনের জন্য কেনিয়া এক স্বর্গভূমি। আফ্রিকান দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদনকারী দেশ এটিই।

তবে কেনিয়ায় যত পরিমাণ চা উৎপাদিত হয়, তার বেশিরভাগই আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করা হয়। বলা হয়ে থাকে, চা-ই হলো কেনিয়ার অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি।

২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত কেনিয়া থেকে ৪৫টিরও বেশি দেশে চা রপ্তানি করা হয়েছিলো। তবে রপ্তানিকৃত চায়ের ৪০ শতাংশ কিনেছিলো পাকিস্তান। মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রও প্রচুর চা কিনেছিলো।

শ্রীলঙ্কা

বিশ্বের শীর্ষ চা রপ্তানিকারী দেশের মাঝে শ্রীলঙ্কার নামও আছে। শ্রীলঙ্কার সিলন চা পৃথিবীব্যাপী বিখ্যাত।

স্ট্যাটিসটা ও টি এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন শ্রীলঙ্কা অনুযায়ী, দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় ২০২২ সালে আড়াই লাখের বেশি মেট্রিক টন চা উৎপাদিত হয়েছিলো।

চলতি বছরের শুরুর তিন মাসেই সেখানে ৫৮ হাজার মেট্রিক টন চা উৎপাদন করা হয়ে গেছে।

শ্রীলঙ্কার ওই ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কায় যে পরিমাণ চা উৎপাদন হয়েছিলো, তার প্রায় দুই লাখ ৪২ হাজার মেট্রিক টন চা রপ্তানি করা হয়েছে।

শ্রীলঙ্কা থেকে যারা চা আমদানি করে, তাদের মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো তুরস্ক, ইরাক, রাশিয়া ইত্যাদি দেশ।

ভিয়েতনাম

চা উৎপাদনের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর মাঝে এশিয়ার এই দেশটিও আছে। ভিয়েতনামের ব্ল্যাক ও গ্রিন টি’র খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। তবে ভিয়েতনামের সবুজ চা’র কদর উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

এই দেশটি লোটাস (পদ্ম) ও জেসমিন (জুঁই) চায়ের জন্যও বিখ্যাত। পদ্মের পাতা, ফুল, শিকড়, ফল, বীজ বা ভ্রূণ থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় লোটাস চা তৈরি করা হয়। আর জেসমিন চা মূলত প্রস্ফুটিত জুঁই ফুল থেকে চায়ের সাথে সৌরভ মিশ্রিত করে একধরনের সুগন্ধি চা। জেসমিন চায়ের স্বাদ মিষ্টি এবং সুগন্ধিযুক্ত হয়ে থাকে।

স্ট্যাটিসটা অনুযায়ী, ২০২২ সালে দেশটিতে এক লাখ ১১ হাজার মেট্রিক টন চা উৎপাদিত হয়, তার আগের বছরের তুলনায় চা এক লাখ মেট্রিক টনেরও বেশি। ওই বছর দেশটির ১২৩ হাজার হেক্টর জমিতে চা চাষ করা হয়েছিলো।

বাংলাদেশের অবস্থান কততম?

চা উৎপাদনকারী শীর্ষ পাঁচটি নয় কেবল, ১০টি দেশের তালিকায়ও বাংলাদেশ নেই। ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাসের তথ্য অনুযায়ী, চা উৎপাদনের দিক থেকে বাংলাদেশ ১২তম।

বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে থাকা দেশগুলো হলো তুরস্ক, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, আর্জেন্টিনা, জাপান ও থাইল্যান্ড।

বাংলাদেশ চা বোর্ড থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, চা উৎপাদনের অতীতের সকল রেকর্ড অতিক্রম করে ২০২৩ সালে মোট ১০২ দশমিক ৯২ মিলিয়ন কেজি (১ লক্ষ টনের কিছু বেশি) চা উৎপাদিত হয়েছে।

উৎপাদিত চা থেকে এক মিলিয়ন কেজির কিছুটা বেশি পরিমাণ চা রপ্তানি করা হয়েছে। রপ্তানিকৃত চায়ের মূল্য ২৭২ মিলিয়ন টাকার চেয়ে সামান্য বেশি।

এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখযোগ্য যে ২০০১ সালের সাথে তুলনা করলে গত দুই দশকেরও বেশি সময়ের ব্যবধানে দেশটিতে চায়ের উৎপাদন বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু চা রপ্তানির পরিমাণ অনেকাংশেই কমেছে। অর্থাৎ, এই সময়ের মাঝে বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই চায়ের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

জানা যায়, ১৯৭০ সালে বাংলাদেশে চা বাগানের সংখ্যা ছিল ১৫০টি, বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ১৬৮টি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার পাচ্ছে ২০ প্রতিষ্ঠান

Published

on

জলদস্যু

জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতে অবদানের স্বীকৃতি প্রদান, প্রণোদনা সৃষ্টি, সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা এবং বেসরকারিখাতে শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় ছয় ক্যাটাগরিতে ২০টি শিল্প প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০২১’ প্রদান করা হবে।

আগামী বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের মালিক-প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ দেওয়া হবে বলে জানায় শিল্প মন্ত্রণালয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০২১’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ ও এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম।

শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী, ছয় ক্যাটাগরিতে মোট ২০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোক্তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।

বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ছয়টি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে চারটি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি এবং হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে একটি করে পুরস্কার দেওয়া হবে।

বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে সম্মিলিতভাবে প্রথম হয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে- ইকোটেক্স লি., প্রাণ ডেইরি লি. ও মীর আক্তার হোসেন লি.। দ্বিতীয় হয়েছে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি., যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লি. ও স্কয়ার টয়লেট্রিজ লি.।

মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে বেঙ্গল পলি অ্যান্ড পেপার স্যাক লি., দ্বিতীয় হয়েছে বসুমতি ডিস্ট্রিবিউশন লি. এবং তৃতীয় হয়েছে এপিএস অ্যাপারেলস লি.।

ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম হয়েছে দ্য রিলায়েবল বিল্ডার্স ও কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি লি., দ্বিতীয় হয়েছে রংপুর ফাউন্ড্রি লি. এবং তৃতীয় হয়েছে গুনজে ইউনাইটেড লি.।

মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ফারিহা গ্রিন মুড লেদারস লি., দ্বিতীয় হয়েছে এ.বি.এম ওয়াটার কোম্পানি এবং তৃতীয় হয়েছে ডিপলেড ল্যাবরেটরিজ লি.।

কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ব্লু-স্টার এগ্রো প্রোডাক্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, দ্বিতীয় হয়েছে প্রীতি বিউটি পার্লার এবং তৃতীয় হয়েছে লেহাজ সালমা যুব মহিলা কল্যাণ সংস্থা।

হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়েছে বিজ সল্যুশনস লি.।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান সংক্রান্ত নির্দেশনাবলী ২০১৩’ অনুযায়ী ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ দেওয়া শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এই বছর সপ্তমবারের মতো ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০২১’ দেওয়া হচ্ছে।

‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান নীতিমালা ২০২০’-এ রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার দেওয়ার উদ্দেশ্য, ক্ষেত্র নির্ধারণ, পুরস্কার প্রাপকের সংখ্যা নির্ধারণ ও বিবেচনা সূত্র, আবেদনপত্র আহ্বান, মনোনয়ন যোগ্যতা, প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুতকরণ কমিটি, আবেদনপত্র মূল্যায়ন কমিটি এবং মনোনয়ন চূড়ান্তকরণ কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি ইত্যাদি বর্ণিত আছে। রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান বা ব্যবস্থাপনা পরিচালক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পুরস্কার প্রাপ্তির পরের এক বছর বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানে এবং সিটি করপোরেশন কর্তৃক আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পাবেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ভারতীয় ঋণে আধুনিকায়ন হবে চট্টগ্রাম সিটির সড়কবাতি

Published

on

জলদস্যু

ভারতীয় ঋণে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সড়কবাতির আধুনিকায়ন করা হবে। এ লক্ষ্যে ‘মডার্নাইজেশন অব সিটি স্ট্রিট লাইট সিস্টেম অ্যাট ডিফারেন্ট এরিয়া আন্ডার চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন’ শীর্ষক প্রকল্পের ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

মঙ্গলবার (২১ মে) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ৯৫ কোটি ৭০ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি জানান, ভারতীয় নমনীয় ঋণের আওতায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘মডার্নাইজেশন অব সিটি স্ট্রিট লাইট সিস্টেম অ্যাট ডিভারেন্ট এরিয়া আন্ডার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন’ শীর্ষক প্রকল্পের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

তিনি জানান, এ প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ২৫৮ কোটি ৬০ লাখ ৩৯ হাজার ৭০৯ টাকা। সুপারিশকৃত দরদাতা ভারতের সাপুর্জি পালোনজি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড।

সচিব জানান, সরকারি মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এ সার আমদানিতে ৯৫ কোটি ৭০ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা ব্যয় হবে। প্রতি মেট্রিক টনের মূল্য পড়বে ২৭১ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার। আগের মূল্য ছিল ২৮৪ দশমিক ১৭ মার্কিন ডলার।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

Published

on

জলদস্যু

অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন জনগণের সেবার জন্য পুরোনো পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে এসে উদ্ভাবনী কাজ করতে হবে। গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য।

মঙ্গলবার (২১ মে) সচিবালয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দপ্তর-সংস্থার অংশগ্রহণে ইনোভেশন প্রদর্শনী (শোকেসিং) ও শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনী উদ্যোগ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দপ্তর-সংস্থার ইনোভেশন জনগণের স্মার্ট আর্থিক সেবা নিশ্চিত করবে। ১৫ বছর আগেও দপ্তর সংস্থা ইনোভেশন চিন্তাও করতে পারতো না।

আজ এতোগুলো ইনোভেশন সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে বলে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি উদ্যোগই চমৎকার। এখন আমাদের লক্ষ্য স্থির করে এগিয়ে যেতে হবে। গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আবদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে এ বিভাগের ২৫ টি দপ্তর-সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তব্য দেন চিফ ইনোভেশন অফিসার অতিরিক্ত সচিব মফিজ উদ্দিন আহমেদ।

আলোচনা পর্ব শেষে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান সকল প্রতিষ্ঠানের ইনোভেশন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
জলদস্যু
লাইফস্টাইল2 hours ago

দাঁত ঝকঝকে করার ঘরোয়া উপায়

জলদস্যু
শিল্প-বাণিজ্য2 hours ago

নতুন বাজারে রপ্তানি বাড়াতে সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

জলদস্যু
জাতীয়3 hours ago

সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন বিমানের এমডি

জলদস্যু
জাতীয়3 hours ago

নির্বাচন কমিশন ও জননিরাপত্তা বিভাগে নতুন সচিব

জলদস্যু
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা অব্যাহত রাখবে অস্ট্রেলিয়া

জলদস্যু
শিল্প-বাণিজ্য3 hours ago

সংবাদপত্র শিল্পের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে: মাহবুবুল আলম

জলদস্যু
জাতীয়4 hours ago

সারাদেশে ৫১ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ভোক্তা অধিদপ্তরের

জলদস্যু
জাতীয়4 hours ago

দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান হলেন যারা

জলদস্যু
জাতীয়4 hours ago

ভিসা পেতে দালালদের অর্থ দেবেন না: ইতালির রাষ্ট্রদূত

জলদস্যু
বিনোদন4 hours ago

২৫০ জনের টিম নিয়ে হজে যাচ্ছেন অনন্ত জলিল

জলদস্যু
জাতীয়5 hours ago

কোরবানিতে যত্রতত্র পশু জবাই না করার আহ্বান মন্ত্রণালয়ের

জলদস্যু
জাতীয়5 hours ago

কৃষি ফলন বাড়াতে অস্ট্রেলিয়ার প্রযুক্তি সহায়তা চান প্রধানমন্ত্রী

জলদস্যু
আবহাওয়া5 hours ago

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

জলদস্যু
খেলাধুলা5 hours ago

ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন বিকেএসপি

জলদস্যু
জাতীয়6 hours ago

সমুদ্র নিরাপত্তায় সহযোগিতা জোরদার করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

জলদস্যু
অর্থনীতি6 hours ago

ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির তথ্য সিআইবিতে দেওয়ার নির্দেশ

জলদস্যু
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

১১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হবে খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল

জলদস্যু
পুঁজিবাজার6 hours ago

বিএসইসির স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার প্রদান আগামীকাল

জলদস্যু
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে রূপালী ব্যাংকের অভিনন্দন

জলদস্যু
অর্থনীতি7 hours ago

চা উৎপাদনে শীর্ষ বিশ্বের ৫ দেশ, বাংলাদেশের অবস্থান কততম?

জলদস্যু
কর্পোরেট সংবাদ7 hours ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১০ নতুন উপশাখার উদ্বোধন

জলদস্যু
অর্থনীতি7 hours ago

রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার পাচ্ছে ২০ প্রতিষ্ঠান

জলদস্যু
পুঁজিবাজার7 hours ago

ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের লভ্যাংশ অনুমোদন

জলদস্যু
অর্থনীতি7 hours ago

ভারতীয় ঋণে আধুনিকায়ন হবে চট্টগ্রাম সিটির সড়কবাতি

জলদস্যু
অর্থনীতি8 hours ago

গ্রাহকদের সেবা দেওয়াই আমাদের উদ্ভাবনের লক্ষ্য: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১