জাতীয়
ঢাকা-কক্সবাজার রুটে আরও আসছে ৩টি নতুন ট্রেন
রেলওয়ের মহাপরিচালক কামরুল আহসান জানিয়েছেন, চলতি বছরের জুনের মধ্যে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে আরও তিনটি ট্রেন চালু হবে।
শনিবার রেল ভবনে বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিচালন ও উন্নয়ন বিষয়ক এক কর্মশালায় এ তথ্য জানান তিনি।
রেলওয়ের মহাপরিচালক বলেন, চলতি বছরের জুনের মধ্যে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে আরও তিন জোড়া আন্তনগর ট্রেন ও চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে কমিউটার ট্রেন চালু করা হবে। এছাড়া ঢাকা থেকে নরসিংদী এবং ভাঙ্গা থেকে ঢাকা পর্যন্ত কমিউটার ট্রেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে চালু করা হবে।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম। তিনি বলেন, আমরা রেলে যাত্রী সেবার মান বাড়ানোর চেষ্টা করছি। এবারের ঈদযাত্রা এবং টিকিট বিক্রির কার্যক্রম আরও ভালো হবে। কোনো ধরনের টিকিট কালোবাজারি হবে না। একইসঙ্গে রেলকে নিরাপদ বাহন করার জন্য যা যা করার আমরা করছি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. হুমায়ুন কবীর। এসময় তিনি বলেন, রেলে অনিয়ম আছে, ভুল আছে, চ্যালেঞ্জ আছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা কিন্তু বসে নাই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় রেলপথমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা আগামীতে রেলকে ভালো অবস্থায় নিয়ে যাবো।
কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের সভাপতি আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম।
বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) মো. আরিফুজ্জামান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (রোলিং স্টক) পার্থ সরকার, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) জালাল উদ্দিন আহম্মেদ, প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা এসএম সলিমুল্লাহ বাহারসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের সদস্যরা কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের ভাইস মিনিস্টারের বৈঠক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় সফররত জাপানের পার্লামেন্টারি ভাইস মিনিস্টার ফর ফরেন অ্যাফেয়ার্স হোসাকা ইয়াসুশি।
বুধবার (১৫ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশের বৃহত্তম উন্নয়ন সহযোগী জাপানের সঙ্গে বাণিজ্য-বিনিয়োগসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরীতে, আইটি পার্কগুলোতে এবং বিশেষ করে দেশের শিপ-ব্রেকিং শিল্পে বিনিয়োগের জন্য জাপানের ভাইস মিনিস্টারকে আহ্বান জানান হাছান মাহমুদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের জন্য ৫০ কোটি ডলার বরাদ্দ চান তথ্য প্রতিমন্ত্রী
দেশে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের চাহিদা ও গুরুত্ব বিবেচনায় বাজেটে ৫০০ মিলিয়ন বা ৫০ কোটি ডলার বরাদ্দের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করবেন বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
আজ বুধবার রাজধানীর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘আনলিশিং দ্য পটেনশিয়াল অব সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্টআপদের জন্য যেভাবে বাজেটে ১০০ কোটি টাকা রাখা হয়েছিল, ঠিক একইভাবে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের জন্যও ৫০০ মিলিয়ন ডলার তহবিলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব দেওয়া হবে।
দেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান চিপ উৎপাদন ও নকশা করে বছরে পাঁচ মিলিয়ন ডলার আয় করছে। কিন্তু দেশে চিপ ফেব্রিকেশনের কোনো প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেনি। চিপ অ্যাসেম্বিলিং, টেস্টিং ও প্যাকেজিংয়েরও কোনো সুযোগ এখানে নেই। তবে দেশে প্রযুক্তি খাতে যে ইকোসিস্টেম গড়ে উঠেছে, তাতে ২০৪১ সাল নাগাদ চিপ রপ্তানির মাধ্যমে সেমিকন্ডাক্টর শিল্প থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব।
সেমিনারে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আশরাফ আহমেদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বুয়েটের ন্যানোম্যাটেরিয়ালস অ্যান্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এ এস এম এ হাসিব, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জি এস এম জাফরউল্লাহ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান
দেশের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছেন দেশের ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তারা। সিএমএসএমইরাই অর্থনীতির মূল ভিত্তি। কিন্তু ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তি ও বিনিয়োগে পিছিয়ে থাকাসহ বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর ছোট ছোট ব্যবসা ধরার কারণে ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছেন ছোট ও গ্রামীণ শিল্প উদ্যোক্তারা। অনেকে ব্যবসা থেকে সরেও দাঁড়াচ্ছেন। এমতাবস্থায় সরকারের নীতি সহায়তা চান তারা।
বুধবার (১৫ মে) এফবিসিসিআইয়ের সিএমএসএমই অ্যান্ড রুরাল ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এসব কথা বলেন ব্যবসায়ীরা।
তারা বলেন, নীতি সহায়তা দিয়ে সিএমএসএমই ও গ্রামীণ শিল্প উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন করা গেলে অর্থনীতিতে বহুগুণ বেশি অবদান রাখতে পারবেন তারা। সভায় প্রধান ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হচ্ছে অর্থনীতির মূল ভিত্তি। এসএমই ঠিক থাকলে দেশের অর্থনীতি ঠিক থাকবে। কোরিয়া ও জাপানসহ বিভিন্ন দেশ এসএমইকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমাদেরও অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের গুরুত্ব দিতে হবে। এই খাতের নিরাপত্তা দিতে হবে। এ সংশ্লিষ্ট বিদ্যমান নীতিমালাগুলো বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে।
এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, অর্থনীতিতে প্রায় ৮৫ শতাংশ অবদান রাখছে দেশের বেসরকারি খাত। নীতিসহায়তার জন্যই এ অবদান সম্ভব হয়েছে। তবে, বেসরকারি খাতের আরও এগিয়ে যেতে হবে। প্রতি বছর প্রায় ২৭ লাখ বেকার ছেলেমেয়ে কর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে আসে। এদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
ছোট ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা যাতে তাদের ব্যবসা ঠিকভাবে করতে পারেন, সেক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নীতি সহায়তা দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ খান আহমেদ শুভ বলেন, করোনাকালে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। প্রধানমন্ত্রী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রণোদনা দিয়েছেন। ব্যবসায়ীরা যাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু রাখতে পারেন, সেজন্য ব্যাংক ঋণ থেকে শুরু করে সবদিকে খেয়াল রেখেছেন। এ কমিটির মাধ্যমে প্রাপ্ত সুপারিশ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হলে এসএমই খাতের উন্নয়ন হবে। এ খাতকে মাইলফলক হিসেবে নিয়ে যেতে সবার সহযোগিতা দরকার।
সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান কাজী মোরশেদ হোসেন কামাল। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান বহুগুণ বেশি হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এজন্য এসএমই খাতের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
যুক্তরাষ্ট্র এখন নির্বাচনের আগের অবস্থানে নেই: পরিবেশমন্ত্রী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগের অবস্থানে যুক্তরাষ্ট্র নেই বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলো অভিন্ন। আবার কিছু বিষয়ে তাদের মতের ভিন্নতা থাকতে পারে। যেমন বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের আগে তাদের অস্বস্তি ছিল। নির্বাচন নিয়ে তাদের যে অবস্থান ছিল এখন সেই অবস্থান নেই।
বুধবার সকালে সচিবালয়ে সাবের হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ডোনাল্ড লু। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ডোনাল্ড লুর সঙ্গে অতীত নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। বর্তমান সম্পর্ককে কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে দুই দেশ কীভাবে কাজ করতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। একই সঙ্গে পরিবেশ ও বন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামী তিন, চার, পাঁচ বছরে দীর্ঘ মেয়াদে কী করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বহুপক্ষীয় সংস্থা এমডিবি কীভাবে অর্থায়ন করবে, তা বড় একটি বিষয়। আগে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় চাহিদা ছিল বিলিয়ন ডলার। এখন তা ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। সরকার এখন গবেষণার ওপর জোর দিচ্ছে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, এসব বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে আবার বসবেন। তখন সবকিছু সুনির্দিষ্ট হবে। কোন কোন খাতে সহযোগিতা হবে, তা নির্ধারণ করা হবে। ডোনাল্ড লু জোর দিয়েছেন, ভবিষ্যতে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে যা-ই বিনিয়োগ হোক, তা যেন প্রান্তিক মানুষের কাছে পৌঁছে। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার একই জায়গায়। সেটি হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন। এ বিষয়ে কীভাবে কাজ করা হবে, কৌশল কী হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
প্রথম আন্তর্জাতিক জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী জুলাইয়ে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪১ সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের পরিকল্পনায় দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী-২০২৪ এর আয়োজিত হতে যাচ্ছে।
বুধবার (১৫ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এ তথ্য জানিয়েছে।
বাজুস জানায়, দেশের অর্থনীতিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখা জুয়েলারি শিল্পের সবচেয়ে বড় আয়োজন তিন দিনব্যাপী জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী আগামী ৪, ৫ ও ৬ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটিতে (আইসিসিবি) এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।
আন্তর্জাতিক জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী দেশীয় জুয়েলারি শিল্পকে সমৃদ্ধশালী করার পাশাপাশি বিশ্ববাজারে একটি নতুন অবস্থান তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে বাজুস আশা করছে। এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আধুনিক মেশিনারিজের সঙ্গে পরিচিতি ঘটবে। ফলে নতুন নতুন জুয়েলারি শিল্প কারখানা স্থাপনে ব্যবসায়ীরা উৎসাহিত হবে।
শিল্প কারখানা স্থাপনের ফলে জুয়েলারি শিল্পের বিকাশ ও রপ্তানির দুয়ার উন্মোচিত হবে। এ দেশে স্বর্ণ শিল্পের হারানো ঐতিহ্য আবার ফিরে পাবে। এ দেশের কারিগর বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আধুনিক ডিজাইনের গয়না তৈরি করতে সক্ষম হবে।
এই প্রদর্শনীতে ভারত, ইতালি, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জার্মানি, চীন ও থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের প্রায় ৩০টি দেশের ৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠান তাদের মেশিনারিজ প্রদর্শন করবে।