পুঁজিবাজার
খান ব্রাদার্স-খুলনা প্রিন্টিংসহ ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে যাচ্ছে ৪৯ কোম্পানি
বিশ্ব মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রভাব পড়েছিলো দেশের পুঁজিবাজারে। তখন দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ছোট-বড় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কারখানা ও উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বেশকিছু কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ প্রদানে ব্যর্থ হয় প্রতিষ্ঠানগুলো। এমন পরিস্থিতিতে কোম্পানির ক্যাটাগরি বহাল রাখতে ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর নির্দেশনা জারি করেছিলো নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোনো কোম্পানি হিসাববছরে লভ্যাংশ ঘোষণা বা বিতরণে ব্যর্থ হলে সে কোম্পানির ক্যাটাগরি অপরিবর্তীত থাকবে বলে জানানো হয় বিএসইসির ঐ নির্দেশনায়। তবে কোম্পানিগুলো নিয়ন্ত্রক সংস্থার এ সুবিধা পাচ্ছে আর মাত্র কয়েকদিন। যেসব কোম্পানি সর্বশেষ বছরের লভ্যাংশ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হয় সেসব কোম্পানি আবারও সে সুযোগ পাবে না। সেই হিসাবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি বিএসইসির জারি করা এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। ফলে এসব কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এটি নেতিবাচক সংবাদ। এর মধ্যে যেসব কোম্পানি লভ্যাংশ প্রদান করেছে সেগুলোর ক্যাটাগরি পরিবর্তন হবে। আর যেসব কোম্পানি এখনো লভ্যাংশ প্রদান করেনি বা আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্পূর্ন করতে ব্যর্থ হবে সেসব কোম্পানিগুলো ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে চলে যাবে। লভ্যাংশ না দিয়েও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ‘এ’ ও ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করছে এমন কোম্পানি রয়েছে ৪৯টি। অর্থাৎ এসব কোম্পানিগুলো চলতি মাসের ২৮ তারিখের পরে ‘জেড’ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, যেসব দুর্বল কোম্পানিগুলোর শেয়ার নিয়ে কারসাজি চলছে সেগুলোকে বিএসইসির সার্ভেইলেন্স টিম নজরে রেখেছে। যেসব ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানে সেল (বিক্রয়) বাই (ক্রয়) আদেশ দেখে নিয়ন্ত্রক সংস্থা অনুসন্ধান করছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি খান ব্রাদার্সের শেয়ার দরের কারসাজির আলামত পেয়েছে ডিএসই। একই সঙ্গে খুলনা প্রিন্টিংয়ের কারখানাও বন্ধ পেয়েছে সংস্থাটি। এছাড়াও সম্পতি দুর্বল কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর নিয়ে কারসাজির প্রতিবেদন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিতে পাঠিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ।
সূত্র মতে, বেশকিছু আলোচিত-সমালোচিত কোম্পানি লভ্যাংশ না দিয়েও ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করছে। এমন কোম্পানির সংখ্যা ৩৯টি। কোম্পানিগুলো হচ্ছে আলোচিত-সমালোচিত- খান ব্রাদার্স, খুলনা প্রিন্টিং, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস, ইনটেক লিমিটেড, কেয়া কসমেটিকস, এক্টিভ ফাইন, এএফসি এগ্রো বায়োটিক লিমিটেড, আলহাজ টেক্সটাইল, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং, আরামিট সিমেন্ট, এটলার্স্ট বাংলাদেশ, আজিজ পাইপস, বঙ্গজ, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস (বিবিএস), বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, ঢাকা ডাইং, ডেল্টা স্পিনিং, ফার কেমিক্যাল, ফাস ফাইন্যান্স, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, মেট্রো স্পিনিং, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, ন্যাশনাল ফিড মিল, ন্যাশনাল টি, ন্যাশনাল টিউবস, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড, পেনিনসুলা চিটাগং, প্রাইম টেক্সটাইল স্পিনিং মিলস, রিজেন্ট টেক্সটাই, সাফকো স্পিনিং, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপিয়ার্ড এবং জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
এদিকে লভ্যাংশ না দিয়েও ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করছে এমন কোম্পানির সংখ্যা ১০টি। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- কাট্টলী টেক্সটাইল, ম্যাকসন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং, নিউ লাইন ক্লোথিংস, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, রিং সাইন টেক্সটাইল, রানার অটোমোবাইলস পিএলসি, সাইফ পাওয়ারটেক, সায়হাম কটন মিলস এবং সায়হাম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
‘জেড’ ক্যাটাগরি সংক্রান্ত বিএসইসির ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর জারি করা আদেশে বলা হয়েছিল, পরপর দুই বছর নগদ লভ্যাংশ প্রদান কিংবা বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে ব্যর্থ হলে কমিশনের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ‘জেড’ গ্রুপে স্থানান্তর করা যাবে। তাছাড়া ৬ মাস বা তার বেশি সময় কোম্পানির উৎপাদন বা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে, পরপর দুই বছর নিট পরিচালন লোকসান অথবা পরিচালন কার্যক্রম থেকে নগদ প্রবাহ ঋণাত্মক থাকলে অথবা কোম্পানির পুঞ্জীভূত লোকসান তার পরিশোধিত মূলধনের বেশি হলে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, আইনি কারণে এজিএম করতে না পারলে কিংবা সংস্কার, বিএমআরই ও দৈব দুর্ঘটনাজনিত কারণে ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বন্ধ থাকলে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হবে না। এছাড়া সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের কারণে কমিশনের অনুমতিক্রমে স্টক এক্সচেঞ্জ কোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করতে পারবে। স্টক এক্সচেঞ্জ এসব বিধান পরিপালন করা হচ্ছে কিনা সেটি নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা করবে এবং বিএসইসির পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে কোনো কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর বা সমন্বয় করতে পারবে।
এ বিষয়ে সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, করোনার কারণে নতুন নোটিফিকেশন দিয়ে কোম্পানিগুলোকে যে সুযোগ দেওয়া হয়েছিলো, সেটা এখন বাতিল করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে লিস্টিং রেগুলেসন অনুযায়ী ক্যাটাগরিতে থাকবে। ফলে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যে নিয়মে শেয়ারের ক্যাটেগরির উন্নতি বা অবনমন হতো, সেই নিয়ম চলতি মাসের ২৮ ফেব্রুয়ারি ফেরত আসবে। দুর্বল কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর নিয়ে কেউ কারসাজি করে থাকলে নিয়ন্ত্রক সংস্থার সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্ট কাজ করছে। এর আগে কোনো কোম্পানি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করলে পরদিনই ওই কোম্পানির শেয়ার ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে অবনমন করা হতো। একইভাবে ঘোষিত লভ্যাংশ এজিএমের এক মাসের মধ্যে না পাঠানো হলেও একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো।
সূত্র মতে, গত বছরের ৩০ নভেম্বর আগের এ নির্দেশনা রদ করে আরেকটা নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত নোটিফিকেশনে জেড ক্যাটাগরির বিষয়ে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সেটলমেন্ট অব ট্রানজেকশন্স বিধিমালা অনুসারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিকে সাথে সাথে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করতে পারবে। ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএসইসির জারি করা আদেশের কারণে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ যেসব কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করতে পারেনি, সেগুলোকেও এখন স্থানান্তর করা যাবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে থাকা কোম্পানিগুলোর উদ্যোক্তা বা পরিচালকেরা বিএসইসির পূর্বানুমোদন ছাড়া শেয়ার কেনাবেচা কিংবা স্থানান্তর করতে পারবেন না। তবে ব্যাংক, বীমা কোম্পানি ও অব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর (এনবিএফআই) উদ্যোক্তা বা পরিচালকেরা এক্ষেত্রে ছাড় পাবেন। ২০২৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এটি কার্যকর হবে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দুই ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন
বে-মেয়াদি দুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফান্ড দুইটি হলো- আইডিএলসি নাগরিক এসডিজি ফান্ড ও সিডব্লিউটি হাই ইনকাম ফান্ড।
রোববার (১৯ মে) বিএসইসির চেয়ারম্যান আধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামে সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিশনের ৯১০তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইডিএলসি নাগরিক এসডিজি ফান্ডটির প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যোক্তা সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড আড়াই কোটি টাকা প্রদান করেছে। বাকি ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীগণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। উক্ত ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ‘আইডিএলসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’ ফান্ডের ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে ‘সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ‘ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড’।
এদিকে, সিডব্লিউটি হাই ইনকাম ফান্ডের প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যাক্তা সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড আড়াই কোটি টাকা প্রদান করেছে। বাকি ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা সাধারণ বিনিয়োগকারীগণের জন্য উন্মক্ত থাকবে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। উক্ত ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ‘সিডব্লিউটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’। ফান্ডের ট্রাস্টি এবং কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে ‘সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন পিএলসি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পাওয়ার গ্রিডের প্রিফারেন্স শেয়ার অনুমোদন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রিফারেন্স শেয়ার ছাড়ার অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
রবিবার (১৯ মে) বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯১০ তম কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
কমিশন সভা শেষে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কমিশন সভায় পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার মানি ডিপোজিটের বিপরীতে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ২৫০ কোটি ৫৪ লাখ ০৪ হাজার ৯৭৬ টি ই-রিডিমেবল, নন-কিউমুলেটিভ প্রিফারেন্স শেয়ারের প্রস্তাব অনুমোদন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিটি থেকে ২ হাজার ৫০৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যু করা হবে। এক্ষেত্রে কোন টাকা কোম্পানিতে ঢুকবে না।
উক্ত প্রিফারেন্স শেয়ার সচিব, বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অনুকুলে ইস্যু করা হবে।
উল্লেখ্য, প্রিফারেন্স শেয়ার কোম্পানির সাধারণ শেয়ার জনিত পরিশোধিত মূলধনের অংশ হবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নর্দান ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি নর্দান ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন হয়েছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আরগুস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেস লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, নর্দান ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদী রেটিং হয়েছে ‘এএএ’ এবং স্বল্পমেয়াদী রেটিং হয়েছে ‘এসটি-১’। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত ও ২০২৪ সালের সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পর্ষদ সভা করবে খান ব্রাদার্স
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৬ মে বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ৪১ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে ৫৩টি কোম্পানির মোট ৪১ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (১৯ মে) ব্লকে সবচেয়ে বেশি ইস্টার্ন ব্যাংকের ৭ কোটি ৯৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা এসিআই লিমিটেডের ৪ কোটি ৬৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকা ও তৃতীয় স্থানে থাকা রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়ান্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ৪ কোটি ১০ লাখ ২৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।