Connect with us

অর্থনীতি

তিন মাসে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৪০ শতাংশ

Published

on

ইপিএস

দেশে গত দেড় বছরে বিদেশি মুদ্রার সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। তাতে রিজার্ভের পরিমাণ কমছে প্রতিনিয়ত। ডলার-সংকটের মাঝে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বিদেশি বিনিয়োগ বা এফডিআই। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এই খাতেও পড়েছে নেতিবাচক আঁচ। অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে প্রায় ৪০ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) নিট এফডিআই অস্বাভাবিক হারে কমেছে। বিদায়ী ২০২৩ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে নিট এফডিআই এসেছে ৬৭০ দশমিক ২১ মিলিয়ন ডলার। ২০২২ সালের একই সময়ে এসেছিল ১ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে কমেছে ৩৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। এসব বিদেশি বিনিয়োগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ এসেছে বস্ত্র খাতে।

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে বস্ত্র খাতে বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ১৫৫ দশমিক ৭৭ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করেছে যুক্তরাজ্য। এই সময়ে দেশটির বিনিয়োগ ৪৭ দশমিক ৭৪ মিলিয়ন ডলার। এরপরই অবস্থান দক্ষিণ কোরিয়ার। দেশটির বিনিয়োগ ৪২ দশমিক ৩০ মিলিয়ন ডলার।

এছাড়া শীর্ষ বিনিয়োগকারী দেশের মধ্যে রয়েছে ভারত, চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও শ্রীলঙ্কা। এই খাতে দেশগুলোর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৬৬২ দশমিক ১৯ মিলিয়ন ডলার।

বিনিয়োগে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা খাত ব্যাংকিং। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে এই খাতে বিনিয়োগ এসেছে ১০৯ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন ডলার। খাতটিতে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগকারী দেশ যুক্তরাজ্য। দেশটির বিনিয়োগের পরিমাণ ৮৪ দশমিক ৯৮ মিলিয়ন ডলার। এই খাতে শ্রীলঙ্কা বিনিয়োগ করেছে ১০ দশমিক ১২ মিলিয়ন। যুক্তরাষ্ট্র এই খাতে ৯ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার। এই খাতে বর্তমানে মোট বিনিয়োগ রয়েছে ৩৬৪ দশমিক ৪৯ মিলিয়ন ডলার।

তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে দেশের গ্যাস ও জ্বালানি খাত। তিন মাসে এই খাতে বিনিয়োগ এসেছে ৭৭ দশমিক ৩৬ মিলিয়ন ডলার। এই বিনিয়োগের ৬৫ দশমিক ৯৬ মিলিয়ন ডলারই বিনিয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুধু তা-ই নয়, জুলাই-সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগের সিংহ ভাগই গ্যাস ও জ্বালানি খাতে। এ ছাড়া এই খাতে বিনিয়োগ করেছে নেদারল্যান্ডস ও জাপান। এই খাতে মোট বিদেশি বিনিয়োগ ৩২৫ দশমিক ৬৮ মিলিয়ন ডলার।

জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে বিদেশি বিনিয়োগ আসার দিক থেকে চতুর্থ অবস্থানে খাত টেলিযোগাযোগ। এই খাতে বিনিয়োগ এসেছে ৬৪ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন ডলার। এই খাতে আলোচ্য সময়ে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করেছে নরওয়ে। দেশটি বিনিয়োগ করেছে ৩৮ দশমিক ১১ মিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া এই খাতে বিনিয়োগকারী দেশের মধ্যে রয়েছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও নেদারল্যান্ডস। বর্তমানে এই খাতে মোট বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ৪৩৪ দশমিক ৩৬ মিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন খাতে সবচেয়ে বেশি নিট বিনিয়োগ রয়েছে যুক্তরাজ্যের। দেশটির বিনিয়োগের পরিমাণ ৫৬৫ মিলিয়ন ডলার।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম বাড়লো, ভরি ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা

Published

on

ইপিএস

দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৭৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা।

শ‌নিবার (১৮ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (১৯ মে) থেকে নতুন দর কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৬ হাজার ৯১৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম পড়বে ৮০ হাজার ১৩২ টাকা।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ইলেক্ট্রিক্যাল পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির আধিপত্য

Published

on

ইপিএস

বাংলাদেশের ‘ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের ওপর সম্প্রতি দেশব্যাপী একটি গবেষণা পরিচালনা করেছে মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশ (এমডব্লিউবি)। গবেষণায় উঠে এসেছে, বর্তমান এই শিল্পে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে ব্যাপকভাবে আধিপত্য বিস্তার করছে।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমডব্লিউবির গবেষণার তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হয়। গবেষণার ফলাফল এবং দিক-নিদেশনা তুলে ধরেন মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান এবং অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন।

এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গবেষণার আওতায় আনা পণ্যগুলো ছিল- সুইচ, সকেট, হোল্ডার, মাল্টি-প্লাগ, সার্কিট ব্রেকার, মিটার এবং বিভিন্ন হালকা পণ্য যেমন এলইডি লাক্স, এলইডি টিউব, এলইডি প্যানেল, ব্র্যাকেট এলইডি, জিএলএস, এনার্জি এফিশিয়েন্সি বাল্ব, ইমার্জেন্সি লাইটিং অপশনস।

প্রতিবেদন অনুসারে, এটি একটি বড় এবং অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। বর্তমানে দেশজুড়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার খুচরা বিক্রেতা এবং ২ হাজার ৫০০ উদ্যোক্তাসহ মোট ৫ লাখেরও বেশি মানুষ এই শিল্পের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ পণ্যের বাজার প্রায় ৩ হাজার ৩০০ কোটি এবং লাইটিং পণ্যের বাজার প্রায় ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। আশাব্যাঞ্জক তথ্য হলো- উভয় পণ্যের বাজার গত দুই দশক ধরে অব্যাহতভাবে বেড়েই চলেছে। ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ও লাইটিং পণ্যের গড় প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে ১০ শতাংশ (প্রায়) এবং ১৩ শতাংশ (প্রায়)। যদি আগামী দিনগুলোতে এই প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই খাতটি একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বড় খাত হিসাবে আবির্ভূত হবে।

এই বাজারের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, মোট মার্কেট শেয়ারের প্রায় অর্ধেক নন ব্যান্ডেড অর্থাৎ নিম্নমানের নকল ও অনুমোদনবিহীন পণ্য দখল করে আছে। যেহেতু দেশীয় কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধির হার অনেক বেশি, তাই আগামী দিনগুলোতে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে আরও বেশি আধিপত্য বিস্তার করবে।

গবেষণায় দেখা যায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুপারস্টার গ্রুপ উভয় প্রকার পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। গবেষণা অনুসারে, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ব্যান্ডেড পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৯ শতাংশ, ওয়ালটন ১৭ শতাংশ, ক্লিক ১৭ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৯ শতাংশ, ওসাকা শতাংশ এবং ব্লিঙ্ক, এমইপি ও লাক্সারি প্রত্যেকে ৩ শতাংশ করে বাজার দখল করে আছে। অন্যদিকে ব্রান্ডেড লাইটিং পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ, ক্লিক ১৩ শতাংশ, ওয়ালটন ১২ শতাংশ, ট্রান্সটেক ১০ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৮ শতাংশ এবং ফিলিপস ৭ শতাংশ বাজার দখল করে আছে।

এই শিল্পের অগ্রগতির পেছনে মূলত গত ২৫ বছরে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, অব্যাহত জিডিপি প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান আয়, দ্রুত ও পরিকল্পিত নগরায়ণ, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং সরকারের গৃহীত সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে।

দুর্দান্ত সম্ভাবনাময় এই শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য গ্রে-মার্কেটের কার্যক্রম হ্রাসে সরকারের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। একই সাথে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের বিদ্যমান ট্যাক্স পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করতে হবে যাতে কোম্পানিগুলো কম ব্যয়ে পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। পাশাপাশি এ সমস্ত শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ গড়ে তোলার জন্য সরকার এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি জনগণের মধ্যে নিরাপদ ও মানসম্মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি

Published

on

দেশে মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার বৃদ্ধি

যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ৩০টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)। অফশোর ব্যাংকিং হিসাবের আওতায় প্রবাসীরা যাতে দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে ডলার জমা রাখতে উদ্বুদ্ধ হন, সেজন্য আয়োজিত নানা প্রচারণায় অংশ নেবেন তারা। পাশাপাশি অর্থ পাচার প্রতিরোধ–সংক্রান্ত একটি অনুষ্ঠানেও তাদের যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের এমডিদের সঙ্গে যাচ্ছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানও।

জানা গেছে, ২৪ মে নিউইয়র্কের একটি হোটেলে প্রবাসীদের জন্য অফশোর ব্যাংকিং ফিক্সড ডিপোজিট–সংক্রান্ত প্রচারণা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান।

বিশেষ অতিথি থাকবেন নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত, ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান, নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মোহাম্মদ নাজমুল হুদা।

ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আর এফ হোসেন, ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের এমডি আবুল কাশেম মো. শিরিন, ব্যাংক এশিয়ার এমডি সোহেল আর কে হুসেইন, অগ্রণী ব্যাংকের এমডি মুরশেদুল কবীর ও সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন। জানা গেছে, এ অনুষ্ঠানের খরচও বহন করবে উল্লিখিত ব্যাংকগুলো।

পাশাপাশি একই সময়ে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের আয়োজনে আন্তর্জাতিক ব্যাংক সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হবে। এ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন আরও ২৫ জন এমডি। জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে এসব ব্যাংক এমডির বিদেশ যাওয়াসংক্রান্ত নথি অনুমোদন করেছে। তবে ডলার সংকটের মধ্যে একসঙ্গে প্রায় অর্ধেক ব্যাংক এমডির বিদেশে যাওয়া নিয়ে ব্যাংক খাতে নানা প্রশ্ন উঠেছে।

এদিকে দেশের ডলার সংকটের এ সময়ে ব্যাংক খাতে ডলারের জোগান বাড়াতে বিভিন্ন ব্যাংক অফশোর ব্যাংকিংকে বিশেষ জোর দিয়েছে। এ জন্য নানা ধরনের প্রচার–প্রচারণাও চালাচ্ছে ব্যাংকগুলো। তারই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশিদের অফশোর ব্যাংকিংয়ের আওতায় ডলার জমায় উদ্বুব্ধ করতে দেশটিতে প্রচারণামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ টানা ৫ দিন

Published

on

ইপিএস

বেনাপোল বন্দর দিয়ে টানা পাঁচদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (১৭ মে) বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, শনি, রোব ও সোমবার ভারতের উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁতে লোকসভা নির্বাচন, মঙ্গলবার যশোরের শার্শা উপজেলা নির্বাচন ও বুধবার বৌদ্ধ পূর্ণিমার সরকারি ছুটির কারণে বন্দর দিয়ে সবধরনের আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে মেডিকেল ইমার্জেন্সি রোগী ও পচনশীল পণ্য বহনকারী যানবাহন বৈধ কাগজপত্র সাপেক্ষে চলাচল করতে পারবে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ভারতের পেট্রাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী জানান, ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) সকাল থেকে পুরোদমে আবারো চলবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম।

বেনাপোল চেকপোস্ট পুলিশ ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম জানান, এ পথে পাঁচদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। ভারতের নির্বাচন উপলক্ষে তিনদিন যাত্রী চলাচল সীমিত করার কোনো পত্র আমরা পায়নি।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

চড়া মাছের বাজার, সবজিতে সুখবর নেই

Published

on

ইপিএস

মাছের বাজারে বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে দরের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। গত সপ্তাহের তুলনায় বাজারে অধিকাংশ মাছের দাম এখনো তেমন একটা কমেনি। এদিকে, আগের মতোই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের সবজি। বিক্রেতাদের দাবি, গরমের কারণে সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম কিছুটা বেড়েছে। অন্যদিকে, বাজারে নিত্যপণ্যের দামের বিষয়ে বরাবরের মতোই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।

শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউনহল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে অধিকাংশ মাছ। এর মধ্যে রুই ৪০০ থেকে ৪২০ টাকা, কাতলা ৩২০ টাকা, কালবাউশ ২৮০ টাকা, তেলাপিয়া ২৫০ টাকা, পাবদা ৫৪০ টাকা ও ইলিশ মাছ ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

সবজির বাজারও রয়েছে গত সপ্তাহের মতোই। বাজারে প্রতি পিস ফুলকপির দাম ৬০ টাকা, প্রতি পিস বাঁধা কপির দাম ৬০ টাকা ও প্রতি পিস লাউয়ের দাম ৪০ টাকা। এছাড়া, প্রতি কেজি গাজর ৭০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১৫০ টাকা ও পটল ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচামাল ব্যবসায়ী সোলাইমান মিয়া বলেন, সরবরাহ কমে যাওয়ার জিনিসপত্রের দাম একটু বাড়তি। গরম কমলে সামনে দাম কিছুটা কমতে পারে।

সবজির এমন দামে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা। বেসরকারি চাকরিজীবী রাকিব মাহমুদ বলেন, আমাদের স্বল্প বেতনে প্রতিদিন মাছ বা মাংস খাওয়া যায় না। কিন্তু সবজির দামও যদি এমন বাড়তি যায়, তাহলে এটা খাওয়াও কমিয়ে দিতে হবে।

এদিকে বাজারে মুরগির মাংসের দামও আগের মতোই রয়েছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকায়, লেয়ার ৩৪০ টাকায় ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৯০ টাকায়। এছাড়া, প্রতি কেজি হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ইপিএস
অর্থনীতি3 hours ago

স্বর্ণের দাম বাড়লো, ভরি ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা

ইপিএস
পুঁজিবাজার3 hours ago

প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস কমেছে নয় ব্যাংকের

ইপিএস
পুঁজিবাজার3 hours ago

প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের

ইপিএস
জাতীয়4 hours ago

শিগগিরই মাগুরায় রেলপথ চালু হবে: রেলমন্ত্রী

ইপিএস
জাতীয়4 hours ago

দেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প

ইপিএস
আন্তর্জাতিক4 hours ago

১২ সেকেন্ডের মধ্যে ৩০০ কোটি টাকা চুরি

ইপিএস
খেলাধুলা4 hours ago

বিশ্বকাপ জার্সি উন্মোচন নিয়ে যা বললেন জালাল ইউনুস

ইপিএস
জাতীয়4 hours ago

যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে: আইজিপি

ইপিএস
শিল্প-বাণিজ্য4 hours ago

স্মার্ট অর্থনীতি-রপ্তানি বাড়াতে ইএসজির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে

ইপিএস
জাতীয়5 hours ago

প্রথমবার বিশ্বব্যাংক ভূমি সম্মেলনে অংশ নিলো বাংলাদেশ

ইপিএস
জাতীয়5 hours ago

মোটরযানে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার করলেই ব্যবস্থা

ইপিএস
জাতীয়6 hours ago

তিন জেলায় বজ্রপাতে ৭ জনের প্রাণহানি

ইপিএস
আইন-আদালত6 hours ago

ন্যায়বিচার পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার: প্রধান বিচারপতি

ইপিএস
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

ইবিতে গুণীজনদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

ইপিএস
জাতীয়6 hours ago

নির্বাচন সংক্রান্ত সেবা মিলবে ৯৯৯-এ

ইপিএস
অর্থনীতি6 hours ago

ইলেক্ট্রিক্যাল পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির আধিপত্য

ইপিএস
আবহাওয়া6 hours ago

তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

ইপিএস
পুঁজিবাজার7 hours ago

লোকসানে ১৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা

ইপিএস
জাতীয়8 hours ago

জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি

ইপিএস
পুঁজিবাজার8 hours ago

সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা

লেনদেন
পুঁজিবাজার9 hours ago

খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে ফার্মা খাত

ইপিএস
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি ব্যাংক শীর্ষক বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু

ইপিএস
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

ইপিএস
রাজধানী10 hours ago

ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে

ইপিএস
পুঁজিবাজার10 hours ago

শেয়ারবাজার ছাড়লেন দুই হাজার বিনিয়োগকারী, যুক্ত হলেন সমপরিমাণ

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১