পুঁজিবাজার
পর্ষদ সভার তারিখ জানালো ৪২ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৪২ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ও সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে-
অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৭ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
শাশা ডেনিম লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩১ জানুয়ারি বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
সোনারগাঁ টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
এসকে ট্রিমস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
আরএকে সিরামিক্স: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
আর্গন ডেনিমস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৮ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
শাহজিবাজার পাওয়ার: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৭ জানুয়ারি সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
বাংলাদেশ অটোকারস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
রহিমা ফুড কর্পোরেশন: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
ইভিন্স টেক্সটাইল: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৮ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
ম্যাকসন্স স্পিনিং: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
পাওয়ার গ্রিড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
জেনেক্স ইনফোসিস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
মেট্রো স্পিনিং: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৪টা ১৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
এডিএন টেলিকম: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
তসরিফা ইন্ডান্ট্রিজ: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
জেএমআই হসপিটাল: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
জেএমআই সিরিঞ্জস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পর্যালোচনা শেষে প্রকাশ করা হবে।
নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
মেঘনা সিমেন্ট মিলস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি দুপুর ২টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
বারাকা পাওয়ার: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৫টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
মুন্নো এগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারি: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
ড্রাগন সোয়টার: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
সায়হাম কটন মিলস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
সিলকো ফার্মাসিটিক্যালস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
সায়হাম টেক্সটাইল মিলস: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
সি পার্ল বিচ রিসোর্ট: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে প্রকাশ করা হবে।
সাভার রিফ্র্যাকটরিজ: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৭ জানুয়ারি বেলা ১২টা ৩০মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
এমজেএল বাংলাদেশ: কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ২৯ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত সময়ে দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে ইপিএস প্রকাশ করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস কমেছে নয় ব্যাংকের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টির প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৩৫টি ব্যাংক। এর মধ্যে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৯ ব্যাংকের। একই সময়ে আয় বেড়েছে ২৪টির এবং লোকসানে রয়েছে ২টি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ইপিএস কমে যাওয়া ব্যাংকগুলো হলো- আইএফআইসি ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী, ইসলামী ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক এবং ব্যাংক এশিয়া পিএলসি।
আইএফআইসি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি২৪-মার্চ’২৪) ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১২ পয়সা।
এবি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৩ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১ পয়সা।
ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৩ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১ পয়সা।
ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৩ পয়সা।
এনআরবিসি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৯৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৫৪ পয়সা।
সাউথইস্ট ব্যাংক
অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪২ পয়সা।
মিডল্যান্ড ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১৪ পয়সা।
এনসিসি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৬৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৫২ পয়সা।
ব্যাংক এশিয়া
অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ১৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৪৬ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের ৩৬টির প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৩৫টি ব্যাংক। এর মধ্যে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ ব্যাংকের। একই সময়ে আয় কমেছে ৯টির এবং লোকসানে রয়েছে ২টি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ইপিএস বৃদ্ধি পাওয়া ব্যাংকগুলো হচ্ছে- গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৮১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫৮ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৩ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ০৭ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়ে ছিলো । অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৮ পয়সা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছিল ৬১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ২৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৯ পয়সা।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি)
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিলো ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল)
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।
এনআরবি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৬১ পয়সা।
ব্র্যাক ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। গত অর্থবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৮৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা।
প্রিমিয়ার ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৫ পয়সা।
সিটি ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ৭৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।
পূবালী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১ টাকা ৩৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪১ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১০ পয়সা।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি আয় (কনসোলিডেটেড ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৯৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৪ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।
আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ পয়সা।
ঢাকা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির ইপিএস ছিল ৬০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৬ পয়সা।
যমুনা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৩৮ পয়সা।
ইস্টার্ন ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২৪ পয়সা।
ওয়ান ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাকটির শেয়ার প্রতি আয় (কনস্যুলেটেড ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৩ পয়সা।
উত্তরা ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ২ পয়সা।
সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৭ পয়সা।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা।
ইউনিয়ন ব্যাংক
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে ১৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে থেকে ১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর কমেছে ১৫ খাতে। এর ফলে সপ্তাহজুড়ে এই ১৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা লোকসানে রয়েছে। একই সময়ে দর বেড়েছে ৫ খাতে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে পাট খাতে। এই খাতে ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ দর কমেছে। ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ দর কমে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কাগজ ও মুদ্রণ খাত। আর ৫ শতাংশ দর কমে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে ভ্রমণ ও অবকাশ খাত।
তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে- সিমেন্ট খাতে ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ, সেবা খাতে ৩ দশমিক ৭০ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ, আইটি ও ফার্মা খাতে সমান ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ, যোগাযোগ খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, প্রকৌশলী খাদ্য খাতে ৩ দশমিক ২০ শতাংশ, সিরামিক খাতে ৩ দশমিক ১০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২ দশমিক ৩০ শতাংশ, চামড়া খাতে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং বিবিধ খাতে ০ দশমিক ৪০ শতাংশ দর কমেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে থেকে ১৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক রিটার্নে দর বেড়েছে ৫ খাতে। দর বৃদ্ধি পাওয়ায় এই ৫ খাতের বিনিয়োগকারীরা মুনাফায় রয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে দর কমেছে ১৫ খাতে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে জীবন বিমা খাতে। এ খাতে বিদায়ী সপ্তাহে দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। আর ২ দশমিক ৬০ শতাংশ দর বেড়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে আর্থিক খাত।
তালিকায় থাকা দরবৃদ্ধি পাওয়া অন্য খাতগুলোর মধ্যে- সাধারণ বিমা খাতে ০ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ০ দশমিক ১০ শতাংশ দর বেড়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে ফার্মা খাত
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে থেকে ১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ফার্মা ও রসায়ন খাত। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ২২ শতাংশ।
ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যনুযায়ী, ১২ দশমিক ৭০ শতাংশ লেনদেন করে খাতভিত্তিক লেনদেনের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বস্ত্র খাতের শেয়ার। আর খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
খাতভিত্তিক লেনদেনর তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে প্রকৌশল খাতে ৯ দশমিক ১০ শতাংশ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৮ দশমিক ১০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ৫ শতাংশ, জীবন বিমা খাতে ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ, ট্রাভেল খাতে ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ, সাধারণ বিমা খাতে ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ, বিবিধ খাতের ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিরামিক খাতের ২ দশমিক ৭০ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ২ দশমিক ১০ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ১ দশমিক ৮০ খাতে, সেবা খাতে ১ দশমিক ৫০ শতাংশ, পাট খাতে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ও পেপার খাতে সমান ১ শতাংশ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ০ দশমিক ৮০ শতাংশ, এবং টেলিকম খাতে ০ দশমিক ৬০ শতাংশ।
এসএম