জাতীয়
প্রধানমন্ত্রীর ৬ উপদেষ্টা কে কোন দায়িত্ব পেলেন

নতুন মন্ত্রীদের দপ্তর বণ্টনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা পরিষদেরও দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে। রোববার (২১ জানুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়।
এবার প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হয়েছেন ৬ জন। এদের মধ্যে পাঁচজন আগেও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন। এবার নতুন করে উপদেষ্টা হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
অন্যান্য উপদেষ্টারা হলেন— ড. মসিউর রহমান, গওহর রিজভী, তৌফিক ই ইলাহী চৌধুরী, সালমান এফ রহমান ও মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক।
৬ উপদেষ্টার যে যেই দায়িত্ব পেলেন
অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী ও প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেয়েছেন মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক।
এদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া সালমান ফজলুর রহমান (সালমান এফ রহমান) বেতন নেবেন না বলে জানিয়েছেন।
এর আগে ১১ জানুয়ারি রাতে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ৬ জনকে উপদেষ্টা নিয়োগের তথ্য নিশ্চিত করেন। সেসময় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী রুলস অব বিজনেসের ক্ষমতাবলে এই ৬ উপদেষ্টাকে নিয়োগ দিয়েছেন। উপদেষ্টারা মন্ত্রীর পদমর্যাদা, বেতনভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

জাতীয়
দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডসহ ঢাকার মিরপুর ও চট্টগ্রামে কারখানায় আগুনের ঘটনা জনমনে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় টহল ও নজরদারি জোরদার করেছে পুলিশ।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার বিমানবন্দরে আগুন লাগার পর মৌখিক নির্দেশে কেপিআই (রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো) এলাকাগুলোয় অতিরিক্ত টহল ও নিরাপত্তা বাড়ানো হয়।
জেলা পর্যায়েও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিজ নিজ এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা তদারকির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
রবিবার (১৯ অক্টোবর) পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় সারা বছরই নিরাপত্তা জোরদারে নির্দেশনা থাকে। কেপিআই এলাকার নিরাপত্তায় পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে।
সূত্র জানায়, বঙ্গভবন, গণভবন, জাতীয় সংসদ, সচিবালয়, বিমানবন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ ৫৮৭টি স্থাপনা কেপিআই হিসেবে চিহ্নিত। এসব স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিতে ২০১৩ সালের সংশোধিত নীতিমালায় নিয়মিত টহল, প্রতিবেদন পাঠানো, সিসিটিভি, ভেহিকেল সার্চ মিরর ও লাগেজ স্ক্যানার স্থাপনের নির্দেশনা রয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, বিমানবন্দর বা ইপিজেডের মতো স্থানে দীর্ঘ সময় ধরে আগুন জ্বলা অস্বাভাবিক। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও তদন্ত সংস্থাগুলোর উচিত প্রতিটি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করে এর পেছনের রহস্য উদঘাটন করা।
জাতীয়
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলার শঙ্কা, পুলিশের সব ইউনিটকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

সাম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এমন অবস্থায় দেশের আরও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বা কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) লক্ষ্য করে হামলা হতে পারে। তাই সারাদেশে পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় টহল ও নজরদারি জোরদার করা হয়েছে।
শাহজালাল বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে সারাদেশে কেপিআই স্থাপনায় বাড়তি নজরদারির নির্দেশনা দেওয়া হয়।
মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তারা সম্ভাব্য হামলা ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার মৌখিক নির্দেশনা পেয়েছেন। চট্টগ্রাম রেঞ্জ পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, নির্দেশনার পর অনেক জায়গায় পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের আটক করা হচ্ছে।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুন লাগার পর মৌখিক নির্দেশে কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) এলাকাগুলোয় অতিরিক্ত টহল ও নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। জেলা পর্যায়েও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিজ নিজ এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা তদারকির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম জানান, দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় সারা বছরই নিরাপত্তা জোরদারে নির্দেশনা থাকে। কেপিআই এলাকার নিরাপত্তায় পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে।
দেশের ‘কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন’ বা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহকে সংক্ষেপে কেপিআই বলা হয়। বর্তমানে সারাদেশে বঙ্গভবন, গণভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, জাতীয় সংসদ, বিমানবন্দর, সচিবালয়, বিটিভি, কারাগার এবং বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৫৮৭টি কেপিআই রয়েছে। এগুলোর নিরাপত্তা কার্যক্রম তত্ত্বাবধানের জন্য সরকারের একটি শক্তিশালী নীতিমালা কমিটি রয়েছে।
এদিকে, শনিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে জানায়, দেশের বিভিন্ন স্থানে সম্প্রতি সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় জনমনে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার তা গভীরভাবে অবগত। আমরা সকল নাগরিককে আশ্বস্ত করতে চাই—নিরাপত্তা সংস্থাগুলো প্রতিটি ঘটনা গভীরভাবে তদন্ত করছে এবং মানুষের জীবন ও সম্পদ সুরক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছে।
এছাড়া নাশকতা বা অগ্নিসংযোগের কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে সরকার তাৎক্ষণিক ও দৃঢ় পদক্ষেপ নেবে। কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বা উসকানির মাধ্যমে জনজীবন ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে বিঘ্নিত করার সুযোগ দেওয়া হবে না। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই—যদি এসব অগ্নিকাণ্ড নাশকতা হিসেবে প্রমাণিত হয় এবং এর উদ্দেশ্য হয় জনমনে আতঙ্ক বা বিভাজন সৃষ্টি করা, তবে তারা সফল হবে কেবল তখনই, যখন আমরা ভয়কে আমাদের বিবেচনা ও দৃঢ়তার ওপর প্রাধান্য দিতে দেব।
অন্তর্বর্তী সরকার আরও জানায়, বাংলাদেশ অতীতেও বহু কঠিন সময় অতিক্রম করেছে। আমরা ঐক্য, সংযম ও দৃঢ় সংকল্প নিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে যেকোনো হুমকির মোকাবিলা করব। আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
জাতীয়
আইন অনুযায়ী শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়: ইসি আনোয়ারুল

সাংবিধানিক আইন ও বিধি অনুযায়ী প্রতীকের তালিকায় শাপলা না থাকায় তা বরাদ্দ দেওয়া যাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে সিলেট পুলিশ লাইনসে নির্বাচনী দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে পুলিশের দক্ষতা বৃদ্ধিতে আয়োজিত প্রশিক্ষণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ইসি বলেন, সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে কোনো চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি না। ফেব্রুয়ারিতে না হওয়ার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। রমজানের আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, অতীতের মতো নির্বাচন হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। পাশাপাশি বিতর্কিত কেউ আগামী নির্বাচনী দায়িত্বে থাকতে পারবেন না।
এর আগে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসি বলেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ, কোনো অন্যায়ের প্রতি মাথানত করবে না। নির্বাচন কমিশন শুধু আইনের কাছে জবাবদিহি করবে, কোনো ব্যক্তি-গোষ্ঠি বা দলের কাছে নয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার আব্দুল কুদ্দুস চৌধুরী, সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল আলমসহ প্রমুখ।
জাতীয়
শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, সরকারের বিদ্যমান বাজেটের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া নিম্নোক্ত শর্তাদি পালন সাপেক্ষে মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) প্রদান করা হলো-
শর্তসমূহের মধ্যে রয়েছে-
১. বাড়িভাড়া ভাতা পরবর্তী জাতীয় বেতনস্কেল অনুসারে সমন্বয় করতে হবে।
২. বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা- ২০২১, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (মাদরাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)’ এবং বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, কৃষি ডিপ্লোমা ও মৎস ডিপ্লোমা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)’ এবং সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে জারিকৃত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন/আদেশ/পরিপত্র/নীতিমালা অনুসরণপূর্বক নিয়োগের শর্তাদি পালন করতে হবে।
৩. বর্ণিত ভাতাদি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক/কর্মচারীগণ কোন বকেয়া প্রাপ্য হবেন না।
৪. ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে সকল আর্থিক বিধি-বিধান অবশ্যই পালন করতে হবে।
৫. এ ভাতা সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোন অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ উক্ত অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবেন।
আদেশটি আগামী ১ নভেম্বর ২০২৫ হতে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, বাড়িভাড়া বাড়ানোসহ তিন দফা দাবিতে টানা ৮ দিন ধরে আন্দোলন করছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। তাদের বিশেষ দাবি, মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া বাড়াতে হবে।
শিক্ষকদের আরও দুই দাবি হলো- ১ হাজার ৫০০ টাকা মেডিক্যাল ভাতা এবং কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ দিতে হবে।
জাতীয়
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে। যেহেতু আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, সে মোতাবেক ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে ও বিকেলে আলাদাভাবে বরিশালের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সকালে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে, বিকেলে হয় সার্কিট হাউসে এই সভা।
পরে সাংবাদিকদের বেশকিছু প্রশ্নের জবাবে দেন সিইসি।
তিনি বলেন, যেহেতু আওয়ামী লীগের সব কর্মকাণ্ড সরকার নিষিদ্ধ করেছে, তাই বিচার সম্পন্ন হওয়ার আগে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না। তবে যদি নির্বাচনের আগে বিচার সম্পন্ন হয়, তখন সেটা দেখা যাবে। এ ছাড়া এনসিপির শাপলা প্রতীকের দাবির প্রশ্নে সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশনের তালিকায় না থাকায় শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, কোনো গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা প্রভাবিত হবে না নির্বাচন কমিশন।
সভায় বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কাওসার, ছয় জেলার জেলা প্রশাসকসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।