স্বাস্থ্য
মেডিকেলে ভর্তির আবেদন শুরু
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) থেকে অনলাইনে ভর্তি আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। আবেদন চলবে আগামী ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত।
বুধবার (১০ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মো. মহিউদ্দিন মাতুব্ববের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার অনলাইন আবেদন বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হবে। যা চলবে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত। অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ২৪ জানুয়ারি দিনগত রাত ১২টা পর্যন্ত। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে। আর ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে ৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায়, শেষ হবে বেলা ১১টায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ২০২৩ সালে এইচএসসি/ ‘এ’ লেভেল/ সমমান ও ২০২১ সালে এসএসসি/ ‘ও’ লেভেলে/ সমমান অথবা ২০২২ সালে এইচএসসি/ ‘এ’ লেভেল/ সমমান ও ২০২০ সালে এসএসসি/ ‘ও’ লেভেল/ সমমান পরীক্ষা উত্তীর্ণ হতে হবে। তবে প্রার্থীকে এইচএসসি/ ‘এ’ লেভেল/ সমমান পরীক্ষায় পাসের পূর্ববর্তী দুই বছরের মধ্যে এসএসসি/ ‘ও’ লেভেল/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
এতে আরও বলা হয়, এসএসসি/ ‘ও’ লেভেল/ সমমান এবং এইচএসসি/ ‘এ’ লেভেল/ সমমান দুটি পরীক্ষায় জিপিএ কমপক্ষে ৯ থাকতে হবে। উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এসএসসি/ ‘ও’ লেভেল/ সমমান এবং এইচএসসি/ ‘এ’ লেভেল/ সমমান পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮ হতে হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩ দশমিক ৫০ এর কম হলে আবেদনের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
ভর্তি পরীক্ষার নম্বর বণ্টন যেভাবে: লিখিত ভর্তি পরীক্ষা ১০০টি প্রশ্নের প্রতিটি ১ নম্বর করে মোট (এইচএসসি বা সমমান সিলেবাস অনুযায়ী) ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিষয়ভিত্তিক বিভাজন পদার্থবিদ্যা ২০, রসায়নবিদ্যা ২৫, জীববিজ্ঞান ৩০, ইংরেজি ১৫ ও সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ) ১০ অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে। লিখিত পরীক্ষায় ৪০ নম্বরের কম পেলে অকৃতকার্য হিসেবে বিবেচনা করা হবে। ভর্তি পরীক্ষায় ৪০ নম্বরের কম পেলে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবেন না।
গত ৫ জানুয়ারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস এবং বিডিএস কোর্সে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা-২০২৪ প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, এ নীতিমালা ‘মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা-২০২৪’ নামে অভিহিত হবে। বিএমডিসি প্রণীত নীতিমালা দেশের সব সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল, ডেন্টাল কলেজ ও ডেন্টাল ইউনিট ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে এমবিবিএস-বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২১ জন
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন তিনজন। এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ ডেঙ্গুরোগী। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩২ জন।
বুধবার (১৫ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন। এ নিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন ১৬8 ডেঙ্গুরোগী।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২১ জনের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ১১ জন। এছাড়া ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ জন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশালে, ৫ জন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ মে পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট দুই হাজার ৫৪৫ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ৮৫১ জন। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন দুই হাজার ৩৭৭ জন।
২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে সব রেকর্ড ভাঙে ডেঙ্গু। জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হন। এদের মধ্যে মারা যান এক হাজার ৭০৫ জন।
২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে ওই বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।
২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২৮ জন
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২৮ জন।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চলতি বছরের মোট ২৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) পাঁচজন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিনজন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ছয়জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে চারজন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) একজন রয়েছেন।
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট ২৭ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট দুই হাজার ৩৫৭ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছরের ১৪ মে পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে দুই হাজার ৫২৪ জন। এর মধ্যে এক হাজার ৫২৭ জন পুরুষ এবং ৯৯৭ জন নারী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩৬ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৬ জন। তবে এ সময়ে কারো মৃত্যু হয়নি।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২ হাজার ৪৯৬ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, সোমবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগীদের মধ্যে ৭ জন ভর্তি হয়েছেন ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে। এর বাইরে ঢাকা বিভাগে পাঁচজন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪ জন এবং বরিশাল বিভাগে ১০ জন ভর্তি হয়েছেন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৯৬ জনে। তাদের মধ্যে ২৯ জন মারা গেছেন।
দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সোমবার সকাল পর্যন্ত ১৩৭ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ভর্তি ছিলেন ৬৩ জন; ঢাকার বাইরে ছিলেন ৭৪ জন।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১ হাজার ৫৫ জন, যাদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩৩৯ জন, যাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে তিনজনের।
মার্চ মাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩১১ জন; যাদের মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এপ্রিলে আক্রান্ত হয়েছেন ৫০৪ জন, যাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে দুইজনের। মে মাসের প্রথম ১৩ দিনে ২৮৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, একদিনে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত একদিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪৬ জন। তবে এ সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি। নতুন রোগীর মধ্যে ১৭ জন ভর্তি হয়েছে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে। এর বাইরে চট্টগ্রাম বিভাগে ২২ জন, বরিশাল বিভাগে চারজন এবং সিলেট বিভাগে তিনজন ভর্তি হয়েছে।
রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২ হাজার ৪৬০ জন। এর মধ্যে মারা গেছে ২৯ জন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে গতকাল সকাল পর্যন্ত ১৪০ জন চিকিৎসা নিচ্ছিল। তাদের মধ্যে ঢাকায় ভর্তি ছিল ৬২ জন; ঢাকার বাইরে ছিল ৭৮ জন।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ১ হাজার ৫৫ জন, যাদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩৩৯ জন, প্রান হারায় তিনজন। মার্চে আক্রান্ত ৩১১ জন এবং মৃত্যু হয় পাঁচজনের। এপ্রিলে আক্রান্ত হয় ৫০৪ জন, যাদের মধ্যে মারা যায় দুইজন। মে মাসের প্রথম ১২ দিনে ২৫১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
হাসপাতালের অনুমোদনহীন ক্যান্টিন-ফার্মেসি বন্ধের নির্দেশ
সরকারি হাসপাতালের ভেতরে অবৈধভাবে তৈরি করা অনুমোদনহীন ক্যান্টিন, মেয়াদোত্তীর্ণ প্রতিষ্ঠানের (ফার্মেসি) কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। পাশাপাশি হাসপাতালে ক্যান্টিন-ফার্মেসি পরিচালনার জন্য নতুন করে অনুমোদন না দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, দেশের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর, জেনারেল হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে অবস্থিত অবৈধ, অনুমোদনবিহীন, ইজারার মেয়াদোত্তীর্ণ ফার্মেসি, ক্যান্টিন বা ক্যাফেটেরিয়ার কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে যদি সরকারি বকেয়া পাওনাদি থাকে তবে তা আদায় করে অপসারণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।
একই সঙ্গে হাসপাতালের ভেতরে নতুনভাবে কোনো ফার্মেসি, ক্যান্টিন বা ক্যাফেটেরিয়া স্থাপনের অনুমতি দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া এরই মধ্যে স্থাপিত ফার্মেসি-ক্যান্টিনের অনুমোদন নবায়ন না করার বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ নির্দেশনায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমের অনুমোদন রয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।