আন্তর্জাতিক
সৌদি আরবে শিল্প খাতে বিনিয়োগ ৪০ হাজার কোটি ডলার
সৌদি আরবের শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগের মাত্রা নিয়মিত বেড়েই চলেছে। দেশটিতে শিল্প-কারখানা খাতে ৪০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ হয়েছে, যা এক বছরে ৯ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিক শেষে এ তথ্য জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। প্রান্তিক হিসাবে যা ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। খবর অ্যারাবিয়ান বিজনেস।
২০২৩ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সৌদি আরবে শিল্প খাতে বিনিয়োগ ছিল ৩৭ হাজার ৩০০ কোটি ডলার, যা আগের বছরে একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে।
এদিকে ভারী শিল্প খাতে ২০২৩ সালে বিনিয়োগ হয়েছে ২৬ হাজার ২০ কোটি ডলার, যা মোট বিনিয়োগের ২৬ দশমিক ১ শতাংশ। মাঝারি শিল্প খাতে বিনিয়োগ হয়েছে ১০ হাজার ৪০০ কোটি ডলার, যা মোট বিনিয়োগের ২৬ শতাংশ। আর কুটির শিল্পে ৩ হাজার ৫৪০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে, যা মোট বিনিয়োগের ৮ দশমিক ৯ শতাংশ।
জাতীয় বিনিয়োগ কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে সৌদি আরবে তালিকাভুক্ত বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ ২৫ হাজার ২০ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। তবে এ সংখ্যা মোট বিনিয়োগের ৬২ দশমিক ৬ শতাংশ।
সৌদি আরবে বর্তমানে ৯ হাজার ৩২৪টি কারখানা চালু রয়েছে, যা মোট কারখানার ৮২ দশমিক ৭ শতাংশ।
মোট বিনিয়োগ বিবেচনায় যৌথ বিনিয়োগ দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে, যা ১৩ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। এটা মোট বিনিয়োগের ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ। এসব অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে ৯৪১টি চালু কারখানায়।
বিদেশী বিনিয়োগ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ওই সময়ে ১ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে, যা মোট বিনিয়োগের ৪ দশমিক ৯ শতাংশ। এসব অর্থ ১ হাজার ৮টি চালু কারখানায় বিনিয়োগ করা হয়েছে, যা মোট কারখানার ৮ দশমিক ৯ শতাংশ।
সৌদি বিনিয়োগ অফিস জানিয়েছে, প্রান্তিক ও বাৎসরিক ভিত্তিতে চালু কারখানার সংখ্যা বেড়েছে যথাক্রমে ২ দশমিক ৬ ও ৫ দশমিক ১ শতাংশ।
এসব কারখানায় কর্মী সংখ্যা ৭ লাখ ৫৭ হাজার ৪২৯-এ উন্নীত হয়েছে। প্রান্তিক ও বাৎসরিক কর্মী বৃদ্ধির হার যথাক্রমে ২ দশমিক ৯ ও ১১ দশমিক ৬ শতাংশ।
পূর্বাঞ্চলে বিনিয়োগ হয়েছে ১৬ হাজার ৪৫০ কোটি ডলার, যা মোট অর্থের ৪১ দশমিক ২ শতাংশ।
সৌদি আরবের রিয়াদে সবচেয়ে বেশি কারখানা রয়েছে, যার সংখ্যা ৪ হাজার ৩৮৯টি। মোট কারখানার মধ্যে ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশই এখানে অবস্থিত। এখানকার কর্মী সংখ্যা ২ লাখ ৮২ হাজার ৭০২, যা সৌদি আরবের মোট কর্মী সংখ্যার ৩৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
তিন দশকে গড় আয়ু বাড়বে পাঁচ বছর
নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, তিন দশকের মধ্যে মানুষের গড় আয়ু বাড়বে। তবে পাশাপাশি মোটা হওয়া, প্রেসারের মতো রোগও বাড়বে। গবেষণায় একদিকে যেমন গড় আয়ু বাড়ার বিষয়ে ভালো খবর দেয়া হয়েছে, তেমনই কয়েকটি রোগ বাড়বে এবং মানুষকে ভগ্নস্বাস্থ্য নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে বলেও জানানো হয়েছে। এই রোগের মধ্যে অন্যতম হলো মোটা হওয়া বা মেদবহুল হওয়ার প্রবণতা এবং রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া।
দ্য ল্যানসেট পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন কারণে বর্তমান জীবনধারার সঙ্গে ভবিষ্যতের জীবনযাপনের অনেকটাই পরিবর্তন হবে। ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অফ হেলথ ম্যাট্রিকস অ্যান্ড অ্যাডিকশনের প্রধান গবেষক ও বৈজ্ঞানিক লিয়ানে ওং জানিয়েছেন, মানুষের মধ্যে আসক্তি ও মোটা হওয়ার প্রবণতা দুইই বাড়বে।
গবেষক দলের মতে, বিশ্বজুড়েই মানুষের আয়ু বাড়বে। পুরুষদের গড় আয়ু ৭১ দশমিক এক থেকে ৭৬ দশমিক দুই হবে এবং মেয়েদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক দুই থেকে ৮০ দশমিক পাঁচ হবে। এখন যেসব দেশে মানুষের গড় আয়ু কম, সেখানে আয়ু সবচেয়ে বেশি বাড়বে।
গবেষক সংস্থার ডিরেক্টর ক্রিস মারে জানিয়েছেন, সবচেয়ে বেশি আয়ের দেশ ও কম আয়ের দেশের মধ্যে বৈষম্য থাকবে, তবে ব্যবধান কমবে। সাব সাহারান-আফ্রিকায় মানুষের গড় আয়ু সবচেয়ে বেশি বাড়বে। গবেষকরা বলেছেন, মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য যে সব ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে, তার ফলেই আয়ু বাড়বে। কোভিড ১৯, সংক্রামক রোগ, মাতৃত্বকালীন রোগ, বাচ্চাদের রোগ, অপুষ্টিজনিত সমস্যা কাটানোর জন্য নেয়া উদ্য়োগের ফলে আগামী তিন দশকে মানুষের গড় আয়ু বেড়ে যাবে।
গবেষকরা এটাও দেখেছেন, দুই হাজার সাল থেকে উচ্চ রক্তচাপ, সুগার, মোটা হওয়ার প্রবণতা প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়েছে। বায়ুদূষণ, ধূমপান, বাচ্চার ওজন কম হওয়ার মতো বিষয়গুলোর প্রভাব মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর পড়ছে। মারে বলেছেন, এসব প্রবণতা ঠেকানোর একটা বড় সুযোগ আমাদের সামনে আসছে। বিশেষ করে ব্যবহারিক ও জীবনযাপন সংক্রান্ত সমস্যা শুধরে নেয়া যায়। তাহলে এসব রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারতীয় দুই কোম্পানির মসলা নিষিদ্ধ করল নেপাল
ভারতের এমডিএইচ ও এভারেস্টের মসলা আমদানি, বিক্রি, ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নেপাল। নেপালের খাদ্যপ্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বলে দেশটির এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এমডিএইচ ও এভারেস্টের মসলায় উচ্চ মাত্রার ইথিনাল অক্সাইডের উপস্থিতি শনাক্তের খবর সামনে আসার প্রেক্ষাপটে এই পদক্ষেপ নিল নেপাল। খবর এনডিটিভির
নেপালের খাদ্যপ্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগের মুখপাত্র মোহন কৃষ্ণ মহার্জন বলেন, তার দেশে এমডিএইচ ও এভারেস্ট ব্র্যান্ডের মসলা আমদানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই দুই ব্র্যান্ডের মসলায় ক্ষতিকর রাসায়নিক পাওয়ার খবরের পর তারা এমন পদক্ষেপ নিয়েছেন। তারা এক সপ্তাহ আগেই এই মসলা আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। বাজারে এই মসলা বিক্রিও নিষিদ্ধ করেছেন।
মোহন কৃষ্ণ আরও বলেন, এই দুটি ব্র্যান্ডের মসলায় রাসায়নিকের উপস্থিতির বিষয়ে পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষার চূড়ান্ত প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।
এর আগে হংকং ও সিঙ্গাপুর এই মসলা নিষিদ্ধ করেছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
বৈশ্বিক বাজারে ফের বাড়লো সোনার দাম
বৈশ্বিক বাজারে আবারও বেড়েছে সোনার দাম। মার্কিন ডলারের দুর্বল বিনিময় হার ও ট্রেজারি ইল্ড কমে যাওয়ায় ধাতুটির দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। এদিকে শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র ভোক্তা মূল্যস্ফীতির ডাটা প্রকাশ করবে। স্বর্ণের বাজারে বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে ফেডারেল রিজার্ভের এ সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন। খবর রয়টার্স।
স্পট মার্কেটে গতকাল স্বর্ণের দাম আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। আউন্সপ্রতি মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৬৮ ডলার ৬২ সেন্টে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফিউচার মার্কেটে স্বর্ণের দাম দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ৩৭৪ ডলার ৪ সেন্টে দাঁড়িয়েছে। এর আগে মঙ্গলবারও স্বর্ণের দাম আগের তুলনায় ১ শতাংশ বেড়েছিল।
রয়টার্সের এক জরিপ অনুযায়ী, এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। আগের মাসে এ পরিমাণ ছিল দশমিক ৪ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে এ মূল্যস্ফীতি চলতি বছর অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল। তবে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদহার আরো বাড়াতে পারে এমন কোনো সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
থাইল্যান্ডকে হটিয়ে দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজার মালয়েশিয়া
থাইল্যান্ডকে পেছনে ফেলে ইন্দোনেশিয়ার পর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজারে পরিণত হয়েছে মালয়েশিয়া। এটি এশিয়ার অটোমেকারদের জন্য একটি বড় পরিবর্তন হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
মালয়েশিয়ার বিক্রয় পরিসংখ্যান অনুসারে, মালয়েশিয়া চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকসহ টানা তিন প্রান্তিকে থাইল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে। নিক্কেই এশিয়ার থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের অটোমোটিভ শিল্প গ্রুপের প্রকাশিত গাড়ি বিক্রির পরিসংখ্যান নিয়ে এক বিশ্লেষণী প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
মালয়েশিয়ান অটোমোটিভ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যানুযায়ী, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে মালয়েশিয়ায় গাড়ি বিক্রি ৫ শতাংশ বেড়ে ২ লাখ ২ হাজার ২৪৫টি ইউনিটে পৌঁছেছে। এছাড়া ২০২৩ সালে ১১ শতাংশ বেড়ে ৭ লাখ ৯৯ হাজার ৭৩১টি গাড়ির ইউনিট বিক্রি হয়েছিল।
সরকারি অর্থনৈতিক উদ্দীপনা প্যাকেজের অংশ হিসেবে স্থানীয়ভাবে নির্মিত গাড়ির জন্য বিক্রয় করছাড় দেশীয় গাড়ির ব্র্যান্ড পেরোদুয়া ও প্রোটনকে বাজার সম্প্রসারণে সাহায্য করেছে। এ দুটি ব্র্যান্ড মালয়েশিয়ায় প্রায় ৬০ শতাংশ বাজার হিস্যা ধরে রেখেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, মালয়েশিয়ায় স্থানীয়ভাবে নির্মিত গাড়ির বিক্রয় করছাড় ২০২০ সালে শুরু হয়েছিল। ২০২২ সালের মাঝামাঝি সেটা বন্ধ হয়ে গেলেও ২০২৩ সালে করমুক্ত গাড়ি বুকিংয়ের সুবিধা অব্যাহত ছিল। মালয়েশিয়ান অটোমোটিভ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বিদ্যুচ্চালিত গাড়িসহ অন্য অনেক নতুন মডেলের গাড়ি এ সময়ে উন্মোচন হয়েছে। এছাড়া প্রতিযোগিতামূলক দামের কারণে বিক্রি বাড়াতে সাহায্য করেছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
হজ ফ্লাইটে আগুন, জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিনে আগুন ধরে যাওয়ায় বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় বিমান পরিষেবা সংস্থা গারুদার একটি বিমান। বিমানটিতে ৪৬৮ জন হজযাত্রী ছিলেন।
বুধবার (১৫ মে) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ঘটেছে এই ঘটনা। বোয়িং ৭৪৭-৪০০ সিরিজের বিমানটি ইন্দোনেশিয়ার মাকাসার শহর থকে মদিনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল।
গারুদার নির্বাহী পরিচালক ইরফান সেতিয়াপুত্রা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিমানটি উড্ডয়নের পরপরই সেটির একটি ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়। সম্ভবত ফ্লাইট শুরুর আগে সেটি ভালোভাবে পরীক্ষা করা হয়নি। আগুন দেখতে পাওয়া মাত্র তাৎক্ষণিক বিমান অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন পাইলট।’
বিমানটিতে ৪৫০ জন হজযাত্রী ছাড়াও ১৮ জন ক্রু ছিলেন। তবে তাদের কেউই হতাহত হননি। ইরফান জানিয়েছেন, বিমানটি অবতরণের দুই ঘণ্টার মধ্যে যাত্রীদের জন্য নতুন আরেকটি বিমানের বন্দোবস্ত করেছে গারুদা। সেইসঙ্গে মেরামতের জন্য গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে আগুন লাগা বিমানটিকে।
উল্লেখ্য, গারুদার ৬০ শতাংশ শেয়ারের মালিক ইন্দোনেশিয়ার সরকার। করোনা মহামারির সময় ভ্রমণ নিষেধজ্ঞার কারণে ব্যাপকমাত্রায় আর্থিক লোকসানের শিকার হয়েছে এই পরিষেবা সংস্থাটি। সেই ক্ষয়ক্ষতির ধাক্কা এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি তাদের পক্ষে।
বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় শত শত দ্বীপ রয়েছে। এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপে যেতে বিমানের ওপর নির্ভর করেন দেশটির বাসিন্দারা। তবে গত দুই বছরে কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটায় অভ্যন্তরীণ ভ্রমণের ক্ষেত্রে আকাশপথে যাত্রা এড়িয়ে চলছেন অনেক ইন্দোনেশীয়।