কর্পোরেট সংবাদ
থাই এক্সপ্রেস ও স্যাফরন ডাইন’র সঙ্গে ব্র্যাক ব্যাংকের চুক্তি
কার্ডহোল্ডারদের এক্সক্লুসিভ ডাইনিং সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে প্রিমিয়াম ফাইন ডাইনিং রেস্টুরেন্ট ‘থাই এক্সপ্রেস’ ও ‘স্যাফরন ডাইন’র সঙ্গে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এই চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের সকল ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা থাই এক্সপ্রেস এবং স্যাফরন ডাইনের সকল খাবারে উপভোগ করবেন ১৫ শতাংশ ফ্ল্যাট ডিসকাউন্ট। অফারটি চলবে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত। ঢাকায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার উল্লিখিত রেস্টুরেন্টগুলোর জন্য অফারটি প্রযোজ্য থাকবে।
থাই এক্সপ্রেস রেস্টুরেন্ট বৈচিত্র্যময় ও সুস্বাদু থাই খাবারের জন্য সুপরিচিত। অন্যদিকে স্যাফরন ডাইন পাকিস্তানি ও ভারতীয় খাবারের জন্য বেশ জনপ্রিয়। দুটি রেস্টুরেন্টই নিজেদের সুস্বাদু খাবার, আভিজাত্য ও আতিথেয়তার জন্য সমাদৃত, যা গ্রাহকদের ডাইনিংয়ে দেবে অন্যরকম অভিজ্ঞতা।
সম্প্রতি ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় থাই এক্সপ্রেস ও স্যাফরন ডাইনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন রেস্টুরেন্ট চেইনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এনামুল হক, ফাইন্যান্স ডিরেক্টর মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন এবং অপারেশন্স ম্যানেজার মিনহাজ মুস্তাকিম সাকি।
ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম, হেড অব মার্চেন্ট অ্যাকোয়্যারিং খাইরুদ্দিন আহমেদ বাপ্পি, হেড অব অ্যালায়েন্সেস মো. আশরাফুল আলম, হেড অব প্রিমিয়াম ব্যাংকিং প্রপোজিশন আরমিন আহমেদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এই চুক্তির বিষয়ে মো. মায়ীয়ুল ইসলাম বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হলো, এ ধরনের উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে গ্রাহকদের লাইফস্টাইলে আরও বেশি সুবিধা প্রদান করা, যা তাঁদের প্রতিটি ডাইনিং অভিজ্ঞতাকে করে তুলবে আরও বিশেষ ও আনন্দদায়ক।”
এই চুক্তিটি গ্রাহকদের ভিন্ন ভিন্ন রুচি ও পছন্দের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাঁদের লাইফস্টাইল-ভিত্তিক সুবিধা প্রদানের ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক কাজী মাহবুব হাসানকে নতুন চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণ এবং দেশজুড়ে গ্রাহক অভিজ্ঞতা উন্নত করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টায় এ নিয়োগ প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্বকে আরও শক্তিশালী করবে।
টেলিযোগাযোগ, প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক খাতে বিভিন্ন নেতৃত্বস্থানীয় দায়িত্বে দুই দশকের অভিজ্ঞতা রয়েছে কাজী মাহবুব হাসানের। দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিযোগিতামূলক বাজারগুলোতে রূপান্তরমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জন, ডিজিটাল উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দেওয়া এবং গ্রাহককেন্দ্রিক কৌশল বাস্তবায়নের সফল অভিজ্ঞতাও রয়েছে তার।
কাজী মাহবুব হাসান সর্বশেষ আর ভেঞ্চার্স পিএলসি’র প্রতিষ্ঠাতা সিইও হিসেবে কর্মরত ছিলেন। প্রতিষ্ঠানটিতে তিনি একদম গোড়া থেকে একটি শক্তিশালী ডিজিটাল ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে নেতৃত্ব দেন। পাশাপাশি, রবি আজিয়াটার সিআইও হিসেবে তিনি অপারেটরটির আইসিটি, আইওটি, সাইবার নিরাপত্তা এবং বড় মাপের প্রযুক্তিগত রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। উন্নত এই সেবাসমূহ নিশ্চিত করেছে প্রায় শূন্য ডাউনটাইম ও নিরবিচ্ছিন্ন ডিজিটাল সেবা।
এর আগে তিনি দিল্লিভেরি, গ্রামীণফোন, ডেলয়েট ইউকে ও আইবিএম ইউকে -তে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরত ছিলেন। ডয়চে টেলিকম ও ইউনিলিভারের মতো বৈশ্বিক ক্লায়েন্টদের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধিকেন্দ্রিক বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়নেও কাজী মাহবুব হাসান উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করা কাজী মাহবুব হাসান একজন ফেলো চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ’র প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
নিয়োগ প্রসঙ্গে কাজী মাহবুব হাসান বলেন, “দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটরের অংশ হিসেবে কাজ করার মানে হচ্ছে, মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার সুযোগ তৈরি হওয়া। আমি এমন ব্র্যান্ড গড়ে তুলতে চাই, যারা মানুষের প্রয়োজন বোঝে, তাদের কথা শোনে এবং সহানুভুতির সাথে সহজ ও কার্যকর সমাধান নিশিচত করে। যাত্রার শুরু থেকেই বাংলালিংক এর গ্রাহকদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। নতুন দায়িত্বে আমার লক্ষ্য প্রতিটি সেবার অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করা; যেন প্রতিটি কানেকশন শুধুমাত্র মানুষকে একে অপরের সাথে যুক্তই করবে না; পাশাপাশি, সত্যিকার অর্থেই তাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করবে।”
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলো ইসলামী ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি তিন বিভাগে মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৫ অর্জন করেছে। কার্ডের মাধ্যমে সর্বোচ্চ লেনদেনের জন্য ‘এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড প্রিপেইড বিজনেস (ক্রস বর্ডার)’, ‘এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ডেবিট বিজনেস (ক্রস বর্ডার)’ এবং ‘এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড ডেবিট বিজনেস (ডমেস্টিক)’ পুরস্কার অর্জন করেছে।
২২ নভেম্বর ঢাকার রেডিসন ব্লু হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের কার্যক্রমের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক কার্ড সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান মাস্টারকার্ড এ পুরস্কার প্রদান করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের উপস্থিতিতে ডেপুটি গভর্নর মো. জাকির হোসেন চৌধুরীর নিকট থেকে ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মোশাররফ হোসেন অ্যাওয়ার্ডগুলো গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে মাস্টারকার্ডের সাউথ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট গৌতম আগরওয়াল, কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মজনুজ্জামানসহ বাংলাদেশ ব্যাংক, বিভিন্ন ব্যাংক, ফিনটেক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী ও ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কর্পোরেট সংবাদ
সাজিদা ফাউন্ডেশনের সেকেন্ড জিরো কুপন বন্ড ইস্যু সম্পন্ন
সাজিদা ফাউন্ডেশনের সেকেন্ড জিরো কুপন বন্ডের সফল ইস্যু সম্পন্ন করেছে ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস ও ব্র্যাক ব্যাংক। এই বন্ডের ফেস ভ্যালু দাঁড়িয়েছে ১৯৮ কোটি টাকা, যা দেশের বন্ড মার্কেটে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।
যৌথ অ্যারেঞ্জার হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক ও ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস এই বন্ডের ইস্যু সম্পন্ন করেছে। যা দেশের ক্রমবর্ধমান বন্ড মার্কেটকে আরও শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান দুটির নেতৃত্বস্থানীয় অবস্থানকে সুদৃঢ করেছে।
বন্ডটির সাবস্ক্রিপশন সম্পন্ন হয়েছে, যেখানে প্রাতিষ্ঠানিক ও হাই-নেট-ওর্থ বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহ দেখা গিয়েছে। বিনিয়োগকারীদের এমন আগ্রহ দেশে বন্ড মার্কেট সম্প্রসারণের পরিচায়ক। এতে প্রচলিত বিনিয়োগকারী, যেমন- ব্যাংক, এনবিএফআই ও বিমা কোম্পানির বাইরেও নতুন বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহ পরিলক্ষিত হয়েছে।
ব্যাংক, এনবিএফআই এবং বিমা কোম্পানি ব্যতীত অন্যান্য বিনিয়োগকারীর জন্য এ বন্ড থেকে প্রাপ্ত ইন্টারেস্ট- আয় সম্পূর্ণ করমুক্ত, যা বন্ডটির একটি বাড়তি সুবিধা। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি উন্নয়নমূলক কাজে অবদান রাখার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
এই বন্ড ইস্যু মার্কেটে সাজিদা ফাউন্ডেশনের ক্রেডিট অবস্থানের ওপর বিনিয়োগকারীদের দৃঢ় আস্থা এবং উদ্ভাবনী ডেট সল্যুশন তৈরির মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি মার্কেট উন্নয়নে ব্র্যাক ব্যাংক ও ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টসের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
সাজিদা ফাউন্ডেশন হলো বাংলাদেশের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, যা স্বাস্থ্য, ক্ষুদ্রঋণ, শিক্ষা ও জলবায়ু সহনশীলতা নিয়ে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি জনকল্যাণ ও সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।
ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড হলো দেশের শীর্ষস্থানীয় ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকগুলোর একটি, যা ক্লায়েন্টদের ইস্যু ম্যানেজমেন্ট, কর্পোরেট অ্যাডভাইজরি ও পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্টের মতো সেবা প্রদান করে।
জিরো কুপন বন্ড একটি ফিক্সড-ইনকাম সিকিউরিটি, যা ডিসকাউন্টে ইস্যু করা হয় এবং এতে কোনো পিরিয়ডিক ইন্টারেস্ট প্রদান করা হয় না। এখানে বিনিয়োগকারীরা মেয়াদপূর্তিতে পূর্ণ ফেস ভ্যালু ফেরত পান। সাজিদা ফাউন্ডেশনের সেকেন্ড জিরো কুপন বন্ড ইস্যু সম্পন্নের মধ্যে দিয়ে দেশের বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ, উন্নয়নমূলক খাতে মূলধন প্রবাহ বাড়ানো এবং কর-সাশ্রয়ী ও নিরাপদ বিনিয়োগ সুযোগ তৈরিতে ব্র্যাক ব্যাংক ও ব্র্যাক ইপিএলের সক্ষমতা আবারও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশ ক্রিকেট কার্নিভালে অংশ নিলো ১৬টি শীর্ষ ব্র্যান্ড
দেশের শীর্ষ ১৬টি ব্র্যান্ডকে নিয়ে উৎসবমুখর ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশে ‘বিকাশ ক্রিকেট কার্নিভাল ২০২৫’ আয়োজন করলো বিকাশ।
রাজধানীর বসুন্ধরা কিংস ক্রিকেট গ্রাউন্ডে, আড়ং, আরএফএল, বাটা, ওয়ালটন, স্বপ্ন, ইউনিমার্ট, অ্যাপোলো ক্লিনিক, সহজ ডট কম, আর্টিসান, ইনফিনিটি মেগা মল, ইজি ফ্যাশন, যাত্রী, গোযায়ান, ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট এবং বিকাশের অংশগ্রহণে এই কার্নিভালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আর্টিসান এবং রানার-আপ হয়েছে ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট।
বিকাশ তার শীর্ষ মার্চেন্টদের নিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজনের মধ্য দিয়ে পারস্পারিক সম্পর্ককে জোরদার করতেই এই কার্নিভালের আয়োজন করে। বিকাশ পেমেন্টে বিক্রয়মূল্য গ্রহণ করে দেশের শীর্ষ এই ব্র্যান্ডগুলো ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করছে এবং একই সাথে গ্রাহকের ক্যাশবিহীন লেনদেন অভ্যস্ততা বাড়াচ্ছে।
২২ নভেম্বর কার্নিভালের ফাইনাল ম্যাচের চ্যাম্পিয়নসহ বিজয়ী দলগুলোর হাতে ট্রফি তুলে দেন বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ।
কর্পোরেট সংবাদ
বীমা সেবা চালু করল ইউসিবি
ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রাহকদের সরাসরি বীমা সেবা দিতে ব্যাংকাসুরেন্স সেবা চালু করেছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি)। জীবন বীমা এবং সাধারণ বীমা উভয় ক্ষেত্রেই গ্রাহকরা ইউসিবির যেকোনো শাখা থেকে এই সুবিধা নিতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের পদ্মা হলে এক আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে ব্যাংকাসুরেন্স পণ্যের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স পিএলসির চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, জীবন বীমা করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মুহিবুজ্জামান, ইউসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ সেলিম, ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদনান মাসুদসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স পিএলসির চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান বলেন, ইউসিবি, জীবন বীমা ও ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স এক প্ল্যাটফর্মে কাজ শুরু করায় দেশের বীমা সেবায় নতুন দরজা খুলেছে। এখন গ্রাহকরা আগের তুলনায় আরও সুবিধাজনকভাবে বীমা সেবা নিতে পারবেন।
অতিরিক্ত সচিব ও জীবন বীমা করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুহিবুজ্জামান বলেন, ইউসিবি ব্যাংকাসুরেন্স চালুর জন্য খুব ভালোভাবে প্রস্তুতি নিয়েছে-এটা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। দেশের মানুষ এখন বেশি রোজগার করছে, ফলে ব্যাংকিংয়ের পাশাপাশি বীমা নেওয়ার প্রয়োজনিও বেড়েছে। ব্যাংক ও বীমা কোম্পানি একসাথে কাজ করায় গ্রাহকরা এখন আরও সহজে বীমা সুবিধা পাবেন। এতে মানুষের আস্থা বাড়বে এবং অনেক পরিবার আর্থিক সুরক্ষা পাবে বলেও তিনি আশা করেন।
ইউসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ বলেন, এই বীমা সেবাগুলো মানুষকে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে সাহায্য করবে, পরিবারকে দেবে আর্থিক নিরাপত্তা। সন্তানের পড়াশোনা বা ভ্রমণের খরচ নিশ্চিন্ত করবে। এখন থেকে ইউসিবির যেকোনো শাখায় গিয়ে গ্রাহকরা জীবন বীমা ও সাধারণ বীমা-দুটো সেবাই নিতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে দুজন নির্বাচিত গ্রাহকের হাতে প্রতীকীভাবে প্রথম প্রিমিয়াম রিসিপ্ট (এফপিআর) তুলে দেওয়ার মাধ্যমে বিক্রয় কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করা হয়।
এমকে



