Connect with us

আন্তর্জাতিক

ভারতে বিশ্ববিদ্যালয়ে নামাজ পড়ায় শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার

Published

on

বিএসইসি

ভারতে নামাজ পড়ার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের খোলা জায়গায় নামাজ পড়েছেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও ওই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারও করেছে।

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে দেশটির উত্তর প্রদেশের মিরাটে। রবিবার (১৬ মার্চ) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, উত্তর প্রদেশের মিরাটে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের খোলা জায়গায় নামাজ পড়ার অভিযোগে পুলিশ এক ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে বলে রোববার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর নাম খালিদ প্রধান। হোলি উদযাপন ঘিরে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে স্থানীয় হিন্দু গোষ্ঠীগুলোর বিক্ষোভের পর খালিদ প্রধান (খালিদ মেওয়াতি)-কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা যায় একদল ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নামাজ পড়ছে।

এনডিটিভি বলছে, এই ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন খালিদ প্রধান এবং তিনজন নিরাপত্তা কর্মীকে বরখাস্ত করেছে এবং ভিডিওটি আপলোডকারী খালিদ প্রধানের বিরুদ্ধে পুলিশি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।

রবিবার সার্কেল অফিসার সদর দেহাত শিব প্রতাপ সিং বার্তাসংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, আইআইএমটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নামাজ পড়ার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হয়েছিল। এরপর খালিদ প্রধানকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে গত শনিবার গঙ্গানগর থানার এসএইচও অনুপ সিং বলেন, কার্তিক হিন্দু নামে এক ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (বিএনএস) ধারা ২৯৯ (ধর্ম বা ধর্মীয় বিশ্বাসকে অবমাননা করে যেকোনও শ্রেণীর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃত এবং বিদ্বেষপূর্ণ কাজ) এবং তথ্য প্রযুক্তি (সংশোধন) আইন, ২০০৮ এর প্রাসঙ্গিক বিধান অনুসারে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এর আগে আইআইএমটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র সুনীল শর্মা দাবি করেন, খোলা জায়গায় নামাজ পড়া হয়েছে এবং ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার’ সেই নামাজের ভিডিও আপলোড করা হয়েছে বলে অভ্যন্তরীণ তদন্তে দেখা গেছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

অর্থনীতি চাঙ্গা করতে চীনের নতুন পদক্ষেপ

Published

on

বিএসইসি

চীনের অর্থনীতি চাঙ্গা করতে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে দেশটির সরকার। গত ১৬ মার্চ প্রকাশিত একটি ‘বিশেষ কর্মপরিকল্পনা’র মাধ্যমে ভোগব্যয় বাড়ানোর বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বহুতল ভবনে অতিরিক্ত লিফট স্থাপন, শিশুদের চিকিৎসা ক্লিনিকের সময়সীমা বাড়ানো এবং ক্যাম্পিংয়ের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ উৎসাহিত করাসহ নানা পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এই পরিকল্পনাটি বেশ প্রত্যাশিত ছিল। এর প্রকাশের সম্ভাবনার খবরেই গত ১৪ মার্চ চীনের প্রধান শেয়ারবাজার সূচক ২ শতাংশের বেশি বেড়ে যায়।

অর্থনীতিবিদদের মতে, চীন যদি সরকার ঘোষিত পাঁচ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জন করতে চায়, তবে মোট প্রবৃদ্ধির ৬০ শতাংশের বেশি আসতে হবে ভোগব্যয় থেকে। ২০২৪ সালে এই খাতের অবদান ছিল ৪৫ শতাংশের কম।

ভোক্তাদের মনোভাব ও ব্যয় প্রবণতা
ভোক্তারা বছরটি কিছুটা ইতিবাচকভাবে শুরু করেছেন। গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে খুচরা বিক্রি আগের বছরের তুলনায় চার শতাংশ বেড়েছে, যদিও এটি এখনো মহামারির আগের ধারা থেকে অনেক পিছিয়ে। বসন্ত উৎসবের আট দিনে ১৮ কোটি ৭০ লাখ মানুষ সিনেমা দেখেছে, যেখানে মূল আকর্ষণ ছিল অ্যানিমেটেড ছবি ‘নে ঝা ২’।

তবে চীনা পরিবারগুলোর আত্মবিশ্বাস এখনো পুরোপুরি ফিরে আসেনি। কঠোর কোভিড-১৯ বিধিনিষেধের পর তারা এখনো তুলনামূলক বেশি সঞ্চয় করছে। অধিকাংশ সঞ্চয় ব্যাংক জমা ও আর্থিক সম্পদে বিনিয়োগ করা হচ্ছে, নতুন বাড়ি কেনার পরিবর্তে। এই প্রবণতা ভোগব্যয় কমিয়ে দিচ্ছে এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থবিরতা তৈরি করছে।

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি চিয়াং গত ৫ মার্চ পার্লামেন্টে দেওয়া বার্ষিক ভাষণে ‘জোরালোভাবে ভোগব্যয় বৃদ্ধি’কে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

সরকার পুরোনো গাড়ি, গৃহস্থালি সামগ্রী ও গ্যাজেট বদলে নতুন কেনার জন্য ভর্তুকি দ্বিগুণ করেছে। পাশাপাশি, স্বাস্থ্যবিমার জন্য সরকারি সহায়তা বাড়ানো এবং গ্রাম ও শহরের কর্মহীনদের মাসিক পেনশন ১২৩ ইউয়ান থেকে ১৪৩ ইউয়ানে উন্নীত করা হয়েছে। তবে দুই শতাংশ জিডিপির সমান এই অর্থনৈতিক উদ্দীপনা প্রত্যাশিত মাত্রার চেয়ে কম।

কীভাবে বাড়বে ভোগব্যয়?
সরকার তিনটি প্রধান উপায়ে ব্যয় বাড়ানোর চেষ্টা করবে—

১. আয় বৃদ্ধি: ন্যূনতম মজুরি বাড়ানো, কর্মসংস্থানমূলক কর্মসূচি সম্প্রসারণ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বৃদ্ধি।
২. সঞ্চয়ের প্রবণতা কমানো: ভোক্তা ঋণে ভর্তুকি প্রদান, শেয়ারবাজার ও আবাসন খাত স্থিতিশীল করার প্রতিশ্রুতি।
৩. আয়ের পুনর্বণ্টন: নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের হাতে বেশি অর্থ সরবরাহ করা, যারা তুলনামূলকভাবে বেশি ব্যয় করে।

এছাড়া, কর্মীদের অবকাশকালীন ছুটি নেওয়ার নিয়ম কঠোরভাবে বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা বেশি সময় ভোগ করতে পারে।

সফলতা কতটা সম্ভব?
এই পরিকল্পনায় কিছু উদ্ভট ও অস্পষ্ট বিষয়ও রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে ভোগব্যয় কীভাবে বাড়বে তা স্পষ্ট করা হয়নি। শিল্পীদের জন্য একক অনুমোদন ব্যবস্থা চালু করলেও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া অনিশ্চিত।

এছাড়া, ড্রোন শিল্প, প্রবীণদের অর্থনীতি ও শীতকালীন ক্রীড়া খাত নিয়ে সরকার আগেও পরিকল্পনা করেছিল, যা নতুন পরিকল্পনাতে পুনরাবৃত্তি হয়েছে। কিন্তু যথাযথ সরকারি ব্যয় বরাদ্দ ছাড়া এই পরিকল্পনাগুলো সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম।

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে উৎপাদন অনেক বেশি। কিন্তু ভোগব্যয় বাড়ানোর প্রচেষ্টাগুলো বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। নতুন এই ৩০ দফা পরিকল্পনা কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২৩ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

Published

on

বিএসইসি

আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সৌদি আরবে ২৩ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির আইনশৃঙ্খলাবাহিনী।

রবিবার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইংরেজি দৈনিক গালফ নিউজ।

এতে বলা হয়েছে, গত ৬ মার্চ থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সৌদি আরবের বিভিন্ন প্রান্তে অভিযান চালিয়ে ২৩ হাজার ৮৬৫ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেশজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তা অভিযানের অংশ হিসেবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে আবাসন আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় ১৬ হাজার ৬৪৪ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনে ৩ হাজার ৮৯৬ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩ হাজার ৩২৫ জন রয়েছেন। দেশের বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনী ও সরকারি সংস্থা যৌথ অভিযান চালিয়ে এই প্রবাসীদের গ্রেপ্তার করেছে।

এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে সৌদি আরবে প্রবেশের চেষ্টার সময় এক হাজার ৪৩২ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ইথিওপিয়ান ৬৭ শতাংশ, ইয়েমেনি ২৯ শতাংশ এবং অন্যান্য দেশের ৪ শতাংশ নাগরিক রয়েছেন।

একই সময়ে অবৈধ উপায়ে সৌদি আরব ত্যাগের চেষ্টা করায় আরও ৯৭ জন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি আবাসন ও কর্মবিধি লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন এবং আশ্রয় দেওয়ায় সৌদিতে বসবাসরত ১৩ ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বর্তমানে দেশটিতে ৩৯ হাজার ৯৭৬ জন প্রবাসীর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তাদের মধ্যে ৩৬ হাজার ৩০৭ জন পুরুষ এবং ৩ হাজার ৩০৭ জন নারী। গ্রেপ্তারকৃত প্রবাসীদের মধ্যে ৩২ হাজার ৮২৫ জনকে দেশে ফেরত পাঠানোর আগে ভ্রমণের প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহের জন্য তাদের নিজ নিজ কূটনৈতিক মিশনে পাঠানো হয়েছে।

পাশাপাশি আরও ২ হাজার ৩১১ জনকে সৌদি আরব থেকে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা চূড়ান্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সময়ে গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১০ হাজার ৩৩১ জনকে ইতোমধ্যে সৌদি আরব থেকে নিজ নিজ দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

মরু অঞ্চলের দেশ সৌদি আরবে বর্তমানে প্রায় ৩ কোটি ৪৮ লাখ মানুষের বসবাস। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লাখ লাখ অভিবাসী শ্রমিক সৌদিতে কর্মরত রয়েছেন। সৌদি আরবের স্থানীয় গণমাধ্যম নিয়মিতভাবে দেশটিতে আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন ধরপাকড় অভিযান ও অবৈধ প্রবাসীদের আটকের খবর প্রকাশ করছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

টর্নেডোর আঘাতে লণ্ডভণ্ড যুক্তরাষ্ট্র, নিহত অন্তত ৩৩

Published

on

বিএসইসি

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপশ্চিমাঞ্চল ও দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে শক্তিশালী টর্নেডো ও ভয়াবহ ঝড়ে অন্তত ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিধ্বংসী এই ঝড়ে মিসৌরিতে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে, যেখানে ১২ জন নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ।

মিসৌরি ছাড়াও কানসাসে আটজন, আরকানসাসে তিনজন, মিসিসিপিতে ছয়জন, টেক্সাসে তিনজন এবং ওকলাহোমায় একজনের প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।

সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শনিবার (১৫ মার্চ) যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঞ্চলে একের পর এক টর্নেডো ও ঝড় আঘাত হানে।

মিসৌরিতে স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতভর তাণ্ডব চালায় একাধিক টর্নেডো, এতে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়। আরকানসাসে বেশ কয়েকজন হতাহত হয়েছেন।

গভর্নর সারা হাকাবি স্যান্ডার্স জানিয়েছেন, জরুরি উদ্ধারকর্মীরা মাঠে নেমেছেন এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। টেক্সাসেও ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

অ্যামারিলো এলাকায় ধূলিঝড়ের কারণে সড়ক দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন প্রাণ হারান। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, দুর্যোগের কেবল শুরু।

সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আরো টর্নেডোর আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে লুইসিয়ানা, মিসিসিপি, আলাবামা ও জর্জিয়ায় আঘাত হানতে পারে। একই সঙ্গে, উত্তরাঞ্চলে তুষারঝড়ের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

বাতাসের গতিবেগ কোথাও কোথাও ঘণ্টায় ১০০ মাইল ছাড়িয়ে যেতে পারে। ওকলাহোমায় এতটাই শক্তিশালী বাতাস বইছে যে একাধিক ট্রাক উল্টে গেছে। প্রবল ঝড়ের পাশাপাশি, টেক্সাস, কানসাস, মিসৌরি ও নিউ মেক্সিকোতে দাবানলের ঝুঁকিও বেড়েছে।

এদিকে দুই লাখের বেশি বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় জর্জিয়া ও আরকানসাসে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

থাইল্যান্ডের কর্মকর্তাদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

Published

on

বিএসইসি

থাইল্যান্ডে আশ্রয় নেওয়া উইঘুর মুসলিমদের মধ্যে অন্তত ৪০ জনকে জোরপূর্বক চীনে ফেরত পাঠানোর ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়েছে ওয়াশিংটন। এ ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।

গতকাল শুক্রবার এক দাপ্তরিক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।

বিবৃতিতে বলা হয়, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ৪০ জন উইঘুরকে জোরপূর্বক চীনে ফেরত পাঠানোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাবেক ও বর্তমান থাই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমি এই সিদ্ধান্ত শিগগিরই কার্যকর করার নির্দেশ দিয়েছি।

দীর্ঘদিন ধরে উইঘুরদের লক্ষ্য করে অত্যাচার, নির্যাতন ও মানবতাবিরোধী অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে চীনের সরকার। যেসব দেশে উইঘুররা আশ্রয় নিয়েছেন, সেসব দেশের সরকারের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে— তাদেরকে যেন চীনে ফেরত পাঠানো না হয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া পৃথক এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেওয়া উইঘুর মুসলিমদের ফেরত পাঠাতে চীন সেসব দেশের সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করছে এবং যুক্তরাষ্ট্র চীনের এই তৎপরতা ঠেকাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীনে এই উইঘুররা অব্যাহত নির্যাতন ও গুম-খুনের শিকার হচ্ছে।”

প্রসঙ্গত, এশিয়া অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে থাইল্যান্ড অন্যতম। ওয়াশিংটনভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক সংস্থা সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের দক্ষিণপূর্ব এশিয়া বিভাগের বিশেষজ্ঞ মারি হিবার্ট রয়টার্সকে জানিয়েছেন, এর আগে কখনও থাইল্যান্ডের কোনো কর্মকর্তার ওপর মার্কিন নিষেধজ্ঞা জারি করা হয়েছে— এমন কোনো রেকর্ড নেই।

মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নেওয়া উইঘুরদের চীনে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারটি নিরুৎসাহিত করতে এ পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।

ঠিক কতজন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছেন, তা অবশ্য প্রকাশ করেনি মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে তারা বলেছেন, শুধু কর্মকর্তারই নন, তাদের পরিবারের সদস্যরাও এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়তে পারেন।

গত ফেব্রুয়ারিতে এই উইঘুরদের ফেরত পাঠিয়েছিলেন থাইল্যান্ডের কর্মকর্তারা। ব্যাংকক যখন এই পরিকল্পনা করছিল, সে সময় এতে আপত্তি জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা। দুই দেশের পক্ষ থেকে থাইল্যান্ডে এই উইঘুরদের পুনর্বাসনের জন্য সহায়তা প্রদানের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ব্যাংকক চীনকে অসন্তুষ্ট করার ঝুঁকি নিতে চায়নি।

গত ২৭ ফেব্রুয়ারি উইঘুর মুসলিমদের ফেরত পাঠানোর পর প্রাথমিকভাবে অসন্তোষ জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। সে সেময় আত্মপক্ষ সমর্থন করে ব্যাংকক বলেছিল, আইন ও মানবাধিকারকে সমুন্নত রেখেই এই উইঘুরদের ফেরত পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিষেধাজ্ঞা জারি করে বিবৃতি প্রকাশের পর প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়ে ওয়াশিংটনে থাই দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স, তবে কোনো কর্মকর্তা মন্তব্য করতে রাজি হননি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন মার্ক কার্নি

Published

on

বিএসইসি

কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন মার্ক কার্নি। এর মাধ্যমে তিনি দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হলেন।

এর আগে কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বাণিজ্য যুদ্ধে জয়ী হওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন মার্ক কার্নি।

তিনি ব্যাংক অব কানাডার গভর্নর ছিলেন। ৫৯ বছর বয়সী কার্নি বিজয়ী হওয়ার পর এক বক্তৃতায় ট্রাম্পকে আক্রমণ করে বলেন, তিনি (ট্রাম্প) কানাডার ওপর শুল্ক আরোপ করেছেন এবং বলেছেন যে, কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্যে পরিণত করতে চান। কিন্তু আমেরিকানদের কোনো ধরনের ভুল করা উচিত নয়। হকি খেলায় কানাডা যেমন জয়ী হয়েছে বাণিজ্য যুদ্ধেও তারা জয়ী হবে।

প্রায় এক দশক ধরে দায়িত্ব পালনের পর গত জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন জাস্টিন ট্রুডো। সে সময় থেকেই দেশের নেতৃত্ব কার হাতে যাবে তা নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এরপর তার উত্তরাধিকার বাছাইয়ে জয়ী হন মার্ক কার্নি।

ভোটারদের কাছে জনপ্রিয়তা কমে যাওয়ায় বিশেষ করে আবাসন সংকট এবং জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের কারণে চাপের মুখে পড়েছিলেন ট্রুডো।

নিয়ম অনুযায়ী যিনি হাউস অব কমন্সের সবচেয়ে বড় দল লিবারেল পার্টির প্রধান হবেন তিনিই দেশটির প্রধানমন্ত্রী হন। সে হিসেবে মার্ক কার্নি প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বিএসইসি বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএসইসিকে শক্তিশালী করতে চার সদস্যের কমিটি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) শক্তিশালী করার জন্য ৪ সদস্যের একটি...

বিএসইসি বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা...

বিএসইসি বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজারে সরকারি-বহুজাতিক কোম্পানি আনতে প্রধান উপদেষ্টাকে ডিবিএ’র চিঠি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তির অনুরোধ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের...

বিএসইসি বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

এস.আলম কোল্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে...

mutual mutual
পুঁজিবাজার3 hours ago

শীর্ষ গেইনারের ৯টিই মিউচুয়াল ফান্ড

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ প্রতিষ্ঠানের...

বিএসইসি বিএসইসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

বিএসইসি বিএসইসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

পুঁজিবাজারে লেনদেন আরও কমলো

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেন শেষ...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
বিএসইসি
অর্থনীতি8 minutes ago

টিসিবির জন্য ২৭৩ কোটি টাকার তেল-ডাল কিনবে সরকার

বিএসইসি
আইন-আদালত18 minutes ago

ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীর পরিচয় প্রকাশ না করার নির্দেশ

বিএসইসি
জাতীয়34 minutes ago

তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্য গুরুতর: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বিএসইসি
অর্থনীতি53 minutes ago

ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার

বিএসইসি
জাতীয়1 hour ago

শেখ হাসিনা ও রেহানা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ

বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএসইসিকে শক্তিশালী করতে চার সদস্যের কমিটি

বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

বিএসইসি
অর্থনীতি1 hour ago

বিআইসিএম থেকে চাকরিচ্যুত সানাউল্লাহ

বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজারে সরকারি-বহুজাতিক কোম্পানি আনতে প্রধান উপদেষ্টাকে ডিবিএ’র চিঠি

বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

এস.আলম কোল্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

বিএসইসি
অর্থনীতি8 minutes ago

টিসিবির জন্য ২৭৩ কোটি টাকার তেল-ডাল কিনবে সরকার

বিএসইসি
আইন-আদালত18 minutes ago

ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীর পরিচয় প্রকাশ না করার নির্দেশ

বিএসইসি
জাতীয়34 minutes ago

তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্য গুরুতর: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বিএসইসি
অর্থনীতি53 minutes ago

ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার

বিএসইসি
জাতীয়1 hour ago

শেখ হাসিনা ও রেহানা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ

বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএসইসিকে শক্তিশালী করতে চার সদস্যের কমিটি

বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

বিএসইসি
অর্থনীতি1 hour ago

বিআইসিএম থেকে চাকরিচ্যুত সানাউল্লাহ

বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজারে সরকারি-বহুজাতিক কোম্পানি আনতে প্রধান উপদেষ্টাকে ডিবিএ’র চিঠি

বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

এস.আলম কোল্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

বিএসইসি
অর্থনীতি8 minutes ago

টিসিবির জন্য ২৭৩ কোটি টাকার তেল-ডাল কিনবে সরকার

বিএসইসি
আইন-আদালত18 minutes ago

ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীর পরিচয় প্রকাশ না করার নির্দেশ

বিএসইসি
জাতীয়34 minutes ago

তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্য গুরুতর: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বিএসইসি
অর্থনীতি53 minutes ago

ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার

বিএসইসি
জাতীয়1 hour ago

শেখ হাসিনা ও রেহানা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ

বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএসইসিকে শক্তিশালী করতে চার সদস্যের কমিটি

বিএসইসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

বিএসইসি
অর্থনীতি1 hour ago

বিআইসিএম থেকে চাকরিচ্যুত সানাউল্লাহ

বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

পুঁজিবাজারে সরকারি-বহুজাতিক কোম্পানি আনতে প্রধান উপদেষ্টাকে ডিবিএ’র চিঠি

বিএসইসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

এস.আলম কোল্ডের সর্বোচ্চ দরপতন