আইন-আদালত
রমজানে হাইকোর্টের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ
পবিত্র রমজান মাসের জন্য দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম ও দাপ্তরিক সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান সই করা একটি বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে নতুন সময়সূচি প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পবিত্র রমজান মাসের জন্য দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকাল সোয়া ৩টা পর্যন্ত চলবে। তবে দুপুর সোয়া ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত যোহরের নামাজের বিরতি থাকবে।
তবে শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক বন্ধ হিসেবে কোর্টের বিচারিক কার্যক্রম ও অফিস যথারীতি বন্ধ থাকবে।
এদিকে নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, রমজান মাসে হাইকোর্টের দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হবে সকাল সোয়া ৯টায়, চলবে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। এখানেও দুপুর সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত যোহরের নামাজের বিরতি থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ন্যায়বিচার পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার: প্রধান বিচারপতি
ন্যায়বিচার প্রাপ্তি মানুষের মৌলিক অধিকার। প্রতিটা মানুষ বিচার পাবেন। বিচারপ্রার্থীদের ন্যায়বিচার পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
শনিবার (১৮ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জ বিশ্রামাগার নির্মাণের ভিস্তিপ্রস্তর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, দেশের প্রত্যেকটা নাগরিকের দ্রুত বিচার পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার। দ্রুত বিচার পাওয়া যেমন সাংবিধানিক অধিকার, তেমনি দ্রুত বিচার করে দেওয়া বিচারপতিদের নৈতিকতার কাজ।
প্রধান বিচারপতি বলেন, এই আদালতে অনেক বিচারপ্রার্থী আসেন। তাদের বসার জন্য তেমন স্থান নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিটা আদালতে এই রকম ন্যায়কুঞ্জ বিশ্রামাগার নির্মাণ করে দিচ্ছেন। এটার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। বিশ্রামাগারে বিচারপ্রার্থীরা ছাড়াও সবাই বসতে পারবেন।
এ সময় গণপূর্ত অধিদপ্তরের অর্থায়নে সাড়ে ৫১ লাখ টাকা ব্যয়ে ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণের ভিস্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন প্রধান বিচারপতি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টের মালিকের জামিন
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে আগুনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার কাচ্চি ভাইয়ের মালিক সোহেল সিরাজের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১৫ মে) শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হকের আদালত পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় তার জামিনের আদেশ দেন।
এদিন আসামি পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী নজিবুল্লাহ হিরু, মোখলেছুর রহমান বাদলসহ কয়েকজন শুনানি করেন।
আদালতে রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক নিজাম উদ্দিন ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৭ মে রাতে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামলে ইমেগ্রেশন পুলিশ সোহেল সিরাজকে আটক করে। পরে তাকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। ৮ মে সোহেল সিরাজের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ১০ মে রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে নয়: রায় স্থগিত
‘মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে ফাঁসির আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা যাবে না’- হাইকোর্টের এই রায় ২৫ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। এই সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষকে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করতে বলা হয়েছে।
বুধবার (১৫ মে) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।
গতকাল (১৪ মে) আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় হাইকোর্টের এই রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
এর আগে ১৩ মে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টাব্যাপী রায় ঘোষণা করা হয়।
রায়ে বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির আপিল, রিভিউ, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার ধাপগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না। বর্তমানে মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে সারা দেশে যত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে তাদের দুই বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে সাধারণ সেলে রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে, বিশেষ কারণে (স্বাস্থ্যগত কারণ, সংক্রামক রোগ) কোনো ব্যক্তিকে নির্জন কক্ষে রাখতে পারবে কারা কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির উপস্থিতিতে শুনানি হতে হবে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এমএমজি সারোয়ার পায়েল, নাসিম ইসলাম রাজু।
আইনজীবীরা বলেছেন, এটি একটি ঐতিহাসিক রায়।
গত বছরের ১২ ডিসেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়।
বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।
গত বছরের ৫ এপ্রিল এ বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কনডেম সেলে থাকা বন্দিদের বিষয়ে ছয় মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয় সেদিন। বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই আদেশ দেন।
২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মামলা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হওয়ার আগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।
চট্টগ্রাম কারাগারে কনডেম সেলে থাকা জিল্লুর রহমানসহ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন বন্দির পক্ষে আইনজীবী শিশির মনির এ রিট দায়ের করেন।
রিট আবেদনকারীরা হলেন- চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুল বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এই তিন আসামির আপিল হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
কনডেম সেলের রায় স্থগিত চেয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ
মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে ফাঁসির আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা যাবে না, হাইকোর্টের এই রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) এ তথ্য জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
এর আগে সোমবার (১৩ মে) মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।
এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টাব্যাপী রায় ঘোষণা করা হয়।
রায়ে বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির আপিল, রিভিউ, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার ধাপগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না। বর্তমানে মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে সারা দেশে যত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে তাদের দুই বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে সাধারণ সেলে রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে, বিশেষ কারণে (স্বাস্থ্যগত কারণ, সংক্রামক রোগ) কোনো ব্যক্তিকে নির্জন কক্ষে রাখতে পারবে কারা কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির উপস্থিতিতে শুনানি হতে হবে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এমএমজি সারোয়ার পায়েল, নাসিম ইসলাম রাজু। আইনজীবীরা বলেছেন, এটি একটি ঐতিহাসিক রায়।
গত বছরের ১২ ডিসেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।
গত বছরের ৫ এপ্রিল এ বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কনডেম সেলে থাকা বন্দিদের বিষয়ে ছয় মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয় সেদিন। বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই আদেশ দেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
পাঁচ ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস নিষিদ্ধ চেয়ে মামলা
বাজারে বিক্রি হওয়া অনুমোদনহীন পাঁচটি ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিককে তলব করেছেন আদালত। ড্রিংকসগুলো হলো এসএমসি প্লাস, প্রাণের এক্টিভ, ব্রুভানা, রিচার্জ এবং টারবো।
আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেই সঙ্গে পাঁচটি কোম্পানির মালিককে আগামী ৫, ৬ এবং ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এগুলো ওষুধ নাকি এনার্জি ড্রিংকস, সে বিষয়ে তারা ব্যাখ্যা দেবেন।
এর আগে, মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ক্ষমতাপ্রাপ্ত নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো. কামরুল হোসেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।
উল্লিখিত পানীয়র একটিরও অনুমোদন নেই জানিয়ে কামরুল হোসেন জানান, ওষুধ প্রশাসনও বলতে পারে না এগুলো ওষুধ না ড্রিংকস। এগুলোর আবার বিজ্ঞাপনও চলছে; নিরাপদ খাদ্য আইন অনুযায়ী যা অপরাধ। আমরা বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করতে বললেও কোনো কোম্পানি শোনেনি। কাজেই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
কাফি