পুঁজিবাজার
ফ্লোর প্রাইস ওঠা বিএটিবিসির শেয়ার বিক্রির হিড়িক!
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ–আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ বা বিএটিবিসির ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর উঠলো আজ। গত ৬ ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) জারি করা সবশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার থেকে ফ্লোর প্রাইস ওঠেছে। তবে ফ্লোর প্রাইস ওঠার দিনে কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রিতে হিড়িক পড়েছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ফ্লোর প্রাইস ওঠা বিএটিবিসির শেয়ার দিনের শুরুতেই দাম কমিয়ে বিক্রি শুরু করে বিনিয়োগকারীরা। গতকালের সমাপনী মূল্যের তুলনায় আজ বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে ৩৮ টাকা ৯০ পয়সা বা সাড়ে ৭ শতাংশ। তবে দাম কমিয়ে দেওয়ার পরেও খুব একটা ক্রেতা দেখা যায়নি কোম্পানিটির ট্রেডিং স্ক্রিনে।
দুপুর সাড়ে বারোটা পর্যন্ত ৫২৭ বার হাতবদলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৭৬টি। যার আর্থিক মূল্য ১ কোটি ৯২ লাখ ২৮ হাজার টাকা। একইসময়ে ট্রেডিং স্ক্রিনে শেয়ার বিক্রির আবেদন ছিলো ৯ লাখ ৯৯ হাজার ৫২১টি। যার মধ্যে আজকের সর্বনিম্ন দামে (৪৭৯ টাকা ৮০ পয়সা) শেয়ার বিক্রির আবেদন ছিলো ৯ লাখ ৭৮ হাজার ২৫৭টি। বিপরীতে আলোচ্য সময়ে ট্রেডিং স্ক্রিনে কোন ক্রেতা দেখা যায়নি।
গতকাল ফ্লোর প্রাইস ওঠে যাওয়া গ্রামীণফোনের শেয়ার বিক্রিতেও একই চিত্র দেখা গিয়েছে। আগের কার্যদিবসের তুলনায় কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছিলো ২৫ টাকা বা ৮ দশমিক ৭২ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছিলো কোম্পানিটি।
পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে গত ১৯ জানুয়ারি প্রায় দেড় বছর পর ‘ফ্লোর প্রাইস’ প্রত্যাহার করা হয়। তবে তালিকাভুক্ত অধিকাংশ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা হলেও ৩৫টি কোম্পানির সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বহাল রাখে বিএসইসি। পরবর্তীতে বাজারে লেনদেনের গতি কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়ায় ধাপে ধাপে তা কমিয়ে মাত্র ৬ কোম্পানিতে নামিয়ে আনা হয়। কিন্তু তিন কোম্পানির বেলায় আলাদা শর্ত জুড়ে দেয় বিএসইসি। নির্দেশনায় জানানো হয়- রবি, জিপি এবং বিএটিবিসির ফ্লোর প্রাইস তাদের রেকর্ড তারিখের পরেরদিন উঠবে।
সমাপ্ত ২০২৩ হিসাববছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০০ শতাংশ চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা বিএটিবিসির রেকর্ড তারিখ ছিলো গতকাল রবিবার। ফলে বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী আজ কোম্পানিটি ফ্লোর প্রাইস ছাড়া লেনদেন করছে। তবে ফ্লোর প্রাইস বহাল না থাকলেও একদিনের লেনদেনে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা বহাল থাকবে।
শেয়ারবাজারের দরপতন ঠেকাতে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে কোনো শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড বিএসইসির বেঁধে দেওয়া দামের নিচে নামতে পারে না। ফলে শেয়ারবাজারে একধরনের স্থবিরতা বিরাজ করে, পাশাপাশি কমে যায় লেনদেন। এমন এক পরিস্থিতিতে গত ২১ জানুয়ারি প্রথম দফায় ৩৫টি বাদে বাকি সব প্রতিষ্ঠানের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। দ্বিতীয় দফায় ২৩ জানুয়ারি তুলে নেওয়া হয় আরও ২৩ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস। সর্বশেষ গত ৬ ফেব্রুয়ারি আরও তিন কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এখন পর্যন্ত ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকা ৬টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, খুলনা পাওয়ার, বিএসআরএম লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক, মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও শাহজিবাজার পাওয়ার।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
শেয়ারবাজার ছাড়লেন দুই হাজার বিনিয়োগকারী, যুক্ত হলেন সমপরিমাণ
দরপতনের আতঙ্কে শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারীরা। গত ৫ কার্যদিবসে আরও ২ হাজার ১৮৮ জন বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। তাতে বাজারে শেয়ারশূন্য বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে। বিপরীতে অবশ্য এসময়ে ২ হাজার ১২৬ জন বিনিয়োগকারী নতুন করে বাজারে যুক্ত হয়েছেন। ফলে যত বিনিয়োগকারী বাজার ছেড়েছেন, তার সমপরিমাণ বিনিয়োগকারী নতুন করে বিও হিসাব খুলে বাজারে যুক্ত হয়েছেন।
এর আগের সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসে ৫ হাজার ৩৫৫ জন বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে বাজার ছেড়েছিলেন। সেই তুলনায় গত সপ্তাহে বাজার ছেড়ে যাওয়া বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমে অর্ধেকে নেমেছে।
শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ও স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে শেয়ার ধারণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড বা সিডিবিএলের তথ্য থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
সিডিবিএলের তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৭৫০টি। সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৯৩৮টিতে। অর্থাৎ সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসে ২ হাজার ১৮৮ জন বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন।
শেয়ারশূন্য বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কমেছে শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা। গত সপ্তাহ শেষে শেয়ারবাজারে সক্রিয় তথা শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৩৫ হাজার ১৫২টিতে। আগের সপ্তাহে শেয়ারসহ বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৫টিতে। শেয়ারবাজারে যেসব বিও হিসাবে শেয়ার থাকে, সেগুলোকেই মূলত সক্রিয় বিও হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেয়ারবাজারে টানা দরপতন চলতে থাকায় বাজার ছেড়ে যাওয়া বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ছে। গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিনই বাজারে সূচক কমেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহ শেষে ১৪৪ পয়েন্ট বা প্রায় আড়াই শতাংশ কমে নেমে এসেছে ৫ হাজার ৫১৭ পয়েন্টে। গত তিন বছরের মধ্যে এটিই ডিএসইএক্সের সর্বনিম্ন অবস্থান। এর আগে সবশেষ ২০২১ সালের ৩ মে ডিএসইএক্স সূচকটি ৫ হাজার ৫১১ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।
সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে ২০ শতাংশের বেশি। গত সপ্তাহ শেষে ঢাকার বাজারের দৈনিক গড় লেনদেন ১৯৭ কোটি টাকা কমে নেমে এসেছে ৭৬৪ কোটি টাকায়। আগের সপ্তাহে এ বাজারের দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ৯৬১ কোটি টাকায়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে লাভেলো আইসক্রিমের সর্বোচ্চ লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে থেকে ১৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে ব্লকে কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ৮৮ টাকা ৯০ পয়সা।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রিলায়েন্স ওয়ান ফান্ডের ১৫ কোটি ৭২ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৯ টাকা ৯০ পয়সা।
এছাড়া, সমাপ্ত সপ্তাহে ব্লকে তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হওয়া আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৩ কোটি ৮৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে কোম্পানিটির সর্বশেষ দর ছিল ১৩১ টাকা ২০ পয়সা।
সপ্তাহজুড়ে ব্লকে লেনদেন হওয়া অন্য ৭টি কোম্পানির মধ্যে- ন্যাশনাল ব্যাংকের ১৩ কোটি ২ লাখ টাকা, আলহাজ টেক্সটাইলের ১১ কোটি ৫২ লাখ ১০ হাজার টাকা, বিএসআরএম লিমিটেডের ১১ কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৭ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার টাকা, সোনালী পেপারের ৫ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং সোনালী আঁশের ৫ কোটি ৫৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের তালিকায় ‘এ’ ক্যাটাগরির আধিপত্য
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে-১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ২৯০টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক পিএলসি। তবে আলোচ্য সপ্তাহে দরপতনের তালিকায় ‘এ’ ক্যাটাগরি কোম্পানির আধ্যিকতা দেখা গিয়েছে।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী সপ্তাহে ডাচ-বাংলা ব্যাংবের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ১২ টাকা ৬০ পয়সা বা ২০ দশমিক ১৬ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য ছিলো ৪৯ টাকা ৯০ পয়সা।
দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা পূবালী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ১৮ দশমিক ০৩ শতাংশ। আর শেয়ারের দাম ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ কমায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান নিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১৩ দশমিক ০৪ শতাংশ, বিডি থাই এ্যালুমিনিয়ামের ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকসের ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ, সোনালী পেপারের ১০ দশমিক ৮৪ শতাংশ, সোনালী আঁশের ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ, বিকন ফার্মার ১০ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ড
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে-১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ৮৫টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে রিলায়ান্স ওয়ান দ্যা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, সমাপ্ত সপ্তাহে রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে কোম্পানিটির সমাপনী মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৯০ পয়সায়।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের শেয়ারদর বেড়েছে ২১ দশমিক ২১ শতাংশ। আর ১৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৭ দশমিক ৪০ শতাংশ, ইজেনারেশনের ১৬ দশমিক ২২ শতাংশ, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের ১৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজ্যুমারের ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকসের ১২ দশমিক ৭৬ শতাংশ, এবং খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ই-জেনারেশন
বিদায়ী সপ্তাহে (১২ মে-১৬ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯২ কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। তাতে সপ্তাহ শেষে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে এশিয়াটিক ই-জেনারেশন লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
তথ্য অনুযায়ী, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ৩০ কোটি ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ অবদান ই-জেনারেশনের।
লেনদেন তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের সপ্তাহজুড়ে গড়ে ২৭ কোটি ৫৬ লাখ ২০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে আসা লাভেলো আইসক্রিমের বিদায়ী সপ্তাহে গড়ে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ২৩ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার।
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে গড়ে নাভানা ফার্মার ২৩ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা, বেস্ট হোল্ডিংসের ২৩ কোটি ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২০ কোটি ২৫ লাখ টাকা, গোল্ডেন সনের ১৮ কোটি ২১ লাখ ৫০ হাজার টাকা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৬ কোটি ৫৭ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ফারইস্ট নিটিংয়ের ১৬ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং এডভেন্ট ফার্মা লিমিটেডের ১৬ কোটি ২৮ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি