Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অর্থনীতি

২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৩৬ হাজার কোটি টাকা

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

চলতি মাস ডিসেম্বরের প্রথম ২৮ দিনে দেশে এসেছে প্রায় ২৯৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩৫ হাজার (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) ৮১৯ কোটি ২০ লাখ টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে বলছে, ডিসেম্বরের ২৮ দিনে ২৯৩ কোটি ৬০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার বেশি এসেছে। গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ২৪২ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিকে চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে ডিসেম্বরের ২৮ তারিখ পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে এক হাজার ৫৯৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪১ কোটি ৬০ লাখ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে এসেছিল এক হাজার ৩৫৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার। চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্স আসার প্রবৃদ্ধি ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে গত বছর শুধু রমজানের ঈদকে কেন্দ্র করেই এক মাসে ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির কারণ হিসেবে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে প্রেরণে বিভিন্ন প্রণোদনা, বৈধপথে টাকা পাঠানোর ওপর উৎসাহ বাড়ানো এবং এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোর সক্রিয় ভূমিকা উল্লেখ করা হচ্ছে।

এদিকে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বরের ৬ তারিখ পর্যন্ত এক হাজার ৩৬৭ কোটি ১০ লাখ ডলার এসেছে। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল এক হাজার ১৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার। সে হিসাবে গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৯৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার বেশি এসেছে। অর্থবছর হিসাবে রেমিট্যান্স আসার প্রবৃদ্ধি ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের মাসভিত্তিক প্রবাসী আয় ছিল— জুলাইয়ে ২৪৭ কোটি ৭৮ লাখ ডলার, আগস্টে ২৪২ কোটি ১৯ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৫৬ কোটি ৩৫ লাখ ডলার এবং নভেম্বরে এসেছে ২৮৮ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স।

২০২৪–২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারে পৌঁছেছিল, যা ছিল ওই অর্থবছরের সর্বোচ্চ রেকর্ড। পুরো অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়ায় ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার—আগের বছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি।

২০২৩–২৪ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। ওই অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স ছিল— জুলাইয়ে ১৯১.৩৭ কোটি, আগস্টে ২২২.১৩ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২৪০.৪১ কোটি, অক্টোবরে ২৩৯.৫০ কোটি, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি, মার্চে ৩২৯ কোটি, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি, মে মাসে ২৯৭ কোটি এবং জুনে ২৮২ কোটি ডলার।

শেয়ার করুন:-

অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমলো

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

রেকর্ড দাম নির্ধারণের ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম কমানো হয়েছে ২ হাজার ৫০৮ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ টাকা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম কমানো হয়। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে করে এই দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান ডা. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে গতকাল ঘোষণা দিয়ে আজ সব থেকে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫৭৫ টাকা। তার আগে ২৮ ডিসেম্বর ১ হাজার ৫৭৪ টাকা, ২৪ ডিসেম্বর ৪ হাজার ১৯৯ টাকা, ২৩ ডিসেম্বর ৩ হাজার ৯৬৬ টাকা, ২২ ডিসেম্বর ১ হাজার ৫০ টাকা, ১৬ ডিসেম্বর ১ হাজার ৪৭০ টাকা, ১৪ ডিসেম্বর ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা।

এতে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম দাঁড়ায় ২ লাখ ২৯ হাজার ৪৩১ টাকা। এই রেকর্ড দাম নির্ধারণের ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন দাম কিছুটা কমানো হলো।

এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ২ হাজার ৫০৮ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ২ হাজার ৩৯২ টাকা কমিয়ে ২ লাখ ১৬ হাজার ৬০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৮০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৮০৮ টাকা কমিয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭২৩ টাকা।

এর আগে গতকাল ঘোষণা দিয়ে আজ সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয় ২ লাখ ২৯ হাজার ৪৩১ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৫৮ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ১৮ হাজার ৯৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৮৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭৩১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫৩১ টাকা। আজ সোমবার এই দামে সোনা বিক্রি হয়েছে।

সোনার দাম কমানো হলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬ হাজার ৬৫ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ৫ হাজার ৭৭৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ৪ হাজার ৯৫৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ৩ হাজার ৭৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

অনলাইনে অসমর্থ ব্যক্তি করদাতাদের পেপার রিটার্ন দাখিলের সুযোগ

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে প্রযুক্তিগত সমস্যায় পড়া ব্যক্তি করদাতাদের জন্য আবেদন করার সময় বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। নতুন বিশেষ আদেশ অনুযায়ী, অনলাইনে রিটার্ন দাখিলে অসমর্থ ব্যক্তি করদাতারা আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত পেপার রিটার্ন দাখিলের অনুমতির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) এ সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করেছে এনবিআর। আদেশে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ৩২৮-এর ক্ষমতাবলে নির্দিষ্ট কিছু করদাতা ছাড়া সব স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার জন্য অনলাইনে (www.etaxnbr.gov.bd) আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে ই-রিটার্ন সিস্টেমে নিবন্ধন বা প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে কেউ অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করতে না পারলে, তিনি সংশ্লিষ্ট উপকর কমিশনারের কাছে সুনির্দিষ্ট ও যৌক্তিক কারণ উল্লেখ করে আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অতিরিক্ত বা যুগ্ম কর কমিশনারের অনুমোদন সাপেক্ষে ওই করদাতা পেপার রিটার্ন দাখিলের সুযোগ পাবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এনবিআর জানিয়েছে, পূর্বে জারি করা তিনটি বিশেষ আদেশের ধারাবাহিকতায় এই সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে প্রকৃত সমস্যায় পড়া করদাতারা কোনও ধরনের হয়রানি ছাড়াই রিটার্ন দাখিল করতে পারেন।

এনবিআরের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান আদেশে সই করেন। আদেশটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দফতর, কর কমিশনারেট এবং এনবিআরের সব সদস্য ও কর্মকর্তাদের অবগতির জন্য পাঠানো হয়েছে।

কর কর্মকর্তারা বলছেন, অনলাইন কর ব্যবস্থাকে আরও কার্যকর ও সর্বজনগ্রাহ্য করতে ধাপে ধাপে সংস্কার আনা হচ্ছে। তবে বাস্তব সমস্যার কথা বিবেচনায় রেখে সাময়িকভাবে পেপার রিটার্নের সুযোগ রাখাও প্রয়োজন— এই সিদ্ধান্ত তারই প্রতিফলন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে ৩০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ)-২০২৬। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বাণিজ্য মেলার শুভ উদ্বোধন করবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ডিআইটিএফ-২০২৬ আয়োজন বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ সময় ইপিবি ভাইস চেয়ারম্যান হাসান আরিফ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) আব্দুর রহিম খান ও ইপিবির মহাপরিচালক বেবি রাণী কর্মকার উপস্থিত ছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ সময় বাণিজ্য সচিব বলেন, এবারের বাণিজ্য মেলায় অনলাইনে বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্টল/প্যাভিলিয়ন স্পেস বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মেলায় ই-টিকিটিং (অন-স্পট টিকিট ক্রয় ব্যবস্থার পাশাপাশি অনলাইনে টিকিট ক্রয়পূর্বক কিউআর কোড স্ক্যান করে মেলায় প্রবেশ)-এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এবার ক্রেতা-দর্শনার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বিআরটিসির ডেডিকেটেড বাস সার্ভিসের পাশাপাশি যুক্ত হচ্ছে কনসেশনাল রেটে ‘পাঠাও’ সার্ভিস।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর বিভিন্ন কার্যক্রম ও রপ্তানি খাতসমূহের সক্ষমতা প্রক্ষেপণ করার লক্ষ্যে ‘Export Enclave’ তৈরি/নির্মাণ করা হয়েছে। এবারের বাণিজ্য মেলায় ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং ২০২৪ এর জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদের স্মরণে স্থিরচিত্র প্রদর্শনের জন্য বাংলাদেশ স্কয়ার নির্মাণ করা হয়েছো। মেলায় সম্ভাবনাময় সেক্টর/পণ্যভিত্তিক সেমিনার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিদেশি উদ্যোক্তা/প্রতিষ্ঠানের সুবিধার্থে থাকছে ইলেক্ট্রনিক্স ও ফার্নিচার জোন। সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য তৈরি করা হয়েছে সিটিং কর্নার। শিশুদের নির্মল চিত্তবিনোদনের জন্য মেলায় থাকছে ২টি শিশু পার্ক। পণ্য প্রসার ও বিপণনের জন্য মেলায় থাকছে উন্মুক্ত সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। মহিলা, প্রতিবন্ধী, কুটির/তাঁত/বস্ত্র/হস্ত শিল্পের উদ্যোক্তাদের সংরক্ষিত স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

এবারের মেলায় পলিথিন ব্যাগ এবং সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বিকল্প হিসেবে হ্রাসকৃত মূল্যে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব শপিং ব্যাগ সরবরাহ করা হবে।

এছাড়া, তারুণ্যের শক্তি ও উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত করতে মাসব্যাপী মেলায় থাকছে সেমিনার/সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন আয়োজন।

পঞ্চমবারের মতো বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পূর্বাচলস্থ বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে। মেলার লে-আউট প্ল্যান অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৩২৪টি প্যাভিলিয়ন/স্টল/রেস্টুরেন্ট দেশীয় উৎপাদক-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানসহ সাধারণ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এবং বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

দেশি বস্ত্র, মেশিনারিজ, কার্পেট, কসমেটিক্স অ্যান্ড বিউটি এইডস, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্সস, ফার্নিচার, পাট ও পাটজাত পণ্য, গৃহসামগ্রী, চামড়া/আর্টিফিশিয়াল চামড়া ও জুতাসহ চামড়াজাত পণ্য, স্পোর্টস গুডস, স্যানিটারিওয়‍্যার, খেলনা, স্টেশনারি, ক্রোকারিজ, প্লাস্টিক, মেলামাইন পলিমার, হারবাল ও টয়লেট্রিজ, ইমিটেশন জুয়েলারি, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, ফাস্টফুড, হস্তশিল্পজাত পণ্য, হোম ডেকর ইত্যাদি পণ্য মেলায় প্রদর্শিত হবে এবার।

সেন্টারের দক্ষিণ-পূর্ব পাশে বাংলাদেশ স্কয়ার, দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে কালচারাল সেন্টার, রিক্রিয়েশনাল কর্নার এবং সেন্টারের উত্তর-পূর্ব পাশে ২টি শিশু পার্ক ও উত্তর-পশ্চিম পাশে মসজিদ/নামাজ ঘর স্থাপন করা হয়েছে।

ব্যাংকিং সার্ভিসের জন্য মেলায় থাকবে পর্যাপ্ত সংখ্যক এটিএম বুথ। মা ও শিশুদের জন্য মেলায় থাকবে মা ও শিশু কেন্দ্র। এছাড়া, অন্যান্য প্রয়োজনীয় সেবার মধ্যে রক্ত সংগ্রহ কেন্দ্র, মসজিদ, দর্শনার্থীদের বিশ্রামের জন্য আরামদায়ক ও শোভন চেয়ার বেঞ্চ, সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য সিটিং কর্নার ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

মেলায় সাধারণ দর্শনার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে কুড়িল বিশ্বরোড, ফার্মগেট (খেজুরবাগান/খামারবাড়ি), নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী থেকে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বাণিজ্য মেলার উদ্দেশ্যে বিআরটিসির ২০০টির বেশি ডেডিকেটেড শাটল বাস চলবে। মেলা প্রাঙ্গণ থেকে শাটল বাসের সর্বশেষ ট্রিপ ছাড়বে রাত ১১টায়। নির্ধারিত ভাড়া অনুযায়ী ফার্মগেট (খেজুরবাগান/খামারবাড়ি) থেকে মেলা প্রাঙ্গণ পর্যন্ত ভাড়া ৭০ টাকা, কুড়িল বিশ্বরোড থেকে ৪০ টাকা, চাষাড়া থেকে ১২০ টাকা, মুক্তারপুর থেকে ১৩০ টাকা, নরসিংদী থেকে ১০০ টাকা এবং মেলা প্রাঙ্গণ থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত ভাড়া ১০০ টাকা (জনপ্রতি) নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া, স্বল্পমূল্যে যাত্রী পরিবহনের জন্য পাঠাও অ্যাপসের মাধ্যমেও বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মেলার টিকিটের মূল্য (জনপ্রতি) টা: ৫০.০০ (প্রাপ্ত বয়স্ক) এবং শিশুদের (১২ বছরের নীচে) ক্ষেত্রে টা: ২৫.০০ (পঁচিশ)। তবে মুক্তিযোদ্ধা ও প্রতিবন্ধীগণ ও জুলাই আহতগণ তাঁদের কার্ড প্রদর্শনপূর্বক বিনামূল্যে মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন। পর্বের ন্যায় মেলাটি মাসব্যাপী সকাল ৯:৫৫ টা হতে রাত ৯.৫০ টা পর্যন্ত চলবে (সাপ্তাহিক ছুটির দিনসমূহে রাত ১০টা পর্যন্ত)। এছাড়া, পাঠাও অ্যাপস্ এর মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে মেলায় যাত্রী পরিবহনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

দেশীয় পণ্যের প্রচার, প্রসার, বিপণন ও উৎপাদনে সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর যৌথ উদ্যোগে ১৯৯৫ সাল থেকে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা আয়োজন করা হচ্ছে।

মেলার সার্বিক নিরাপত্তা এবং দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণার্থে মেলা প্রাঙ্গণে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, র‍্যাব, গোয়েন্দা সংস্থাসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য নিয়োজিত থাকবে। পুলিশ, র‍্যাব, সেনাবাহিনী মেলা প্রাঙ্গণ ও প্রাঙ্গণের বাইরে নিয়মিত টহল দেবে। এছাড়া সার্ভিস গেট ও ভিআইপি গেট এর শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রাইভেট সিকিউরিটি গার্ড নিয়োগ করা হয়েছে। নিরাপত্তা অগ্রাধিকার বিবেচনায় মেলা প্রাঙ্গণের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান, প্রবেশ গেট, পার্কিং এরিয়া এবং সংশ্লিষ্ট সব এলাকায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া, মেলার প্রবেশ গেটে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একইভাবে যে কোনো ধরনের অগ্নিদুর্ঘটনা প্রতিরোধে মেলায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে ফায়ার ব্রিগেড।

এবারের মেলায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি অধিকতর গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। এক্সিবিশন হলে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুরুষ ও মহিলা পৃথক টয়লেটের পাশাপাশি এক্সিবিশন হলের বাইরেও পর্যাপ্ত সংখ্যক টয়লেট রয়েছে। মেলা প্রাঙ্গণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য দুই শতাধিক পরিচ্ছন্নতাকর্মী সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে।

মেলায় খাদ্য দ্রব্যের মান নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ গঠিত টিম মেলা চলাকালীন প্রত্যহ ভেজালবিরোধী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবে। মেলায় ৫টি প্রতিষ্ঠানকে প্রিমিয়ার রেস্টুরেন্ট/প্রিমিয়ার মিনি রেস্টুরেন্ট/কফি সপ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, মেলায় এক্সিবিশন সেন্টারের ভিতরে ৫০০ আসন বিশিষ্ট একটি ক্যাফেটেরিয়া রয়েছে যাতে মেলায় আগত দর্শনার্থী নির্ধারিত মূল্যে চমৎকার পরিবেশে মানসম্মত খাবার খেতে পারবেন। মেলায় আগত দর্শনার্থীদের জন্য সার্বক্ষণিক চিকিৎসক ও পেশেন্ট কেয়ার এটেনডেন্ট উপস্থিত থেকে ফ্রি প্রাথমিক চিকিৎসা ও চিকিৎসা পরামর্শ প্রদান করবে।

মেলার থাকবে পর্যাপ্ত কার পার্কিংয়ের সুবিধা। ৫ শতাধিক গাড়ি পার্কিং সুবিধাসম্বলিত দ্বিতল কার পার্কিং বিল্ডিং ছাড়াও এক্সিবিশন হলের বাইরে ৬ একর জমিতে এবং রাজউক এর গরুর হাট মাঠসহ ৩টি বিস্তর পার্কিং এর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মেলার সার্বিক কার্যক্রম মনিটরিং এর জন্য মেলায় স্থাপন করা হয়েছে একটি অস্থায়ী সচিবালয় ও দর্শনার্থীদের সব প্রকার তথ্য প্রদানের জন্য একটি তথ্য কেন্দ্র।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

তারেক রহমানের ফেরা বিনিয়োগকারীদের জন্য কনফিডেন্স বুস্টার: বিডা চেয়ারম্যান

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা বাংলাদেশের বিনিয়োগ বান্ধবতার জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ; বিনিয়োগকারীদের জন্য একটা কনফিডেন্স বুস্টার বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক বিন হারুন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তার ভ্যারিফায়েড ফেসবুক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পোস্টে তিনি লেখেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরা সিগন্যাল দেয় যে আমরা একটি অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচনের দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশের বিনিয়োগ বান্ধবতার জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ; বিনিয়োগকারীদের জন্য একটা কনফিডেন্স বুস্টার। গত সপ্তাহে আরও একটা ভালো ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে: বাংলাদেশ-জাপান ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (ইপিএ)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিষয়টি ব্যাখ্যা করে তিনি লেখেন, বিশ্ববাজারে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (এফটিএ) বা ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (ইপিএ) আবশ্যক। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বি দেশগুলো এক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে। ভিয়েতনামের এমন চুক্তি আছে প্রায় ৫০টি দেশের সঙ্গে, কম্বোডিয়ার আছে প্রায় ২০টি দেশের সঙ্গে। আর আমাদের এমন কম্প্রিহেনসিভ এগ্রিমেন্টের সংখ্যা শূন্য। আমরা এই গোল্ডেন ডাক ব্রেক করতে যাচ্ছি জাপানের সঙ্গে ইপিএ করে। গত সপ্তাহে দুই দেশের মধ্যে নেগোশিয়েশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ধাপসমূহ সম্পন্নের পর এটি কার্যকর হবে।

তার ভাষ্যে তিন কারণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য এটা বিশাল একটি পদক্ষেপ। তা হলো-

১. বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান
বিনিয়োগকারীরা ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে অপারেট করতে পছন্দ করে। আমাদের প্রতিযোগী দেশগুলো সেই ফ্রেমওয়ার্কটা তৈরি করেছে এফটিএ বা ইপিএ-র মাধ্যমে। আমাদের এগুলো না থাকার কাফফারা হিসেবে জাপানের উদাহরণ দেওয়া যায়। এত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হওয়া সত্বেও বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ গত ৫৪ বছরে হয়েছে মাত্র ৫০০ মিলিয়ন ডলার। এই ইপিএ স্বাক্ষরের মাধ্যমে জাপানি বিনিয়োগকারীরা পলিসি কনটিনুইটি, লিগ্যাল জুরিসডিকশন, এমএফএন, ইত্যাদি বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা পাবে। আগামী দিনে বিনিয়োগ শুধু পরিমাণে নয়, বৈচিত্র্য ও গুণগত মানেও বহুগুণে বাড়বে। জাপান হতে বিশেষ কিছু খাতে বিনিয়োগের নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি হবে, আইটি ও ডিজিটাল সেবা, লজিস্টিকস ও সাপ্লাই চেইন, ইলেকট্রনিক্স ও অটোমোটিভ যন্ত্রাংশ, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও কৃষি/অ্যাগ্রো-প্রসেসিং। সেই সঙ্গে আমাদের দেশের তরুণদের কর্মসংস্থান ও দক্ষতাও বৃদ্ধি পাবে।

২. জাপানে আমাদের পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার
বাংলাদেশ চুক্তি স্বাক্ষরের প্রথম দিন থেকেই পোশাকসহ ৭,৩৭৯ টি পণ্যে জাপানের বাজারে তাৎক্ষণিক শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার সুবিধা পাবে। পক্ষান্তরে, জাপান ১,০৩৯ টি পণ্যে বাংলাদেশের বাজারে তাৎক্ষণিক শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। সেবা বাণিজ্য খাতেও উভয় দেশ উল্লেখযোগ্য অঙ্গীকার করেছে। বাংলাদেশ জাপানের জন্য ৯৭টি উপখাত উন্মুক্ত করতে সম্মত হয়েছে। অন্যদিকে, জাপান বাংলাদেশের জন্য ১২০টি উপখাতে ৪টি মোডে সার্ভিস উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সব মিলিয়ে জাপান ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

৩. সরকারি কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলোর একটা বড় সমাধান হচ্ছে দ্রুত বাণিজ্যিকভাবে ইম্পর্ট্যান্ট দেশগুলোর সঙ্গে এই চুক্তি সম্পন্ন করা। অন্যান্য দেশে এসব এফটিএ/এপিএ নেগোসিয়েশনের জন্য সরকারে স্পেশালিস্ট এক্সপার্ট টিম থাকে। আমরা প্রথমবারের মতো একটা সলিড দল তৈরি করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আমেরিকা, কোরিয়া, তুরস্ক, ইত্যাদি দেশের সঙ্গে অলরেডি কথা শুরু হয়েছে। এই দলটা কিছুদিনের মধ্যেই ঝানু নেগোসিয়েটরে পরিণত হবে।

তিনি আরও লেখেন, ২০২৫ সালে আমরা চেষ্টা করেছি বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে বেসিক কিছু ট্র্যাক সেট করা। আশা করছি আগামী সরকার এই ভীত গড়ার উদ্যোগ থেকে উপকৃত হবে এবং দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

এমকে 

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

আরও ১১৫ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

Published

on

ইসলামী ব্যাংক

তিনটি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে রবিবার অতিরিক্ত ১১ কোটি ৫০ লাখ (১১৫ মিলিয়ন) মার্কিন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মূল্যমানের বিপরীতে প্রতি ডলার ১২২ টাকা ৩০ পয়সা বিনিময় হারে এ ডলার কেনা হয়েছে। এক্ষেত্রে কাট–অফ হারও ছিল ১২২ টাকা ৩০ পয়সা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এসব তথ্য জানায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, সর্বশেষ এই ক্রয়ের ফলে শুধু ডিসেম্বর মাসেই মোট ডলার কেনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯২ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। আর চলতি ২০২৫–২৬ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই–ডিসেম্বর) মোট ক্রয়ের পরিমাণ হয়েছে ৩০৪ কোটি ৬৫ লাখ মার্কিন ডলার, যা প্রায় তিন বিলিয়ন ডলারের সমান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, রোববার তিনটি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে আগামীকাল সোমবারের মূল্যমানের বিপরীতে প্রতি ডলার ১২২ টাকা ৩০ পয়সা হারে মোট ১১ কোটি ৫০ লাখ ডলার কেনা হয়েছে। এতে ডিসেম্বর ও চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে ডলার ক্রয়ের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার9 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার9 hours ago

ই-জেনারেশনের ক্যাটাগরি অবনতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ই-জেনারেশন পিএলসির ক্যাটাগরির অবনতি হয়েছে। গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশের উপর ভিত্তি করে কোম্পানিটির...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার9 hours ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে দুই কোম্পানি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি দুই কোম্পানি গত ৩০ জুন,২০২৫ সমাপ্ত হিসাববছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। কোম্পানি দুটি হচ্ছে এপেক্স...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

লাভেলোর ১৬ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি তাওফিকা ফুড্স এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ১৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে।...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে সোনারগাঁও টেক্সটাইল

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে সোনারগাঁও টেক্সটাইল লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য...

ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজার11 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১