পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর-০৪ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪.৫৭ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন করেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির দৈনিক গড় লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩.৬৩ শতাংশ।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৭৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা মোট লেনদেনের ২.৮৭ শতাংশ।
এর পরের অবস্থানগুলোতে থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ইনফিউশনের প্রতিদিনের গড়ে ১০ কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, লাভেলো আইসক্রিমের ৯ কোটি ২০ লাখ ৭০ হাজার টাকা, এসপিএলসির দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার টাকা, সামিট অ্যালায়েন্সের ৮ কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ফাইন ফুডসের ৭ কোটি ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা, মন্নু ফেব্রিক্সের ৭ কোটি ৪০ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে।
এমকে
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর-০৪ ডিসেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইনান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারদর সপ্তাহজুড়ে কমেছে ৪০ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, সপ্তাহের দর পতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফারইস্ট ফাইনান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সপ্তাহের ব্যবধানে দর কমেছে ৩৯.০০ শতাংশ, যা সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৬১ পয়সায়।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারদর কমেছে ৩৮.০০ শতাংশ, যা সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৬২ পয়সায়।
এছাড়া পতনের তালিকার বাকি কোম্পানিগুলোর মধ্যে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের দর কমেছে ৩৬.৬৭ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইনান্স লিমিটেডের ৩৫.৭১ শতাংশ, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্সের ৩৩.৩৩ শতাংশ, জিএসপি ফাইনান্সের ৩০.৪৩ শতাংশ, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ২৯.০০ শতাংশ, প্রাইম ফাইনান্সের ২৭.৭৮ শতাংশ এবং টুংহাই নিটিং অ্যান্ড ডাইংয়ের ২১.০৫ শতাংশ।
এমকে
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে জিলবাংলা সুগার
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর–০৪ ডিসেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে উঠে এসেছে জিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৬০.৩২ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিডি থাই ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। সপ্তাহের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ১০ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে দর বেড়েছে ৫৭.৫৫ শতাংশ।
তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে শেয়ারটির ক্লোজিং দর ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা, যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৯০ পয়সায়। এতে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৪.০৪ শতাংশ।
এছাড়া তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ১৭.৬৬ শতাংশ, কেটিএলের ১৭.৩১ শতাংশ, কেপিপিএলের ১৩.৪১ শতাংশ, বিডি ওয়েল্ডিংয়ের ১২.৫০ শতাংশ, শেপার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ১২.১৭ শতাংশ, ডিবিএইচ আইএসটি মিউচুয়াল ফান্ডের ১০.৭১ শতাংশ এবং তাল্লু স্পিনিংয়ের ৯.৮০ শতাংশ।
এমকে
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন কমলো ৭ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা
বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর থেকে ০৪ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সমাপ্ত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা। সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ০৭ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৪১.৫৭ পয়েন্ট বা ২.৮২ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৪২.৪৮ পয়েন্ট বা ২.২০ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩২.০৬ পয়েন্ট বা ৩.০৩ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৫৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৬২৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন কমেছে ৫৬৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা।
আর প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১১৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বা ২১.৬৪ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৫২৫ কোটি ১১ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৫টি কোম্পানির, কমেছে ৩২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
পুঁজিবাজার
জেনেক্স ইনফোসিসের লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেনেক্স ইনফোসিস পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ হিসাববছরে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ১৭ পয়সা আয় হয়েছে। আগের বছর আয় হয়েছিল ২ টাকা ৬২ পয়সা। বিদায়ী বছরের সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৬ টাকা ৮৭ পয়সা, যা আগের বছর ১ টাকা ৮৫ পয়সা ছিল।
গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২২ টাকা ১১ পয়সা।
আগামী ৩০ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় হাইব্রিড পদ্ধতিতে মাধ্যমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ ডিসেম্বর।
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ১৯ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ৫৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
সর্বশেষ বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ৮৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২ টাকা ৪২ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭১ টাকা ৮৯ পয়সা।
কোম্পানিটি এখনো বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময়সূচি ঠিক করেনি। তবে এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৯ ডিসেম্বর।



