Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

নিজের জন্য সঠিক পারফিউম বাছাই করবেন কীভাবে

Published

on

সূচক

ভালো গন্ধ শুধু অন্যকে আকর্ষণ করে না, নিজের আত্মবিশ্বাসও বাড়ায়। তাই অনেকেই প্রতিদিন পারফিউম ব্যবহার করেন। কিন্তু বাজারে এত রকম ব্র্যান্ড আর সুবাসের ভিড়ে নিজের জন্য একদম পারফেক্ট পারফিউমটা বেছে নেওয়া অনেক সময় কঠিন হয়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

একজন অভিজ্ঞ পারফিউমার ক্যাটেরিনা কাতালানি জানিয়েছেন, কীভাবে আপনি আপনার ব্যক্তিত্ব আর পছন্দ অনুযায়ী সঠিক পারফিউম বেছে নিতে পারেন। চলুন জেনে নিই তার কিছু সহজ ও কার্যকর পরামর্শ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রত্যেক মানুষের ব্যক্তিত্ব আলাদা, আর সেই অনুযায়ী সবার গন্ধ, পছন্দও ভিন্ন। কেউ হয়তো হালকা ফুলের ঘ্রাণ পছন্দ করেন, কেউ আবার মসলাদার বা কাঠের সুবাসে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ক্যাটেরিনা বলেন, পারফিউম শুধু গন্ধই নয়, এটা আপনার মেজাজ, স্টাইল আর আত্মপরিচয়ের একটা অংশ। এমনকি কোনো কোনো সুবাস আমাদের প্রিয় স্মৃতি বা আবেগের সঙ্গেও জড়িয়ে থাকে। তাই পারফিউম নির্বাচনকে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।
সঠিক পারফিউম বাছাই করবেন কীভাবে?

ত্বকে ব্যবহার করে পরীক্ষা করুন

দোকানে গিয়ে পারফিউমের বোতলের মুখ থেকে শুঁকে অনেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। এটা একদম ভুল পদ্ধতি।

পারফিউম আসলে আপনার ত্বকের সঙ্গে মিশে কেমন ঘ্রাণ ছড়ায়, সেটা বোঝা জরুরি। কারণ একেকজনের ত্বকের সঙ্গে পারফিউমের রসায়ন ভিন্ন হতে পারে।

পরামর্শ : হাতের কব্জিতে একটু স্প্রে করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। তারপর ঘ্রাণটা কেমন লাগে বুঝে সিদ্ধান্ত নিন।

একটি নয়, কয়েকটি ঘ্রাণ ট্রাই করুন

ক্যাটেরিনা বলেন, একটা পারফিউমে আটকে না থেকে ভিন্ন ভিন্ন ঘ্রাণও ব্যবহার করা উচিত। কারণ একেক দিন একেক মুড, একেক পরিবেশ—একেক সুবাস আপনার আলাদা দিক ফুটিয়ে তুলতে পারে।

আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে যায় কি না ভাবুন

পারফিউম শুধু ঘ্রাণ নয়, এটা আপনার একটি ‘স্টেটমেন্ট’। আপনি যদি শান্ত স্বভাবের হন, তবে হালকা, ফুলেল সুবাস আপনার জন্য মানানসই। আবার যদি আপনি প্রাণবন্ত ও সাহসী হন, তবে একটু গাঢ় বা মসলাদার ঘ্রাণ মানাবে ভালো।

চুলের জন্য আলাদা পারফিউম

অনেকেই এখন চুলে পারফিউম ব্যবহার করেন। তবে সেটা কেনার সময়ও ঘ্রাণটা যাচাই করে নিন। কারণ চুলে দেওয়া পারফিউমের ঘ্রাণও আপনার আশপাশের মানুষদের কাছে পৌঁছায়।
পারফিউম কেনার আগে যেগুলো খেয়াল রাখবেন

– এসেনসিয়াল অয়েল বেশি থাকলে ঘ্রাণ থাকবে দীর্ঘসময়

– অ্যালকোহল বেশি থাকলে দাম কম হলেও সুবাস তাড়াতাড়ি উড়ে যায়

– উপাদানগুলো দেখে নিন—আপনার ত্বকে বা নাকে অ্যালার্জি হয় কি না বুঝে নিন

– ব্র্যান্ডেড পারফিউম কিনতে চাইলে টেস্টার ব্যবহার করে আগে যাচাই করে নিন

পারফিউম বেছে নেওয়া মানে শুধু ভালো ঘ্রাণ খোঁজা নয়, এটা নিজের একটা ছাপ রেখে যাওয়ার মতো বিষয়। তাই সময় নিয়ে, নিজের পছন্দ ও ব্যক্তিত্ব বুঝে তবেই সিদ্ধান্ত নিন। তাহলে পারফিউম শুধু শরীরে নয়, আপনার আত্মবিশ্বাসেও একটা সুন্দর সুবাস ছড়িয়ে দেবে।

সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে কী হয়?

Published

on

সূচক

অনেক সময় ছোট ছোট অভ্যাসও আমাতের স্বাস্থ্যের ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে, তাই না? রসুন হলো সেই প্রাচীন প্রতিকারের মধ্যে একটি, যা মানুষ প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বিশ্বাস করে আসছে। এটি হজমে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। আধুনিক বিজ্ঞানও এটি সমর্থন করে, অ্যালিসিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো যৌগ থাকায় রসুনের গ্রহণযোগ্যতাও বেশি। কিন্তু আপনি কি জানেন যে রাতে ঘুমানোর আগে মাত্র এক কোয়া রসুন খেলে তা শরীরের জন্য কীভাবে কাজ করে? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. হজম উন্নত হয়

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০১৯ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুন হজম এনজাইমকে উদ্দীপিত করে এবং পেট ফাঁপা কমিয়ে মসৃণ হজমে সহায়তা করে। কয়েক সপ্তাহ ধরে যদি প্রতি রাতে এক কোয়া কাঁচা রসুন খান তবে আপনি ধীরে ধীরে অনেকটাই হালকা বোধ করবেন এবং সকালে গ্যাসের সমস্যা কমে আসবে। এর প্রাকৃতিক প্রিবায়োটিক প্রভাব স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে বজায় রাখে, যা পুষ্টি শোষণ এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

২০২৩ সালের একটি গবেষণাপত্র অনুসারে, রসুন অ্যালিসিনে ভরপুর যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কারণ অ্যালিসিনে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মৌসুমী সংক্রমণকে দূরে রাখতে সাহায্য করতে পারে। তাই প্রতি রাতে একটি রসুনের কোয়া খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী থাকে, বিশেষ করে ঠান্ডা মৌসুমে। এর অর্থ এই নয় যে আপনি অসুস্থ হবেন না, তবে এটি ধীরে ধীরে ঠান্ডা এবং ফ্লুর তীব্রতা কমাতে পারে।

৩. প্রদাহ কমায়

২০১৫ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুন প্রদাহ-বিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ সমৃদ্ধ। এক মাস রাত্রে নিয়মিত রসুন খেলে তা অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা সূক্ষ্মভাবে প্রতিফলিত হতে পারে। যেমন আরও বেশি শক্তি, ব্যথা কম হওয়া অথবা কেবল কম অলসতা বোধ করা।

৪. হৃদযন্ত্র ভালো রাখে

নিয়মিত রসুন খেলে তা কোলেস্টেরলের ভারসাম্য এবং রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে। ২০১৩ সালের একটি গবেষণা গবেষণায় দেখা গেছে যে, রসুন উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, উভয়ই হৃদরোগের প্রধান ঝুঁকির কারণ। এটি রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে, রক্তনালীকে শিথিল করে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। রাতে রসুন খেলে আমাদের শরীর এই যৌগগুলো প্রক্রিয়া করার জন্য দীর্ঘ সময় পায়।

৫. রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখে

২০২৩ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুনের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের একটি হালকা প্রভাব রয়েছে। প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে তা আপনার শরীরকে আরও কার্যকরভাবে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। যদিও এটি চিকিৎসা পরামর্শ বা ওষুধের বিকল্প নয়, তবে এটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের সঙ্গে যুক্ত করলে সুস্থ থাকা আরেকটু সহজ হবে।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শীতে শুষ্ক ত্বকে কোন প্রসাধনী ব্যবহার করবেন

Published

on

সূচক

শীত এলেই ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়। চামড়ায় টান ধরে। এই শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় সঠিক সমাধান দরকার হয়। প্রয়োজন পড়ে ত্বকের বিশেষ যত্ন নেওয়ার। তাই সঠিক ময়শ্চারাইজার, ক্রিম, টোনার বেছে নেওয়া জরুরি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কিন্তু শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় কোন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করবেন, তাতে কী কী উপাদান থাকবে, তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। ভুল প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বক আরও খসখসে হয়ে উঠতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুষ্ক ত্বকের যত্নে কেন প্রসাধনী ব্যবহার করা জরুরি
শীতকালে ত্বক যতই শুষ্ক হয়ে যাক, নিয়মিত পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিন ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করা আবশ্যক।
টোনার ত্বকের উপরে জমে থাকা মৃত কোষ সরিয়ে দেয় এবং ত্বকের পিএইচ স্তরের ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই স্কিন কেয়ার রুটিনে টোনার রাখা জরুরি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি ত্বক বেশি শুষ্ক হয়, সিরাম ব্যবহার করুন। এটি ত্বককে গভীরভাবে পুষ্টি দেয়। আর শীতের দিনে ত্বককে উজ্জ্বল ও নরম রাখার জন্য ময়শ্চারাইজার ছাড়া উপায় নেই। রোদে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, যাতে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বককে আরও শুষ্ক না করে দেয়।
শুষ্ক ত্বকের জন্য প্রসাধনীতে থাকা উচিত গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো হলো-

১. হায়ালুরোনিক অ্যাসিড
এই উপাদান ত্বককে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে। তাই হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত ক্লিনজার ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত। এছাড়া, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ সিরামও শীতকালে ত্বককে উজ্জ্বল ও নরম রাখতে সাহায্য করে।

২. শিয়া বাটার
ত্বকের শুষ্ক ভাব এড়াতে শিয়া বাটার ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বককে দীর্ঘক্ষণ আর্দ্র রাখে এবং নরম ও কোমল রাখে। ময়েশ্চারাইজার বা বডি লোশন কেনার সময় যাচাই করুন যে পণ্যের মধ্যে শিয়া বাটার রয়েছে কি না, যাতে শীতের দিনে ত্বক সুস্থ ও সতেজ থাকে।

৩. গ্লিসারিন
গ্লিসারিন শুষ্ক ত্বকের যত্নে অত্যন্ত কার্যকর। এটি ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে আর্দ্রতা যোগ করে এবং ত্বককে কোমল রাখে। তাই ফেসওয়াশ বা ময়েশ্চারাইজার বাছাই করার সময় নিশ্চিত করুন এতে গ্লিসারিন রয়েছে। এছাড়া শুষ্ক ত্বকের যত্ন আরও বাড়াতে সিরামাইড, ভিটামিন ই, এবং অ্যালোভেরা জেল জাতীয় উপাদানও ব্যবহার করতে পারেন, যা ত্বককে পুষ্টি এবং সুরক্ষা প্রদান করবে।

প্রসাধনীতে এড়িয়ে চলতে হবে যে উপাদান
শুষ্ক বা সংবেদনশীল ত্বকের জন্য কিছু উপাদান থেকে দূরে থাকা জরুরি। যেসব প্রসাধনীর মধ্যে অ্যালকোহল, স্যালিসিলিক অ্যাসিড, প্যারাবেন, বা সালফেট থাকে, সেগুলো ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। এই ধরনের উপাদান ত্বককে আরও শুষ্ক ও সংবেদনশীল করে তোলে। যদি কোনো উপাদান থেকে অ্যালার্জি বা ফুসকুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, পণ্যটি ব্যবহার করার আগে বাহুতে বা কানের পিছনে ২৪ ঘন্টা প্যাচ টেস্ট করুন। চুলকানি, লালভাব বা জ্বালা দেখা দিলে সেই পণ্য ব্যবহার করবেন না। গুরুতর অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সূত্র: ভোগ ইন্ডিয়া, টাইমস অব ইন্ডিয়া।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ডায়াবেটিস রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত

Published

on

সূচক

বর্তমানে সারাবিশ্বে ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত প্রচলিত রোগ। এটি পুরোপুরি নিরাময়যোগ্য না হলেও নিয়ন্ত্রণযোগ্য। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন খাবার পরিহার করা প্রয়োজন,এ বিষয়ে সচেতন থাকা খুবই জরুরি। অনেকে জানেন না কোন খাবারগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ ১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এই দিনটি পালন করা হয়। এ উপলক্ষে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত, সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. স্যাচুরেটেড ফ্যাট
উচ্চ চর্বিযুক্ত দুধজাত খাবার, মাখন, গরুর মাংস, সসেজ, বেকন, নারকেল ও পাম তেল -এসব স্যাচুরেটেড ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নিউট্রিলার্নবিডির পুষ্টিবিদ তানজুম তাসনিম স্বপনীল জানান, ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি আগে থেকেই বেশি থাকে। তাই অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট এই ঝুঁকি আরও বাড়ায়। আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন জানান, প্রতিদিন মোট ক্যালোরির ১০%-এর কম স্যাচুরেটেড ফ্যাট খাওয়া উচিত, কারণ এটি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, উভয়ই বাড়াতে পারে।

২. ট্রান্স ফ্যাট
কুকিজ, কেক, পেস্ট্রি, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ফ্রাইড চিকেন, মাইক্রোওয়েভ পপকর্ন, ফ্রোজেন পিজ্জা- ইত্যাদি ট্রান্স ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার রক্তের চর্বির ভারসাম্য নষ্ট করে। পুষ্টিবিদ স্বপনীল বলেন, ‘ট্রান্স ফ্যাট খারাপ কোলেস্টেরল (এলএলডি)বাড়ায় এবং ভালো কোলেস্টেরল (এইচএলডি) কমায়। এটি ইনফ্লামেশন বাড়ায়, যা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের কারণ। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ট্রান্স ফ্যাট হৃদরোগের ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়াতে পারে।’ তাই ট্রান্স ফ্যাট সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলাই ভালো।

৩. উচ্চ সোডিয়াম (লবন) যুক্ত খাবার
লবণ সরাসরি রক্তে গ্লুকোজ (শর্করা) বাড়ায় না, কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লবণের অত্যধিকতা উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ বা কিডনি সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। যদিও লবণ কম খাওয়ার বিষয়েও কিছু বিতর্ক রয়েছে। কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে খুব কম লবণ খাওয়া হলে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়তে পারে। তাই একবারে লবন বন্ধ না করে উচ্চ লবণযুক্ত খাবার কম খাওয়া ভালো।’

৪. উচ্চ কোলেস্টেরল জাতীয় খাবার
পুষ্টিবিদ স্বপনীল জানান, অরগান মিট, শেলফিশ, রেড মিট, সসেজ-এসব খাবারে উচ্চ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি এবং ফাইবার কম থাকে। এ ধরনের খাবার ওজন বাড়ায়, রক্তচাপ বাড়ায় এবং বিপাকীয় সমস্যা তৈরি করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণ ও সুষম খাদ্যাভ্যাস বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তাই উচ্চ কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা জরুরি।

৫. সরল শর্করা
মিষ্টি, কেক, প্যাকেটজাত জুস, কোমল পানীয়, ফাস্টফুড, চিনি-সমৃদ্ধ খাবার ও উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার যেমন সাদা ভাত-এসব রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।পুষ্টিবিদ স্বপনীল বলেন, ‘সরল শর্করা দ্রুত শর্করার মাত্রা বাড়ায়, ফলে ইনসুলিনের চাহিদা হঠাৎ বেড়ে যায়। টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সকে আরও বাড়িয়ে তোলে। তাই এসব খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত।’

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত জরুরি। সুষম ও পরিমিত খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রোগের জটিলতা প্রতিরোধ করে। তাই সুস্থ থাকতে ডায়াবেটিস রোগীদের এসব ঝুঁকিপূর্ণ খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জয়েন্টের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেসব খাবার উপকারী

Published

on

সূচক

এখনো পুরোপুরি শীত নামেনি, তবে আবহাওয়া ধীরে ধীরে বদলাচ্ছে। ঠাণ্ডা বাড়তে শুরু করলেই অনেকের জয়েন্টের ব্যথা তথা হাঁটু, কোমর বা গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়। এই সময় চিকিৎসার পাশাপাশি খাবারের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। কিছু খাবার নিয়মিত খেলে ব্যথা কিছুটা কমানো সম্ভব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলুন, জেনে নিই নিচে এমন পাঁচটি খাবারের কথা যা শীতের সময়ে গাঁটের ব্যথা উপশমে সাহায্য করতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হলুদ ও আদা
রান্নাঘরের দুই পরিচিত মসলা; হলুদ ও আদা প্রাকৃতিকভাবে ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। হলুদের কারকিউমিন যৌগ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা আর্থ্রাইটিসজনিত ব্যথা উপশমে কার্যকর। রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে পান করতে পারেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ ছাড়া প্রতিদিন আদা চা পান করুন বা রান্নায় বেশি করে আদা ব্যবহার করুন।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডযুক্ত মাছ
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড শরীরের প্রদাহ কমায়, ফলে গাঁটের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে থাকে। স্যামন, সার্ডিন, টুনা ইত্যাদি সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। দেশীয় বিকল্প হিসেবে ইলিশ, রুই বা কাতলার মাছও উপকারী।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ শাকসবজি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব কমায়, যা গাঁটের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে। ব্রকলি, পালং শাক, মিষ্টি আলু বা রঙিন শাকসবজি নিয়মিত ডায়েটে রাখুন।

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার
শীতে সূর্যের আলো কম থাকায় শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি দেখা যায়, যা হাড় দুর্বল করে। এ সময়ে ডিমের কুসুম, ফ্যাটি মাছ, ফর্টিফায়েড দুধ খাওয়া জরুরি। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন।

হাড় মজবুত রাখতে দই, ছানা ও পনির খেতে পারেন।

অলিভ অয়েল
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ওলিওক্যান্থাল নামের উপাদান, যা ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। রান্নায় বা সালাদে অন্য তেলের পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। এটি হার্ট ও হাড়ের জন্যও উপকারী।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শীতে কলা খাওয়া কি ক্ষতিকর?

Published

on

সূচক

অনেকে মনে করেন, শীতকালে কলা খেলে ঠান্ডা লেগে যায়। তাই অনেকেই এই সময় কলা খাওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, এই ধারণা ভুল। বরং পরিমিত পরিমাণে কলা খেলে শরীরের জন্য উপকারই হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শীতকালে কলা খাওয়ার সঙ্গে ঠান্ডা লাগার কোনো সরাসরি সম্পর্ক নেই। চিকিৎসকদের মতে, কলা খাওয়া মানেই ঠান্ডা লাগবে—এমন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে যাদের আগে থেকেই অ্যালার্জি, হাঁপানি, নাক দিয়ে পানি পড়া বা হাঁচির সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে কলা খাওয়ার পর সামান্য অস্বস্তি হতে পারে। এমন হলে কিছুদিনের জন্য কলা না খাওয়াই ভালো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অনেকে ঠান্ডা লাগলে কলা বা টক ফল খেতে নিষেধ করেন, কিন্তু সামান্য পরিমাণে খেলে কোনো ক্ষতি হয় না। বরং কলায় থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

যাদের কিডনি বা পটাশিয়ামের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে অবশ্য সতর্ক থাকা দরকার, কারণ কলায় পটাশিয়াম বেশি পরিমাণে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কলায় থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ভরা রাখে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীরাও পরিমিত পরিমাণে কলা খেতে পারেন, কারণ এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, কলা রক্তচাপ কমাতে, হৃদরোগ প্রতিরোধে ও মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে।

শীতে কলা খাওয়া ক্ষতিকর নয়, বরং পরিমিত পরিমাণে এটি শরীরের জন্য উপকারী। তাই ঠান্ডার ভয়ে কলা খাওয়া বন্ধ করার দরকার নেই—বরং নিয়ম মেনে খান, সুস্থ থাকুন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার22 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় বেড়েছে ৩২০ শেয়ারদর

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন চলছে। এদিন প্রথম দেড় ঘণ্টায়...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের লোকসান বেড়েছে ১৫০ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাই এলুমিনিয়াম লিমিটেড চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার13 hours ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না ঢাকা ডাইং

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ঢাকা ডাইং অ্যান্ড ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার15 hours ago

সিএসই শরিয়াহ্ ইনডেক্স থেকে বাদ ১০ কোম্পানি

সিএসইর তালিকাভুক্ত কোম্পানীগুলোর পারফরমেন্স পর্যালোচনার ভিত্তিতে সিএসই শরিয়াহ্ ইনডেক্স চুড়ান্ত করা হয়েছে। নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে ১টি কেম্পানি এবং...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার16 hours ago

সিএসই ৩০ সূচক সমন্বয়, ১৮ ডিসেম্বর কার্যকর

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পারফরম্যান্স পর্যালোচনার ভিত্তিতে সিএসই ৩০ সূচক সমন্বয় করা হয়েছে। এতে নতুন করে ৩টি কোম্পানিকে...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার18 hours ago

বিআইসিএম’র রিসার্চ সেমিনার

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) রিসার্চ সেমিনার-৫০ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) ইন্সটিটিউটের মাল্টিপারপাস হলে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
সূচক
পুঁজিবাজার22 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় বেড়েছে ৩২০ শেয়ারদর

সূচক
আইন-আদালত50 minutes ago

শেখ হাসিনার ‘হেভিওয়েট’ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৭ জন ট্রাইব্যুনালে

সূচক
জাতীয়1 hour ago

বেগম রোকেয়া পদক পাচ্ছেন ৪ নারী

সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের লোকসান বেড়েছে ১৫০ শতাংশ

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

সূচক
আন্তর্জাতিক2 hours ago

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের সংঘাত

সূচক
সারাদেশ2 hours ago

শরীয়তপুরে আ.লীগ থেকে বিএনপিতে যোগ দিলেন শতাধিক নেতাকর্মী

সূচক
সারাদেশ2 hours ago

আজ ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

সূচক
জাতীয়3 hours ago

রোহিঙ্গাদের ১১.২ মিলিয়ন ডলারের এলপিজি সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য-কাতার

সূচক
অর্থনীতি12 hours ago

ডিসেম্বরের ৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার

সূচক
পুঁজিবাজার22 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় বেড়েছে ৩২০ শেয়ারদর

সূচক
আইন-আদালত50 minutes ago

শেখ হাসিনার ‘হেভিওয়েট’ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৭ জন ট্রাইব্যুনালে

সূচক
জাতীয়1 hour ago

বেগম রোকেয়া পদক পাচ্ছেন ৪ নারী

সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের লোকসান বেড়েছে ১৫০ শতাংশ

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

সূচক
আন্তর্জাতিক2 hours ago

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের সংঘাত

সূচক
সারাদেশ2 hours ago

শরীয়তপুরে আ.লীগ থেকে বিএনপিতে যোগ দিলেন শতাধিক নেতাকর্মী

সূচক
সারাদেশ2 hours ago

আজ ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

সূচক
জাতীয়3 hours ago

রোহিঙ্গাদের ১১.২ মিলিয়ন ডলারের এলপিজি সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য-কাতার

সূচক
অর্থনীতি12 hours ago

ডিসেম্বরের ৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার

সূচক
পুঁজিবাজার22 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় বেড়েছে ৩২০ শেয়ারদর

সূচক
আইন-আদালত50 minutes ago

শেখ হাসিনার ‘হেভিওয়েট’ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৭ জন ট্রাইব্যুনালে

সূচক
জাতীয়1 hour ago

বেগম রোকেয়া পদক পাচ্ছেন ৪ নারী

সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের লোকসান বেড়েছে ১৫০ শতাংশ

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

সূচক
আন্তর্জাতিক2 hours ago

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের সংঘাত

সূচক
সারাদেশ2 hours ago

শরীয়তপুরে আ.লীগ থেকে বিএনপিতে যোগ দিলেন শতাধিক নেতাকর্মী

সূচক
সারাদেশ2 hours ago

আজ ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

সূচক
জাতীয়3 hours ago

রোহিঙ্গাদের ১১.২ মিলিয়ন ডলারের এলপিজি সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য-কাতার

সূচক
অর্থনীতি12 hours ago

ডিসেম্বরের ৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার