Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটক করায় বাংলাদেশের নিন্দা

Published

on

রাশেদ মাকসুদ

ফিলিস্তিনিদের সহায়তার জন্য স্পেন থেকে গাজার উদ্দেশে যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার (জিএসএফ) ত্রাণবাহী নৌযানগুলোকে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আটক করেছে ইসরায়েল। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলাকে আটকে দেওয়া আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন এবং ক্ষুধাকে যুদ্ধাস্ত্র হিসাবে ইসরায়েলের ব্যবহারের নির্লজ্জ প্রকাশ। বাংলাদেশ সব আটক মানবিক সহায়তা কর্মীর অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি এবং তাদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এছাড়া বিবৃতিতে গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের অবৈধ দখল বন্ধ, আন্তর্জাতিক মানবিক আইনকে সম্মান, গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং মানবিক অবরোধ অবিলম্বে বন্ধ করার আহ্বান জানায় বাংলাদেশ।

বিবৃতিতে বলা হয়, মানবিক সহায়তা বহনকারী এই ফ্লোটিলা বিশ্ববাসীর ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সংহতির প্রতীক। ইসরায়েলকে অবশ্যই গাজায় তাদের অবাধ প্রবেশাধিকার দিতে হবে।

এই ভয়াবহ দুর্দশা এবং অব্যাহত দুর্ভোগের মুহূর্তে ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি বাংলাদেশের সরকার ও জনগণ অটল সংহতি প্রকাশ করছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

অবরুদ্ধ গাজার মানুষের কাছে খাদ্য, ওষুধসহ জরুরি সহায়তা পৌঁছে দিতে যাত্রা শুরু করেছিল গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা। মানবিক সহায়তা বহনকারী এই প্রতীকী অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশের শান্তিকামী মানুষ ও মানবাধিকার কর্মীরা। সুইডিশ পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ শত শত কর্মীকে আটকের মাধ্যমে গাজা অভিমুখে যাওয়া ত্রাণবাহী ফ্লোটিলার যাত্রা নস্যাৎ করে দিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। বহরের জাহাজগুলো আটকে দেওয়া হয়েছে এবং ৪৪৩ কর্মীকে আটক করেছে তারা। গন্তব্যে না পৌঁছালেও ফ্লোটিলা বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তৈরি করেছে, নাড়া দিয়েছে বিশ্ববিবেককেও।

মানবিক এই উদ্যোগ আটকে দেওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার ফ্রান্স, গ্রিস, ইতালি, জার্মানি, তিউনিসিয়া ও তুরস্কে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। পাকিস্তান, বলিভিয়া ও মালয়েশিয়া থেকেও ইসরায়েলি কর্মকাণ্ডের সমালোচনা উঠেছে। ইতালিতে কয়েকটি শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়।

২০০৭ সালে হামাস গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন মাত্রায় ইসরায়েল অঞ্চলটির ওপর অবরোধ চালিয়ে আসছে। তখন থেকে ফিলিস্তিনিরা কার্যত গাজার ভেতরেই বন্দি হয়ে আছেন। এর মধ্যে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে হামাসকে দমনের অজুহাতে গাজায় ইসরায়েল যে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে।

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

হাসিনার রায় নিয়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনের প্রতিক্রিয়া

Published

on

রাশেদ মাকসুদ

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র রাভিনা সামদাসানি বলেছেন, গত বছরের বিক্ষোভ দমনকালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৭ নভেম্বর) শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের প্রতিক্রিয়ায় মুখপাত্র রাভিনা সামদাসানি বলেন, জাতিসংঘ মৃত্যুদণ্ডের প্রয়োগকে দুঃখজনক হিসেবে মনে করে এবং সব পরিস্থিতিতে এটি সমর্থনযোগ্য নয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ প্রকাশিত জাতিসংঘের অনুসন্ধান প্রতিবেদনের পর থেকে আমরা আহ্বান জানিয়ে আসছি যে নেতৃত্ব ও দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিসহ সব অপরাধীকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী আইনের আওতায় আনা হোক। এছাড়া ভুক্তভোগীদের জন্য কার্যকর প্রতিকার এবং ক্ষতিপূরণের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, যদিও আমরা এই বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলাম না। সবসময় আন্তর্জাতিক অপরাধের মামলায় বিচারপ্রক্রিয়া আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী ন্যায্য ও স্বচ্ছ হওয়া নিশ্চিত করার জন্য আহ্বান জানিয়ে আসছি।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশ সত্য বক্তব্য, ক্ষতিপূরণ এবং ন্যায়বিচারের মাধ্যমে জাতীয় পুনর্মিলনের পথে এগোবে। এ সঙ্গে অর্থবহ ও রূপান্তরমূলক নিরাপত্তা খাত সংস্কারও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে অতীতের লঙ্ঘন ও শোষণ পুনরায় না ঘটে। জাতিসংঘ অফিস এ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ সরকার ও জনগণকে সমর্থন দিতে প্রস্তুত।

সবার প্রতি ধৈর্য, সংযম এবং শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

২২ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

Published

on

রাশেদ মাকসুদ

আগামী ২২ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে। বাংলাদেশ সফরকালীন তাকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রবিবার (১৬ নভেম্বর) এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়, বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) আইন, ০২১ এর ধারা ২(ক)-এ দেওয়া ক্ষমতাবলে সরকার ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগেকে আগামী ২২-২৪ নভেম্বর তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশ সফরকালীন ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষণা করলো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়: প্রধান উপদেষ্টার প্রতিক্রিয়া

Published

on

রাশেদ মাকসুদ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের ঐতিহাসিক রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, এই রায় প্রমাণ করেছে যে- ক্ষমতা যাই হোক, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে নিহত-নির্যাতিত হাজারো মানুষের জন্য এই রায় ‘গুরুত্বপূর্ণ হলেও অপর্যাপ্ত’ বিচার নিশ্চিত করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৭ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এই রায় শুধু আইনি স্বীকৃতি নয়; এটি সেই পরিবারগুলোর প্রতি সম্মান, যারা এখনো তাদের প্রিয়জন হারানোর বেদনা নিয়ে বেঁচে আছেন।’

তিনি বলেন, বহু বছরের দমন-পীড়নে বিপর্যস্ত গণতান্ত্রিক ভিত্তি এখন পুনর্গঠনের পথে। মামলায় আলোচিত অপরাধ—যুবক ও শিশুদের বিরুদ্ধে প্রাণঘাতী শক্তি প্রয়োগের নির্দেশ—রাষ্ট্র ও নাগরিকদের মধ্যকার মৌলিক সম্পর্ককে ভঙ্গ করেছে।

‘এ ধরনের কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের মানুষের মর্যাদা, সহনশীলতা ও ন্যায়বিচারের প্রতি অঙ্গীকারকে আঘাত করেছে,’ উল্লেখ করেন তিনি।

সরকারি হিসাব অনুযায়ী প্রায় ১ হাজার ৪০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। তারা কেবল সংখ্যা নয়, ছাত্র, অভিভাবক ও অধিকারসম্পন্ন সাধারণ নাগরিক—উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘মাসের পর মাসের সাক্ষ্যে উঠে এসেছে কীভাবে নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের ওপর, এমনকি হেলিকপ্টার থেকেও গুলি চালানো হয়েছিল। আদালতের এই রায় তাদের ভোগান্তিকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং নিশ্চিত করেছে যে বিচারব্যবস্থা অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনবে।’

ড. ইউনূস আরও বলেন, বাংলাদেশ আবারও বৈশ্বিক ন্যায়বিচার ও জবাবদিহির ধারায় নিজেদের প্রতিষ্ঠা করছে। যে শিক্ষার্থী ও নাগরিকরা পরিবর্তনের জন্য দাঁড়িয়েছিলেন, তারা এই সত্য গভীরভাবে উপলব্ধি করেছিলেন এবং অনেকেই তাদের জীবন দিয়ে তা প্রমাণ করেছেন। তারা তাদের আজ উৎসর্গ করেছেন আমাদের আগামীর জন্য।

তবে তিনি মনে করেন, সামনে পথচলার জন্য কেবল আইনি প্রক্রিয়া যথেষ্ট নয়; প্রয়োজন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের মধ্যকার আস্থা পুনর্নির্মাণ।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মানুষ কেন সত্যিকারের প্রতিনিধিত্বের জন্য জীবন বাজি রাখে- সেটি বোঝা এবং সেই আস্থার যোগ্য ব্যবস্থা গড়া অপরিহার্য।

বিবৃতির শেষে তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ সাহস ও বিনয়ের সঙ্গে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করবে। আইনের শাসন, মানবাধিকার এবং প্রতিটি মানুষের সম্ভাবনার প্রতি অঙ্গীকার বজায় রাখলে ন্যায়বিচার শুধু টিকে থাকবে না; এটি বিকশিত হবে এবং স্থায়ী হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

চূড়ান্ত নিবন্ধন পেলো এনসিপি-বাসদ মার্কসবাদী

Published

on

রাশেদ মাকসুদ

নির্বাচন কমিশনের চূড়ান্ত নিবন্ধন পেলো জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী)। দল দুটির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ জমা না হওয়ায় সোমবার (১৭ নভেম্বর) রাতে এ সংক্রান্ত গেজেট জারি করেছে নির্বাচন কমিশন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর ফলে আসন্ন নির্বাচনে দল দুটি নিজ প্রতীকেই অংশ নিতে পারবে। বুধবার (১৮ নভেম্বর) ইসির সংলাপে এ দুটি দলকে আমন্ত্রণও জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টির বিরুদ্ধে অভিযোগ আসায় দলটির নিবন্ধন রোববার (১৬ নভেম্বর) পর্যন্ত চূড়ান্ত করেনি ইসি। নির্বাচন কমিশনের একাধিক সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইসি সূত্র জানায়, গত ৪ নভেম্বর কমিশন তিন দলকে নিবন্ধন দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত দাবি-আপত্তি জানানোর সময়সীমা নির্ধারণ করে। ওই সময়ের মধ্যে কোনো দাবি বা আপত্তি জমায় হয়নি। এ তিন দলের মধ্যে শুধু বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টির বিরুদ্ধেই ১০ থেকে ১৫টি দাবি-আপত্তি কমিশনে জমা পড়ে। এসব আবেদন কমিশনের পর্যালোচনায় রয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

প্রতিবেশী দেশ অশান্তির উসকানি দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

Published

on

রাশেদ মাকসুদ

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে প্রতিবেশী দেশ থেকে অশান্তির উসকানি দেয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে. (অব) জাহাঙ্গীর আলম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৭ নভেম্বর) ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায় ঘোষণার পর তিনি এ মন্তব্য করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে অশান্তির উসকানি দেয়া হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রস্তুত আছে জানিয়ে তিনি বলেন, রায়কে কেন্দ্র করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির কিছু দেখছি না। এখনও কোনো বড় ধরনের ঘটনা ঘটেনি, বিক্ষিপ্ত ছোটখাটো কিছু ঘটনা ঘটেছে। তবে আত্মরক্ষার স্বার্থে গুলি করার বিধান আছে বলে দুর্বৃত্তদের হুঁশিয়ার করেন তিনি।

এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজন হলে আবারও চিঠি দেয়া হবে।

এর আগে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফাঁসির আদেশ দেন। মামলার দুই নম্বর অভিযোগে শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়। তবে এক নম্বর অভিযোগে তাকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

অন্যদিকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালেরও ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আর রাজসাক্ষী হয়ে সত্য উন্মোচনে সহায়তা করায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

রাশেদ মাকসুদ রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার3 hours ago

‘রাশেদ মাকসুদ আমাদের দিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দোষ চাপিয়ে পালানোর চেষ্টা করছে’

‘রাশেদ মাকসুদ আমাদের দিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দোষ চাপিয়ে পালানোর চেষ্টা করছে’  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × শেয়ার করুন:-

রাশেদ মাকসুদ রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘পুঁজিবাজারে গুটি কয়েক কালপিট রয়েছে, এদেরকে চিহ্নিত করতে হবে’

‘পুঁজিবাজারে গুটি কয়েক কালপিট রয়েছে, এদেরকে চিহ্নিত করতে হবে’  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × শেয়ার করুন:-

রাশেদ মাকসুদ রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘গভর্নরের সিদ্ধান্ত পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম’

‘বাংলাদেশ ব্যাংক নিজের পায়ে কুড়াল মেরেছে। গভর্নরের এমন সিদ্ধান্ত পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম’  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × শেয়ার করুন:-

রাশেদ মাকসুদ রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘বিনিয়োগকারীদের পুঁজির ফয়সালা না করে ৫ ব্যাংক মার্জ করা চলবে না’

‘বিনিয়োগকারীদের পুঁজির ফয়সালা না করে ৫ ব্যাংক মার্জ করা চলবে না’  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × শেয়ার করুন:-

রাশেদ মাকসুদ রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার5 hours ago

‘পুঁজিবাজার থেকে দেড় লাখ কোটি টাকা লোপাট হয়েছে’

রাশেদ কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর পুঁজিবাজার থেকে দেড় লাখ কোটি টাকা লোপাট হয়েছে’  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × শেয়ার করুন:-

রাশেদ মাকসুদ রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার6 hours ago

‘ওরা বিনিয়োগকারীদের ফকির করার পায়তারা করছে’

‘হালাল ইনকামের জন্য আসছিলাম, ওরা আমাদের ফকির করার পায়তারা করছে’ বলে মন্তব্য করেছেন একজন ক্ষুব্ধ ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ বিনিয়োগকারী। রবিবার (১৬...

রাশেদ মাকসুদ রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার6 hours ago

‘পুঁজিবাজার ধ্বংসের মূল নকশাকার হচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা’

পুঁজিবাজার ধ্বংসের মূল নকশাকার হচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা- বলে মন্তব্য করেছেন একজন ক্ষুব্ধ ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ বিনিয়োগকারী। রবিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়5 seconds ago

হাসিনার রায় নিয়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনের প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়51 minutes ago

২২ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়2 hours ago

কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়: প্রধান উপদেষ্টার প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়2 hours ago

চূড়ান্ত নিবন্ধন পেলো এনসিপি-বাসদ মার্কসবাদী

রাশেদ মাকসুদ
অর্থনীতি3 hours ago

চট্টগ্রাম বন্দরে ড্যানিশ কোম্পানির ৬৭০০ কোটি বিনিয়োগ

রাশেদ মাকসুদ
অর্থনীতি3 hours ago

গ্রাহকদের জন্য যে ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার3 hours ago

‘রাশেদ মাকসুদ আমাদের দিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দোষ চাপিয়ে পালানোর চেষ্টা করছে’

রাশেদ মাকসুদ
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

ব্র্যাক ব্যাংকের মাসব্যাপী নিবিড় প্রশিক্ষণ শুরু

রাশেদ মাকসুদ
আন্তর্জাতিক4 hours ago

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘পুঁজিবাজারে গুটি কয়েক কালপিট রয়েছে, এদেরকে চিহ্নিত করতে হবে’

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়5 seconds ago

হাসিনার রায় নিয়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনের প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়51 minutes ago

২২ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়2 hours ago

কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়: প্রধান উপদেষ্টার প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়2 hours ago

চূড়ান্ত নিবন্ধন পেলো এনসিপি-বাসদ মার্কসবাদী

রাশেদ মাকসুদ
অর্থনীতি3 hours ago

চট্টগ্রাম বন্দরে ড্যানিশ কোম্পানির ৬৭০০ কোটি বিনিয়োগ

রাশেদ মাকসুদ
অর্থনীতি3 hours ago

গ্রাহকদের জন্য যে ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার3 hours ago

‘রাশেদ মাকসুদ আমাদের দিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দোষ চাপিয়ে পালানোর চেষ্টা করছে’

রাশেদ মাকসুদ
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

ব্র্যাক ব্যাংকের মাসব্যাপী নিবিড় প্রশিক্ষণ শুরু

রাশেদ মাকসুদ
আন্তর্জাতিক4 hours ago

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘পুঁজিবাজারে গুটি কয়েক কালপিট রয়েছে, এদেরকে চিহ্নিত করতে হবে’

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়5 seconds ago

হাসিনার রায় নিয়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনের প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়51 minutes ago

২২ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়2 hours ago

কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়: প্রধান উপদেষ্টার প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
জাতীয়2 hours ago

চূড়ান্ত নিবন্ধন পেলো এনসিপি-বাসদ মার্কসবাদী

রাশেদ মাকসুদ
অর্থনীতি3 hours ago

চট্টগ্রাম বন্দরে ড্যানিশ কোম্পানির ৬৭০০ কোটি বিনিয়োগ

রাশেদ মাকসুদ
অর্থনীতি3 hours ago

গ্রাহকদের জন্য যে ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার3 hours ago

‘রাশেদ মাকসুদ আমাদের দিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দোষ চাপিয়ে পালানোর চেষ্টা করছে’

রাশেদ মাকসুদ
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

ব্র্যাক ব্যাংকের মাসব্যাপী নিবিড় প্রশিক্ষণ শুরু

রাশেদ মাকসুদ
আন্তর্জাতিক4 hours ago

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া

রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজার4 hours ago

‘পুঁজিবাজারে গুটি কয়েক কালপিট রয়েছে, এদেরকে চিহ্নিত করতে হবে’