সারাদেশ
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে অন্তত ৪ জন নিহত

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ শেষে ফেরার পথে পুলিশ-সেনাবাহিনী ও স্থানীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ-সাংবাদিকসহ আরও ১২ জনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বুধবার (১৬ জুলাই) জেলা শহরে সংঘর্ষ চলাকালে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জ্বীবিতেশ বিশ্বাস। তিনি বলেন, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বেশ কয়েকজন হাসপাতালে আনা হয়েছিল। এরমধ্যে চারজন মৃত ও পুলিশ-সাংবাদিকসহ ১২ জন আহত রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, জুলাইয়ের ১ তারিখ থেকে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি পালন করছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। মাসব্যাপী এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ গোপালগঞ্জে পদযাত্রা ছিল দলটির। গতকাল মঙ্গলবার দলের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এই কর্মসূচিকে ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ নাম দেওয়া হয়।
এই কর্মসূচি ঘিরে গোপালগঞ্জ সদরে আজ সকালে পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। কাছাকাছি সময়ে হামলা করা হয় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়ি বহরেও। এ দুই ঘটনায় স্থানীয় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জড়িত বলে জানায় গোপালগঞ্জ পুলিশ।
দুপুর ১টা ৩৫ মনিটের দিকে গোপালগঞ্জ শহরের পৌরপার্ক এলাকায় এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে হামলা চালায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। তারা মঞ্চে থাকা সাউন্ড বক্স, মাইক ও চেয়ার ভাঙচুর করেন এবং উপস্থিত এনসিপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এনসিপির নেতাকর্মীরা পুলিশের সহায়তায় সেখান থেকে সরে যান।
এ ঘটনার আধা ঘণ্টা পরে ওই সমাবেশ স্থলেই পুলিশি নিরপত্তায় সমাবেশ করে এনসিপি। সেখানে নাহিদ ইসলাম, সারজিস আলম ও আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশ শেষ হওয়ার পর এনসিপির নেতারা যখন গাড়ি বহর নিয়ে মাদারীপুর রওনা হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তখন আবার ছাত্রলীগের কয়েকশ নেতাকর্মী তাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পুলিশও পিছু হটে। এনসিপির নেতাকর্মীরা পালিয়ে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আশ্রয় নেন। হামলাকারীরা এনসিপির সমাবেশ মঞ্চ এবং আশপাশের বিভিন্ন স্থানে চেয়ার-টেবিল ও আসবাবপত্রে অঅগুন ধরিয়ে দেন। এতে শহরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এরপর থেকে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে হামলাকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। গোপালগঞ্জ শহরের বিভিন্ন স্থানে এ সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশের সঙ্গে যোগ দেয় বিজিবি। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও বাড়তি জনবল নিয়োজিত করা হয়। বিকেলের দিকে গোপালগঞ্জ জেলা কারাগারে হামলা ও ভাঙচুরের খবর পাওয়া যায়। এরপর সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ একযোগে হামলাকারীদের সরাতে অভিযান শুরু করে।
এদিকে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গোপালগঞ্জে ২২ ঘণ্টার জন্য কারফিউ জারি করা হয়েছে। সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। বার্তায় বলা হয়, আজ বুধবার রাত ৮টা থেকে পরদিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে।

সারাদেশ
ভেদরগঞ্জে বর্ণিল আয়োজনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

বর্ণিল আয়োজনে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জের সখিপুরে উদযাপিত হয়েছে দেশের বহুল জনপ্রিয় দৈনিক কালবেলা পত্রিকার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে সখিপুর প্রেস ক্লাব কার্যালয়ে কেক কাটা ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, শিক্ষক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি এক প্রাণবন্ত মিলনমেলায় পরিণত হয়।
সময় কণ্ঠস্বরের উপজেলা প্রতিনিধি এম. এম. জসিম উদ্দিনের সঞ্চালনায় এবং কালবেলার উপজেলা প্রতিনিধি শাহীন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে. এম. রাফসান রাব্বি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাজী শরীয়তউল্লাহ কলেজের অধ্যক্ষ অশোক চন্দ্র ঠিকাদার, সখিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফয়েজ আহম্মেদ, শহীদ সিরাজ সিকদার কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোতালেব মাঝি, সখিপুর থানা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান রাজিব সরদার, সখিপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ফাইজুল ইসলাম সরদার, সখিপুর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি তোফায়েল আহমেদ সরদার, মোহনা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি মাহবুব আলম, কালবেলা-এর জেলা প্রতিনিধি খান মোহাম্মদ সিহান, নিউজ২৪-এর জেলা প্রতিনিধি বিধান মজুমদার অনি, সখিপুর প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমীন জুয়েল, দৈনিক সমকালের উপজেলা প্রতিনিধি আশিকুর রহমান হৃদয়, অর্থসংবাদ ভেদরগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি তাহের আলী, গোসাইরহাট উপজেলা প্রতিনিধি সাহেদ আলম, দৈনিক মাতৃভূমির ক্রাইম রিপোর্টার আতিকুর রহমান, কাইউম খান ও আল আমিনসহ স্থানীয় সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা, তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন এবং সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরার মাধ্যমে দৈনিক কালবেলা অল্প সময়েই পাঠকের আস্থা অর্জন করেছে। গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও সামাজিক সমস্যার চিত্র সংবাদে তুলে ধরায় পত্রিকাটির অবদান প্রশংসনীয়।
বক্তারা আরও বলেন, সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার চর্চা বজায় রেখে কালবেলা ভবিষ্যতে দেশের গণমাধ্যম জগতে আরও অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা স্থানীয় সাংবাদিকদের সম্মানজনক পরিবেশে কাজের সুযোগ সৃষ্টি ও সংবাদ সংগ্রহে প্রশাসনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন সখিপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও চ্যানেল এস টেলিভিশনের উপজেলা প্রতিনিধি মো. সাইফুল ইসলাম ঢালী। তিনি বলেন, কালবেলা শুধু একটি পত্রিকা নয়-এটি সত্যের পক্ষে কলমধারীদের একটি পরিবার। এর সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।
অর্থসংবাদ/কাফি/তাহের
সারাদেশ
হাজী মো. এরশাদ হোসেন মোল্লার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল

শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের মোল্লা কান্দিতে মরহুম হাজী মো. এরশাদ হোসেন মোল্লার ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১১টায় মরহুমের নিজ বাড়ির আঙ্গিনায় এ মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন তাঁর সন্তান মো. গোলাম মোস্তফা মোল্লা।
মিলাদ ও দোয়ার মাহফিলে দোয়া পরিচালনা করেন পীরে কামেল আলহাজ্ব হযরত মাওলানা মো. আবু ছালেহ (পীর সাহেব), উত্তর তারাবুনিয়া দরবার শরীফ।
এ সময় বক্তারা মরহুম হাজী মো. এরশাদ হোসেন মোল্লার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বলেন, তিনি জীবদ্দশায় এলাকার উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ছিলেন একজন সৎ, নির্লোভ ও পরোপকারী ব্যক্তি, যার স্মৃতি আজও এলাকার মানুষের হৃদয়ে অমলিন।
অনুষ্ঠানে এলাকার অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসল্লি, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, এবং স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
মিলাদ ও দোয়া মাহফিল শেষে মরহুমের কবর জিয়ারত করা হয়। পরবর্তীতে প্রায় এক হাজার মানুষের জন্য তবারক ও খাবারের আয়োজন করা হয়। শেষে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয় এবং তাঁর পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।
সারাদেশ
চোখের আলো নেই, তবু কর্মের আলোয় আলোকিত সেলিম গায়েন

শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুরের উত্তর তারাবুনিয়ার গায়েন কান্দির সেলিম গায়েনের বয়স প্রায় ৬০ বছর। ছোটবেলায় বসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে দৃষ্টি হারান তিনি। তবে চোখের আলো হারালেও, জীবন থেকে হারাননি আত্মবিশ্বাস আর কর্মের আলো।
প্রায় ৪৫ বছর ধরে গ্রামে দোকানদারি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন সেলিম গায়েন। গ্রামের মানুষ তাকে চেনে ‘অন্ধ সেলিম’ নামে, কিন্তু তার কর্মদক্ষতা ও সততায় আজও সবাই মুগ্ধ। অন্ধ হয়েও সৌরবিদ্যুতের লাইট ও ফ্যান মেরামত করতে পারেন তিনি। শুধু নিজের দোকানের জন্য নয়, এলাকার মসজিদেও বিনা পারিশ্রমিকে লাইট ও ফ্যান ঠিক করে দেন। পাশাপাশি নিয়মিত আজান দেন স্থানীয় মসজিদে।
তার ৯ সন্তানের মধ্যে ৪ছেলে প্রবাসে আছেন। তবে কারও কাছে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে নিজেই হালাল উপার্জনের পথে জীবন গড়েছেন তিনি। কিছুদিন আগে তার দোকান থেকে প্রায় ২০ হাজার টাকা চুরি হয়। জীবনের শেষ বয়সে এমন ঘটনায় মন ভেঙে গেলেও তিনি হাল ছাড়েননি। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নিজের দোকানেই কাটান সময়।
চোখের আলো না থাকলেও, কর্ম আর সততার আলোয় আলোকিত হয়ে উঠেছেন সেলিম গায়েনের জীবন। অন্ধ হয়েও তিনি যেন সমাজের এক জ্বলজ্বলে দৃষ্টান্ত যে প্রমাণ করে, ইচ্ছা থাকলে অসম্ভব বলে কিছু নেই।
এলাকার মানুষ তাকে একজন ভালো ও সৎ মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করেন। সমাজের সবাই তাকে সম্মান ও ভালোবাসেন। অনেকেই বলেন, সেলিম গায়েনের মতো মানুষ আজকাল বিরল। তার সততা, ধৈর্য ও পরিশ্রম দেখে গ্রামের তরুণরাও অনুপ্রাণিত হয়। স্থানীয়রা তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনায় নিয়মিত দোয়া করেন, যেন তিনি আরও দীর্ঘদিন সমাজের জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকেন।
অর্থসংবাদ/কাফি/তাহের
সারাদেশ
শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার চরসেনসাস ও আরশীনগর এলাকার ঐতিহ্যবাহী বালা পরিবার এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করেছে। স্থানীয় শুভাকাঙ্ক্ষী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উদ্যোগে এই সভাটি শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় চরসেনসাস ইউনিয়নের তারাবুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুর রহমান কিরণ। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট সমাজসেবক হাজ্বী আবুল কাশেম বালা।
দলমত নির্বিশেষে বালা পরিবারের সদস্যরা এই মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। প্রধান অতিথি আলহাজ্ব শফিকুর রহমান কিরণ বলেন, বালা পরিবার এই অঞ্চলের ঐতিহ্য ও ঐক্যের প্রতীক। তিনি বলেন, রাজনৈতিক ভিন্নতা থাকা সত্ত্বেও এলাকার উন্নয়ন ও মানবসেবার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে হাজ্বী আবুল কাশেম বালা বলেন, বালা পরিবারের সুনাম ও ঐতিহ্য ধরে রাখতে হলে পরিবারের সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, রাজনীতি ভিন্ন হলেও সবার উদ্দেশ্য মানুষের কল্যাণ হওয়া উচিত।
বালা পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সখিপুর থানা বিএনপির সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম বালা, থানা যুবদলের সভাপতি মাসুম বালা, সাবেক ছাত্রনেতা মাইদুল ইউসুফ জিসান বালা, আক্তারুজ্জামান বালা এবং আব্দুল কাদের বালাসহ অনেকে সভায় উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও তরুণ সমাজের প্রতিনিধিরা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
সারাদেশ
এবার চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) অ্যাডাম ক্যাপ নামে একটি তোয়ালে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, দুপুর ২টা ১০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। পরে ইপিজেড, আগ্রাবাদ, বায়েজিদ ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়।
তবে আগুন লাগার কারণ জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।