রাজনীতি
সীমান্তে অনেক বাহাদুরি হয়েছে দাদাদের, সেই দিন শেষ: নাহিদ
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সীমান্তে বিএসএফ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে গ্রেনেড মারে, এখানে বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। আমরা এইসব আগ্রাসন আর মেনে নিব না। সীমান্তে অনেক বাহাদুরি হয়েছে দাদাদের, সেই বাহাদুরির দিন শেষ হয়েছে।
রোববার (৬ জুলাই) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কলেজ চত্বর এলাকায় আয়োজিত পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘যদি আর কোনো সীমান্তে পাঁয়তারা করা হয়, সীমান্তে আগ্রাসন চালানো হয়, সীমান্তে আমার ভাইদের হত্যার চেষ্টা চালানো হয়, আমরা সীমান্তে লং মার্চ ঘোষণা করবো। আমাদের সীমান্ত আমরাই রক্ষা করবো।’
এনসিপির আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘আমরা আজকে এখানে এসেছি, ৬৪ জেলায় আমরা যাচ্ছি দেশ গড়ার আহ্বান জানিয়ে, দেশ পুনর্গঠনের অনুরোধ জানিয়ে। এই দেশ আপনার দেশ, আমার দেশ, শহীদদের রক্তে রঞ্জিত দেশ।’
এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নতুন বন্দোবস্তের মাধ্যমে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের আত্মত্যাগের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে।’
এর আগে সকালে নওগাঁ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এনসিপির গাড়িবহর। জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ আজ শুরু হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে। কর্মসূচির ষষ্ঠ দিনে জেলার শান্তিমোড় থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। এরপর নিমতলা-বড়ইন্দারা মোড় ও গাবতলা হয়ে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে গিয়ে শেষ হয় পদযাত্রা। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। সবশেষে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় দলটির গাড়িবহর।
এনসিপির কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ আরও অনেকে।

রাজনীতি
আশুরা মুসলিমদের দ্বীন প্রতিষ্ঠার ময়দানে টিকে থাকার শিক্ষা দেয়: ড. হেলাল

আশুরা মুসলমানদেরকে দ্বীন প্রতিষ্ঠার ময়দানে টিকে থাকার শিক্ষা দেয় বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর ও জামায়াত মনোনীত ঢাকা- ৮ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন।
রোববার (৬ জুলাই) বিকেলে মতিঝিলের বায়তুল আমান মসজিদে পবিত্র আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মতিঝিল উত্তর থানার উদ্যোগে এ আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন। এছাড়া মহানগরী মজলিসে শুরা সদস্য ও মতিঝিল উত্তর থানা আমীর শামসুল বারীর সভাপতিত্বে ও থানা সেক্রেটারি রবিউল ইসলামের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন থানার কর্মপরিষদ সদস্য হাফিজুল্লাহ খান, ইঞ্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন আকাশ সহ থানার ওয়ার্ড সভাপতি-সেক্রেটারিবৃন্দ।
এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, স্বৈরাচার ও জালেম শাসকের বিরুদ্ধে আশুরা এক ঐতিহাসিক বিপ্লবের দিন। আশুরা আমাদেরকে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে আপোষহীন প্রতিবাদের চেতনা ধারণ করে অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর শিক্ষা দেয়। ১০ই মহররম শুধু মুসলমানদের জন্যই নয় বরং পূর্ববর্তী সকল উম্মতের কাছে ও একটি মর্যাদা পূর্ণদিন, যা ঐতিহাসিক অনেক ঘটনার স্বাক্ষ্য বহন করে।
তিনি বলেন, এই দিনেই আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পৃথিবী সৃষ্টিসহ ১০জন নবী ও রাসূলকে বিভিন্ন নিয়ামত দানও বিপদ-মুসিবত থেকে রক্ষা করে ছিলেন। ৬১হিজরীর এইদিনে অত্যাচারী শাসক ইয়াজিদের অন্যায়, অত্যাচার ও ইসলামের মুলনীতি লঙ্ঘনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে রাসূল (সা.) এর দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা) স্ব-পরিবারে কারবালার ময়দানে শাহাদাত বরণ করেন। মূলত কারবালার লড়াই ছিল জালিম শাসকের বিরুদ্ধে মজলুমের লড়াই। ইমাম হুসাইন(রা.) স্ব-পরিবারে শাহাদতের মাধ্যমে দুনিয়াবাসীকে জানিয়ে গেছেন পার্থিব স্বার্থের কাছে কোনো মুমিন মাথানত করতে পারেনা। ফলে আশুরা প্রতিটি মুসলমানকে ত্যাগের মাধ্যমে দ্বীন প্রতিষ্ঠার কঠিন ময়দানে টিকে থাকার শিক্ষা দেয়। তাই আমাদের জাতীয় জীবনে সকল অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আশুরার মহান শিক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা দেশে এমন এক ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম করতে চাই, যেখানে মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ থাকবে না। রাষ্ট্রই প্রত্যেক নাগরিকের সকল সমস্যার সমাধান করবে। রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রেই আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায়-বিচার নিশ্চিত হবে। আমরা তেমনি এক শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মূলত, আল্লাহর আইনই নির্ভূল। তাই দুনিয়ায় শান্তি ও আখেরাতে মুক্তির দেশে আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসন প্রতিষ্ঠার কোন বিকল্প নেই। কারণ, মানুষের তৈরি বিধান দিয়ে মানুষের কল্যাণ কোন ভাবেই সম্ভব নয়। তিনি জুলাই বিপ্লবকে অর্থবহ করতে গণহত্যাকারীদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানান। অন্যথায় ফ্যাসীবাদ নতুন রূপে ফিরে আসবে।
আলোচনা শেষে মুসলিম উম্মাহর জন্য শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
কাফি
রাজনীতি
হাসিনা টুপ করে ঢুকে পড়লে আম গাছে বেঁধে বিচার করবে মানুষ: আখতার

শেখ হাসিনা মাঝে মাঝে টুপ করে ঢুকে পড়তে চায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ বলে, শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ঢুকুক তাকে ধরে আম গাছের সঙ্গে বেঁধে গণহত্যার বিচার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন।
রোববার (০৬ জুলাই) দুপুরে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ চত্বরে আয়োজিত দেশব্যাপী জুলাই পদযাত্রার পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সীমান্তে ভারতের আগ্রাসনের বিষয়ে আখতার হোসেন আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ওপর দীর্ঘ সময় ধরে এ আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার নির্মম নির্যাতন করেছে। সেই নির্যাতনকে প্রশ্রয় দিয়ে দিল্লির সরকার সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জেও সীমান্তে মানুষদের গুলি করে হত্যা করেছে।
তিনি বলেন, দিল্লি না ঢাকা, এ স্লোগানটি সবচেয়ে বেশি ধারণ করে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ। এ এলাকার মানুষ এতটা সাহসী, বিএসএফ বন্দুক নিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে আপনারা কাস্তে নিয়ে ওদেরকে তাড়ায়ে দিয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের মর্যাদা ও ঐতিহ্য নিয়ে বসবাস করবে। এতে ওই ভারত, আমেরিকা ও চীন কেউ আঙুল তুলে কথা বলার সাহস করবে না।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ আঞ্চলিক বৈষম্যের শিকার উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনারা দীর্ঘদিন ধরে আঞ্চলিক বৈষম্যের শিকার হয়ে এসেছেন। রাজনৈতিক বৈষম্যের শিকার হয়ে এসেছেন। কিন্তু নতুন বাংলাদেশে আমরা আর কোনো রাজনৈতিক বৈষম্য দেখতে চাই না।
নতুন সংবিধান গঠনের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, যে রক্ত, শ্রম ও জীবনের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, এই বাংলাদেশ আর পুরোনো কায়দায় চলতে পারে না। বাংলাদেশকে নতুন কাঠামোতে পরিচালনা করার জন্য অবশ্যই একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে।
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসিফ মোস্তফা জামাল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মো. আলাউল হকসহ অন্যান্য নেতারা।
কাফি
রাজনীতি
সংস্কারবিহীন তড়িঘড়ি নির্বাচনে গেলে আবারও গণঅভ্যুত্থান ঘটতে পারে: নুর

সংস্কার না করে তড়িঘড়ি করে নির্বাচনে গেলে দেশে আবারও গণঅভ্যুত্থান ঘটতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
আজ রোববার জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য শীর্ষক জাতীয় সংলাপে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
নুর বলেন, জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে নিরাপত্তাকে সুসংহত করা যেতে পারে। জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বারবার যেসব আলোচনায় আসছে, যেমন পার্বত্য চট্টগ্রাম। দেশ স্বাধীনের পর থেকে ওই অঞ্চলে অস্থিরতা দেখে আসছি। ৫০ বছরেও সেটার নিরসন করতে পারেনি।
তিনি আরও বলেন, সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবেশী কিংবা পররাষ্ট্রনীতিও পরিবর্তন হয়। সুতরাং আমাদের এখানে একমত হতে হবে, কোন কোন জায়গায় ঐক্য থাকবে।
নুর বলেন, পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে কামব্যাক না করার প্রশ্নে সবাইকে পরিষ্কারভাবে অবস্থান নিতে হবে। অন্যথায় তারা কিন্তু বিদেশি শক্তির সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিরতার দিকে নিয়ে যাবে।
রাজনীতি
যুগ যুগ ধরে জামায়াত জনগণের মনোভাব বুঝতে চায়নি: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, যুগ যুগ ধরে জামায়াত জনগণের মনোভাব বুঝতে চায়নি। যদি বুঝতে চাইত, তাহলে একাত্তরের বিরোধিতা করত না।
রোববার (৬ জুলাই) দুপুরে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় নয়াপল্টনে পবিত্র আশুরা উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, একদিকে নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে, আবার অন্যদিকে প্রার্থীদের মনোনয়ন দিচ্ছে। এটা হচ্ছে দ্বিচারিতা। পত্রিকা খুললেই দেখা যায়, বিভিন্ন সংসদীয় আসনে জামায়াতের অমুক নেতাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে- এমনভাবে ৩৩ থেকে ৩৪টি আসনে প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
রিজভী বলেন, যুগ যুগ ধরে জামায়াত জনগণের মনোভাব বুঝতে চায়নি। যদি বুঝতে চাইত, তাহলে একাত্তরের বিরোধিতা করত না। ১৯৮৬ সালে শেখ হাসিনার সঙ্গে গিয়ে জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নির্বাচনে অংশ নিত না। গণতন্ত্রে জনগণের যে মূল্য আছে, তারা সেটা পাত্তা দিতে চায় না। নিজেদের রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে গিয়েই বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এমনকি বর্তমানে মানুষের পালস বুঝতে না পেরে নির্বাচন পেছানোরও পাঁয়তারা করছে।
কারবালার ইতিহাসের সঙ্গে রাজনৈতিক প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, এই যুদ্ধ ছিল ন্যায় আর অন্যায়ের সংঘর্ষ। একদিকে ন্যায়ের পক্ষে ইমাম হুসাইন (রা.)-এর বাহিনী আর অন্যদিকে অন্যায়ের পক্ষে ইয়াজিদের বাহিনী। এই লড়াই ছিল একদিকে গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি, আরেকদিকে স্বৈরাচারের শক্তি।
ইমাম হুসাইন (রা.)-এর বাহিনী ছিল গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি। তারা যে ধারাবাহিকতায় খলিফা নির্বাচিত হতেন- খোলাফায়ে রাশেদিন সেটা একেবারেই গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হতো। আর ইয়াজিদের বাহিনী সেই গণতন্ত্রকে পুরোপুরি ধ্বংস করে রাজতন্ত্র ও স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠা করে।
কাফি
রাজনীতি
জামায়াতের আমিরের সঙ্গে বিদেশি প্রতিনিধিদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন কয়েকটি দেশের ৫সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল।
রোববার (৬ জুলাই) বেলা ১১টায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন এশিয়ান ফোরাম ফর পিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এর চেয়ারম্যান ড. সাইয়েদ আজমান বিন সাইয়েদ আহমাদ নভভি, ঢাকাস্থ মালয়েশিয়ান হাইকমিশনের মান্যবর হাইকমিশনার মুহাম্মাদ সুহাদা ওসমান, এশিয়ান ফোরাম ফর পিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এবং জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফ্রন্ট-এর সেন্ট্রাল কমিটি মেম্বার ড. মাহমুদ এইভ আবিয়ারি, এশিয়ান ফোরাম ফর পিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের কো-অর্ডিনেটর মুহাম্মাদ ফাইয়েজ বিন মুহাম্মাদ নবী প্রমুখ।
আমীরে জামায়াতের সাথে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিুবর রহমান, সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের ও সাবেক এমপি মাওলানা আনম শামসুল ইসলাম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এড. এহসানুল মাহবুব জুবায়ের এবং ইসলামিক দাওয়াহ সার্কেল মালয়েশিয়ার সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর।
কাফি