Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

Published

on

কেডিএস এক্সেসরিজ

গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার ১৮০তম দিনেই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে ভাষণ দেওয়ার ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা। তার এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করে— অনেকেই ভাবতে শুরু করেন তার দল আওয়ামী লীগ হয়তো প্রত্যাবর্তনের চেষ্টা করছে। শুরুতে যা ছিল শেখ হাসিনার একটি সাধারণ ফেসবুক পোস্ট, বাংলাদেশের হাজার হাজার তরুণরা তা কার্যত লুফে নেয়। সেইসঙ্গে ঢাকার কেন্দ্রে প্রতিবাদীদের একটি বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শেখ হাসিনা যতক্ষণে তার বক্তৃতা শুরু করেন, ধানমন্ডি ৩২-এর ঐতিহাসিক ভবনটির সামনে আনা হয় কয়েকটি বুলডোজার, ততক্ষণে আগুনে জ্বলছিল ভবনটি। ঐতিহাসিক এই বাড়িতেই শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মুকুটহীন রাজা হিসেবে তার শেষ দিনগুলো কাটিয়েছিলেন। হলুদ বুলডোজারের বড় ধাতব ব্লেডগুলো ভবনের একের পর এক অংশ গুঁড়িয়ে দিতে শুরু করে। এই ভবন থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ঘটনাটি অনেককে, এমনকি বাংলাদেশের এস্টাবলিস্টমেন্ট সদস্যদেরও বিস্মিত করেছে। প্রায় ৪০ জন সেনা সদস্য রাস্তার মুখে গিয়ে ওই বাড়িতে ঢোকার চেষ্টা করেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই তারা বিক্ষোভকারীদের ক্ষোভের মুখে সেখান থেকে সরে যান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরদিন সূর্যোদয়ের সময় বাংলাদেশ যখন জেগে ওঠে তখন তার ল্যান্ডস্কেপে পরিবর্তন ঘটে গেছে— বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ ৯ মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যা করতে পারেনি, তা ওই রাতের ৯ ঘণ্টায় ঘটেছিল। ৩২ নম্বর রোডের ভবনটিতে ইট ও ছাই- ছাড়া আর কিছুই ছিল না।

কিন্তু ভুল বুঝবেন না। এরা বিক্ষুব্ধ জনতা বা ধর্মান্ধরা নয় যারা ইতিহাসকে নতুন করে লেখার চেষ্টা করছে বা বাংলাদেশকে ১৯৭১ সালের আগের দিনগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে যখন দেশটি পাকিস্তানের অংশ ছিল। বাড়িটি ভাঙার সাথে সাথে যারা হাততালি, উল্লাস ও সেলফি তুলছিলেন তাদের মধ্যে দেশের ইংরেজি-শিক্ষিত মধ্যবিত্ত এবং শহুরে মানুষও দাঁড়িয়েছিলেন।
দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে হাসিনা ও তার দোসরদের হাতে তাদের ভোটাধিকার হরণ হতে দেখেছে তারা। বিক্ষোভেকারীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা হাসিনার শাসনামলে একের পর এক কারচুপির নির্বাচনের কারণে তাদের জীবনে কখনো ভোটই দিতে পারেননি।

অবশ্য ভোটে কারচুপি করলেও মানুষের সমর্থন পেতে হাসিনা তার বাবার উত্তরাধিকার এবং দেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করেছেন। এই কাজটা তিনি এতটাই করেছেন যে- সাধারণ বাংলাদেশিরা মুজিবকে হাসিনা থেকে আলাদা ভাবতে পারেননি। উভয়ই দুঃখজনকভাবে একে অন্যের সাথে মিলে গিয়েছেন। হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে এখন ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। এই আবহে ভারত এখন পররাষ্ট্রনীতির জালে আটকে পড়েছে। ঢাকায় এখন আবেগ তুঙ্গে।

ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ এহতেশাম হক বলেছেন, লাখ লাখ ভুক্তভোগী মানুষ তাদের নিপীড়কের প্রতীককে সম্মান করবে বলে আপনি আশা করেন? যা কিনা ইট-বালি দিয়ে তৈরি একটি বাসা মাত্র- আপনি কি আমাদের কাছ থেকে চুরি করে নেওয়া সম্পদ ফিরিয়ে দিতে পারবেন? আমাদের দেশবাসীর কাছ থেকে নৃশংসভাবে কেড়ে নেওয়া চোখ ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ফিরিয়ে আনতে পারবেন? আজকে ভেঙে ফেলা প্রতিটি ইট ন্যায়বিচারের প্রতীক, যা নিপীড়ক শাসকের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ দাবি করছে। মুজিবকে গুম, অপশাসন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রতীকে পরিণত করেছেন শেখ হাসিনা। ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি, যাকে একসময় বাংলাদেশিদের গর্বের স্মারক হিসেবে দেখতেন, তা এখন হাসিনা নামের সমার্থক হয়ে উঠেছে।

ভারতের আওয়ামী লীগের সমস্যা

শেখ মুজিবুর রহমান যখন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির সেন্ট্রাল জেল মিয়ানওয়ালিতে বন্দি ছিলেন তখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর তাজউদ্দীন আহমেদসহ মোট চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয়। তাজউদ্দীনের বিধবা স্ত্রী ও সোহেল তাজের মা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন করেন এবং ১৯৭৭ সালে দলটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি ধ্বংস হয়ে যাবার একদিন পরও আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য সোহেল তাজ কোনও সমালোচনা করেননি। কারও নাম না করে তিনি তার দলের দুঃখজনক অবস্থার জন্য ১৯৮১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা শেখ হাসিনার ওপরই দোষারোপ করেছেন। তিনি বলেন, কেউ একজন এমন পরিস্থিতি তৈরি করেছে যেখানে দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দলের সুনামই আজ প্রশ্নের মুখে পড়েছে।

যতবারই মিডিয়ায় শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের খবর প্রকাশিত হয় ততবারই তার প্রতি ভারতের নিরবচ্ছিন্ন এবং অটল সমর্থনের প্রশ্নটিও সামনে এসে যায়। কয়েকদিন আগে, শেখ হাসিনা তার দলের সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছিলেন- যারা তার বিরোধিতা করেন তাদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরিয়ে দিতে। একটি অডিও ক্লিপে তাকে বলতে শোনা যায়, “তাদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিন।”

এটা দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, শেখ হাসিনা কোনও দালাই লামা নন যে, তিনি বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতকে নৈতিক সংকটে ফেলবেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী ভারতের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন এবং আওয়ামী লীগ হচ্ছে বাংলাদেশে ভারতের একমাত্র মিত্র। কিন্তু শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুনর্বাসন করা এককথায় অসম্ভব, বিশেষ করে যখন সারাদেশে তার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের স্মৃতি এখনও জনসাধারণের মনে টাটকা, সতেজ। ৩২ নম্বর রোডে মুজিবের বাড়ি ভাঙা তারই একটি বহিঃপ্রকাশ।

অবশ্য শেখ হাসিনা সেই দুর্ভাগ্যজনক বক্তৃতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তার বিরোধীরা বিশৃঙ্খল অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল- হাসিনার বিরুদ্ধে বিপ্লবের দিকে পরিচালিত আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিতে শুরু করেছিল। কিন্তু, হাস্যকরভাবে, শেখ হাসিনা সফলভাবে তার বিরোধীদের আবার একত্রিত হওয়ার রসদ যুগিয়েছেন। এক্ষেত্রে তিনি সক্ষম হয়েছেন। যে মুহূর্তে শেখ হাসিনার ছায়া দিগন্তে আবির্ভূত হয়েছিল, নিজেদের মধ্যে সব মতবিরোধ তারা দ্রুত ভুলে গিয়েছিল। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) বেশ অস্বস্তিকর অবস্থানে ফেলেছে। ভারতকে খুশি করতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে দলটি। ভারতবিরোধী বক্তব্য না দেওয়ার ও ছড়ানোর ব্যাপারেও সতর্ক রয়েছে বিএনপি। কিন্তু দিনশেষে দলটির নেতাদের নির্বাচনের সম্মুখীন হতে হবে- আর তাই বিএনপি কতদিন তার কণ্ঠ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে তা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে।

এই মুহূর্তে ভারতকে দেশের তরুণ প্রজন্মের চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখতে হবে, যারা বছরের পর বছর ধরে শেখ হাসিনার হাতে নিজেদের মৌলিক মানবিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হতে দেখেছে। হাসিনার হাতে কেবল দুটি অস্ত্র ছিল- তার বাবার উত্তরাধিকার এবং ভারতের সমর্থন। মুজিবের ঐতিহাসিক বাসা ধ্বংসকে এই আলোকে দেখা উচিত এবং বিপুলসংখ্যক জনগণের মধ্যে ভারতের বিরুদ্ধে বিরাজমান ব্যাপক ক্ষোভকে সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝা উচিত। নয়া দিল্লিকে অবশ্যই তার গর্ব খর্ব করতে হবে এবং বুঝতে হবে যে, এটি এমন একটি দেশের স্বৈরশাসককে নির্লজ্জভাবে সমর্থন করেছে- যার সাথে রয়েছে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম স্থল সীমান্ত। শুধু প্রয়োজন সাবেক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মতো বাস্তব বুদ্ধি। এমনকি অতীতে যখন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল তখনও তিনি বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিজের উদ্যোগে তার হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।

ট্রাম্পের লেনদেনের জগত

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন বাস্তববাদী মানুষ। তিনি লেনদেনে বিশ্বাসী। যেখানে সর্বোচ্চ দরদাতা যা চায় সেটাই পায়। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত বাংলাদেশ বৈশ্বিক দুই পরাশক্তি চীন ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারত মহাসাগরে কৌশলগতভাবে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশের অবস্থানকে প্রাণকেন্দ্রে হিসেবে দেখে চীন। যদি কখনও দক্ষিণ চীন সাগরে নৌ-অবরোধের মুখে পড়তে হয় সে ক্ষেত্রে সমুদ্রপথে যাওয়ার জন্য বার্মা বা বাংলাদেশ অথবা উভয়েরই প্রয়োজন হবে চীনের। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলেও বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। বর্ষা বিপ্লব বাংলাদেশকে উভয় পরাশক্তির সাথে সঠিক দর কষাকষির সুযোগ করে দিয়েছে। যেখানে ভারতের সাউথ ব্লক বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনার কল্পনায় অটল বলে মনে হচ্ছে।

এদিকে চীন ঢাকায় নতুন শাসন ব্যবস্থার প্রতি সহানুভূতিশীল মনোভাব দেখাচ্ছে। এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতকে অবশ্যই বাংলাদেশে নতুন বন্ধু তৈরি করতে হবে। সাধারণ বাংলাদেশিদের পাকিস্তানের ছায়ামূর্তি হিসেবে চিত্রিত করা ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির জন্য ভালো হতে পারে এবং পশ্চিমবঙ্গে কিছু ভোট জিততে সাহায্য করতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদী এই কৌশল ক্ষতিকারক হিসেবে প্রতিভাত হবে।

বাংলাদেশের বিষয়ে চীন বরাবরের মতোই বাস্তবতা দেখিয়েছে। তবে ভারতের বাংলাদেশ নীতি ৭৭ বছর বয়সী ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে একাধিক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে রয়েছেন। ভারতের এই অবাস্তববাদী নীতির প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও উদ্বেগজনক। কারণ চীনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের ওপর নির্ভরশীল ওয়াশিংটন।

সূত্র: দ্য প্রিন্ট

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ৫ শতাংশ কমলো

Published

on

কেডিএস এক্সেসরিজ

রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছানোর পর বিশ্ববাজারে মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সোনার দামে বড় ধরনের পতন ঘটেছে। সাধারণত অনিশ্চিত সময়ে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত মূল্যবান এই ধাতুটির মূল্য এদিন ৫ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার বেচাকেনায় সোনার দাম ৫.২ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪ হাজার ১৩০.৪০ ডলারে নেমে আসে। যা করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে সবচেয়ে বড় একদিনের পতন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগের দিন সোমবার সোনার দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৩৮১.৫২ ডলার ছুঁয়েছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক রেকর্ড দামের পর বিনিয়োগকারীদের লাভ তুলে নেওয়ার প্রবণতা এই পতনের প্রধান কারণ।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশিসহ সব বিদেশি কর্মীর বড় সুখবর দিলো সৌদি

Published

on

কেডিএস এক্সেসরিজ

বিদেশি কর্মীদের জন্য যুগান্তকারী এক পদক্ষেপ নিয়েছে সৌদি আরব। আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের ৫০ বছরের পুরোনো কাফালা (পৃষ্ঠপোষকতা) ব্যবস্থা বাতিল করে দিয়েছে দেশটির সরকার। বহুদিন ধরেই এই প্রথার কারণে বিদেশি কর্মীদের ভাগ্য নির্ভর করত নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার ওপর। দাসপ্রথার মতো এ ব্যবস্থার কারণে জীবিকার তাগিদে সৌদি আরবে গিয়ে অমানবিক শোষণের শিকার হতে হয়েছে অগণিত শ্রমিককে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২৫ সালের জুনে ঘোষিত এই বড় সংস্কারের ফলে প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ বিদেশি শ্রমিক সরাসরি উপকৃত হবেন, যাদের বেশিরভাগই দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে সৌদিতে কাজ করতে গেছেন। খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়ার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন এই সংস্কারের মাধ্যমে প্রবাসীরা এখন থেকে কাজ পরিবর্তন, দেশ ত্যাগ বা ভিসা নবায়নের ক্ষেত্রে আগের মতো কঠোর নিয়ন্ত্রণের মুখে পড়বেন না। কাফালা ব্যবস্থার পরিবর্তে নতুন এক চুক্তিভিত্তিক কর্মসংস্থান মডেল চালু করেছে সৌদি সরকার, যা প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য এক নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ)-এর তথ্যমতে, নতুন এই ব্যবস্থায় অভিবাসী কর্মীরা এখন থেকে তাদের বর্তমান নিয়োগকর্তার অনুমতি ছাড়াই চাকরি পরিবর্তন, এক্সিট ভিসা ছাড়াই দেশ ত্যাগ, এবং আগে কাফালা কাঠামোর অধীনে প্রাপ্য আইনি সুরক্ষা পাওয়ার সুযোগ পাবেন।

এই সংস্কার মূলত সৌদি আরবের ‘ভিশন ২০৩০’ উদ্যোগের অংশ, যার লক্ষ্য দেশের অর্থনীতিকে আধুনিক করা এবং বিদেশি শ্রমিকদের অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিত করা।

নতুন এই পদক্ষেপকে একটি ‘ঐতিহাসিক মাইলফলক’ হিসেবে দেখছে সৌদি সরকার। মানবাধিকার সংগঠনগুলোও একে সৌদির শ্রম ইতিহাসে ‘একটি নতুন অধ্যায়’ বলে অভিহিত করেছে। তবে সংস্থাগুলোর মতে, প্রকৃত পরিবর্তন আনতে হলে এই সংস্কারের বাস্তবায়ন ও তদারকি আরও শক্তিশালী করতে হবে।

আরবি ‘কাফালা’ শব্দটির অর্থ ‘স্পন্সরশিপ’। ১৯৫০-এর দশকে উপসাগরীয় অঞ্চলে গড়ে ওঠে এই আধুনিক আইনি কাঠামো। মূলত, সৌদি আরবসহ উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদভুক্ত (জিসিসি) দেশগুলোতে এই কাফালা ব্যবস্থা চালু ছিল।

এই ব্যবস্থার অধীনে অভিবাসী শ্রমিকদের আইনি মর্যাদা সরাসরি তাদের নিয়োগকর্তা বা ‘কাফিল’-এর সঙ্গে যুক্ত থাকত। ফলে নিয়োগকর্তা শ্রমিকের কাজ পরিবর্তন, দেশ ত্যাগ, এমনকি আইনি সহায়তা নেওয়ার বিষয়েও পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখতেন। এর ফলে দীর্ঘদিন ধরে বহু শ্রমিককে শোষণ, নির্যাতন ও অধিকারহীনতার মুখে পড়তে হয়েছে। নিয়োগকর্তার অনুমতি ছাড়া চাকরি পরিবর্তন বা আইনি সুরক্ষা পাওয়ার কোনও সুযোগই পেতেন না বিদেশি শ্রমিকরা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

পর্তুগালে বোরকা ও নিকাব নিষিদ্ধের বিল পাস

Published

on

কেডিএস এক্সেসরিজ

পর্তুগালে জনসমক্ষে বোরকা ও নিকাব পরা নিষিদ্ধের একটি আইন পাস করা হয়েছে। সংসদে এ বিলটি দিয়েছে ডানপন্থি চেগা দল। সমালোচকদের মতে, এটি মূলত মুসলিম নারীদের লক্ষ্য করে করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিল অনুযায়ী, কেউ ‘ধর্মীয় বা লিঙ্গজনিত কারণে’ মুখ ঢেকে রাখতে পারবে না। তবে বিমান, উপাসনালয় ও কূটনৈতিক স্থাপনায় মুখ ঢেকে রাখা যাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আইন ভাঙলে ২০০ থেকে ৪,০০০ ইউরো (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২৩ হাজার থেকে ৪ লাখ ৬০ হাজার) পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এখনও আইনটি কার্যকর হয়নি। প্রেসিডেন্ট মার্সেলো রেবেলো দে সোসা এটি সই করবেন কি না, তা ঠিক হয়নি। তিনি এটি অনুমোদন বা বাতিলও করতে পারেন।

যদি তিনি অনুমোদন দেন, তবে পর্তুগাল ইউরোপের অন্যান্য দেশ—ফ্রান্স, বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া ও নেদারল্যান্ডসের মতো—বোরকা নিষিদ্ধ দেশগুলোর তালিকায় যুক্ত হবে।

যদিও পর্তুগালে খুব কমসংখ্যক নারী বোরকা বা নিকাব পরেন, তবু বিষয়টি নিয়ে দেশে বিতর্ক শুরু হয়েছে।

চেগা দলের দাবি, মুখ ঢেকে রাখা নারীদের স্বাধীনতা ও মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করে।

কিন্তু বামপন্থি এমপি পেদ্রো দেলগাদো আলভেস বলেছেন, এই বিল আসলে বিদেশি ও মুসলিম নারীদের লক্ষ্য করে আনা হয়েছে। তথ্যসূত্র : দ্য গার্ডিয়ান

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

চীনের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক টেকসই নয়: ট্রাম্প

Published

on

কেডিএস এক্সেসরিজ

চীনের ওপর আরোপিত ১০০ শতাংশ শুল্ককে দীর্ঘমেয়াদে অটেকসই বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি দাবি করেন, বেইজিংয়ের আচরণের কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। ট্রাম্প আরও জানান, সবকিছু সত্ত্বেও আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ফক্স বিজনেস নেটওয়ার্ককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “এটা টেকসই নয়, কিন্তু সংখ্যাটি এটাই। তারা আমাকে এটা করতে বাধ্য করেছে।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, গত সপ্তাহে ট্রাম্প প্রশাসন চীনা পণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ আমদানি শুল্ক ঘোষণা করে এবং ১ নভেম্বর থেকে ‘সব ধরনের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার’ রপ্তানিতে নতুন নিয়ন্ত্রণ আরোপের সিদ্ধান্ত নেয়। চীনের পক্ষ থেকে বিরল ধাতুর (রেয়ার আর্থ এলিমেন্টস) রপ্তানি সীমিত করার প্রতিক্রিয়াতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। প্রযুক্তি নির্মাণে অপরিহার্য এসব ধাতুর বাজারে চীনের প্রভাব প্রায় একচেটিয়া।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদিও বাণিজ্য ইস্যুতে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন, তবুও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের প্রতি ব্যক্তিগতভাবে প্রশংসা জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, “চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যাবে, তবে চুক্তি হতে হবে ন্যায্য।” হোয়াইট হাউসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে যাওয়ার সময়ও ট্রাম্প জানান, “চীন কথা বলতে চায়, আমরাও কথা বলতে চাই।”

দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা ও আকস্মিক শুল্ক আরোপের কারণে টালমাটাল হয়ে ওঠে ওয়াল স্ট্রিট। তবে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সম্ভাব্য বৈঠকের ইঙ্গিতের পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায় শেয়ারবাজার। সূত্র: রয়টার্স।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের ভয়ঙ্কর হামলা, নিহত ৪০

Published

on

কেডিএস এক্সেসরিজ

অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হতে না হতেই আবারও আফগানিস্তানে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে পাকিস্তানের বিমান বাহিনী। দেশটির কান্দাহার প্রদেশের স্পিন বোলদাক শহরে চালানো এ হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪০ জন। সেইসঙ্গে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৭০ জন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (১৮ অক্টোবর) আফগান সংবাদমাধ্যম তোলো নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্পিন বোলদাক শহরটির অবস্থান আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, হতাহতদের সবাই বেসমারিক এবং একটি বড় অংশই নারী ও শিশু।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত ৯ অক্টোবর আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হামলা চালিয়ে তেহরিক-ই তালেবানের (টিটিপি) শীর্ষ নেতা নূর ওয়ালি মেহসুদকে হত্যা করে পাকিস্তানের বিমান বাহিনী। হামলার দু’দিন পর ১১ অক্টোবর আফগানিস্তানের সঙ্গে লাগোয়া খাইবার পাখতুনখোয়ার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে তীব্র সংঘাত শুরু হয় পাক-আফগান সেনাবাহিনীর মধ্যে।

চার দিন সংঘাত চলার পর ১৫ অক্টোবর ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি হয় পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুর ১ টায়। কিন্তু, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই হামলা চালায় পাকিস্তান।

হামলার শিকার এবং আহত হাজি বাহরাম নামের এক ব্যক্তি তোলো নিউজকে বলেন, আমি ইতিহাসে এমন অবিচার দেখিনি। একটি দেশ, যারা নিজেদের মুসলিম বলে দাবি করে- তারা এখানে নারী, শিশু ও বেসামরিক লোকজনের ওপরে হামলা করল।

বিমান বাহিনীর অভিযানের পাশপাশি স্পিন বোলদাক শহরের নোকলি, হাজি হাসান কেলাই, ওয়ার্দাক, কুচিয়ান, শহীদ ও শোরবাকে একের পর এক আর্টিলারি গোলা নিক্ষেপ করেছে পাকিস্তানি স্থলবাহিনী। এতে বেশ কিছু বাড়িঘর, দোকান ধ্বংস হয়ে গেছে। হতাহতও হয়েছেন অনেকে।

প্রসঙ্গত, আফগানিস্তানের সঙ্গে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক সংঘাতের মূলে রয়েছে পাকিস্তানের তালেবানপন্থি সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী তেহরিক-ই তালেবান (টিটিপি)। বেশ কয়েক বছর আগে পাকিস্তানের সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হওয়া এই গোষ্ঠীটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে দেশটির জন্য। আফগাস্তানের সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়া টিটিপির প্রধান ঘাঁটি। ২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালেবান সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর গোষ্ঠীটি আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।

পাকিস্তানের অভিযোগ, টিটিপির পেছনে প্রকাশ্য মদদ আছে আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের। তবে, কাবুল বরাবরই এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

কেডিএস এক্সেসরিজ কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার6 hours ago

কেডিএস এক্সেসরিজের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য...

কেডিএস এক্সেসরিজ কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পুঁজিবাজারে শিবলী রুবাইয়াতসহ দুইজন আজীবন নিষিদ্ধ

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাঁর...

কেডিএস এক্সেসরিজ কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পদ্মা প্রিন্টার্সে এলআর গ্লোবালের বিধিবহির্ভূত বিনিয়োগ, জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত

পুঁজিবাজারে ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটে তালিকাভুক্ত লোকসানি কোম্পানি কোয়েস্ট বিডিসিতে (পূর্বের নাম পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার লিমিটেড) মিউচুয়াল ফান্ডের...

কেডিএস এক্সেসরিজ কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

কোয়েস্ট বিডিসির বিনিয়োগের আড়ালে মানিলন্ডারিং, দুদকে অভিযোগ দেবে বিএসইসি

পুঁজিবাজারের ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কোয়েস্ট বিডিসি (সাবেক পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার) লিমিটেডের ২৪ কোটি ৯৫ লাখ...

কেডিএস এক্সেসরিজ কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার8 hours ago

দুই ব্রোকারেজ হাউজের প্রভিশন সংরক্ষণ-সমন্বয়ে সময়সীমা বৃদ্ধি

পুঁজিবাজারের মধ্যস্থতাকারী দুটি প্রতিষ্ঠানের আনরিয়েলাইজড লস বা সৃষ্ট নেগেটিভ ইকুইটির ওপর প্রভিশন সংরক্ষণ ও সমন্বয়ে দুই ব্রোকারেজ হাউজকে সময়সীমা বৃদ্ধি করেছে...

কেডিএস এক্সেসরিজ কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার10 hours ago

লাফার্জহোলসিমের অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের প্রতিষ্ঠান লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসি অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি তার শেয়ারহোল্ডারদের ১৮ শতাংশ অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ দেবে।...

কেডিএস এক্সেসরিজ কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার11 hours ago

স্কয়ার টেক্সটাইলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি স্কয়ার টেক্সটাইলস পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
কেডিএস এক্সেসরিজ
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

কেডিএস এক্সেসরিজ
আন্তর্জাতিক6 hours ago

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ৫ শতাংশ কমলো

কেডিএস এক্সেসরিজ
অর্থনীতি6 hours ago

২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৮ কোটি ডলার

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার6 hours ago

কেডিএস এক্সেসরিজের লভ্যাংশ ঘোষণা

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পুঁজিবাজারে শিবলী রুবাইয়াতসহ দুইজন আজীবন নিষিদ্ধ

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পদ্মা প্রিন্টার্সে এলআর গ্লোবালের বিধিবহির্ভূত বিনিয়োগ, জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

কোয়েস্ট বিডিসির বিনিয়োগের আড়ালে মানিলন্ডারিং, দুদকে অভিযোগ দেবে বিএসইসি

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার8 hours ago

দুই ব্রোকারেজ হাউজের প্রভিশন সংরক্ষণ-সমন্বয়ে সময়সীমা বৃদ্ধি

কেডিএস এক্সেসরিজ
জাতীয়9 hours ago

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার

কেডিএস এক্সেসরিজ
স্বাস্থ্য9 hours ago

ডেঙ্গুতে মৃত্যু আড়াইশ, আক্রান্ত ছাড়ালো ৬০ হাজার

কেডিএস এক্সেসরিজ
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

কেডিএস এক্সেসরিজ
আন্তর্জাতিক6 hours ago

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ৫ শতাংশ কমলো

কেডিএস এক্সেসরিজ
অর্থনীতি6 hours ago

২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৮ কোটি ডলার

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার6 hours ago

কেডিএস এক্সেসরিজের লভ্যাংশ ঘোষণা

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পুঁজিবাজারে শিবলী রুবাইয়াতসহ দুইজন আজীবন নিষিদ্ধ

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পদ্মা প্রিন্টার্সে এলআর গ্লোবালের বিধিবহির্ভূত বিনিয়োগ, জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

কোয়েস্ট বিডিসির বিনিয়োগের আড়ালে মানিলন্ডারিং, দুদকে অভিযোগ দেবে বিএসইসি

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার8 hours ago

দুই ব্রোকারেজ হাউজের প্রভিশন সংরক্ষণ-সমন্বয়ে সময়সীমা বৃদ্ধি

কেডিএস এক্সেসরিজ
জাতীয়9 hours ago

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার

কেডিএস এক্সেসরিজ
স্বাস্থ্য9 hours ago

ডেঙ্গুতে মৃত্যু আড়াইশ, আক্রান্ত ছাড়ালো ৬০ হাজার

কেডিএস এক্সেসরিজ
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

কেডিএস এক্সেসরিজ
আন্তর্জাতিক6 hours ago

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ৫ শতাংশ কমলো

কেডিএস এক্সেসরিজ
অর্থনীতি6 hours ago

২০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৮ কোটি ডলার

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার6 hours ago

কেডিএস এক্সেসরিজের লভ্যাংশ ঘোষণা

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পুঁজিবাজারে শিবলী রুবাইয়াতসহ দুইজন আজীবন নিষিদ্ধ

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

পদ্মা প্রিন্টার্সে এলআর গ্লোবালের বিধিবহির্ভূত বিনিয়োগ, জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার7 hours ago

কোয়েস্ট বিডিসির বিনিয়োগের আড়ালে মানিলন্ডারিং, দুদকে অভিযোগ দেবে বিএসইসি

কেডিএস এক্সেসরিজ
পুঁজিবাজার8 hours ago

দুই ব্রোকারেজ হাউজের প্রভিশন সংরক্ষণ-সমন্বয়ে সময়সীমা বৃদ্ধি

কেডিএস এক্সেসরিজ
জাতীয়9 hours ago

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার

কেডিএস এক্সেসরিজ
স্বাস্থ্য9 hours ago

ডেঙ্গুতে মৃত্যু আড়াইশ, আক্রান্ত ছাড়ালো ৬০ হাজার