যুক্তরাজ্যে জরিমানার মুখে পড়তে পারেন টিউলিপ
Connect with us

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাজ্যে জরিমানার মুখে পড়তে পারেন টিউলিপ

Published

on

এইচ আর টেক্সটাইল

যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মন্ত্রী ও শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক আইন লঙ্ঘনের কারণে জরিমানার মুখে পড়তে পারেন। ভাড়া দেওয়া ফ্ল্যাটের এনার্জি সার্টিফিকেট না থাকার কারণে তার ১০ হাজার ইউরো জরিমানা হতে পারে। মেইল অন সানডে এক প্রতিবেদনে এমনটি জানায়।

চলতি বছরের শুরুতে ওই ফ্ল্যাটের ভাড়া থেকে আয়ের নিবন্ধন না করার জন্য টিউলিপ সিদ্দিক তদন্তের মুখে পড়েছিলেন। এখন প্রশ্ন উঠছে তিনি একজন বাড়িওয়ালা হিসেবে তার আইনি দায়িত্ব পালন করেছেন কি না।

ভাড়াটে সম্পত্তির জন্য এনার্জি পারফরম্যান্স সার্টিফিকেট (ইপিসি) থাকা বাধ্যতামূলক। তবে সংবাদপত্রটি উত্তর লন্ডনের ওই ঠিকানার জন্য কোনো ইপিসি খুঁজে পায়নি। তিনি ও তার স্বামী ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ওই বাড়ি ভাড়া দিচ্ছেন।

বাড়িওয়ালারা ইপিসি নিয়ম তিন মাসের বেশি না মানলে সর্বনিম্ন ১০ হাজার ইউরো জরিমানায় পড়তে পারেন। সম্পত্তির মূল্য অনুযায়ী ২০ শতাংশ পর্যন্ত সর্বোচ্চ মোট দেড় লাখ ইউরো পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।

মেইল অন সানডে জানতে পেরেছে, ওই সম্পত্তি টিউলিপ সিদ্দিক ও তার স্বামী সাবেক সরকারি কর্মকর্তা ক্রিস্টিয়ান পার্সি ২০১৮ সালে আট লাখ ৬৫ হাজার ইউরোতে কিনেছিলেন। একটি লেটিং এজেন্সি ওই সম্পত্তির দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে।

লেটিং এজেন্সি হলো একটি প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা যা ভাড়া দেওয়ার জন্য সম্পত্তি দেখভাল এবং মালিকদের পক্ষ থেকে ভাড়াটে খোঁজা, চুক্তি তৈরি করা এবং অন্যান্য কাজগুলো সম্পন্ন করে।

মন্ত্রী টিউলিপ এর আগে ভাড়া থেকে আসা আয় সঠিকভাবে দেখাতে ব্যর্থ হন। প্রায় ১৪ মাসে ১০ হাজার পাউন্ডেরও বেশি অর্থ ভাড়া থেকে আয়ের কথা প্রতিবেদনে বলা হয়। এই ব্যর্থতায় তিনি পার্লামেন্টারি কমিটির তদন্তের মুখে পড়েন।

স্ট্যান্ডার্ডস কমিশনার টিউলিপের পার্লামেন্টারি নিয়ম লঙ্ঘনের তথ্য খুঁজে পায়। তবে তার প্রশাসনিক ত্রুটির ব্যাখ্যাও মেনে নেয়। তিনি ইতোমধ্যে লন্ডনের আরেকটি সম্পত্তি থেকে আয়ের তথ্য জানিয়েছেন। ওই সম্পত্তির ইপিসি রয়েছে।

টিউলিপ সিদ্দিক ও তার পরিবারের কয়েক সদস্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে চার বিলিয়ন ইউরো পরিমাণ অর্থ লোপাটের অভিযোগ উঠেছে।

বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন দুই সপ্তাহ আগে টিউলিপ সিদ্দিক, তার মা শেখ রেহানা, তার খালা ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ৪০০ কোটি পাউন্ড আত্মসাৎ করেছেন এমন অভিযোগে ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা।

তবে তিনি অভিযোগগুলো অস্বীকার করেছেন এবং বলেছেন এখন পর্যন্ত তার সাথে কোনো কর্তৃপক্ষ যোগাযোগ করেনি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

বছরের প্রথম দিনে বিশ্ববাজারে বাড়ল সোনার দাম

Published

on

এইচ আর টেক্সটাইল

২০২৪ সালজুড়ে দাম বেড়েছে স্বর্ণের। নতুন বছরের প্রথম দিনই আউন্সপ্রতি ১৮ দশমিক ২৫ ডলার বেড়েছে ধাতুটির দাম। সেই হিসেবে দেশের বাজারেও যেকোনো সময় স্বর্ণের দাম বাড়তে পারে।

বুধবার (১ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ছিল আউন্সপ্রতি ২ হাজার ৬২৪ দশমিক ৪৯ ডলার।

রয়টার্স জানিয়েছে, ২০২৪ সালে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ২৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বা ৫৪৬ দশমিক ৬৩ ডলার। ২০১০ সালের পর স্বর্ণের সবচেয়ে বাজার ছিল ২০২৪ সাল। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ক্রয়, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা ও মুদ্রানীতির রাশ আলগা হওয়ার কারণে গত বছর পণ্যটির দাম বেড়েছে।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম বেড়েছে দশমিক ৪ শতাংশ; প্রতি আউন্সের দাম ওঠে ২ হাজার ৬১৫ ডলারে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকে। সংগঠনটির সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, সবশেষ সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। সংগঠনটির সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ২৮৮ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩২ হাজার ১ টাকা। ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ১৪১ টাকা। সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ৮৬৯ টাকা।

সংগঠনটির পক্ষে স্বর্ণের দাম বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি। এই কমিটির এক সদস্য বলেন, ‘বিশ্ববাজারে যে হারে স্বর্ণের দাম বাড়ছে, তাতে দেশের বাজারেও দাম বাড়ানো লাগবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’

তিনি বলেন, ‘আমার স্বর্ণের দাম বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি স্থানীয় বাজারের ওপর ভিত্তি করে। স্থানীয় বাজারে পাকা স্বর্ণের দাম বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আবার পাকা স্বর্ণের দাম কমলে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববাজারের দামের চিত্র পাকা স্বর্ণের দামে প্রভাব ফেলে।’

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

Published

on

এইচ আর টেক্সটাইল

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গত ৩ ডিসেম্বর আকস্মিকভাবে সামরিক আইন জারির পর কয়েকদিনের মধ্যে প্রেসিডেন্টের পদ থেকে অভিশংসিত ও পরে বরখাস্ত হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।

দক্ষিণ কোরিয়ার উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি তদন্তের দায়িত্বে থাকা দ্য করাপশন ইনভেস্টিগেশন অফিস ফর দ্য হাই-র‌্যাঙ্কিং অফিশিয়ালস (সিআইও) নিশ্চিত করেছে, সামরিক আইন জারি কেন্দ্র করে তদন্তকারীদের অনুরোধে প্রেসিডেন্ট ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন সিউল ওয়েস্টার্ন ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট।

স্থানীয় গণমাধ্যম বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় কোনো প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এটিই প্রথম গ্রেফতারি পরোয়ানা। দেশটির বার্তাসংস্থা ইয়োনহাপ সিআইওকে উদ্ধৃত করে বলেছে, বর্তমান এই পরোয়ানা ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে ও এটি প্রয়োগ করা হলে ইউনকে সিউল ডিটেনশন সেন্টারে আটক রাখা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অবশ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা মঞ্জুর করার বিষয়ে আদালতের যুক্তি সম্পর্কে সিআইও কোনো মন্তব্য করেননি। আদালতও এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।

চলতি বছরের ৩ ডিসেম্বর উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি থেকে কোরিয়ান প্রজাতন্ত্র রক্ষা, জনগণের স্বাধীনতা, উত্তর কোরিয়াপন্থি ‘রাষ্ট্রবিরোধী শক্তিগুলোকে’ নির্মূল ও উদার সাংবিধানিক সুরক্ষার ঘোষণা দিয়ে হঠাৎ করে দেশজুড়ে সামরিক আইন জারি করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল।

যদিও বিরোধীদের তীব্র আপত্তি ও সংসদে ভোটাভুটির পর মাত্র ছয় ঘণ্টার মধ্যে সেই সামরিক আইন প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। পরে দক্ষিণ কোরিয়ার এই প্রেসিডেন্টের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন আদালত। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে দায়ের করা মামলার তদন্ত চলমান আছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট ইউন অভিশংসিত হওয়ায় তার স্থানে এখন একজন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করবেন। অবশ্য সংসদে অভিশংসিত হলেও জটিল আইনি প্রক্রিয়ার কারণে সাংবিধানিক আদালতে সিদ্ধান্ত আসার আগ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট পদে থাকবেন ইউন। তবে প্রেসিডেন্ট হিসেবে কোনো নির্বাহী ক্ষমতা থাকবে না তার।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিবিসির চোখে সিরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার ‘আয়নাঘর’

Published

on

এইচ আর টেক্সটাইল

সিরিয়ার মানুষদের কাছে ভীতিকর এই জায়গাটিতে অনেককে আটক ও নির্যাতন করা হতো। মাটির নিচে সাবেক সরকারের এই গোপন আস্তানায় প্রবেশ করেন বিবিসি অ্যারাবিক সার্ভিসের সংবাদদাতা ফেরাস কিলানি। এটি এমনই এক জগত, যেখানে বাইরের মানুষ খুব কমই ঢুকতে পেরেছে।

সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা সদর দপ্তরের বেইসমেন্টে এই ভয়ানক জায়গা দেখা যায়।

যেটি দেশটির গোপন গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের অংশ, যা কয়েক দশক ধরে নৃশংস নেতৃত্বকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখেছে। পুরু ইস্পাতের দরজা দেওয়া সারিবদ্ধ ছোট ছোট কক্ষ দেখা যায়, যেখানে বন্দিদের রাখা হতো। একটি কক্ষের ভেতর তাকিয়ে দেখা যায়, ঘরটি মাত্র দুই মিটার লম্বা ও এক মিটার চওড়া। ময়লা দেয়ালে গাঢ় দাগ লেগে রয়েছে।

দেয়ালের উঁচুতে থাকা ছোট ছোট ঝাঁঝরি দিয়ে যে সামান্য সূর্যের আলো পৌঁছয়, সেটাই এসব কক্ষের একমাত্র আলোর উৎস। এই বদ্ধ কক্ষে বন্দিদের মাসের পর মাস আটকে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতন করা হতো। এগুলোর অবস্থান দামেস্কের কেন্দ্রের কাফর সউসা এলাকার একটি ব্যস্ত রাস্তার ঠিক নিচে, যেখানে নিরাপত্তা সদর দপ্তর অবস্থিত।

প্রতিদিন হাজার হাজার সিরীয় এই পথ দিয়ে যাওয়া আসা ক্যার, তাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম চালিয়ে যেত।

অথচ, তাদের কোনো ধারণাই ছিল না যে মাত্র কয়েক মিটার দূরে তাদের মতো কিছু নাগরিককে আটকে রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে।

একটি করিডরে দেখা যায়, ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্টের ছিন্নভিন্ন ছবিগুলো মাটিতে পড়ে আছে। এর সঙ্গে রয়েছে গোয়েন্দা সংস্থার ফাইলের স্তূপ, যেসব নথি লাখো মানুষের কর্মকাণ্ড নজরদারির জন্য ব্যবহৃত হতো।

এই স্থানে বন্দিদের সাময়িকভাবে আটকে রাখার পর, তাদের দীর্ঘমেয়াদে আটক রাখতে বন্দিশিবিরে পাঠানো হতো।

রাজধানীর উপকণ্ঠে অবস্থিত সাইদনায়া কারাগার, এমনই এক কুখ্যাত বন্দীশিবির। এই স্থাপনাটি সিরিয়ার সাবেক সরকারের পরিচালিত বিশাল নেটওয়ার্কের একটি অংশ।

স্বাধীন পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান নেটওয়ার্ক ফর হিউম্যান রাইটস (এসএনএইচআর) ২০১১ সালে আসাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরুর পর থেকে গত জুলাই পর্যন্ত ১৫ হাজার ১০২টি মৃত্যুর তথ্য রেকর্ড করেছে, যা দেশটির কারাগারে নির্যাতনের কারণে হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, চলতি বছরের অগাস্ট পর্যন্ত এক লাখ ৩০ হাজারের বেশি মানুষকে আটক বা জোর করে বন্দি করে রাখা হয়।

মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলছে, সাবেক সিরীয় সরকার ভিন্নমত দমন করার জন্য বহু বছর ধরে নির্যাতন ও গুম করত। সংস্থাটির মতে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কাউকে জবাবদিহি করত না।

স্টেট সিকিউরিটি সদর দপ্তর থেকে কয়েক শ মিটার দূরে জেনারেল ইন্টেলিজেন্স ডিরেক্টরেট নামে আরেকটি গোয়েন্দা সংস্থার অফিস রয়েছে, যা দেশটির গোয়েন্দা সংস্থার নেটওয়ার্কের আরেকটি অংশ। আসাদ সরকারবিরোধীরা অভিযোগ করেছে, এটি এমন একটি সংস্থা, যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি বিষয় নজরদারি করত।

অফিসের ভেতরে একটি কম্পিউটার সার্ভার রুম পাওয়া যায়। মেঝে ও দেয়াল একদম ঝকঝকে সাদা এবং সারি ধরে কালো ডাটা স্টোরেজ ইউনিটগুলো শান্তভাবে গুঞ্জন করছে।

দামেস্কের বেশির ভাগ স্থানে বিদ্যুৎ নেই। তবে এই স্থাপনাটি হয়ত এত গুরুত্বপূর্ণ যে এর নিজস্ব বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা রয়েছে। ডিজিটাল সিস্টেম থাকা সত্ত্বেও সেখানে প্রচুর কাগজের নথিও রয়েছে, যা সবই অক্ষত আছে বলে মনে হচ্ছে। একটি কক্ষের দেয়ালজুড়ে লোহার পুরনো আলমারিতে নথিগুলি ঠেসে রাখা হয়েছে। আরেকটি দেয়ালে সারি ধরে নোটবইগুলো মেঝে থেকে ছাদ পর্যন্ত থরে থরে সাজানো আছে।

ধারণা করা হচ্ছে, যখন শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়ে, তখন এখানে যারা কাজ করতেন, তারা পালানোর আগে কিছুই ধ্বংস করার সুযোগ পাননি। নথিগুলো অনেক পুরনো, বছরের পর বছর ধরে সংরক্ষণ করা, কিন্তু কিছুই ধ্বংস করা হয়নি। এমনকি সেখানে গুলির খালি খোসা ভরা বাক্সও পাওয়া যায়। আরেকটি ঘরে দেখা গিয়েছে নানা ধরণের অস্ত্রশস্ত্র, যার মধ্যে মর্টার আর স্থলমাইনও আছে।

বিবিসি সংবাদদাতার সঙ্গে এইচটিএস নামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর একজন যোদ্ধা ছিলেন, যারা এখন দামেস্ক নিয়ন্ত্রণ করছে। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়, এখানে এত অস্ত্র কেন? তিনি বলেন, ‘আসাদ সরকারের সময়, রাশিয়ার সহযোগিতায় সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সিরিয়ার মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও নিপীড়নের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল।’

জেনারেল ইন্টেলিজেন্স ডিরেক্টরেটে জমা থাকা পাহাড় সমান নথি ও কম্পিউটার রেকর্ড, ভবিষ্যতে সিরিয়ার নাগরিকদের আটক ও নির্যাতনের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

এইচটিএস নেতা আহমেদ আল-শারা, যিনি আবু মুহাম্মদ আল-জোলানি নামেও পরিচিত, তিনি এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেছেন, বিগত শাসনামলে যারা আটক ব্যক্তিদের নির্যাতন বা হত্যার সঙ্গে জড়িত, তাদের সবাইকে খুঁজে বের করে বিচার করা হবে; ক্ষমা করার প্রশ্নই আসে না। তিনি টেলিগ্রামে এক বার্তায় বলেছেন, ‘আমরা সিরিয়ার ভেতরে তাদের খুঁজে বের করব এবং যারা পালিয়ে গেছে তাদেরকে আমাদের হাতে তুলে দিতে অন্যান্য দেশের কাছে অনুরোধ জানাব, যাতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা যায়।’

কিন্তু সিরিয়ার গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক ভেঙে পড়ার প্রভাব দেশের সীমানার বাইরে অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে। আবার এমন অনেক নথি পাওয়া গিয়েছে যেগুলো জর্দান, লেবানন ও ইরাকের সঙ্গে সম্পর্কিত। যদি এই নথিগুলো প্রকাশ্যে আসে এবং ওই দেশগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে আসাদ সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার সংযোগ সামনে আসে, তাহলে পুরো অঞ্চলেই বড় ধাক্কা লাগতে পারে। আসাদ সরকারের সাবেক গোয়েন্দা সংস্থার যত তথ্য সামনে আসবে, এর প্রভাব তত বড় হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আশি বয়সীদের জন্য ‘টেকনো ডান্স’ পার্টি

Published

on

এইচ আর টেক্সটাইল

বেলজিয়ামের এক সংস্থা সম্প্রতি ৮০ এবং তার অধিক বয়সীদের একটি টেকনো উৎসবে নিয়ে গিয়েছিলেন। কেয়ার হোমে বাস করা এই ব্যক্তিদের অনেকে বিষয়টি পছন্দ করেছেন, আর অনেকে বিষয়টি উপভোগ করেননি। বয়স্কদের জীবনে আনন্দ এনে দিতে কাজ করে ঐ সংস্থা।

পার্টিতে যাওয়ার আগে তৈরি হওয়া রিয়া পঁশেলে অঁন্দ্রের জন্য নতুন নয়। তবে কেয়ার হোমের এই বাসিন্দা ৮৮ বছর বয়সে একটি টেকনো উৎসবের আমন্ত্রণ পাবেন, ভাবেননি।

তিনি বলেন, হ্যাঁ আমি পার্টিতে যেতাম। একটি বল-এ আমার স্বামীর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল! ঐ যুগে আপনাকে লং ড্রেস পরতে হতো! ব্রাসেলসে চার সন্তানকে বড় করেছেন রিয়া। একটি আর্ট গ্যালারিও চালিয়েছেন। এখন এই বয়সে নতুন অভিজ্ঞতা পাওয়ার সম্ভাবনা কমই থাকে।

কেয়ার হোমের কর্মী সোনিয়া ফ্লোয়মঁ বলেন, আগে তারা আনন্দে জীবন কাটিয়েছেন, কিন্তু এখন কেয়ার হোমে থাকছেন। বাইরে যাওয়ার অভ্যাস তাদের হারিয়ে গেছে৷ অনেকে আর বাইরে যেতে চান না। তবে আজ তারা শহরে যাচ্ছেন। রিয়াসহ অন্যরা ডে ট্রিপের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

স্থানীয় অলাভজনক প্রতিষ্ঠান পাপি বুম এর আয়োজন করেছে। তারা বয়স্ক মানুষদের আনন্দ দিতে চান। আজকের গন্তব্য ফ্লোবেক শহরের একটি ড্যান্স মিউজিক উৎসব। আগের এমন এক ডে ট্রিপের কথা শুনে উৎসবের আয়োজকেরা রিয়াদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। উৎসবস্থলে উপস্থিত হওয়ার পর রিয়া ও সঙ্গীরা ড্যান্সফ্লোর মাতানো শুরু করেন। পার্টি বেশ উপভোগ করেছেন রিয়া।

তিনি বলেন, কেয়ার হোমকে আমি লিখে জানাবো, বিষয়টা দারুণ ছিল, সবাই খুব বন্ধুবৎসল ছিলেন। মনে হচ্ছে, বয়স ২০ কমে গেছে! বয়স্করা দ্রুতই তরুণদের মন জয় করে নেন। এক তরুণী বললেন, আমি নিশ্চিত, আমিও তাদের বয়সে এখানে নাচবো।

আরেকজন বললেন, এটি সত্যিই বিভিন্ন প্রজন্মকে একত্রিত করেছে! তবে রিয়ার সব সঙ্গী পার্টি উপভোগ করেননি। যেমন কোকো বলেন, মিউজিক একেবারেই আমার বিষয় নয়৷ অনেক বেশি বুম, বুম, বুম। মাথা ধরে গেছে। ট্রিপ পরিকল্পনাকারীদের সবার নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়েছে।

ইভেন্টের আগে তারা প্রত্যেকের ব্যক্তিগত চাহিদা সম্পর্কে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছেন যেন উৎসব চলাকালীন কোনো সমস্যা হলে সামাল দেওয়া যায় পাপি বুম এর প্রতিষ্ঠাতা ইউসেফ কাডার বলেন, ঝুঁকি যেন অনেক বেশি না হয় সে ব্যাপারে আমারে সতর্ক হতে হবে। আমরা চাই তারা যেন সুস্থ শরীরে কেয়ার হোমে ফিরে যেতে পারেন। সঙ্গে সুন্দর কিছু মুহূর্ত নিয়ে যেতে পারেন। বয়স্করাও আনন্দ করতে পারেন! তারা নতুন কিছুর অভিজ্ঞতা নিতে চান। আমি তাদের সহায়ক হতে চাই।

ইউসেফের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার মধ্যে আছে বয়স্কদের জন্য স্পিড ডেটিং ইভেন্ট এবং তাদের নাইট ক্লাব ও কনসার্টে নিয়ে যাওয়া। রিয়া বলছেন, তিনি অবশ্যই পরের ট্রিপগুলোতেও অংশ নেবেন। তিনি বলেন, আমি যখন আমার ছেলেদের এটা সম্পর্কে বলবো, তারা বিশ্বাস করবে না। তারা মনে করবে, আমি পাগল হয়ে গেছি! জীবনে সবসময় আনন্দ দরকার, ফুর্তিতে থাকা দরকার।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ভারতে ইসকন মন্দিরে চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবীর বৈঠক

Published

on

এইচ আর টেক্সটাইল

জাতীয় পতাকাকে অবমাননার দায়ে গত মাসে আটক হন হিন্দু ধর্মপণ্ডিত চিন্ময় কৃষ্ণ দাস। বর্তমানে তিনি কারাগারে বন্দি আছেন। আগামী ২ জানুয়ারি তার জামিন শুনানি হবে। এতে তার পক্ষে আইনি লড়াই করবেন আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ। তবে বর্তমানে তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে আছেন। সেখানেই ইসকনের মন্দিরে গতকাল বৃহস্পতিবার বৈঠক করেছেন তিনি। মন্দিরটিতে তাকে নিয়ে যান ইসকন কলকাতার ভাইস প্রেসিডেন্ট ও মুখপাত্র রাধারামণ দাস। এরপর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এই আইনজীবী জানান, তিনি চিকিৎসার জন্য পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান করছেন। যদি শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয় তাহলে আগামী ২ জানুয়ারি চিন্ময়ের জামিন শুনানির জন্য আদালতে যাবেন। এই আইনজীবী দাবি করেন, চিন্ময়ের পাশে দাঁড়ানোয় তিনি হুমকি-ধামকির মুখে পড়ছেন।

শুনানিতে অংশ নেওয়ার আগে কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন রবীন্দ্র ঘোষ।

ইসকনের বাংলাদেশ শাখা জানিয়েছে, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে কলকাতা শাখা তার হয়ে ব্যাপক দৌঁড়ঝাপ করছে। এসবের মাঝেই কলকাতার ইসকন নেতার আমন্ত্রণে তিনি ইসকন মন্দিরে গেছেন।

এরআগে গত ১৭ ডিসেম্বর স্থানীয় বিজেপি নেতা অর্জুন সিংয়ের সঙ্গে দেখা করেন চিন্ময় কুমার দাসের আইনজীবী। সাক্ষাতের সময় তার সঙ্গে আরেক বিজেপি নেতা ও আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী এবং কার্তিক মহারাজ নামে বিজেপি-ঘনিষ্ঠ এক সন্ন্যাসীও সেখানে উপস্থিত ছিল।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার15 minutes ago

লোকসানে এইচ আর টেক্সটাইল

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এইচ আর টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার31 minutes ago

পুঁজি হারানোর হাহাকারে বছর পার করলেন বিনিয়োগকারীরা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের পুঁজিবাজার ২০২৪ সালে অস্থিরতার মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত হয়েছে। বছরজুড়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ, প্রতিবাদ এবং বাজার...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার5 hours ago

কোম্পানিসমূহের তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিতে কাজ করছি: বিএসইসি চেয়ারম্যান

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন আমরা তথ্যের অবাধ প্রবাহ বৃদ্ধি করে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে তথ্যের প্রবাহ বা...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার6 hours ago

ব্লকে ১৩ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার6 hours ago

ঋণ শোধে আরও ৩ মাস সময় পাচ্ছে পুঁজিবাজারের পাঁচ ব্যাংক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন প্রথম ধাপের ঋণ পরিশোধ করতে পারেনি দুর্বল ব্যাংকগুলো। ধার পরিশোধে আরও তিন মাস সময় বাড়াচ্ছে...

paper processing paper processing
পুঁজিবাজার7 hours ago

পেপার প্রসেসিংয়ের দুই উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার স্থানান্তর

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কাগজ ও মুদ্রণ খাতের কোম্পানি পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের দুই উদ্যোক্তা পরিচালক...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার7 hours ago

আমরা টেকনোলজিসের ক্যাটাগরি অবনতি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আমরা টেকনোলজিস লিমিটেডের ক্যাটাগরির অবনতি হয়েছে। গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার7 hours ago

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসিতে (এমটিবি) নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ...

Orion Infusion Orion Infusion
পুঁজিবাজার8 hours ago

একদিনে ওরিয়ন ইনফিউশনের দর কমলো ৩৭ টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি কোম্পানির...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার8 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে জাহিন স্পিনিং

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির...

Orion Infusion Orion Infusion
পুঁজিবাজার8 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার9 hours ago

বছরের প্রথম কার্যদিবসে নিম্নমুখী পুঁজিবাজার

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন নতুন বছরের প্রথম ও সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার9 hours ago

বেক্সিমকোর তিন কোম্পানিতে বিএসইসির স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকো গ্রুপের আওতাধীন তিন কোম্পানিতে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ প্রদান করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার11 hours ago

ছয় কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ছয় কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য...

এইচ আর টেক্সটাইল এইচ আর টেক্সটাইল
পুঁজিবাজার11 hours ago

সামিট পাওয়ারে নতুন এমডি নিয়োগ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সামিট পাওয়ার লিমিটেডে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ...

Advertisement
Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১