আইন-আদালত
ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৭ জনের মৃত্যু

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও সাতজনের প্রাণ গেছে। এ সময় ৮৩৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৭ জনের মধ্যে ২ জন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, ১ জন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ২ জন ঢাকার বাসিন্দা। এছাড়া ১ জন বরিশাল বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ও ১ জন খুলনা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৫ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২২১, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৭১, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১১৫, খুলনা বিভাগে ১০৯ জন রয়েছেন। এছাড়াও রাজশাহী বিভাগে ৩২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৮ জন, রংপুর বিভাগে ১০ জন এবং সিলেট বিভাগে ৪ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৯০ হাজার ৪৪০ জন। যাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২০ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৮০ শতাংশ নারী। এছাড়াও এখন পর্যন্ত মৃত ৪৮২ জনের মধ্যে ৫১.৫ শতাংশ নারী এবং ৪৮.৫ শতাংশ পুরুষ।
প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। গেল বছর দেশে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন।
আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন তিন লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর এক হাজার ৭০৫ জন মশাবাহিত এই রোগে মারা গেছেন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে, ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন। ওই সময় চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
এছাড়া ২০২২ সালে ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ওই বছর মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে ২৮১ জন মারা যান।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আইন-আদালত
আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু: আইন উপদেষ্টা

মাগুরার শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার আগামী সাত দিনের মধ্যে শুরু হবে। এমন তথ্য জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আছিয়া আজ দুপুর ১টার দিকে সিএমএইচে মারা গেছে। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা শোক জানিয়েছেন। আমরা সবাই শোকার্ত, এর মধ্যে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা আজকেই পোস্টমর্টেম প্রতিবেদন নেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। আছিয়ার মরদেহ দাফনের জন্য মাগুরায় নিয়ে যাওয়া হবে হেলিকপ্টার যোগে। আছিয়ার মরদেহ এবং তার পরিবারের সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার উপস্থিত থাকবেন। তিনি সেখানে দাফন পর্যন্ত থাকবেন।
‘ডিএনএ স্যাম্পল কালেকশন করা হয়ে গেছে, আশা করি আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেয়ে যাবো। এরই মধ্যে ১২-১৩ জনের ১৬১ ধারায় (দণ্ডবিধি) স্টেটমেন্ট নেওয়া হয়েছে। আশা করছি আগামী সাত দিনের মধ্যে বিচার কাজ শুরু হবে।’
আসিফ নজরুল বলেন, আপনারা জানেন অতীতে ধর্ষণ মামলায় অব্যাহত শুনানির মাধ্যমে (বিচার শুরু হওয়ার) ৭/৮ দিনের মধ্যে বিচার কাজ শেষ হওয়ার নজির আছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা যদি সাত দিনের মধ্যে বিচার কাজ শুরু করতে পারি, আমাদের বিচারকরা সর্বোচ্চ দ্রুততার সঙ্গে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে বিচার করতে পারবেন। কারণ এখানে পারিপার্শ্বিক এত স্বাক্ষ্য রয়েছে, ডিএনএ টেস্ট পাওয়া যাবে, পোস্টমর্টেম রিপোর্ট পাওয়া যাবে- ফলে আমরা আশা করছি খুব দ্রুত সময়ে এই মামলার বিচার হবে। ইনশাআল্লাহ দোষী সাব্যস্ত হলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে।
তিনি বলেন, তবে এ ইস্যুকে কেন্দ্র করে যারা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়, আপনারা তাদের দিকে লক্ষ্য রাখবেন। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে কোনো নৈরাজ্য আমরা বরদাস্ত করবো না।
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, আমাদের কোনো ভুল-ত্রুটি থাকলে সুনির্দিষ্টভাবে বলবেন। অবশ্যই আমরা সেই ভুলত্রুটির রেসপন্স করবো। জবাবদিহি নিশ্চিত করবো। আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে চাই, আমাদের এই বিষয়ে এখন কোনো ভুল নেই। চেষ্টা করবো ভবিষ্যতেও কোনো ভুল হলে সেটি সংশোধন করার জন্য।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
শেখ হাসিনা-ইমরান এইচ সরকারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে গণহত্যার ঘটনায় স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা, সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদ ও গণ জাগরণ মঞ্চের ইমরান এইচ সরকারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
একইসঙ্গে গ্রেপ্তার থাকা জিয়াউল আহসানসহ চারজনকে এই মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তারা হলেন- সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, সাবেক আইজিপি শহিদুল হক, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান ও সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোল্লা নজরুল ইসলাম। আগামী ১২ মে তাদেরকে হাজির করতে ও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১২ মার্চ) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম। প্রসিকিউশন পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর বিএম সুলতান মাহমুদ, গাজী এম এইচ তামিম, মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, তারেক আব্দুল্লাহ ও শাইখ মাহাদী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
এমবিবিএস-বিডিএস ডিগ্রিধারী ছাড়া ডাক্তার নয়: হাইকোর্ট

এমবিবিএস-বিডিএস ডিগ্রিধারী ছাড়া কেউ নামের আগে ডাক্তার লিখতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ আজ বুধবার (১২ মার্চ) বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি সাথিকা হোসেনের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে নামের আগে ডাক্তার পদবি ব্যবহার নিয়ে করা রিটটিও খারিজ করা হয়েছে।
রায়ে বলা হয়, ‘আজ থেকে কোনো মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ডাক্তার প্রিফিক্স ব্যবহার করতে পারবেন না। তাদের ক্ষেত্রে কোন প্রিফিক্স প্রযোজ্য হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।’
২০১৩ সালে ডিএমএফ ডিগ্রিধারী সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারদের (স্যাকমো) কয়েকজন বিএমডিসি আইনকে চ্যালেঞ্জ করে করে নামের আগে ডাক্তার পদবি ব্যবহার করার জন্য আদালতে একটি রিট দায়ের করেন। ওই বছরের ৩০ এপ্রিল এই রিটের প্রথম শুনানি হয়, তারপর থেকে রিটটি আদালতে ৬৭ বার কজ লিস্টে আসে। তবে ব্যাখ্যাহীন কারণে এর ওপর শুনানি হয়নি।
সর্বশেষ গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ডাক্তার পদবি ব্যবহার সংক্রান্ত ২৭৩০/২০১৩ এবং ডাক্তার পদবি সংক্রান্ত ‘বিএমডিসি অ্যাক্ট ২০১০ এর ধারা ২৯’কে চ্যালেঞ্জ করে ১৩০৪৬/২০২৪—এই দুটি রিটের শুনানি হয়। ওই দিন রিটটির ৯১তম শুনানি ছিল। আদালত উভয় রিটের রায় ঘোষণার জন্য আজ বুধবার (১২ মার্চ) দিন ধার্য করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
হাসিনা পরিবারের ১২৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ১২৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম তথ্য জানিয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুদকের উপপরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম এ আবেদন করেন।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা অস্থাবর সম্পদগুলো অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের অ্যাকাউন্টগুলো অবিলম্বে অবরুদ্ধকরণ করা আবশ্যক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির শপথ পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে রিট

রাষ্ট্রপতিকে জাতীয় সংসদের স্পিকারের শপথবাক্য পাঠ করানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতি শপথ পাঠ করাবেন মর্মে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
সোমবার (১০ মার্চ) গীতিকবি ও সংবিধান বিশ্লেষক শহীদুল্লাহ ফরায়জীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক এই রিট আবেদন করেন।
রিটে আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে। ব্যারিস্টার ফারুক গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির শপথ পড়ানোর বিধান ছিল। পরবর্তীতে সংবিধান সংশোধন করে রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান সংযুক্ত করা হয়। আমরা রিটে চেয়েছি রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতিকে যেমন শপথ পড়াবেন, তেমনি রাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতি শপথ পড়াবেন।
রিটের যুক্তিতে শহীদুল্লাহ ফরায়জী বলেন, বিশ্বের অধিকাংশ দেশে রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্টকে শপথবাক্য পাঠ করান সেই দেশের প্রধান বিচারপতি। সংসদীয় সরকার পদ্ধতি বা রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকার পদ্ধতির দেশেও রাষ্ট্রপতি শপথ গ্রহণ করেন প্রধান বিচারপতির কাছে। এটা বিশ্বব্যাপী সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত ও প্রতিষ্ঠিত রেওয়াজ। কিন্তু বাংলাদেশে এর ব্যত্যয় দেখা যাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতিকে শপথবাক্য পাঠ করান জাতীয় সংসদের স্পিকার। রাষ্ট্রের প্রধানের শপথ গ্রহণের ক্ষেত্রে বিচার বিভাগকে উপেক্ষা করা প্রকারান্তরে রাষ্ট্রের তিন বিভাগের মধ্যে ভারসাম্য বিনষ্ট করা। এতে সংবিধানের গভীর দার্শনিক ভিত্তি থেকে রাষ্ট্র বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। সেই দার্শনিক ভিত্তি হচ্ছে- রাষ্ট্রপতি সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে শপথ গ্রহণ করে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই হচ্ছে প্রজাতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য সাংবিধানিক নির্দেশনা।
বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে।
কাফি