পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের সংস্কারে টাস্কফোর্স কাজ শুরু করেছে: বিএসইসি চেয়ারম্যান

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেছেন, পুঁজিবাজারের সংস্কারের জন্য বিএসইসি যে টাস্কফোর্স গঠন করেছে তা ইতোমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে। আজ সোমবার (১৪ অক্টোবর) বিএসইসি ভবনে অনুষ্ঠিত ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সভায় বিএসইসির কমিশনার মোহসিন চৌধুরী, আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালকবৃন্দ এবং ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সহ-সভাপতিসহ শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, দেশের পুঁজিবাজারের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কারে প্রয়োজনীয় ও যথাযথ ভূমিকা রাখতে হবে। পাশাপাশি একটি সমৃদ্ধ ও সফল পুঁজিবাজার গড়তে হলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সাথে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজন প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি জানান, সকলের সহযোগিতা ও সমর্থনের মাধ্যমেই পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কার সম্ভব।
সভায় ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের শীর্ষ প্রতিনিধিবৃন্দ দেশের পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে তাদের মতামত ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এ সময় দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিকাশের ক্ষেত্রে বিদ্যমান বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ও সমাধানের বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়।
মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের (সিসিএ) রিপোর্টিং ও সিসিএ হতে প্রাপ্ত মুনাফাসহ অন্যান্য বিষয়ে সংস্কার প্রস্তাব, পুঁজিবাজারের রেগুলেটরি কাঠামোর সংস্কার ও উন্নয়ন, পুঁজিবাজারের যথাযথ মনিটরিং ও সুশাসন নিশ্চিতকরণ, আইপিও প্রক্রিয়ার প্রয়োজনীয় সংস্কার আনয়ন, পুঁজিবাজারে সমন্বিত ব্যাক অফিস সফটওয়্যার চালুর উদ্যোগ বাস্তবায়ন, পুঁজিবাজারে সঠিক তথ্যের প্রবাহ নিশ্চিতসহ গুরুত্বপূর্ণ মূল্য সংবেদনশীল তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, মার্জিন লোনের সুদহার সংশ্লিষ্ট সংস্কারে উদ্যোগ গ্রহণ, পুঁজিবাজারে আরোপিত কর নীতিসম্পৃক্ত সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারী প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সাথে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা এবং পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি ইত্যাদি বিভিন্ন প্রস্তাবনা উঠে এসেছে।
অনুষ্ঠানে পুঁজিবাজারের উপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাজারের গঠনমূলক ও টেকসই সংস্কার সাধনের প্রয়োজনীয়তার উপর বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়। সভায় পুঁজিবাজারের সংস্কার ও উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনসমূহের সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে যার যার অবস্থান থেকে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।
উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএল, সিসিবিএল, বিআইসিএম, বিএএসএম, সিএমএসএফের শীর্ষ নির্বাহীদের এবং গত ০১ অক্টোবর ডিবিএ, বিএমবিএ, এসিআরএবি, বিএপিএলসি, এফআরসি, আইসিএবি এবং আইসিএমএবির শীর্ষ প্রতিনিধিদের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এছাড়া পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্ভাব্য সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার লক্ষ্যে গত ২৩ সেপ্টেম্বর বর্তমান কমিশনের সাথে বিএসইসির সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে। একই সাথে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সাথেও গত ৬ ও ৯ অক্টোবর তারিখে বিএসইসির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এমআই

পুঁজিবাজার
ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৫৭ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৫৬.৮১ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ৪৪ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৫৫ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩১ টাকা ৫৯ পয়সা।
পুঁজিবাজার
লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানি হাইডেলবার্গ ম্যাটেরিয়ালস বাংলাদেশ পিএলসি গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হলেও আলোচ্য প্রান্তিকে আয় হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ৭ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৭৪ টাকা ৪৮ পয়সা।
কাফি
পুঁজিবাজার
ডিজিটাল ব্যাংক করতে চায় প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স

ডিজিটাল ব্যাংক করতে আগ্রহী দেশের বেসরকারি খাতের জীবনবিমা কোম্পানি প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স। সম্প্রতি কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় ডিজিটাল ব্যাংক করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হিসেবে নিজেদের এই আগ্রহের কথা মূল্য সংবেদনশীল তথ্য হিসেবে বিনিয়োগকারীদের জানিয়েছে কোম্পানিটি।
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এককভাবে নয়, আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে যৌথভাবে দেশে ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় আগ্রহী তারা। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল ব্যাংক করতে আগ্রহীদের কাছ থেকে আবেদন চেয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স জানিয়েছে, তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের সেই প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার আবেদন করবে। যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পাওয়া যায়, তবে ওই ডিজিটাল ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধনের ৫ শতাংশ বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি। অর্থাৎ ডিজিটাল ব্যাংকের মূলধন বিনিয়োগের ৫ শতাংশের মালিকানা থাকবে প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্সের হাতে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য যে নীতিমালা করেছে, তাতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যাংকের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন হতে হবে ৩০০ কোটি টাকা। সেই হিসাবে ওই মূলধনের ৫ শতাংশ মালিকানা নিতে প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্সকে বিনিয়োগ করতে হবে ১৫ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য প্রধান কার্যালয় থাকবে। সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এটি হবে স্থাপনাবিহীন। অর্থাৎ এই ব্যাংক কোনো ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) সেবা দেবে না। ডিজিটাল ব্যাংকের নিজস্ব কোনো শাখা বা উপশাখা, এটিএম, সিডিএম অথবা সিআরএমও থাকবে না। সব সেবাই হবে অ্যাপ–নির্ভর, মুঠোফোন বা ডিজিটাল যন্ত্রে।
একটি ডিজিটাল ব্যাংকে দিন–রাত ২৪ ঘণ্টাই সেবা মিলবে। গ্রাহকদের লেনদেনের সুবিধার্থে ডিজিটাল ব্যাংক ভার্চ্যুয়াল কার্ড, কিউআর কোড ও অন্য কোনো উন্নত প্রযুক্তিভিত্তিক পণ্য দিতে পারবে। তবে লেনদেনের জন্য কোনো প্লাস্টিক কার্ড দিতে পারবে না। এই ব্যাংকের সেবা নিতে গ্রাহকেরা অন্য ব্যাংকের এটিএম, এজেন্টসহ নানা সেবা ব্যবহার করতে পারবেন। ডিজিটাল ব্যাংক কোনো ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারবে না। বড় ও মাঝারি শিল্পেও কোনো ঋণ দেওয়া যাবে না। শুধু ছোট ঋণ দিতে পারবে।
পুঁজিবাজার
সিঙ্গার বিডির লোকসান বেড়েছে আড়াই গুণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানটির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে আড়াই গুণের বেশি।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৮১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৮৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১১ টাকা ৪২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫১ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৩ টাকা ৩৯ পয়সা।
কাফি
পুঁজিবাজার
কোহিনূর কেমিক্যালের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান কোহিনূর কেমিক্যাল কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৭৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ। বাকী ১০ শতাংশ বোনাস।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১৩ টাকা ৭৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৬৫ টাকা ১৬ পয়সা। আগামী ৭ ডিসেম্বর বিকাল সোয়া ৩টায় কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।