সারাদেশ
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, ভাঙনের মুখে বসতভিটা
![বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, ভাঙনের মুখে বসতভিটা ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/tista.jpg)
রংপুরের কাউনিয়ায় বেড়েই চলেছে তিস্তার পানি। কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ অবস্থায় ভাঙন আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয়রা।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যার পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, সোমবার (১ জুলাই) বিকেল ৩টায় কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয় তিস্তা নদীর পানি। এর আগে দুপুর ১২টায় বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার, সকাল ৯টায় ৫ সেন্টিমিটার এবং ভোর ৬টায় ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়। কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমা ধরা হয় ২৮ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার।
অন্যদিকে ডালিয়া ব্যারাজের পয়েন্টে বিকেল ৩টায় পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫১ দশমিক ৭২ সেন্টিমিটার (বিপৎসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার নিচে)। এর আগে দুপুর ১২টায় ৫১ দশমিক ৭২ সেন্টিমিটার, সকাল ৯টায় ৫১ দশমিক ৭৪ সেন্টিমিটার এবং ভোর ৬টায় ৫১ দশমিক ৮০ সেন্টিমিটার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়। এ পয়েন্টে বিপৎসীমা ধরা হয় ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার।
এদিকে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাউনিয়া উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকায় ডুবে গেছে বাদামসহ বিভিন্ন ফসলি জমি। নদীতে পানি বাড়া-কমায় ভাঙনের মুখে পড়েছে বিভিন্ন এলাকা। এরইমধ্যে ভাঙনকবলিত পরিবারের অনেকে বসতঘর সরিয়ে নিয়েছেন। উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের গদাই ও পাঞ্জরভাঙ্গা গ্রামের কয়েকশ বসতভিটা ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে।
কাউনিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহিদুল হক বলেন, তিস্তা নদীর বৃদ্ধি ও ভাঙনের বিষয়ে আমরা সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছি। কোথাও কোনো সমস্যা হলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এখন পর্যন্ত বন্যার আভাস পাওয়া যায়নি। তারপরও সরকারিভাবে সবধরনের আগাম প্রস্তুতি নেওয়া আছে, যাতে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, উজানে ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে ডালিয়া ব্যারাজের পয়েন্টে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ডালিয়া ব্যারাজের সব গেট খুলে রাখা হয়েছে। গত কয়েকদিনের তুলনায় সোমবার সকাল থেকে কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করেছে। ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
সারাদেশ
সাজেক থেকে ফিরছেন আটকে থাকা পর্যটকরা
![সাজেক থেকে ফিরছেন আটকে থাকা পর্যটকরা ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/sajek.jpg)
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে খাগড়াছড়ি-সাজেকে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে মঙ্গলবার (২ জুলাই) থেকে সাজেকে আটকা পড়েছেন ৭ শতাধিক পর্যটক। মঙ্গলবার বিকেল থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় বুধবার (৩ জুলাই) সকাল থেকে সড়কের পানি কমতে শুরু করেছে। এতে পর্যটকরা দ্রুতই ফিরতে পারবেন বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
খাগড়াছড়ি-সাজেক কাউন্টারের লাইনম্যান সৈকত চাকমা জানান, রাত থেকে বৃষ্টি হচ্ছে না। ফলে রাস্তার পানিও নেমে যাচ্ছে। তবে সকাল থেকে এখন পর্যন্ত কোনো গাড়ি সাজেকের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়নি। আমরা পানি কমার জন্য অপেক্ষা করছি। তবে সবকিছুই বৃষ্টির ওপর নির্ভর করছে।
সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের মালিক ইন্দ্রজিৎ চাকমা জানান, পর্যটকরা সাজেকেই অবস্থান করছেন। আপাতত বৃষ্টি না থাকায় তারা ঘুরে বেড়াতে পারছেন। বাঘাইহাট থেকে আমাদের জানানো হয়েছে পানি কমছে। বৃষ্টি না হলে আশা করছি বিকেল নাগাদ সড়ক থেকে পানি নেমে যাবে।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার জানান, বাঘাইছড়ি সদরসহ বাঘাইহাট ও সাজেক সড়কের পানি কমতে শুরু করেছে। আমরা আশা করছি, দুপুরের পর পানি কমে যাবে। তখন আটকে পড়া পর্যটকরা ফিরতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, বৃষ্টি না হলে সাজেক থেকে গঙ্গারামমুখ পর্যন্ত সব গাড়ি আসতে পারবে। পরে সেখান থেকে পর্যটকরা নৌকায় পার হতে পারবেন।
এদিকে বৃষ্টি না হওয়ায় বাঘাইছড়িতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধস, প্রাণ গেল ২ জনের
![রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধস, প্রাণ গেল ২ জনের ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/ukhiya.jpg)
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৃথক পাহাড়ধসের ঘটনায় দুজনের প্রাণহানি ঘটেছে। আজ বুধবার ভোররাতে উখিয়ার ৮ ও ১১নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুজন হলেন- মোহাম্মদ সিফাত (১৩) ও ৮ ইস্টের বালুখালী জুমেরছড়ার আনোয়ার ইসলাম (২৭)।
উখিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উখিয়া ১১ এবং ৮নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধসের এ ঘটনায় এক স্থানীয় শিশু ও একজন রোহিঙ্গার মৃত্যু হয়েছে। তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
উখিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী জানান, উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধসে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিতে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ বিভিন্ন এলাকায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অনেক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
গত ১৯ জুন উখিয়া উপজেলায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও আশপাশের একাধিক জায়গায় পাহাড়ধসে ৮ জনের মৃত্যু হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
করোনার মতো ডেঙ্গু রোধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: চসিক মেয়র
![করোনার মতো ডেঙ্গু রোধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: চসিক মেয়র ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/Chasik-Mayor.jpg)
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোধে করোনার মতো আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, নগরের প্রতিটি সংস্থা, সামাজিক, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন সোসাইটির নেতা, মসজিদে জুমার নামাজের বয়ানে নাগরিকদের সচেতন করতে পারলে করোনার মতো ডেঙ্গুও প্রতিরোধ সম্ভব।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) টাইগারপাসের অস্থায়ী কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়াসহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মেয়র বলেন, আমাদের চারপাশে যে সব জায়গায় এডিস মশা জন্মায় সেই সব জায়গায় যাতে এডিস মশা জন্মাতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে। নালা-নর্দমায় এডিস মশা জন্মায় না। পরিষ্কার ও বদ্ধ পানি এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র। তাই বাসা-বাড়ির আশপাশে ডাব ও নারকেলের খোসা, প্লাস্টিকের বোতল, ফুলের টব, পরিত্যক্ত টায়ার, ছাদ বাগান ও ফ্রিজে জমানো পানি তিন দিনের বেশি যাতে জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বাসাবাড়ি, ছাদ-আঙিনা নিজ নিজ উদ্যোগে পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। এটি আমাদের নাগরিক দায়িত্ব। তিনি চট্টগ্রামকে একটি নিরাপদ বাসযোগ্য ও পরিচ্ছন্ন নগর হিসেবে গড়তে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজমীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বি. জেনারেল তসলিম, ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি পরিচালক ডা. মো. সাখওয়াত উল্লাহ্, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার ডা. হোসাইন সরোয়ার, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রক) ডা. মো. নুরুল হায়দার, ভারপ্রাপ্ত জেলা কীটতত্ত্ববিদ সৈয়দ মো. মঈন উদ্দীন। তারা ডেঙ্গু প্রতিরোধে মতামত দেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমাম হোসেন রানা, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. শরফুল ইসলাম মাহী, উপপ্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. মোরশেদুল আলম চৌধুরীসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
যমুনায় একদিনে পানি বাড়লো ৩৩ সেন্টিমিটার
![যমুনায় একদিনে পানি বাড়লো ৩৩ সেন্টিমিটার ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/jamuna-River.jpg)
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারি বর্ষণে টাঙ্গাইলে যমুনা নদীতে একদিনে ৩৩ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বহী প্রকৌশল মো.সাজ্জাদ হোসেন।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, জেলায় ছোট-বড় সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। সোমবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত যমুনা নদীর পোড়াবাড়ী পয়েন্টে ৩৩ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর আগে বিপদসীমার ১০ দশমিক ৩৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী নূরুল আমিন জানান, দু’দিন আগেও টাঙ্গাইলের যমুনা নদীসহ জেলার অন্যান্য নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করে। অপরদিকে ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে যমুনাসহ জেলার সব নদীতে পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রে
![উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্লকে](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/kaptay.jpg)
বর্ষাকালে হ্রদ পাহাড়ের জেলা রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টির ফলে কাপ্তাই কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে চলতি বছরের (জানুয়ারি-জুলাই) সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) কর্ণফুলী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫ ইউনিটের মধ্যে ৪ ইউনিটে ১৬৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটিএম আব্দুজ্জাহের।
তথ্য মতে, আজ কাপ্তাই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ ও ২নং ইউনিটে ৮৪ মেগাওয়াট এবং ৪নং ও ৫নং ইউনিট থেকে ৮০ মেগাওয়াটসহ মোট ১৬৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে। কাপ্তাই হ্রদের পানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও বাড়তে পারে বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটিএম আব্দুজ্জাহের বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারি-জুলাই মাসের মধ্যে আজ সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে। এতদিন হ্রদে পানি কম থাকায় বিদ্যুৎ কম উৎপাদন হয়েছে এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অন্য একটি ইউনিট টেকনিক্যাল ত্রুটির কারণে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। কাপ্তাই কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিট হতে ২ শত ৩০-৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব।