রাজনীতি
বাজেট নিয়ে আ. লীগের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া শনিবার
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বাজেট নিয়ে আগামীকাল শনিবার আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাবে আওয়ামী লীগ। একইসঙ্গে বিরোধীদের প্রতিক্রিয়ারও জবাব দেওয়া হবে। শুক্রবার (৭ জুন) ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর এ কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আজকের প্রসঙ্গটা অন্য দিকে নেবেন না। বাজেট নিয়ে আগামীকাল প্রতিক্রিয়া দেব। বৃহস্পতিবার আমি একটা প্রতিক্রিয়া দিয়েছি। বারবার প্রতিক্রিয়া দেওয়া ঠিক না। (বিরোধীরা) যা বলছে আগামীকাল (শনিবার) জবাব দেব।
এ সময় ৬ দফার গুরুত্ব তুলে ধরে সেতুমন্ত্রী বলেন, এই ৬ দফা বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে ১৯৬৬ সালের ৭ জুন সারাদেশে হরতাল পালিত হয়। সেই হরতালে তেজগাঁওয়ের শ্রমিক নেতা মনু মিয়াসহ সারাদেশে বেশ কয়েকজন নিহত হন। ঘটনার পরম্পরায় ৬ দফার ভিত্তিতে ১১ দফা শুরু। যার প্রেক্ষিতে স্বাধীনতা আন্দোলন হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
সহিংসতায় নিহত পরিবারের দায়িত্ব নেবেন প্রধানমন্ত্রী: কাদের
সহিংসতায় নিহত পরিবারের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেবেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ঘিরে নির্মম হত্যাকাণ্ড তারাই ঘটিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রজেক্ট ধ্বংসস্তুপে পরিণত করেছে তারা। এই হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের দায় তাদের।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কয়েকটি ওয়ার্ডের নেতাদের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেই সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি-জামায়াত সারি সারি লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা নিতে চায়। তাদের কোনোভাবে ছাড় দেওয়া যাবে না।
এসময় আওয়ামী লীগ নেতাদের নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান নেওয়ার নিদের্শনা দেন দলের সাধারণ সম্পাদক।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০১৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কোটা নিয়ে একদিনের জন্যও আন্দোলন হয়নি। তবে কেন হঠাৎ করে এ মরণপণ আন্দোলন। এ আন্দোলনের কুশীলব তারেক জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াতের দোসররা এ হামলা চালিয়েছে। এ আন্দোলন যতক্ষণ শিক্ষার্থীদের হাতে ছিল, ততক্ষণ কোনো সহিংসতা বাংলাদেশে হয়নি। পুলিশও সহনশীল ভূমিকা পালন করেছে। সব পক্ষ ধৈর্য ধরেছে।
তিনি বলেন, এ আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের সশস্ত্র ক্যাডাররা টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। তাদের এ হামলা পুরো পূর্বপরিকল্পিত। কোথায় কোথায় হামলা করবে, আগে থেকে তারা নীলনকশা তৈরি করেছে এবং তার মহড়া দিয়েছে মাসের পর মাস ধরে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে তাদের সেই ২০১৩, ১৪ এবং ১৫ সালে অগ্নিসন্ত্রাসীদেরকে ঢাকায় এনে তাণ্ডব শুরু করেছে।
তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রের মেগা উন্নয়ন মেট্রোরেল, সেতুভবন ও বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ সব সরকারি স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এগুলো দেখলে বোঝা যায় কারা এসব করেছে। যারা সরকারের উন্নয়ন দেখতে চায় না তারাই করেছে।
আন্দোলনকারীরা ঘাপটি মেরে বসে আছে, পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে আশঙ্কা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের পদায়ন করেছে। হামলা পরিচালনার জন্য তাদেরকে পরিকল্পিতভাবে নিয়োগ করা হয়েছে; কোথায় কে হামলা চালাবে, কারা সহযোগিতা করবে সবকিছু প্রস্তুত ছিল।
তিনি বলেন, তারেক জিয়াকে লন্ডন থেকে এনে ক্ষমতায় বসানোর পরিকল্পনা আজকে জাতির সামনে উন্মোচিত হয়ে গেছে। বাংলাদেশের জনগণ দেশের শান্তি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ওয়েবসাইট হ্যাক
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ওয়েবসাইট (bsl.org.bd) আজ হ্যাক হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে দেখা যায়, ছাত্রলীগ এবং এর কার্যক্রম সম্পর্কে স্বাভাবিক তথ্যের পরিবর্তে, অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের ছবিসহ একটি ভিজ্যুয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার পরে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন সম্পর্কে একাধিক বার্তা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ওয়েবসাইটটি এই অবস্থায় ছিল।
ওয়েবসাইটের উপরে, ‘Hacked by The Resistance’ বলে একটি বাক্য দেখা যাচ্ছে। সেখানে আরও লেখা রয়েছে, ‘এটি এখন আর কোনো প্রতিবাদের আন্দোলন নয়, এটি যুদ্ধ।’
ওয়েবসাইটের যেকোনো জায়গায় ক্লিক করলে এখন অপারেশন হান্টডাউন নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেলের সাথে লিঙ্ক করা হচ্ছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ছাত্রশিবির-ছাত্রদল ও বহিরাগতরা ঢাবির হলে তাণ্ডব চালিয়েছে: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী
স্বাধীনতাবিরোধী আল বদর, আল শামসের বংশধর, ছাত্র শিবির এবং বিএনপির প্রেতাত্মা ছাত্রদলের ছেলে-মেয়েরা ও বহিরাগতরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে ঢুকে তাণ্ডব চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক।
বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অবমাননার বক্তব্যের’ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘যতদিন আমাদের কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা কোটাবিরোধী আন্দোলন করছিলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমরা বলেছি; ওরা ওদের দাবি… একজন এ দেশের নাগরিক হিসেবে একটা দাবি করতেই পারে, সেটা কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি করতেই পারে। আমরা আপনারাও অনেক সময় সরকারের কাছে অনেক দাবি করি। দাবি করাতো কোনো অন্যায় না, করতেই পারে এবং তারা নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করতে পারে, কেউ বাধা দেয়নি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের কোটাবিরোধী ছাত্ররা, আমাদের সন্তানরাই। তারা যারা আন্দোলন করেছে, আমরা কেউই কোনো বাধা দেই নাই। তারা শান্তিপূর্ণভাবে তাদের বক্তব্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে করেছে। কিন্তু এরপরে যখন তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার বলে হলগুলো তছনছ করলো, সবকিছু ভাঙচুর করলো, হলের গেটগুলোও ভেঙে ফেলল, আপনারা দেখেছেন।’
‘তারপর আপনারা লক্ষ্য করেছেন, স্বাধীনতা বিরোধী সেই আল বদর, আল শামসের বংশধর যারা সেই ছাত্রশিবির এবং বিএনপির প্রেতাত্মা ছাত্রদলের ছেলে-মেয়েরা এবং বহিরাগতরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে ঢুকে কী তাণ্ডব চালিয়েছে। চট্রগ্রামসহ বাংলাদেশের সর্বত্রই।’
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ছাত্রলীগের উপর বিনা উসকানিতে হামলা চালানো হয়েছে: কাদের
ছাত্রলীগের উপর বিনা উসকানিতে হামলা চালানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুরে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা ও ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চলমান কোটা আন্দোলন প্রসঙ্গে এ কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, এখন কোটা আন্দোলন সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নেই। সন্ত্রাসী বিএনপি, জামায়াত, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির আন্দোলনকে সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ দিতে চাচ্ছে। ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী সবুজ, চট্টগ্রাম সন্তোদীপনকে হত্যা করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যসহ অন্যান্য উপাচার্যদের জিম্মি করা হয়েছে। ছাত্রলীগের উপর বিনা উসকানিতে হামলা চালানো হয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যেকোনো দাবির প্রতি শেখ হাসিনার সরকার সহনশীল। তরুণ প্রজন্ম সংঘর্ষে লিপ্ত হবে, এটা কাম্য নয়। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আঘাত করলে, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করলে, জনগণের ভোগান্তি সৃষ্টি করলে সরকারকে কঠোর হতেই হয়।
তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনকে ঘিরে বিএনপি-জামায়াত লাশের রাজনীতি করতে চায়। গতকাল তাদের ষড়যন্ত্রে সারাদেশে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির সহিংসতা করেছে। বিশেষ করে তারা ঢাকায় পরিস্থিতি ঘোলা করেছে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার উপর বিশ্বাসী। এই বর্বর আক্রমণে গণমাধ্যমের অনেক কর্মীও আহত হয়েছেন। তবে মিডিয়ার হেডিং দেখলে মনে হয় সব আক্রমণকারী ছাত্রলীগ। সব জায়গা ছাত্রলীগের নাম। অথচ হলে হলে ছাত্রলীগের মেয়েদের বের করে দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের বই-পোস্তক, জামা-কাপড় পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই এই অবস্থা। এছাড়া সহকারী প্রক্টরকে শহীদ মিনার এলাকায় পেটানো হয়েছে, এটা কত বর্বর।
তিনি আরও বলেন, ছাত্রলীগের কেউ অপরাধ করলে শেখ হাসিনা ছাড় দেননি৷ অপরাধ করলে দলের লোককেও শাস্তি দেওয়ার সৎ সাহস শেখ হাসিনার আছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
কোটা আন্দোলনকারীদের রাজাকারের প্রেতাত্মা বললেন সাদ্দাম
চলমান কোটা আন্দোলনে প্ল্যাটফর্মে এখন যারা রয়েছে তারা রাজাকারের প্রেতাত্মা বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি।
সাদ্দাম হোসেন বলেন, কোটা আন্দোলন এখন আর সাধারণ শিক্ষার্থীদের হাতে নেই, এখানে যারা রয়েছে তারা রাজাকারের প্রেতাত্মা। আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীদের গিনিপিগ বানানো হয়েছে, তাদের কাজে লাগিয়ে একটি গোষ্ঠী রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি বলেন, কোন প্রক্রিয়ায় সোমবারে ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে জানতে হবে। যারা আক্রান্ত হয়েছে উল্টো তাদের হামলাকারী বানানো হয়েছে। কিন্তু কোটা সংস্কারের আন্দোলনকারীরাই প্রথমে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার জন্য বিভিন্ন হলে নেতাকর্মীরা অবস্থান করেছিলেন। কিন্তু যেখানে যাকে যেভাবে পেয়েছে আক্রমণ চালিয়েছে কোটা আন্দোলনকারীরা। হলের বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর করা হয়েছে। এরপরও ছাত্রলীগ দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে চেয়েছিল।
ছাত্রলীগ সভাপতি বলেন, এখন যারা আন্দোলনে রয়েছে তারা কোটা সমস্যার সমাধান চায় না। শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্তি করে রাজাকারের রাজনীতি পুনর্বাসন করতে চায়। তাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরে গিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান সাদ্দাম।
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য বিকৃতকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না। যারা আমি রাজাকার বলছেন তাদের উদ্দেশ্য করে একটি কথা বলতে চাই, সবকিছুর জবাব দেওয়া হবে। প্রতিটি ঘটনার জবাব দেওয়া হবে।
এমআই