স্বাস্থ্য
ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় ১০ নির্দেশনা

উপকূলের দিকে ক্রমশ ধেয়ে আসতে থাকা ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় বিশেষ ১০টি নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাতে পর্যাপ্ত মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সারাদেশের জেলা-উপজেলা পর্যায়ের সব হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে। জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগে অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ করতেও নির্দেশনা দিয়েছে অধিদপ্তর।
শনিবার (২৫ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, আসন্ন ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানসমূহের সার্বিক প্রস্তুতি সংক্রান্ত জরুরি মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভার শুরুতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও এর নিয়ন্ত্রণাধীন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রিক প্রস্তুতি ও প্রয়োজনীয় চাহিদার ব্যাপারে জানতে চান। এ সময় মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা তাদের প্রস্তুতির ব্যাপারে অবগত করেন।
এরপর অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সভায় সংযুক্ত কর্মকর্তাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা, বিকল্প বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাপনা তৈরি রাখা, মোবাইল যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধের বাফার স্টক প্রস্তুত রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
পাশাপাশি তিনি অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদেরকে উপকূলীয় হাসপাতালগুলোর যে কোনো চাহিদা তাৎক্ষণিকভাবে পূরণের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য কর্মীদের নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয় নিশ্চিত করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন।
যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে-
১. জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখতে হবে। জরুরি বিভাগে অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ করতে হবে।
২. খাবার স্যালাইনসহ জরুরি প্রতিরোধ ও প্রতিষেধক ওষুধ ও উপকরণ উপকূলবর্তী জেলায় পর্যাপ্ত মজুত রাখতে হবে।
৩. প্রয়োজনীয় সংখ্যক পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং সাপে কামড় দেওয়া রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক অ্যান্টি ভেনম মজুত রাখতে হবে।
৪. উপকূলবর্তী এলাকায় মাঠকর্মীদের (স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বাস্থ্য সহকারীসহ অন্যান্য) মাধ্যমে নিয়মিত পরিদর্শন এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
৫. কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে সার্বক্ষণিক চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
৬. যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনে কর্মকর্তা-কর্মচারীর নৈমিত্তিক ছুটি বাতিলসহ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও চিকিৎসকদের কর্মস্থলে অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে। এই সময়ে মাঠ পর্যায়ের সব কর্মকর্তাদের যে কোনো ট্রেনিং কয়েকদিন পিছিয়ে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে আয়োজন করতে হবে।
৭. ২৫ মে রাতে চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের সব পর্যায়ের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করতে হবে।
৮. অ্যাম্বুলেন্সগুলোকে প্রয়োজনীয় জ্বালানিসহ প্রস্তুত রাখতে হবে। যে সকল স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স সচল আছে, সেই সকল ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স মেডিকেল টিম এবং প্রয়োজনীয় জ্বালানিসহ প্রস্তুত রাখতে হবে।
১০. স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। (নিয়ন্ত্রণ কক্ষের জরুরি হটলাইন নম্বর ০১৭৫৯১১৪৪৮৮)

স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে মৃত্যু আড়াইশ, আক্রান্ত ছাড়ালো ৬০ হাজার

দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (রোববার সকাল আটটা থেকে সোমবার সকাল আটটা পর্যন্ত) নতুন করে ৯৪২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৬০ হাজার ৭৯১। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আরো চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ২৪৯ জন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রকাশিত দৈনিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে দুইজন রাজশাহী বিভাগের, একজন ময়মনসিংহ বিভাগের এবং একজন ঢাকা দক্ষিণ সিটির। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮৯১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৬৫.৩ শতাংশ পুরুষ। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীদের সংখ্যা।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৪২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৪৯ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৬০ হাজার ৭৯১ জনে দাঁড়িয়েছে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১১৪ জন, ঢাকা বিভাগে ২০৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২১১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৯৯ জন, খুলনা বিভাগে ৫৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৩ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬৩ জন, রংপুর বিভাগে ২৩ জন ও সিলেট বিভাগে দুজন রয়েছেন।
২৪ ঘণ্টায় যে চারজন মারা গেছেন তাদের মধ্যে একজনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে, একজনের ময়মনসিংহ বিভাগে ও দুজনের রাজশাহী বিভাগে মৃত্যু হয়েছে।
এই সময়ে ৮৯১ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৭০২ জন।
২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৫০ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। একই সময়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার (১৯ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৯১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১৮ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১২৯ জন, খুলনা বিভাগে বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৬ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৩ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২০ জন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৮৪৮ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এযাবৎ মোট ৫৬ হাজার ৮১১ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৯ হাজার ৮৪৯ জন। এর মধ্যে ৬১ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৮ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছেন। চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট ২৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৫১০

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। একই সময়ে সারাদেশে ৫১০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৮ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮১ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১১৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৬ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৪ জন রয়েছেন।
২৪ ঘণ্টায় ৫২৬ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট ৫৫ হাজার ৩৬০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছরের ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৮ হাজার ২৮০ জন। এর মধ্যে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৮ দশমিক ৮ শতাংশ নারী রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ২৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে ৫৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
চলতি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১০ হাজার ছাড়ালো

দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৫৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আর এই সময়ের মধ্যে একজন মারা গেছেন। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৪৩ জনের এবং হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৭ হাজার ৭৭০ জন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দেওয়া তথ্য থেকে এসব জানা যায়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, অক্টোবরে এখন পর্যন্ত ১০ হাজার ৪২৮ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং মারা গেছেন ৪৫ জন। সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ২ হাজার ৬৯৩ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছেন। যার মধ্যে ঢাকায় ৯৫৭ জন, বাকি ১ হাজার ৭৩৬ জন ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বিভাগে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য বলছে, এই বছরের জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে’তে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুনে ৫ হাজার ৯৫১ জন, জুলাইয়ে ১০ হাজার ৬৮৪ জন, আগস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন এবং সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন জন, এপ্রিলে সাত জন, মে’তে তিন জন, জুনে ১৯ জন, জুলাইয়ে ৪১ জন, আগস্টে ৩৯ জন এবং সেপ্টেম্বরে ৭৬ মারা গেছেন।