Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

বিশ্বজুড়ে স্বর্ণের দামে ঊর্ধ্বগতি, দায়ী যে দেশ

Published

on

শেয়ার

বিশ্ববাজারে চলতি বছর প্রতি আউন্স (২৮ দশমিক ৩৫ গ্রাম) স্বর্ণের দাম উঠেছিল রেকর্ড ২ হাজার ৪০০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৬৩ হাজার ৬২৫ টাকা) পর্যন্ত। বর্তমানে তার চেয়ে কিছুটা কম হলেও বাজারের চড়াভাব এখনও বজায় আছে এবং যেকোনো সময় ফের আগের রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কিংবা আশঙ্কা-উভয়ই রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বর্ণের আন্তর্জাতিক বাজার বিশ্লেষকদের মতে, স্বর্ণের দামের এই নাটকীয় ঊর্ধ্বগতি পুরোপুরি স্বাভাবিক নয়; কারণ এর মূলে রয়েছে মূল্যবান এই ধাতুটি ক্রয় এবং সঞ্চয়ের প্রতি চীনের লাগামহীন আগ্রহ। প্রসঙ্গত, চীন বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্বর্ণ উৎপাদনকারী দেশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেনে যুদ্ধ এবং ডলারের মূল্যের ওঠানামার কারণে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা থেকে চীনে স্বর্ণ ক্রয় ও সঞ্চয়ের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ। চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বড় ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে খুচরা পণ্য বিক্রেতা, এমনকি সাধারণ লোকজনও যে যেভাবে পারছেন-স্বর্ণ কিনছেন ও মজুত করছেন। তাদের এই আগ্রহের প্রধান কারণ ভবিষ্যতে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আন্তর্জাতিক বাজারে এতদিন পর্যন্ত যুগপৎভাবে স্বর্ণের সবচেয়ে বড় ক্রেতা ছিল চীন ও ভারত। কিন্তু গত বছর চাহিদার নিরিখে ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে চীন। ২০২৩ সালে শতকরা হিসাবে যেখানে চীনা ক্রেতাদের মধ্যে স্বর্ণালঙ্কার কেনার প্রবণতা বেড়েছে ১০ শতাংশ, সেখানে ভারতীয় ক্রেতাদের মধ্যে স্বর্ণের অলঙ্কার কেনার প্রবণতা কমেছে ৬ শতাংশ।

স্বর্ণালঙ্কার কেনার প্রবণতার পাশাপাশি স্বর্ণকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে বিনিয়োগের হারও বেড়েছে চীনে। ব্লুমবার্গের হিসাব বলছে-২০২৩ সালে স্বর্ণের মাধ্যমে বিনিয়োগের হার চীনে বেড়েছে ২৮ শতাংশ।

সামনের বছরগুলোতে অর্থের পরিবর্তে স্বর্ণের মাধ্যমে ব্যবসায়িক বিনিয়োগের প্রবণতা চীনে আরও বাড়বে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন হংকংভিত্তিক বাজার বিশ্লেষণকারী সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিলিপ ক্ল্যাপউইজিক।

অভ্যন্তরীণভাবে বিশ্বের সর্বোচ্চ স্বর্ণ উৎপাদনকারী দেশ হলেও চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রাখতে স্বর্ণ আমদানির মাত্রাও ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে চীন। গত দুই বছরে ২ হাজার ৮০০ টনেরও বেশি স্বর্ণ আমদানি করেছে চীন, যা যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেমে থাকা স্বর্ণের মজুতের এক তৃতীয়াংশের সমান।

এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত যে পরিমাণ স্বর্ণ আমদানি করেছে বেইজিং, তা গত বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চের তুলনায় ৩৪ শতাংশ বেশি।

চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্য পিপলস ব্যাংক অব চায়না টানা ১৭ মাস ধরে স্বর্ণ কিনছে। আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি অন্যান্য দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেও স্বর্ণ কিনছে পিপলস ব্যাংক অব চায়না। ২০২৪ সাল জুড়েও এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, চীনের ক্রেতাদের একটি সাধারণ প্রবণতা হলো, যখন স্বর্ণের দাম বাড়বে তখন তা কেনা বন্ধ রাখা এবং যখন দাম কমবে-তখন ফের কেনা শুরু করা।

চীনের সরকার অবশ্য সম্প্রতি একটি বিবৃতি জারি করে বেসরকারি বিনিয়োগকারী ও সাধারণ ক্রেতাদের সতর্কবার্তা দিয়েছে। সেই বার্তায় বলা হয়েছে, ক্রেতারা যদি তাদের চাহিদায় লাগাম না টানেন, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে জাতীয় অর্থনীতিতে এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে।

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

অবশেষে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করল ভারত

Published

on

শেয়ার

ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল অনিল চৌহান অবশেষে পাকিস্তানের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতে যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করেছেন। শনিবার (৩১ মে) সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত শাংরিলা ডায়লগে ব্লুমবার্গ টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই স্বীকারোক্তি দেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জেনারেল চৌহান বলেন, “বিমানের সংখ্যা নয়, বরং কী ভুল হয়েছে এবং কেন হয়েছে- সেটা বোঝা আমাদের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” যদিও তিনি পাকিস্তানের ছয়টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবিকে ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দেন, তবে কতগুলো বিমান হারিয়েছে ভারত, তা তিনি স্পষ্ট করে উল্লেখ করেননি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি জানান, “ভুলগুলো চিহ্নিত করে আমরা দ্রুত সেগুলোর সংশোধন করেছি এবং মাত্র দুই দিনের মধ্যে আবার আকাশে সব যুদ্ধবিমান নিয়ে হামলা চালাতে সক্ষম হয়েছি।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতের পক্ষ থেকে এই প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয়টি স্বীকার করা হলো। উল্লেখ্য, সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ দাবি করেছিলেন, পাকিস্তান ছয়টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। তবে সেই দাবি স্বাধীনভাবে যাচাই হয়নি এবং ভারত সরকারও এতদিন বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

প্রসঙ্গত, ২২ এপ্রিল ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ বেসামরিক নাগরিক নিহত হওয়ার পর থেকেই পাক-ভারত এই সংঘাত শুরু হয়। ভারত একে ‘পাকিস্তান-সমর্থিত সন্ত্রাসী হামলা’ বলে দাবি করলেও ইসলামাবাদ এই অভিযোগ অস্বীকার করে। সামরিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছালে উভয় দেশ বিমান, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পাশাপাশি সীমান্তে গুলিবিনিময়ে জড়িয়ে পড়ে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্য যে যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু যুদ্ধ এড়াতে ভূমিকা রেখেছে- এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে অস্বীকৃতি জানান জেনারেল চৌহান। তিনি বলেন, “পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছিলাম- এমন দাবি বাস্তবতার থেকে অনেক দূরে।”

চৌহান আরও জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগের পথ সবসময় খোলা ছিল এবং উত্তেজনা প্রশমনে বিকল্প অনেক পথ রয়েছে। তিনি পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতা প্রসঙ্গে বলেন, “চীনসহ বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে পাকিস্তান যেসব অস্ত্র পেয়েছিল, সেগুলো কার্যকর হয়নি।” তবে ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থার মতে, চীন সংঘাতের সময় পাকিস্তানকে বিমান প্রতিরক্ষা ও স্যাটেলাইট সহায়তা দিয়েছে।

ভারতীয় সেনাপ্রধান বলেন, “আমরা পাকিস্তানের সুরক্ষিত ঘাঁটির ৩০০ কিলোমিটার ভেতরে মিটার-নির্ভুলতায় হামলা চালাতে পেরেছি।” তিনি জানান, বর্তমানে যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে, তবে ভবিষ্যতে তা পাকিস্তানের আচরণের ওপর নির্ভর করবে। তিনি দৃঢ়তার সাথে বলেন, “আমরা আমাদের স্পষ্ট লাল দাগ টেনে দিয়েছি।”

এর আগে বিজেপির জ্যেষ্ঠ নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী এক সাক্ষাৎকারে জানান, পাকিস্তান চীনা প্রযুক্তিনির্ভর যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। তিনি রাফায়েল বিমানের কার্যকারিতা এবং চুক্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো জবাবদিহিতা নেই। তার এই বক্তব্য দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশে আসতে চায় শুভেন্দুসহ বিজেপির টিম

Published

on

শেয়ার

ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) পশ্চিমবঙ্গের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের ‘সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রতিক হামলার ঘটনা’ পরিদর্শন করতে বাংলাদেশ সফর করবে বলে জানা গেছে। এমনটাই জানিয়েছেন, বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তবে সেই টিমে কতজন প্রতিনিধি থাকবে সে তথ্য এখনও জানা যায়নি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ উপদূতাবাসও বিজেপি টিমের বাংলাদেশ সফরের তথ্য নিশ্চিত করেছে। দূতাবাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শুভেন্দুসহ বিজেপির একটি টিম বাংলাদেশে যাওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। তাদের ভিসা নিয়ে সমস্যা হবে না বলেও জানানো হয়। তবে কতজন যাবে, বিজেপির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত শুক্রবার (৩০ মে) বিজেপির একটি টিম বাংলাদেশ মিশনে এসেছিলেন স্মারকলিপি জমা দিতে। এরপর সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে শুভেন্দু বলেন, সম্প্রতি যশোরে হামলার শিকার হওয়া সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি দেখতে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিজেপির একটি প্রতিনিধি দল শিগগির বাংলাদেশে যাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ বিষয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বনগাঁ দক্ষিণ কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদারকে। তাকে দ্রুত আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে। সড়কপথে পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে তারা যশোরের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবেন বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু।

এরই মধ্যে কলকাতার বাংলাদেশ মিশনকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন জানিয়েছে, যদি কোনো প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ যেতে চায়, তবে তাদের দ্রুত ভিসার ব্যবস্থা করা হবে।

মূলত গত সপ্তাহে যশোরের অভয়নগর উপজেলার ডহরমশিয়াহাটি গ্রামে মতুয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, এতে অন্তত ১৮টি বাড়িতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটে। যশোরের অভয়নগরে নওয়াপাড়া পৌর শাখা কৃষক দলের সভাপতি এস এম তরিকুল ইসলামকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনার পর এসব ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার (২২ মে) সন্ধ্যায় বিএনপির ওই নেতার মৃত্যুর বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে অভিযুক্তের বাড়িসহ আশপাশের বাড়িতে আগুন দেয় উত্তেজিত জনতা।

শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপির পরিষদীয় দলের একটি প্রতিনিধি দল শুক্রবার কলকাতার বাংলাদেশ মিশনে স্মারকলিপি জমা দেন। শুভেন্দু জানান, বাংলাদেশ মিশন তাদের জানিয়েছে, ওই ঘটনায় ৭ জন গ্রেফতার হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এসব ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ৬ হাজার টাকা, ৩০ কেজি করে চাল ও ২ বান্ডিল করে টিন সাহায্য দিয়েছে।

শুভেন্দু জানিয়েছেন, তারাও সাহায্য করতে চান। কিন্তু সরাসরি করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশ সরকার যদি অনুমতি দেয়, তাহলে সেখানে মতুয়া সম্প্রদায়, রামকৃষ্ণ মিশন, গৌড়ীয় মঠ এবং ভারত সেবাশ্রম সংঘের মাধ্যমে সেখানে সাহায্য পৌঁছে দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বিজেপির একটি টিম।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা-তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ

Published

on

শেয়ার

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে ঢাকা ওয়াশিংটনের সঙ্গে বাণিজ্য ভারসাম্য আনার উদ্যোগ নিয়েছে। এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও বেশি পরিমাণে তুলা ও জ্বালানি তেল আমদানি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পেশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) টোকিওতে আয়োজিত নিক্কেই এশিয়া ফোরামের ফাঁকে জাপানের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়া-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. ইউনূস বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেহেতু বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাসে আগ্রহী, তাই আমরা তাদেরকে প্রস্তাব দিয়েছি—আমরা যদি আরও বেশি মার্কিন পণ্য কিনি, তবে অন্যান্য দেশ থেকে এ ধরনের পণ্যের আমদানি কমিয়ে আনবো।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, “উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা প্রচুর তুলা আমদানি করি মধ্য এশিয়া ও ভারত থেকে। এখন আমরা ভাবছি, কেন সেই তুলা যুক্তরাষ্ট্র থেকেই আমদানি করবো না? এতে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি অনেকটাই হ্রাস পাবে।”

চলতি অর্থবছরে গত জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ ৬.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে এবং আমদানি করেছে ২.৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে তুলার পরিমাণ ছিল ৩৬১ মিলিয়ন ডলার।

বিশ্বের অন্যতম প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এই অর্থবছরে প্রায় ৭.৯ বিলিয়ন ডলারের তুলা আমদানি করেছে, যার একটি বড় অংশ এসেছে উজবেকিস্তান ও তুর্কমেনিস্তানের মতো দেশ থেকে। মোট আমদানির ১২.৫ শতাংশই ছিল তুলা।

প্রধান উপদেষ্টা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের তুলা উৎপাদনকারীদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়েছে এবং তারা মার্কিন প্রশাসনে বাংলাদেশের পক্ষে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছেন। তার ভাষায়, “তুলা উৎপাদনকারীরা আমাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে উঠেছে, যারা আমাদের কিছু রাজনৈতিক সহায়তা দেয়।”

জ্বালানির বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, “যদিও আমরা বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের ওপর নির্ভরশীল, তবুও যুক্তরাষ্ট্র থেকে তেল কেনার সুযোগ রয়েছে এবং সেটিও বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে।”

তবে কবে নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বাণিজ্য আলোচনা শুরু হবে—সে বিষয়ে এখনো কোনও নির্দিষ্ট সময়সূচি ঠিক হয়নি বলে জানান তিনি। একইভাবে, শুল্ক কতটা কমানো সম্ভব হবে, তা নিশ্চিত নয়। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের হুমকিকে ‘হুমকি নয়, বরং একটি সম্ভাবনা’ হিসেবে দেখছে বাংলাদেশ—বলেই মন্তব্য করেন ইউনূস।

এ সময় তিনি আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালত সাময়িকভাবে ট্রাম্পের শুল্ক কার্যকরের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে। আদালত মনে করে, বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা কংগ্রেসের; প্রেসিডেন্ট এককভাবে এ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না।

সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, সাবেক স্বৈরশাসক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে। পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরেও ১১-১২ বিলিয়ন ডলার লুটপাটের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে এবং অর্থ বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

তিনি জানান, এই অর্থ উদ্ধার করা সম্ভব হলে দুটি আলাদা তহবিল গঠন করা হবে, যেখান থেকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে অর্থায়ন করা হবে। একইসঙ্গে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তায় রূপান্তর করে তাদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে এই অর্থ ব্যবহার করা হবে।

সাম্প্রতিক সময়ে ড. ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদ থেকে পদত্যাগ করতে চান—এমন গুঞ্জন ছড়ায়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিক্কেইকে তিনি বলেন, “আমি বাংলাদেশে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেইনি। তাই এখন বিদেশে কিছু বললে সেটা আমার জন্য জটিলতা তৈরি করতে পারে।”

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্রের আদালত

Published

on

শেয়ার

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলতি বছরের এপ্রিলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর ব্যাপকহারে শুল্ক আরোপের যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, সেটি আটকে দিয়েছে দেশটির এক আদালত। আদালতের এই রায়কে ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতির ওপর একটি বড় ধাক্কা বলে মনে করা হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড রায় দিয়েছে, যে জরুরি আইনের অজুহাত দেখিয়ে হোয়াইট হাউস এই শুল্ক আরোপ করেছে, সেই আইন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে একচেটিয়াভাবে বিশ্বের প্রায় সব দেশের পণ্যে শুল্ক বসানোর এখতিয়ার দেয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ম্যানহাটন-ভিত্তিক এই আদালত আরও বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের একচেটিয়া ক্ষমতা কংগ্রেসের হাতে। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে রক্ষা করার জন্য প্রেসিডেন্টের হাতে যে ক্ষমতা, কংগ্রেসের ক্ষমতা তার চেয়ে বেশি।

একইসঙ্গে চীন, মেক্সিকো ও কানাডার ওপর ট্রাম্প প্রশাসন পৃথকভাবে যে শুল্ক আরোপ করেছিল, সেটিকেও স্থগিত করেছেন আদালত। তখন হোয়াইট হাউস বলেছিল, অগ্রহণযোগ্য মাদক প্রবাহ ও অবৈধ অভিবাসন ঠেকানোই এই শুল্ক আরোপের প্রধান কারণ।

এদিকে, আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।

আদালতের এই রায়ের পর হোয়াইট হাউসের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কুশ দেশাই এক বিবৃতিতে বলেন, “কোনও জাতীয় জরুরি অবস্থা কীভাবে যথাযথভাবে মোকাবিলা করা হবে, তা নির্ধারণ করা অনির্বাচিত বিচারকদের কাজ নয়।”

তিনি আরও বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমেরিকাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। আর ট্রাম্প প্রশাসন প্রতিটি নির্বাহী ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে সমস্ত সংকট মোকাবিলা ও আমেরিকান মহত্ব পুনরুদ্ধারের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানিকারক পাঁচটি ক্ষুদ্র ব্যবসার পক্ষে মামলাটি দায়ের করেছিল রাজনৈতিক সংস্থা লিবার্টি জাস্টিস সেন্টার। যে দেশগুলো থেকে তারা পণ্য আমদানি করে, ওই দেশগুলোর পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।

এই মামলাই হলো ডোনাল্ড ট্রাম্পের তথাকথিত “লিবারেশন ডে” ট্যারিফের বিরুদ্ধে প্রথম বড় ধরনের কোনো আইনি চ্যালেঞ্জ। এই মামলাটি ছাড়াও ট্রাম্প প্রশাসনের বাণিজ্য নীতির বিরুদ্ধে আরও ছয়টি মামলা চলছে। আর এগুলো করেছে ১৩টি মার্কিন অঙ্গরাজ্য এবং আরও অনেক ছোট ব্যবসায়ী গোষ্ঠী।

সর্বশেষ রায়ে তিন বিচারকের প্যানেল থেকে বলা হয়েছে, ট্যারিফ বা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৯৭৭ সালের “ইন্টারন্যাশনাল ইমার্জেন্সি ইকোনমিক পাওয়ারস অ্যাক্ট” (আইইইপিএ)-এর দোহাই দিলেও ওই আইন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে একচেটিয়াভাবে এই ধরনের বিস্তৃত ট্যারিফ আরোপের ক্ষমতা দেয় না।

বিচারকরা লিখেছেন, “আইইইপিএ আইনে শুল্ক আরোপের বিষয়ে প্রেসিডেন্টকে যে ক্ষমতা দেওয়া আছে, ডোলান্ড ট্রাম্প আরোপিত ‘বিশ্বব্যাপী ও প্রতিশোধমূলক শুল্ক আদেশগুলো’ সেই ক্ষ্মতার পরিধিকে ছাড়িয়ে গেছে। ‘ট্রাফিকিং ট্যারিফ’ ব্যর্থ, কারণ এগুলো আদেশে উল্লিখিত হুমকির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।”

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিলের ২ তারিখে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। আর সেই ট্যারিফ ঘোষণার পর থেকে বিশ্ববাজারে টালমাটাল পরিস্থিতি দেখা দেয়। যদিও এরপর ওই ঘোষণা পুনর্বিবেচনা করা হয় এবং কিছু শর্ত তুলে নিয়ে অন্যান্য দেশের সাথে দর কষাকষিও করে হোয়াইট হাউস।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিশ্ববাজারে হঠাৎ দাম বাড়লো জ্বালানি তেলের

Published

on

শেয়ার

চাহিদা বাড়তে থাকায় আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ আসার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে তেলের বাজারে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্রিটিশ বার্তাসংস্থাটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তে মার্কিন আদালতের স্থগিতাদেশের ফলে বৈশ্বিক বাণিজ্যে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত মিলেছে, যা জ্বালানির চাহিদা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। পাশাপাশি নজরে আছে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের প্রবাহ সীমিত করতে সম্ভাব্য নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও আসন্ন ওপেক প্লাসের বৈঠকে উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্তও।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ৮১ সেন্ট বা ১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে ব্যারেলপ্রতি দাঁড়িয়েছে ৬৫ ডলার ৭১ সেন্টে। আর মার্কিন ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ৮৩ সেন্ট বেড়ে প্রতি ব্যারেল হয়েছে ৬২ ডলার ৬২ সেন্ট।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, বুধবার বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপ করা শুল্ক স্থগিত করেছেন দেশটির আদালত। আদেশে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করে নিজের ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করেছেন ট্রাম্প।

মূলত, আদালতে দায়েরকৃত দুটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে। একটি মামলা করেছিল লিবার্টি জাস্টিস সেন্টার নামের একটি আইনি সংস্থা। ট্রাম্পের শুল্কের নিশানা হওয়া দেশগুলো থেকে পণ্য আমদানি করে-এমন পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মামলাটি করেছিল তারা। অপর মামলাটি করা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি অঙ্গরাজ্যের পক্ষ থেকে।

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালতের তিনজন বিচারকের একটি প্যানেল আদেশে বলেন, কংগ্রেসকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করার বিশেষ ক্ষমতা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির সুরক্ষার জন্য প্রেসিডেন্টের জরুরি ক্ষমতার মাধ্যমে তা বাতিল করা যায় না।

অবশ্য, আদালতের আদেশের পর এর বিরুদ্ধে আপিলের একটি নোটিশ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রয়টার্সের কাছে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি হোয়াইট হাউস।

বিশ্লেষকরা বলছেন, যেহেতু ট্রাম্প প্রশাসন এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা বলেছে, তাই এই স্বস্তি হয়তো সাময়িক হতে পারে। ব্রিসবেনের সিটি ইনডেক্সের বিশ্লেষক ম্যাট সিম্পসন বলেন, বিনিয়োগকারীরা এমন এক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা থেকে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন, যেটাকে তারা অপছন্দ করলেও সবসময় গুরুত্ব দিয়ে দেখে থাকেন।

এদিকে, অপরিশোধিত তেলের সরবরাহ দিক থেকে রাশিয়ান তেলের উপর সম্ভাব্য নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। একই সময়ে পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশগুলোর জোট ও তাদের মিত্ররা আগামী শনিবার জুলাই মাসের জন্য তেল উৎপাদন আরও বাড়ানোর বিষয়ে একমত হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

শেয়ার শেয়ার
পুঁজিবাজার3 minutes ago

দেড় ঘণ্টায় দর বেড়েছে ২৩৯ শেয়ারের

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড়...

শেয়ার শেয়ার
পুঁজিবাজার46 minutes ago

ইউসিবির ইপিএস কমেছে ৯০ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক...

শেয়ার শেয়ার
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো ইউসিবি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত...

শেয়ার শেয়ার
পুঁজিবাজার2 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো মার্কেন্টাইল ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। ব্যাংকটি...

শেয়ার শেয়ার
পুঁজিবাজার2 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো এবি ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি এবি ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। ব্যাংকটি...

শেয়ার শেয়ার
অর্থনীতি17 hours ago

আয়করে অর্ধশতাধিক পরিবর্তন: পুঁজিবাজার বিকাশেও প্রস্তাব

আসন্ন বাজেটে আয়কর খাতে অর্ধশতাধিক পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে কিছু ক্ষেত্রে কর বাড়ছে, আবার কিছু ক্ষেত্রে কমছে। ব্যক্তির...

শেয়ার শেয়ার
পুঁজিবাজার20 hours ago

লোকসানে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০