Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

শিল্প-বাণিজ্য

করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে চার লাখ টাকা করার দাবি এফবিসিসিআইয়ের

Published

on

ডিএসই

বর্তমান মূল্যস্ফীতি এবং নিম্ন আয়ের মানুষের প্রকৃত আয় বিবেচনায় নিয়ে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়িয়ে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা করার দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। একই সঙ্গে সিনিয়র সিটিজেন ও নারীদের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা ৫ লাখ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করেছে সংগঠনটি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) হোটেল সোনারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরামর্শক কমিটির ৪৪তম সভায় এই দাবি জানানো হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং এফবিসিসিআইয়ের যৌথ উদ্যোগে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপলক্ষে এফবিসিসিআইয়ের সুপারিশগুলো তুলে ধরেন সংগঠনটির সভাপতি মাহবুবুল আলম।

এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা লাখ টাকা বাড়িয়ে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং সিনিয়র সিটিজেন ও নারীদের জন্য ৫ লাখ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়। বর্তমান মূল্যস্ফীতি এবং নিম্ন আয়ের মানুষের প্রকৃত আয় বিবেচনায় নিয়ে এ দাবি জানানো হয়েছে।

এফবিসিসিআই বলছে, বর্তমানে প্রায় এক কোটি টিআইএনধারী রয়েছে। এর মধ্যে আনুমানিক ৩৫ লাখ আয়কর রিটার্ন দাখিল করে। যাদের আয় করমুক্ত সীমার উপরে আছে তাদেরকে আয়কর রিটার্ন দাখিলের আওতায় আনা দরকার।

লিখিত বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, বর্তমানে জাতীয় অর্থনীতি একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়ালেও করোনা পরবর্তী দীর্ঘমেয়াদি বিরূপ প্রভাব এবং চলমান রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ এবং মধ্যপ্রাচ্য সংকটের মধ্যেও এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মাধ্যমে আমাদের অর্থনীতির উন্নয়নের গতিধারাকে এগিয়ে নিতে হচ্ছে। এ জন্য দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সহায়ক পরিবেশকে আরও সুদৃঢ় ও জোরদার করা জরুরি হয়ে পড়েছে। কারণ অর্থনীতি সঠিক গতিতে চললেই সরকার তার কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আহরণ করতে পারবে।

তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে মূল্যস্ফিতি নিয়ন্ত্রণ ও বাজার মনিটরিং, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রেমিট্যান্স প্রবাহ, রপ্তানি বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণ/বহুমুখীকরণ/নতুন বাজার সংযোজন, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, সুদের হার এবং আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতের সংস্কার, ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কার্যক্রম জোরদার করা, ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও বৃদ্ধি, রাজস্ব নীতির সংস্কার এবং মুদ্রা ও রাজস্ব নীতির মধ্যে সমন্বয়, সর্বস্তরে সুশাসন এবং সর্বোপরি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাই জাতীয় অর্থনীতিতে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে।

বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দৃঢ় করতে ব্যবসায়িক খরচ (কস্ট অব ডুয়িং বিজনেস) কমিয়ে আনা, বিনিয়োগ সুরক্ষা, বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি, সুষম বিনিয়োগ সহায়ক মূদ্রা ও শুল্ক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা, শিপিং খরচসহ সব ধরনের পরিবহন খরচ হ্রাসের আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসহ প্রভৃতি ক্ষেত্রে স্থায়ী পরিকাঠামো উন্নয়নে স্বচ্ছতা ও সুশাসন নিশ্চিত করার পাশাপাশি কর আদায়ের ক্ষেত্রে হয়রানি ও জটিলতা দূর করার মাধ্যমে ব্যবসাবান্ধব কর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে আগামী বাজেটে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়ার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সভাপতি।

মাহবুবুল আলম বলেন, ব্যাংকিং ও ফিন্যান্সিয়াল সেক্টরে শৃঙ্খলা ও সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংকিং খাতের সংস্কার বিষয়ে সরকার এরই মধ্যে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যা ইতিবাচক ফল নিয়ে আসবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।

তিনি বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার লক্ষ্যে সুদের হার স্থিতিশীল রাখতেন হবে। বিনিয়োগের স্বার্থেই সুদের হার কমিয়ে আনতে হবে। বৈদেশিক অর্থায়নে এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় ও অনুৎপাদনশীল প্রকল্প গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে। অর্থ পাচার/মানি লন্ডারিং রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যাপারে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির প্রয়োজন হবে।

এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি করার পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। বিদেশে দক্ষ জনসম্পদ পাঠাতে পারলে ভালো এবং টেকসই রেমিট্যান্স মিলবে। দক্ষ জনবলের পাঠানো রেমিট্যান্স অধিকতর মূল্য সংযোজন করতে সক্ষম। সম্ভাবনাময় এবং নতুন জনশক্তি রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে উদ্যোগ নিতে হবে।

তিনি বলেন, ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি তথা বাংলাদেশের বৈদেশিক মিশনগুলোকে দেশের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে কমার্সিয়াল কাউন্সিলরদের দায়িত্ব পালনের বিষয়ে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।

মাহবুবুল আলম বলেন, রাজস্ব বাড়াতে অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণ জোরদার করা জরুরি। এ ক্ষেত্রে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সহায়ক পলিসি সাপোর্ট, কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে করের আওতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রাজস্ব আহরণ বাড়াতে হবে।

তিনি আরও বলেন, রপ্তানি বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে নগদ সহায়তার বিকল্প সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। বিকল্প সহায়তা হিসেবে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ও পরিবহন খাতে প্রণোদনা বা বিশেষ সুবিধা দিতে হবে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কয়েকটি বিষয়ের ওপর বিশেষ নজর দেওয়ার দাবি জানিয়েছে এফবিসিসিআই। এর মধ্যে রয়েছে-
>>> কর্মসংস্থানের স্বার্থে বিনিয়োগ, দেশীয় শিল্প ও সেবা এবং সিএমএসএমই-কে শুল্ক করের যৌত্তিক প্রতিরক্ষা।
>>> ক্ষেত্রবিশেষে অব্যাহতি যা বন্ড সুবিধা দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ভিত্তিতে রপ্তানি বৈচিত্রকরণের প্রয়াস অব্যাহত রাখা।
>>> ভোগ্যপণ্যসহ নিত্য ব্যবহার্য্য পণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্থিতিশীল রাখা।
>>> করণীতি, কর পদ্ধতি ও ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়ন, অটোমেশন ও ইন্টিগ্রেশনের মাধ্যমে নেট বা করজাল সম্প্রসারণ।
>>> স্বোচ্ছায় কর প্রতিপালন হার বৃদ্ধি করে রাজস্ব আদায় তথা কর জিডিপির অনুপাত বৃদ্ধি করা।
>>> আয় ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও যথাযথ করনীতির মাধ্যমে অর্থনৈতিক বৈষম্য হ্রাস করা।
>> সমন্বিত শুল্ক-করা এবং মুদ্রা ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা।

এফবিসিসিআই যেসব দাবি জানিয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
>>> করহার কমিয়ে আয়কর এবং মূসকের আওতা সম্প্রসারণ করে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ বাড়ানো। ট্যাক্স-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি করতে আয়করের আওতা বাড়ানো। সক্ষম করাদাতাদের আয়করের আওতায় আনা। এ লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সমন্বিত ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন জরুরি সংস্কারক আবশ্যক।

>>> আমদানি পণ্যের যথাযথ শুল্কায়ন, পণ্য খালাস এবং সব ধরনের শুল্ক ও কর পরিশোধ ত্বরান্বিত করতে বিদ্যমান এসাইকুডা সিস্টেমের সার্বিক উন্নয়নসহ বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডো সংক্রান্ত কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন করা।

>>> অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিতে হবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের রাজস্ব আহরণ এবং রাজস্ব পলিসি কার্যক্রম পৃথক করা এবং ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন বিভাগ নামে একটি বিভাগ গঠন করা।

>>> ট্যাক্স, ভ্যাট ও কাস্টমস প্রশাসনকে সমন্বয় করা ও অটোমেশনের আওতায় নিয়ে আসা। রাজস্ব বোর্ড দ্বারা জাতীয় রাজস্ব পরিচালিত হলেও ট্যাক্স, ভ্যাট এবং কাস্টমস এই তিনটি শাখার মধ্যে কেন্দ্রীয়ভাবে সমন্বয় না থাকায় এই তিন শাখার কার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনার অভাব পরিলক্ষিত হয়। এ জন্য অটোমেটেড ও ইন্টিগ্রেটেড রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।

>>> আমদানি করা কাঁচামাল, মধ্যবর্তী কাঁচামালসহ যাবতীয় শিল্প উপকরণের ওপর আরোপিত অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং ভ্যাট আইনের আওতায় আগাম কর (এটি) প্রত্যাহার করা।

>>> ঢাকায় একটি পৃথক বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) এবং চট্টগ্রামে একটি বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) স্থাপনসহ দেশের সব উপজেলায় আয়কর অফিস চালু করে সক্ষম করদাতাদেরকে আয়করের আওতায় নিয়ে আসা।

>>> ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি বাস্তবায়নের দায়িত্ব (স্থানীয় শিল্পের স্বার্থে) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে দেওয়া।

>>> বর্তমান মূল্যস্ফীতি এবং নিম্ন আয়ের মানুষের প্রকৃত আয় বিবেচনায় নিয়ে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা এক লাখ টাকা বাড়িয়ে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, সিনিয়র সিটিজেন ও নারীদের ৫ লাখ টাক নির্ধারণ করা।

>>> সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি এবং ট্যাক্স-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি করতে সব উপজেলা পর্যায়ে আয়কর দপ্তর স্থাপন করা।

>>> শিল্প পরিচালনার ব্যয় কমানোর জন্য আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম আয়করের (এআইটি) হার ধাপে ধাপে কমিয়ে আনা।
>>> মিনিমাম ট্যাক্স ও উইথহোল্ডিং ট্যাক্স-কে যৌক্তিকীকরণ করা।

>>> রপ্তানি বাণিজ্যের বৃহত্তর স্বার্থে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পের রপ্তানিকারকদের ইআরকিউ ফান্ড থেকে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য পরিশোধিত ফি থেকে উৎসে আয়কর কর্তনের হার ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা।

>>> সব কৃষিজাত নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যকে উৎসে কর কর্তনের আওতা বহির্ভূত রাখা।

>>> রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পসহ সব রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে কর হার ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে আগের মতো শুন্য দশমিক ৫০ শতাংশ নির্ধারণ করা এবং তা আগামী ৫ বছর পর্যন্ত কার্যকর রাখা। পাশাপাশি নগদ সহায়তার ওপর আয়কর কর্তনের হার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা।

>>> স্বেচ্ছা ক্ষমতা পদ্ধতি পরিহার করে কেবল সুনিদিষ্ট দালিলিক তথ্য বা প্রমাণের ভিত্তিতে এবং সেই সম্পর্কে করদাতার শুনানি এবং ব্যাখ্যা গ্রহণ করে আয়কর নির্ধারণ করা।

>>> বর্তমান আয়কর আইনে খুচরা বিক্রেতা ও ছোট পেশাজীবীদের আয় বা কর নির্ধারণের কোনো সুনির্দিষ্ট বা সহজ বিধান নেই। তাদেরকে কর নেটের আওতায় আনার জন্য একটি পৃথক ধারা সংযোজন করা।

>>> আয়কর আইন-২০২৩ এর ধারা ২৬১ প্রভিডেন্ট এবং গ্র্যাচুইটি তহবিলের জন্য রিটার্ন জমা দেওয়া এবং ১৫ শতাংশ কর কর্তন সংক্রান্ত বিধান প্রত্যাহার করা।

>>> স্বনির্ধারণী পদ্ধতিতে রিটার্ন দাখিলের পাশাপাশি সাধারণ পদ্ধতিতে রিটার্ন দাখিলের সুযোগ পুনরায় প্রবর্তন করা।

>>> কর দিবস পরবর্তী সময়ে রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে প্রদত্ত অগ্রিম কর, উৎসে করসহ অন্যান্য প্রদত্ত করের ওপর জরিমানা সংক্রান্ত ধারা ১৭৪ বাতিল করা।

>>> ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সব সিটি করপোরেশন, বিভাগীয় শহর এবং জেলা শহরে সক্ষম সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মার্কেট সমিতির সহায়তায় বাধ্যতামূলক মূসক নিবন্ধনের আওতায় আনা।

শেয়ার করুন:-

শিল্প-বাণিজ্য

হিলি দিয়ে ৩৮ দিনে এলো এক লাখ ২০ হাজার টন চাল

Published

on

ডিএসই

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩৮ দিনে এক লাখ ২০ হাজার টন চাল আমদানি হয়েছে। চালের আমদানি হওয়ায় সব ধরনের চালে ৩ থেকে ৪ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এতে স্বস্তি নেমে এসেছে বাজারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় হিলি স্থলবন্দর ঘুরে দেখা যায়, বন্দরের অভ্যন্তরে সারি সারি দাঁড়িয়ে আছে ভারতীয় চালবোঝাই ট্রাক। এসব ট্রাকে আছে রয়েছে ভারত থেকে আমদানি করা স্বর্ণা-৫, সম্পা কাটারি, ৪০/৯৪ (চিকন জাত) ও রত্না চাল। আর চালের মান বন্দরে দেখে কিনছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পাইকারি ব্যবসায়ীরা। প্রতিকেজি স্বর্ণা-৫ জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৯ থেকে ৫০ টাকা, সম্পা কাটারি বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৭ টাকা, ৪০/৯৪ জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, ভারত থেকে ১২ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৩২৩টি ট্রাকে শুল্কমুক্ত এক লাখ ২০ হাজার টন চাল আমদানি হয়েছে। এসব চাল ৫০০ থেকে ৫২০ ডলারে বন্দর থেকে খালাস করছেন ব্যবসায়ীরা শুধু ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর দিয়ে।

হিলি স্থলবন্দরের চাল ব্যবসায়ী নুর ইসলাম বলেন, ‘আমদানি চলমান রয়েছে। চালের দাম অনেক কম তবে চাহিদার তুলনায় আমদানি বেশির কারণে তেমন বিক্রি নেই। বন্দরে অনেক চালবোঝাই ট্রাক পড়ে আছে চাহিদা বাড়লে এসব বিক্রি হবে।

হিলি স্থলবন্দরের চাল ব্যবসায়ী মমিনুর বলেন, ‘বন্দর থেকে চাল কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠায়। চালের বর্তমান বাজার থাকলে আমাদের ব্যবসা ভালো হবে। বাজার স্থিতিশীল থাকলে কিনতে এবং বিক্রি করতে সুবিধা নইতো আমাদের লোকসান গুনতে হয়।

হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন বলেন, ভারত থেকে এ বন্দর দিয়ে চাল আমদানি অবহৃত রয়েছে। যেহেতু দেশের বাজারে চালে চাহিদা রয়েছে তাই আমদানিকারকরা দ্রুত যাতে বাজারজাত করতে পারে সেজন্য আমরা তাদের সবধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছি।’

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন মাশুল কার্যকর, গড়ে খরচ বাড়লো ৪১ শতাংশ

Published

on

ডিএসই

চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন মাশুল নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ গেজেট প্রকাশিত হয়। নতুন এ মাশুল সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) থেকে কার্যকর হবে বলে গেজেটে উল্লেখ করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রকাশিত গেজেট অনুযায়ী, প্রত্যেকবার বন্দর এলাকায় প্রবেশের জন্য প্রতি গ্রজ টনের জন্য পয়েন্ট ৩০৬ ডলার, পোর্ট লিমিটের মধ্যে লাইটার ও ট্যাংকারের ভ্যাসেল ওয়ার্কিং চার্জ ধরা হয়েছে প্রতি গ্রজ টনে পয়েন্ট জিরো ১৭ ডলার। এরসঙ্গে ডেঞ্জারাজ গুডস ভ্যাসেলের ক্ষেত্রে ঘোষিত চার্জের ২৫ শতাংশ, ডেড ভ্যাসেলের জন্য ৫০ শতাংশ, লাইটারেজের জন্য ৫০ শতাংশ, ডিলে/ওভার স্টে চার্জ হিসেবে ৫ শতাংশ অতিরিক্ত মাশুল নির্ধারণ করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বন্দরে জাহাজ প্রবেশের জন্য জাহাজের প্রতি মুভমেন্টের জন্য সর্বনিম্ন পাইলটিং চার্জ ধরা হয়েছে ৮০০ ডলার। তাছাড়া ১০ হাজার গ্রজ টনের উপরের ভ্যাসেলের জন্য প্রতি গ্রজটনে পয়েন্ট জিরো ৮ ডলার চার্জ ধরা হয়েছে। এরসঙ্গে ব্রেকিং জার্নি হলে ঘোষিত চার্জের সঙ্গে ৫০ শতাংশ, ডেড ভ্যাসেলের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ, প্রবেশ বাতিলের জন্য প্রতিবারের জন্য ২০০ ডলার, নাইট নেভিগেশন ভ্যাসেলের জন্য ২৫ শতাংশ, বার্থ শিফটিংয়ের জন্য প্রতি মুভমেন্টে ৮০ ডলার, কর্ণফুলী নদীর বাইরের অংশে পাইলটিংয়ের জন্য ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত মাশুল নির্ধারণ করা হয়।

টাগ ব্যবহারের চার্জ হিসেবে প্রত্যেক মুভমেন্টে প্রতি ২০০টন থেকে ৫ হাজার গ্রজটনের জন্য কর্ণফুলী নদীর মধ্যে ৬১৫ ডলার, বাইরে ১২৩০ ডলার, ৫০০০ টন থেকে ১০ হাজার গ্রজটনের জন্য কর্ণফুলীর মধ্যে ১২৩০ ডলার, বাইরে ২৪৬০ ডলার, ১০হাজার থেকে ২০ হাজার গ্রজটনের জন্য ভেতরে ২০৫০ ডলার, বাইরে ৪১০০ ডলার এবং ২০ হাজার গ্রজটনের ওপরের জন্য ভেতরে ৩৪১৫ ডলার ও বাইরের জন্য ৬৮৩০ ডলার নির্ধারণ করা হয়। এরসঙ্গে ডিজেবল কিংবা ডেব ভ্যাসেলের ক্ষেত্রে মূল চার্জের বাইরে ১০০ শতাংশ. বাতিলের জন্য ৫০ শতাংশ, শিফটিংয়ের জন্য ৫০ শতাংশ, কর্ণফুলী নদীর মধ্যে ৪ ঘণ্টার বেশি সার্ভিসের জন্য ২৫ শতাংশ, কর্ণফুলী নদীর বাইরে ৬ ঘণ্টার বেশি সার্ভিসের জন্য ২৫ শতাংশ অতিরিক্ত চার্জ ধরা হয়েছে।

জাহাজ বন্দরের জেটিতে বার্থিংয়ের জন্য প্রতি গ্রজটনে প্রতি ঘণ্টায় পয়েন্ট জিরো জিরো ৪ ডলার, প্রতিবারে বার্থিং আনবার্থিংয়ের জন্য ৯৪ পয়েন্ট ৩২ ডলার, সমুদ্রগামী জাহাজের ক্ষেত্রে প্রতি জাহাজে দৈনিক ২২৪ দশমিক ৮৫ ডলার এবং সমুদ্রগামী নন এমন জাহাজের ক্ষেত্রে জাহাজপ্রতি দৈনিক ২২ দশমিক ৪৯ ডলার মাশুল নির্ধারণ করা হয়। এরসঙ্গে নোটিশ করার পর বার্থ ত্যাগ না করলে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ১০০ শতাংশ ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ৩০০ শতাংশ, ৩৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ৪০০ শতাংশ, ৩৬ ঘণ্টার বেশি ডিলে করলে ৯০০ শতাংশ অতিরিক্ত চার্জ নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে শিফটিংয়ের জন্য প্রতিবারে ৪৭ দশমিক ১৬ ডলার মাশুল ধরা হয়।

জাহাজে পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে মেইন সাপ্লাই লাইন থেকে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ২ দশমিক ৯২ ডলার, বন্দরের লরি দিয়ে (৫ কিলোমিটারের নীচে) প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ৬ পয়েন্ট ২৩ ডলার, ৫ কিলোমিটারের উপরে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ৮ দশমিক ২৩ ডলার, বন্দরের ওয়াটার বোট ব্যবহার করে কর্ণফুলী নদীর মধ্যে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ১২ দশমিক ৪৬ ডলার এবং পতেঙ্গা লাইট হাউজ থেকে ৭ নটিক্যাল মাইলের মধ্যে ১০০০ লিটারের জন্য ১৮ দশমিক ৬৯ ডলার, পতেঙ্গা লাইট হাউজ থেকে ৭ নটিক্যাল মাইলের বাইরে প্রতি ১০০০ লিটারের জন্য ২৪ দশমিক ৯৬ ডলার এবং বন্দরের বাইরের কোন পক্ষ থেকে পানি সরবরাহ নিলে প্রতি ১০০০ লিটারে ওয়াসার দরের ২০ শতাংশ বেশি হারে ওভারহেড চার্জ ধরা হয়েছে।

ওয়েস্ট হ্যান্ডলিং চার্জের ক্ষেত্রে কর্ণফুলী নদীর মধ্যে স্বল্পদূরত্বে প্রতিবারের সেবায় ২৪৫৬ দশমিক ৯৯ ডলার, কর্ণফুলী নদীর বাইরে প্রতিট্রিপের সেবায় ৪০৬৩ দশমিক ১৫ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বন্দরের ক্রেন ব্যবহারের জন্য (কী গ্যান্ট্রি, মোবাইল হার্বার, একই ধরণের অন্য যন্ত্র) প্রতি মুভমেন্টে পণ্যভর্তি কন্টেইনার প্রতি ২১ ফুটের নীচে ২০ দশমিক ৮০ ডলার, ২১ থেকে ৪০ ফুটের জন্য ৩১ দশমিক ২০ ডলার এবং ৪০ ফুটের উপরের জন্য ৩৫ দশমিক ১০ ডলার, খালি কন্টেইনারের ক্ষেত্রে প্রতি ২১ ফুটের নীচে ১০ দশমিক ৪০ ডলার, ২১ থেকে ৪০ ফুটের জন্য ১৫ দশমিক ৬০ ডলার এবং ৪০ ফুটের উপরের জন্য ১৭ দশমিক ৫৫ ডলার, জেটি ক্রেন ব্যবহারের জন্য ক্রেনপ্রতি প্রতি ৮ ঘণ্টার জন্য ১০ টনের নীচে ৫৮ দশমিক ২৪ ডলার, ১০ থেকে ৪০ টনের জন্য ১৭৪ দশমিক ৭২ ডলার এবং ৪০ টনের উপরে ২৯১ দশমিক ২০ ডলার এবং হ্যাজ কভারের জন্য প্রতিবারে প্রতি প্যানটনে ৩৫ দশমিক ১০ ডলার চার্জ নির্ধারণ করা হয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে ৭ মাসে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ২২ শতাংশ

Published

on

ডিএসই

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক পুরোপুরি কার্যকর হয়েছে গত মাসে। এর আগে গত জানুয়ারি থেকে জুলাই (সাত মাসে) এই বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২২ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির এই হার যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শীর্ষ পাঁচ রপ্তানিকারক দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ থেকে ৪৯৮ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি। শুধু জুলাইয়ে রপ্তানি হয়েছে ৭০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৪ হাজার ৫৮০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেশি।

গত ৩১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন বিভিন্ন দেশের পণ্য আমদানির ওপর সংশোধিত পাল্টা শুল্কহার ঘোষণা করে। গত ৭ আগস্ট এই শুল্কহার কার্যকর হয়। সংশোধিত হার অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের পণ্যে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক বসেছে। ভারতীয় পণ্যের ক্ষেত্রে হারটি দাঁড়িয়েছে ২৫ শতাংশ। আর ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া ও পাকিস্তানের পাল্টা শুল্কের হার ১৯ শতাংশ। এখন পর্যন্ত চীনের পণ্যে পাল্টা শুল্ক ৩০ শতাংশ।

একাধিক তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক বলেন, চীনের হারানো ক্রয়াদেশের একটা অংশ বাংলাদেশে আসছে। ছয় থেকে আট মাস ধরে তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। পাল্টা শুল্কের কারণে সামনের মৌসুম থেকে আরও বাড়তি ক্রয়াদেশ আসতে পারে। যদিও কোনো কোনো ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বাড়তি শুল্কের একটি অংশ বহন করতে রপ্তানিকারকদের চাপ দিচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দীর্ঘদিন ধরে চীন শীর্ষস্থানে থাকলেও উভয় দেশের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে সেই জায়গাটি দখলে নিয়েছে ভিয়েতনাম। চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ভিয়েতনাম ৯৪৬ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেশি। শুধু জুলাইয়ে ভিয়েতনাম ১৬৯ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। এ ক্ষেত্রে তাদের প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাড়ে ১২ শতাংশ।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে চীন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ে চীন ৬৯২ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ শতাংশ কম। শুধু জুলাইয়ে চীন ১১৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের জুলাইয়ের তুলনায় ৩৮ শতাংশ কম। শীর্ষ ১০ রপ্তানিকারক দেশের মধ্যে চীনের রপ্তানিই সবচেয়ে বেশি কমেছে।

অটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চতুর্থ শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক ভারত চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ৩৩১ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ২৬৭ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ দশমিক ৮০ শতাংশ।

বাংলাদেশের একাধিক উদ্যোক্তা জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথম মেয়াদে চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে জড়ায়। তখন থেকেই চীন থেকে অল্প অল্প ক্রয়াদেশ সরছে। গত বছর নির্বাচনী প্রচারণায় চীনের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তখন থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের অনেকে বাংলাদেশে বাড়তি ক্রয়াদেশ দেওয়া শুরু করে। সে জন্য দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়তে থাকে।

বাংলাদেশের শীর্ষ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি অনন্ত গ্রুপ। গত অর্থবছরে শিল্প গ্রুপটির ছয়টি প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে ৪৬ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে।

জানতে চাইলে অনন্ত গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ জহির বলেন, মার্কিন ক্রেতাদের কেউ কেউ আমাদের কাছে বাড়তি পাল্টা শুল্কের একটি অংশ দাবি করছেন। শুধু তা–ই নয়, মিসর, হাইতির যেসব দেশে পাল্টা শুল্ক কম সেসব দেশে আমাদের উৎপাদন ইউনিট স্থাপনের পরামর্শ দিচ্ছে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা অন্য দেশের উদ্যোক্তাদেরও একই প্রস্তাব দিচ্ছে। ফলে সামনের দিনে নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গত বছর বাংলাদেশ থেকে ৭৩৪ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়। এই রপ্তানি ২০২৩ সালের তুলনায় দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি। যদিও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে ২০২৩ সালে রপ্তানি কমেছিল ২৫ শতাংশ। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছিল ৭২৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

তিন বছর পর হিলি দিয়ে টমেটো আমদানি শুরু

Published

on

ডিএসই

টানা তিন বছর বন্ধের পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে টমেটো আমদানি শুরু হয়েছে। চট্টগ্রামের বড় বাজার নামক একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের মহারাষ্ট্র থেকে এসব টমেটো আমদানি করছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ভারত থেকে টমেটোবোঝাই একটি ট্রাক হিলি বন্দরে প্রবেশের মধ্যদিয়ে এ কার্যক্রম শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রথমদিন ২৮ টন টমেটো আমদানি হয়েছে। প্রতিকেজি টমেটো শুল্কসহ আমদানি খরচ গুনতে হচ্ছে ৬১ টাকা।

আমদানিকারক এনামুল হক বলেন, দেশের বাজারে চাহিদা থাকায় ভারতের মহারাষ্ট্র থেকে এসব টমেটো আমদানি করা হচ্ছে। বন্দরে প্রতিকেজি টমেটো ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চাহিদা থাকলে আরও বেশি পরিমাণ আমদানি করা হবে।

হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা নাজমুল হোসেন বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এক ট্রাকে ২৮ টন টমেটো আমদানি হয়েছে। আমদানিকৃত এসব টমেটো ৫০০ ডলারে শুল্কায়ন করা হচ্ছে। যেহেতু টমেটো কাঁচাপণ্য তাই দ্রুত ছাড়করণে আমদানিকারককে সবধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।

হিলি উদ্ভিদ সংগোনিরোধের তথ্যমতে, ২০২২ সালের ৬ আগস্ট সবশেষ এ বন্দর দিয়ে টমেটো আমদানি হয়েছিল।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

বেনাপোল দিয়ে চাল আমদানি শুরু, দাম কমার আশা

Published

on

ডিএসই

চার মাস বন্ধ থাকার পর আবারও বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। এতে দেশের বাজারে চালের দাম কমে আসবে বলে দাবি আমদানিকারকদের।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রথম চালানে বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে ভারতীয় ৯টি ট্রাকে ৩১৫ মেট্রিক টন চাল বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করেছে। বন্দরের উপ-পরিচালক মামুন কবীর তরফদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেনাপোলের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স হাজি মুসা করিম অ্যান্ড সন্স এসব চাল আমদানি করেছে। এতে রপ্তানিকারক ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সুধর্ম আয়াতনিরিয়াত প্রাইভেট লিমিটেড।

জানা গেছে, প্রতিকেজি চালের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে শূন্য দশমিক ৪০৫ মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫১ টাকার সমান। বাজারজাত করতে এর সঙ্গে পরিবহন, সরকারি শুল্ক, গুদামভাড়াসহ আনুষঙ্গিক খরচ যুক্ত হবে।

বেনাপোল বন্দরের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স হাজী মুসা করিম অ্যান্ড সন্সের স্বত্বাধিকারী আব্দুস সামাদ জানান, গত মঙ্গলবার থেকে ভারতীয় ৯ ট্রাক ভর্তি ৩১৫ মেট্রিক টন মোটা চাল আমদানির জন্য ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে অপেক্ষায় ছিল। এসব চাল বৃহস্পতিবার বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করেছে। পেট্রাপোল বন্দরে আরও চাল বোঝাই ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। শনিবার বেনাপোল কাস্টমসে বিল অফ এন্ট্রি জমা দিয়ে ওই চাল ছাড় করার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

তিনি আরও জানান, দেশের বাজারে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির অনুমতি দিতে ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে আবেদন আহ্বান করে খাদ্য মন্ত্রণালয়। চলতি বছরের ২৩ জুলাই থেকে ৭ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করার শেষ সময় ছিল। সারাদেশের মতো বেনাপোল স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা চাল আমদানির অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। বেনাপোল স্থলবন্দরের বেশ কয়েকজন আমদানিকারক চালের বরাদ্দ পেয়েছেন। আমদানির অনুমতিপত্র বা আইপি পাওয়ার পর অনেকে এলসি খুলেছেন। যার বিপরীতে বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়েছে।

তিনি জানান, আমদানির অনুমতিপ্রাপ্ত আরও আমদানিকারকরা পর্যায়ক্রমে এলসি খুলছেন। ফলে রোববার (২৪ আগস্ট) থেকে চাল আমদানি বাড়তে পারে। চাল আমদানির ফলে দেশের বাজারে চালের দাম কমে আসবে। কেজি প্রতি ৫ থেকে ৭ টাকা দাম কমে যাবে। ভালো মানের চিকন জাতের চাল ৬৭ থেকে শুরু করে ৭০ টাকার মধ্যে থাকবে। স্বর্ণা জাতের চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকার মধ্যে থাকবে বলেও জানান তিনি।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক লতা বলেন, চার মাস বন্ধ থাকার পর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে আবারও ভারতীয় চাল আমদানি শুরু হয়েছে। বন্ধের পর শুরুর প্রথম দিনে ৯ ট্রাকে ৩১৫ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে। আরও অনেক ট্রাক চাল ঢোকার অপেক্ষায় রয়েছে।

বেনাপোল উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ জানান, চলতি বছরের গত ১৫ এপ্রিল এ বন্দর দিয়ে সর্বশেষ চাল আমদানি হয়। বৃহস্পতিবার থেকে আবারো চাল আমদানি শুরু হয়েছে। এদিন ৯টি ট্রাকে ৩১৫ মেট্রিক টন ভারতীয় চাল আমদানি হয়েছে। আমদানিকৃত চালের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দ্রুত সনদ প্রদান করা হবে যাতে দ্রুত ছাড়করণ নিতে পারেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার17 hours ago

ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ১ শতাংশ কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার18 hours ago

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে প্রাইম ফাইন্যান্স

বিদায়ী সপ্তাহে (১৪ সেপ্টেম্বর-১৮ সেপ্টেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রাইম ফাইন্যান্স। সপ্তাহজুড়ে প্রাইম...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার18 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে এনভয় টেক্সটাইল

বিদায়ী সপ্তাহে (১৪ সেপ্টেম্বর-১৮ সেপ্টেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার18 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে খান ব্রাদার্স

বিদায়ী সপ্তাহে (১৪ সেপ্টেম্বর-১৮ সেপ্টেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকার শীর্ষে উঠেছে খান ব্রাদার্স পিপি...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

সপ্তাহজুড়ে পতন, লেনদেনের সঙ্গে কমেছে বাজার মূলধন

বিদায়ী সপ্তাহে (১৪ সেপ্টেম্বর থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

বড় বিনিয়োগকারীদের মুনাফার তথ্য চেয়ে সকালে সিএসইর চিঠি, বিকেলে না

গত ২০২৪–২৫ অর্থবছরে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ৫০ লাখ টাকা বা তার বেশি মূলধনি মুনাফা অর্জন করেছে, এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার3 days ago

ব্লকে ৩০ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৩০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ৩০কোটি ৫...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
ডিএসই
আন্তর্জাতিক10 hours ago

ভারতে বাংলাদেশের ইলিশ নিয়ে কাড়াকাড়ি

ডিএসই
রাজনীতি10 hours ago

ইসলামবিদ্বেষী হওয়ার কারণেই হাসিনার পতন হয়েছে: রাশেদ খান

ডিএসই
রাজনীতি10 hours ago

ঐক্যবদ্ধ হয়ে জনরায় আনতে হবে: তারেক রহমান

ডিএসই
রাজনীতি11 hours ago

জামায়াত ক্ষমতায় এলে নারী উদ্যোক্তাদের বিশেষ ঋণ দেওয়া হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
অর্থনীতি12 hours ago

চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত শুল্ক এক মাসের জন্য স্থগিত: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

ডিএসই
লাইফস্টাইল12 hours ago

জাপানিদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য কী?

ডিএসই
রাজনীতি13 hours ago

জাতির ওপর জবরদস্তি করা ঠিক নয়: সালাহউদ্দিন

ডিএসই
আন্তর্জাতিক13 hours ago

সাইবার হামলা: ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

ডিএসই
অর্থনীতি14 hours ago

বাংলাদেশের আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা আনতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ৮ পরামর্শ

ডিএসই
রাজনীতি14 hours ago

ঐক্যের মাধ্যমে তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: এ্যানি

ডিএসই
আন্তর্জাতিক10 hours ago

ভারতে বাংলাদেশের ইলিশ নিয়ে কাড়াকাড়ি

ডিএসই
রাজনীতি10 hours ago

ইসলামবিদ্বেষী হওয়ার কারণেই হাসিনার পতন হয়েছে: রাশেদ খান

ডিএসই
রাজনীতি10 hours ago

ঐক্যবদ্ধ হয়ে জনরায় আনতে হবে: তারেক রহমান

ডিএসই
রাজনীতি11 hours ago

জামায়াত ক্ষমতায় এলে নারী উদ্যোক্তাদের বিশেষ ঋণ দেওয়া হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
অর্থনীতি12 hours ago

চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত শুল্ক এক মাসের জন্য স্থগিত: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

ডিএসই
লাইফস্টাইল12 hours ago

জাপানিদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য কী?

ডিএসই
রাজনীতি13 hours ago

জাতির ওপর জবরদস্তি করা ঠিক নয়: সালাহউদ্দিন

ডিএসই
আন্তর্জাতিক13 hours ago

সাইবার হামলা: ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

ডিএসই
অর্থনীতি14 hours ago

বাংলাদেশের আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা আনতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ৮ পরামর্শ

ডিএসই
রাজনীতি14 hours ago

ঐক্যের মাধ্যমে তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: এ্যানি

ডিএসই
আন্তর্জাতিক10 hours ago

ভারতে বাংলাদেশের ইলিশ নিয়ে কাড়াকাড়ি

ডিএসই
রাজনীতি10 hours ago

ইসলামবিদ্বেষী হওয়ার কারণেই হাসিনার পতন হয়েছে: রাশেদ খান

ডিএসই
রাজনীতি10 hours ago

ঐক্যবদ্ধ হয়ে জনরায় আনতে হবে: তারেক রহমান

ডিএসই
রাজনীতি11 hours ago

জামায়াত ক্ষমতায় এলে নারী উদ্যোক্তাদের বিশেষ ঋণ দেওয়া হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
অর্থনীতি12 hours ago

চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত শুল্ক এক মাসের জন্য স্থগিত: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

ডিএসই
লাইফস্টাইল12 hours ago

জাপানিদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য কী?

ডিএসই
রাজনীতি13 hours ago

জাতির ওপর জবরদস্তি করা ঠিক নয়: সালাহউদ্দিন

ডিএসই
আন্তর্জাতিক13 hours ago

সাইবার হামলা: ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

ডিএসই
অর্থনীতি14 hours ago

বাংলাদেশের আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা আনতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ৮ পরামর্শ

ডিএসই
রাজনীতি14 hours ago

ঐক্যের মাধ্যমে তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: এ্যানি