স্বাস্থ্য
হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো

হৃদরোগীদের জন্য বড় স্বস্তির খবর পাওয়া গেছে। ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে দেশের বাজারে হঠাৎই বেড়ে যাওয়া ২৩ ধরনের স্টেন্টের (রিং) দাম অবশেষে কমানো হয়েছে। একইসঙ্গে রোগীদের স্বার্থে হাসপাতালগুলোকে হৃদরোগীদের জন্য ঘোষিত প্যাকেজে স্টেন্টের দাম উল্লেখ করে দেওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালকের (প্রশাসন) সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে বাংলাদেশে ইউরোপীয় এবং অন্যান্য দেশের হার্টের রিং (স্টেন্ট) উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্টদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। যার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির স্টেন্টের দাম কমানো হয়েছে।
সেখানে দেখা যায়, পোল্যান্ডের তৈরি অ্যালেক্স প্লাস ব্র্যান্ডের স্টেন্টের দাম ৮০ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৬০ হাজার টাকা, অ্যালেক্স ব্র্যান্ডের স্টেন্ট ৬২ হাজার ৯২২ টাকা থেকে কমিয়ে ৬০ হাজার টাকা, অ্যাবারিস ব্র্যান্ডের স্টেন্টের দাম ৬১ হাজার ৯২১ টাকা থেকে কমিয়ে ৬০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
এছাড়া জার্মানির করোফ্ল্যাক্স আইএসএআর ব্র্যান্ডের স্টেন্টের দাম ৫৯ হাজার ১১৯ টাকা থেকে কমিয়ে ৫৩ হাজার টাকা, করোফ্ল্যাক্স আইএসএআর নিও ব্র্যান্ডের স্টেন্টের দাম ৭৩ হাজার ১২৬ টাকা থেকে কমিয়ে ৫৫ হাজার টাকা, জিলিমাস ব্র্যান্ডের স্টেন্টের দাম ৬০ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৫৮ হাজার টাকা করা হয়েছে।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ডের ওরসিরো ব্র্যান্ডের স্টেন্ট ৭৬ হাজার টাকার বদলে ৬৩ হাজার টাকায় এবং ওরসিরো মিশনের দাম ৮১ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৬৮ হাজার টাকায় বিক্রি করতে হবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার তৈরি জেনোস ডেস ব্র্যান্ডের স্টেন্টের দাম ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৫৬ হাজার টাকা, স্পেনের ইভাসকুলার এনজিওলাইটের দাম ৮৭ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৬২ হাজার টাকা, জাপানের আল্টিমাস্টারের দাম ৮৩ হাজার ২০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৬৬ হাজার টাকা এবং নেদারল্যান্ডসের অ্যাবলুমিনাস ডেস প্লাসের স্টেন্টের দাম ৭১ হাজার ২০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৬৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ভারতে তৈরি স্টেন্টের দামও কমিয়েছে অধিদপ্তর। মেটাফোর ব্র্যান্ডের স্টেন্ট ৪৮ হাজার টাকা থেকে ৪০ হাজার, এভারমাইন ফিফটি ব্র্যান্ডের স্টেন্ট ৯৫ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৫০ হাজার, বায়োমাইম মর্ফ ৯৫ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৫০ হাজার, বায়োমাইমের স্টেন্ট ৬৫ হাজার ৫৯৫ টাকা থেকে কমিয়ে ৪৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাফিনিটি-এমএস মিনির দাম ৯১ হাজার টাকার বদলে ৬০ হাজার টাকা, ডিরেক্ট-স্টেন্ট সিরোর দাম ৯৬ হাজার ৭৩২ টাকার বদলে ৬৬ হাজার টাকা এবং ডিরেক্ট-স্টেন্টের দাম ৩৩ হাজার ৫৯২ টাকা থেকে কমিয়ে ৩০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
সিঙ্গাপুরের তৈরি বায়োমেট্রিক্স নিওফ্ল্যাক্স রিং ৭৬ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৬০ হাজার টাকা, বায়োমেট্রিক্স আলফার দাম ৮৬ হাজার ৩৬ টাকা থেকে ৬৬ হাজার টাকা এবং বায়োফ্রিডমের দাম ১ লাখ ২১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে কমে ৬৮ হাজার করা হয়েছে।
কাফি

স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে মৃত্যু আড়াইশ, আক্রান্ত ছাড়ালো ৬০ হাজার

দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (রোববার সকাল আটটা থেকে সোমবার সকাল আটটা পর্যন্ত) নতুন করে ৯৪২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৬০ হাজার ৭৯১। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আরো চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ২৪৯ জন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রকাশিত দৈনিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে দুইজন রাজশাহী বিভাগের, একজন ময়মনসিংহ বিভাগের এবং একজন ঢাকা দক্ষিণ সিটির। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮৯১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৬৫.৩ শতাংশ পুরুষ। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীদের সংখ্যা।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৪২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৪৯ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৬০ হাজার ৭৯১ জনে দাঁড়িয়েছে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১১৪ জন, ঢাকা বিভাগে ২০৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২১১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৯৯ জন, খুলনা বিভাগে ৫৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৩ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬৩ জন, রংপুর বিভাগে ২৩ জন ও সিলেট বিভাগে দুজন রয়েছেন।
২৪ ঘণ্টায় যে চারজন মারা গেছেন তাদের মধ্যে একজনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে, একজনের ময়মনসিংহ বিভাগে ও দুজনের রাজশাহী বিভাগে মৃত্যু হয়েছে।
এই সময়ে ৮৯১ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৭০২ জন।
২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৫০ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। একই সময়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার (১৯ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৯১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১১৮ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৫৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১২৯ জন, খুলনা বিভাগে বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৬ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৩ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২০ জন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৮৪৮ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এযাবৎ মোট ৫৬ হাজার ৮১১ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৯ হাজার ৮৪৯ জন। এর মধ্যে ৬১ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৮ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছেন। চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট ২৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৫১০

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। একই সময়ে সারাদেশে ৫১০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৮ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮১ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১১৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৬ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৪ জন রয়েছেন।
২৪ ঘণ্টায় ৫২৬ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট ৫৫ হাজার ৩৬০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছরের ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৮ হাজার ২৮০ জন। এর মধ্যে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৮ দশমিক ৮ শতাংশ নারী রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ২৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে ৫৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
চলতি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১০ হাজার ছাড়ালো

দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৫৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আর এই সময়ের মধ্যে একজন মারা গেছেন। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৪৩ জনের এবং হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৭ হাজার ৭৭০ জন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দেওয়া তথ্য থেকে এসব জানা যায়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, অক্টোবরে এখন পর্যন্ত ১০ হাজার ৪২৮ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং মারা গেছেন ৪৫ জন। সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ২ হাজার ৬৯৩ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছেন। যার মধ্যে ঢাকায় ৯৫৭ জন, বাকি ১ হাজার ৭৩৬ জন ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বিভাগে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য বলছে, এই বছরের জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে’তে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুনে ৫ হাজার ৯৫১ জন, জুলাইয়ে ১০ হাজার ৬৮৪ জন, আগস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন এবং সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন জন, এপ্রিলে সাত জন, মে’তে তিন জন, জুনে ১৯ জন, জুলাইয়ে ৪১ জন, আগস্টে ৩৯ জন এবং সেপ্টেম্বরে ৭৬ মারা গেছেন।